নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার দুনিয়ায় আপনি আমন্ত্রিত

রাজন আল মাসুদ

খুঁজে ফিরি স্বপ্নগুলো............

রাজন আল মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৭)

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মন্টানার চার মাস:

প্রথম থেকেই শুরু করি। বাংলাদেশ থেকে মন্টানায় যাওয়াটা খুব ঝামেলার, একটু কম জনপ্রিয় স্টেট হওয়ায় ফ্লাইট কম, ভেঙ্গে ভেঙ্গে যেতে হয়। এর উপর টিকেট কেটেছিলাম ৭ দিন আগে কারণ আমি ভিসাই পাই I-20 তে উল্লেখিত শেষ তারিখের ১৬ দিন আগে। চাইলে এক্সটেনশন করা যেত কিন্তু প্রথমবার যাচ্ছি তাই ঝামেলায় জড়াতে চাইনি। আমার ফ্লাইট ছিল ঢাকা-দুবাই, দুবাই-সান ফ্রান্সিসকো, সান ফ্রান্সিসকো-ডেনভার, ডেনভার-বোজম্যান। প্রায় আড়াই দিনের ফ্লাইট। বোজম্যানে যখন পৌছাই তখন সম্ভবত রাত ৮/৮.৩০। ইউনিভার্সিটি থেকে লোক এসেছে নিতে। আসার আগে এম.এস.ইউ এর বাংলাদেশ স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট শেফা আপু'র সাথে যোগাযোগ করেছিলাম। উনি পি.এইচ.ডি করছেন। উনি আমাকে সবার নাম জানালেন, ফোন নাম্বার দিলেন, কিছু সাজেশন দিলেন। এছাড়াও উনি ওখানে সবাইকে জানালেন যে আমি আসছি। আহসান আন্কেল আর রুমা আন্টি তাদের বাসায় আমার জন্য রান্না-টান্না করে অস্থির অবস্থা। ভেবে দেখেন এই আন্টি যিনি আমাকে দেখেনওনি সেই আমার জন্য রান্না করে আমাকে রিসিভ করার জন্য অপেক্ষা করছিলেন সবাইকে নিয়ে, কতটা ভালো মানুষ হলে এমনটা কেউ করে.....আমি এগুলোর কিছুই জানতাম না। শেফা আপু শুধু আমাকে আহসান আন্কেলের বাসার ঠিকানা দিয়ে বলেছিলেন, যে রিসিভ করতে আসবে তাকে বোলো এখানে ড্রপ করে যেতে। ওনারাও আমাকে পিক-আপ করতে চেয়েছিলেন কিন্তু ওনাদেরকে চিনি না তখন, কিভাবে এত ঝামেলা দেই.....আমাকে পিক-আপ করতে এসেছিল আরেক স্টুডেন্ট। ওকে আহসান আন্কেলের ঠিকানা দেয়ায় ও বলে "দেখো আমার দায়িত্ব তোমাকে ডর্ম পর্যন্ত পৌছে দেয়া, তোমার নাম ওখানে রেজিস্ট্রেশন করানো। অন্য কোথাও ড্রপ করতে পারব না আমি" কি আর করা.....বললাম তোমার ফোনটা দাও তাদের বলি যে আমি আসছি। সোনার কপাল আমার, হাতে নিলাম আর আমার ফোনের চার্জ শেষ হয়ে গেল। আর ওপেন হলো না। ওনাদেরকে আর জানানো হলো না। রাস্তায় যেতে যেতে আমি পুরাই হতাশ, কারণ চার দিকে ধু ধু করছে, কিচ্ছু নাই কোথাও, রাস্তায় আমাদেরটা ছাড়া দূর-দুরান্তে অন্য কোনো গাড়িও নেই। সত্যি বলতে কি আমার ধারণা ছিল সিটি হোক অথবা রুরাল এরিয়া, আমেরিকায় সব জায়গাতেই বড় বড় বিল্ডিং থাকবে। যাই হোক হতাশা নিয়েই ওর সাথে ডর্মে গেলাম। প্রথমে আমাকে কিছুদিনের জন্য রস্কি হলে রেখেছিল। ১ সপ্তাহ পর নর্থ হেজেসে উঠি। রস্কিতে যখন রুমে জামা-কাপড় খুলে বসি, খিদায় তখন সারা শরীর কাপতেছে। বাসা থেকে আম্মু ফ্রায়েড রাইস, চিকেন ফ্রাই, কাবাব দিয়ে দিয়েছিল। তাড়াতাড়ি ওগুলো খুললাম। ফ্রোজেন করার কারণে একদম শক্ত হয়ে আছে। নিচে গেলাম কোনো ওভেন আছে নাকি দেখতে, ইনচার্জে থাকা ছেলেটা আমাকে এমন এক মান্ধাতা আমলের বিশাল ওভেন দেখাল যা আমি জীবনেও ব্যবহার করিনি। জানি না কেন পৌছানোর পর এত আরষ্ট লাগছিল যে ওই ছেলেটার কাছে হেল্প চাইতেও লজ্জা লাগছিল। মনে হচ্ছিল কি না কি ভাবে !!! শেষ পর্যন্ত ওই ঠান্ডা খাবারই খেয়ে ফেললাম। আহ কি যে স্বাদ লেগেছিল........মনে হচ্ছিল আম্মু পাশে বসে খাওয়াচ্ছে :( খাওয়ার শেষে একটু জিনিসপত্র গুছিয়ে জানালা দিয়ে তাকালাম বাইরে, যতদুরে দেখা যায় কোথাও কেউ নেই, চারিদিক বরফ পরে সাদা হয়ে রয়েছে, সবাই ছুটিতে থাকায় পুরো রস্কি হলে পিনপতন নিস্তব্ধতা। চারিদিকে কেমন যেন মৃত ভাব। ব্ল্যাকহোলের মত ওই রুমটায় যেন নেমে এসেছিল কফিনের একাকিত্ব, যার মাঝে নির্জনতা আমার গলা টিপে ধরেছিল.....কেন যেন কান্না আসছিল অসম্ভব...........

পরের দিন সকালে ডর্মের ফোন থেকে কল করলাম শেফা আপুকে। উনি বললেন আসছেন একটু পর। আমার ধারণা ছিল পি.এইচ.ডি করছেন নিশ্চই চশমা পরা ভারিক্কি চেহারার কেউ হবেন। ওমা দেখি ছোট খাট বাচ্চা-বাচ্চা চেহারার একটা মেয়ে, সাথে গম্ভীর চেহারার গোমড়ামুখো একটা ছেলে। ইনিই রাশেদ ভাই। নতুনদের সামনে উনি এরকম স্পেশাল চেহারা বানান ভারিক্কি ভাব বজায় রাখার জন্য। এমনিতে ওনার মত মাই ডিয়ার টাইপ মানুষ কমই আছে। যাই হোক শেফা আপু গাড়িতে করে আমাকে ইন্টারন্যাশনাল অফিসে নামিয়ে দিলেন। ওখানের কিছু ফরমালিটিস শেষ করা বাকি ছিল। রাশেদ ভাই আমার সাথেই ছিলেন। ব্যাপক মুডের সাথে এইখানকার পরিস্থিতি বলছিলেন। আমি মনে মনে বলি শেফা আপু কার সাথে আমাকে রেখে গেলেন। রাশেদ ভাই আসে পাশের কিছু জায়গা চিনিয়ে আমাকে নিয়ে গেলেন আহসান আন্কেলের অফিসে। ওখানেই জানতে পারলাম কাল সারা রাত ওনারা আমার জন্য অপেক্ষা করেছেন। একটু পরেই দেখা হলো দিশার সাথে। দিশা আমার সাথে একই সেমিস্টারে আসছে, তিন দিন আগে। তারপর তিনজন মিলে বাসে করে চলে গেলাম মলে। প্রথম জরুরি জিনিস সেল ফোন কিনতে। বলে রাখা ভালো বোজম্যানে বাস সার্ভিস ফ্রি। ট্যাস্কের টাকাতেই বাস সার্ভিস অপারেট করা হয়। রাস্তায় বাস স্টপে দাড়িয়ে থাকবেন, বাস এলে উঠে পরবেন, স্টপেজ এলে নেমে যাবেন। ব্যাস, নো কোশ্চেন আস্কড। দিশাকে ওর ডর্মে নামিয়ে দিয়ে সবশেষে চক্কর মারলাম রাশেদ ভাইয়ের বাসায়। এরমধ্যে ওনার মেকি ভারিক্কি ভাব অনেকটাই উধাও হয়েছে, কিঞ্চিত আছে। দুই বেডরুমের গ্রাজুয়েট এপার্টমেন্ট। উনি আর মিশু একসাথে থাকেন। আমার জন্য রাশেদ ভাই খিচুরী আর মুরগির মাংশ রান্না করলেন। উফ দেশী স্টাইলের সেই গরম গরম খাবার খেয়ে মনে হচ্ছিল বেহেস্তি খানা খাচ্ছি। ইচ্ছা করছিল রাশেদ ভাইকে জড়িয়ে ধরে একটা ডিসকো নাচ দেই। বাসায় ফোন দিলাম, জানালাম পৌঁছে গেছি, সব ঠিকঠাক আছে। রুমা আন্টির সাথে কথা বললাম। এর এক অথবা দুইদিন পর ওনাদের বাসায় যেয়ে সবার সাথে পরিচয় হয়.......কার্নি, ইকবাল আরো যারা ছিল........এছাড়া আরো একজন ছিলেন মাকসুদ ভাই, দ্যা ওয়ান এন্ড ওনলি মাকসুদ ভাই, যাকে আমরা ডাকতাম গুরু বলে। উনি ঐসময় ক্যালিফোর্নিয়ায় বোনের বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলেন। আহসান আন্কেলের বাসায় সবাই পুরা গোবেচারা ভাব নিয়ে বসে আছে, যেন কেউ ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানে না। এর মধ্যে ইকবাল আমাকে ফিসফিসিয়ে বলল- "বাজে অভ্যাস টভ্ভাস আছে নাকি?" আমি বলি মানে কি? বলে মদ সিগারেট খাও নাকি? আমি শুকনো গলায় বললাম সিগারেট তো খাই। ও গম্ভীর হয়ে বলে "খারাপ, খারাপ.....মিশু ভাই আর মাকসুদ ভাইয়ের ও এই অভ্যাস আছে"। আমি তখন মনে মনে প্রমাদ গুনতেছি আর ভাবছি এ কাদের সাথে এসে পরলাম !!!!! তাও সুদূরে একটা আশার আলো এই যে, দুইজন অন্তত সিগারেট খায়। এরাই ভরশা। যারা স্মোক করেন তারা জানেন যে বিশেষ বিশেষ সময় ছাড়া সবসময় একা একা স্মোক করা কত পেইনফুল। রুমার আন্টির বাসায় চরম খাওয়া দাওয়া হল। আন্টির রান্না ছিল খুবই মজার। আন্টি জানেন না আমরা সবাই মুখিয়ে থাকতাম কখন আহসান আন্কেল তার বাসায় দাওয়াত দিবেন। আমাদের এই আশার আগুনে আরো বাতাস দিয়ে আহসান আন্কেল বলতে গেলে প্রায় প্রতি সপ্তাহেই আমাদের বাসায় ডাকতেন। ওনাদের দুই ছেলে, তুর্য আর দীপ্র। এই দম্পতি গল্প করতে অসম্ভব পছন্দ করতেন, কত ধরনের গল্প তাদের বাসায় হয়েছে। ওনারা অনেকদিন যাবত আছেন। কত অভিজ্ঞতার কথা বলতেন, একদম ঘরের মানুষ মনে করে ওনাদের ছবি, ভিডিও দেখাতেন আর এর মাঝে রুমা আন্টির খাবার আসতেই থাকত। মাত্র সুস্বাদু হরেক রকম খাবার গলা পর্যন্ত খেয়ে শরীরটাকে কোনমতে সোফা পর্যন্ত নিয়ে গেছি, তখনি রুমা আন্টি পিছন থেকে বলে উঠবেন "এই পায়েশ আর আইসক্রিম আছে কিন্তু, ফ্রিজ থেকে জুস বের করে নাও" কি আর করা.....লাগে রাহো মুন্না ভাই..........এরকম দাওয়াত এক-দুই সপ্তাহ অন্তর অন্তর থাকতই। আমেরিকায় অল্প কিছু সুখের স্মৃতির মধ্যে রুমা আন্টিদের বাসার আড্ডা অন্যতম। কিছুদিন পর মাকসুদ ভাই ফেরত আসলেন। দেখা করতে গেলাম। অনেক লম্বা, চিকন চাকন মানুষ। আমাদের অনেক সিনিয়র ছিলেন। উনি ও বুয়েটিয়ান। মেকানিকাল ইন্জিয়ারিং এর ছাত্র। খুব পার্ট নিয়া বললেন- "আসছ, থাক ভালো মত। শীতের কাপড় আনছ তো বেশি কইরা? এইখানে কিন্তু অনেক শীত। হেলথ ইন্সুরেন্স নিয়া নিও, এইটা কিন্তু খুব জরুরি"। বলেই ফিক করে হাসি। রাশেদ ভাইয়ের মত এতক্ষণ ভারিক্কি ভাব ধরে রাখা সম্ভব হয়নি এই মজার মানুষটার পক্ষে। পরে জেনেছিলাম ওনাদের কারোরই হেলথ ইন্সুরেন্স নাই। হেলথ ইন্সুরেন্স করা ম্যান্ডাটোরি হলেও বাংলাদেশে করা আছে, ঐটা এইখানেও কাভার করবে, এইসব ভুজুং ভাজুং দিয়া চালিয়ে দেয়া যায় তবে অসুস্থ হলে খবর আছে।

(চলবে)

অন্যান্য পর্ব:
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (শেষ পর্ব)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫

কামাল মজুমদার বলেছেন: ভালো লাগলো। আপনার আগের লেখায় বাতরুমের কাহীনি সেরাম লাগছে।

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: B-)

২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪১

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: চলুক.....

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :)

৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

সবুজ মহান বলেছেন: চলুক ..................

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :)

৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৮

কালোপরী বলেছেন: :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :)

৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০২

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সাত পর্ব দিয়া ফালাইসেন !!! আমি মনে হয় পুত্তুমটা পড়ছিলাম । সময় করে পড়তে হবে , আপাদত ২ য় ভালোলাগা দিয়া গেলাম । ++++

ভালো থাকবেন সবসময় :)

১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: পড়বেন কিভাবে? পোস্ট দিলে তো ৫ মিনিট ও প্রথম পাতায় থাকে না। ৩০ মিনিট পরে নামগন্ধই খুঁজে পাওয়া দায়..........বুঝি না ২-৩ লাইনের স্ট্যাটাস মার্কা লেখা দিয়ে যদি প্রথম কয়েক পাতা মুহুর্তের মধ্যে দখল করে ফেলে তাইলে কেমনে কি?

আপনি ও ভালো থাকেন :)

৬| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৪

ra66i বলেছেন: আপ্নার েলখাৱ হাত চমতকাৱ গল্প পৱাৱ মত পেৱ েগলাম৷ প্ৱথেম মেন হইিছল খুব কেষ্টৱ কািহনী৷ এখন েদখেতিছ আনন্দ ও ত কম কেৱন নাই৷ ভাই ৱাগ কেৱন না, আপিন িনেজ িহসাব কেৱ বেলন েতা েকান পাল্লা টা ভািৱ৷ অভাব আৱ পিৱবাৱ পিৱজন েথেক দূেৱ থাকা এই দুইটাই েবিশ কেষ্টৱ৷ বািক গুলা মানাই িনেত হেব় এগুলা জীবন এৱ ই অংশ৷ সবাই আপনােৱ উৎসাহ িদেছ আিম িিনৱউৎসাহ িদেতিছ না, বাস্তব টাই বলেতিছ৷ আপনাৱ মত কইৱা আৱ অেনেক বৱ হইেছ, তাৱা েযেহতু পাৱেছ আপিন ও পাৱেবন৷ আত্ব িবশ্বাস ৱােখন৷ কষ্ট মাইনা েনন এৱ মেধ্য আনন্দ খুজেবন তাইেল সব িকছুই ভাল লাগেব৷ পৱাশুনা েতও আগ্ৱহপােবন৷ আাৱ েযই পিৱেবশ এ থােকন ওইটা আাপন কইৱা েনওয়াৱ েচষ্টা কৱেবন৷ ভাল থােকন৷ আেৱা একজন িবজয়ী ৈসিনক এৱ অেপক্ষায় ৱইলাম

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ

৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: boraborer motoi valo laglo.......

valo thakben........

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :)

৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৩

নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: আমি আপনার পোস্টে কমেন্ট করে রাখি। পড়ে সেই কমেন্ট ধরে পোস্ট খুজে বের করে পড়ি ;) , কারন পোস্ট দিলে ৩০ মিনিতের মাঝে আসলেই পোস্ট আর খুজে পাওয়া যায়না।

ভালো লাগতেছে। চালিয়ে যান।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ শরিফ ভাই :)

৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

ছোট নদী বলেছেন: ;) ;) ;)

১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :D

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৭

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: Choto vaiyer name Momin/ bijoy .

Ahsan-ruma dompotti Chole gesen Bozeman theke, Vai Khub kosto pacchilo taderke. Apnar

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ও আচ্ছা, আমি চলে আসার পর বিজয় এসেছে, তাই সামনা সামনি পরিচয় হয়নি।

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৫

আমি নষ্ট কবি বলেছেন: valo laglo

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৫

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ, সাথে থাকবেন।

১২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

মাহবু১৫৪ বলেছেন: আসলেই, দাওয়াত একটা ২ টা পাওয়া মানে একদিনের খাবারের টাকা বেচে যাওয়া। ;)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: টাকা বেচে যাওয়াটা বড় ব্যাপার না, একটু সত্যিকারের রান্না খাওয়া যায় দাওয়াতে এইটাই মেইন............

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.