নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার দুনিয়ায় আপনি আমন্ত্রিত

রাজন আল মাসুদ

খুঁজে ফিরি স্বপ্নগুলো............

রাজন আল মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৭)

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

আমেরিকায় আসার প্রায় এক মাস পরে চৈতির সুত্রে জানলাম, যে মন্টানা স্টেট ইউনিভার্সিটির বিলিংস ক্যাম্পাসে আরো দুইটা ছেলে নাকি এসেছে। রাজীব আর শুভ। ফোন নাম্বার দিল চৈতি। এভাবেই পরিচয় হয় রাজিবের সাথে। রাজিবকে আপনারা চিনবেন। বাংলালিঙ্কের আলাল-দুলাল এডটার কথা মনে আছে? ওখানে যে জমজ দুইটা ছেলে আলাল-দুলাল হয়েছিল তার একজন ও। পুরো আমার অবস্থায় ছিল ও। আমার সাথে একই সেমিস্টারে এসেছিল ও। রাজিবের সাথে সুখ-দুঃখের আলাপ হত সবচেয়ে বেশি। আমি তো তাও কয়েকজন বাঙালি পেয়েছিলাম, ওরা ছিল শুধুই দুই জন। অবশ্য একমাস পরেই ওরা নিউ ইয়র্কের একটা কলেজে ট্রান্সফার হয়ে যায়। আমি যখন নিউ ইয়র্কে যাই, অনেক মানা করা স্বত্তেও এই ছেলে নিজে মাটিতে ঘুমিয়ে আমাকে ওর বিছানায় ঘুমাতে দিয়েছে। অনেক মানুষের সাথেই তো পরিচয় হলো আসার পর, এমন আথিতেয়তা যারা দিয়েছে, তাদের নাম হাতে গুনে দিন-তারিখ সহ বলা যায়। রাজীব বর্তমানে একটু ঝামেলায় আছে, আপনারা ওর জন্য দোয়া করবেন। এই জিনিসটার ওর এখন খুবই প্রয়োজন।

আরেকজন মানুষ যার কথা না বললেই নয়, তিনি হলেন অভি ভাই। জর্জিয়াতে থাকেন। যদিও উনি গ্রিন কার্ড নিয়ে এসেছিলেন, তারপরও কষ্ট করেছেন অনেক আসার পর, কারণ কাজের সাথে উনি পড়াশুনাও চালিয়ে গেছেন। অভি ভাইয়ের আত্মবিশ্বাস অবাক করার মত। যখন আমি হতাশায় গলা পর্যন্ত ডুবে গেছি, ঐখান থেকে উনি আমাকে টেনে উঠিয়েছেন, ইন্সপায়ার করেছেন। খালি বলতেন -"রাজন খালি পড়াশুনাটা শেষ কর, এরপরই বছরে 100K স্যালারিতে জব শুরু করবা, তখন সব ঠিক হইয়া যাইব, খালি ভাববা 100K, টার্গেট একটাই 100K"। আমেরিকায় অনেক ধরনের মানুষ পাওয়া যায়, কিন্তু হতাশার সময় পাশে থাকার মত মানুষ পাওয়া দুর্লভ। আমি কোনদিন যদি আত্ম-উন্নয়ন টাইপ কোনো প্রতিষ্ঠান খুলি, ওনাকে মেইন ইনসট্রাকটর রাখব :P। উনি জর্জিয়ায় থেকে নানান জায়গায় আমার জবের জন্য চেষ্টা করেছেন। ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়িয়েছেন। যেকোনো বিষয়ে যাই জানতে চেয়েছি, নিজে জানলে জানিয়েছেন নাহলে খোজ-খবর নিয়ে জানিয়েছেন। আমি অনেক ভাগ্যবান যে এমন একজন মানুষকে এখানে পেয়েছি। অভি ভাই তার স্বপ্ন পূরণের রাস্তার অনেকটাই পাড়ি দিয়ে ফেলেছেন। আপনার সব স্বপ্ন, সব আশা পূরণ হোক ভাই।

ডর্মে একাকী সময় গুলো কাটত বই পড়ে। জ্বি না, যা ভাবছেন তা না। ইংরেজি বই পড়ার মত ইনটেলেকচুয়াল এখনো হতে পারিনি। বই পড়ার অভ্যাস ছোট বেলা থেকেই। আব্বু, আম্মু, ভাইয়ার কাছ থেকে উত্তরাধিকার সুত্রে পাওয়া। আসার আগে বই এর সংখ্যা ১৮০০+ ছিল, চুরি যাওয়া গুলো বাদে। চুপি চুপি বলি আমার গুলোর মধ্যেও অনেক গুলো চুরি করা ;)। আমার নিজস্ব অমর বাণী হলো - "আপনি যদি অন্যের কাছ থেকে বই চুরি করেই না পড়েন, তাহলে আপনি বই পাগলদের কোনো জাতেই পরেন না।" আপনাকে আমি বড়জোর সৌখিন পাঠক বলতে পারি :P। আমার প্রথম ভালোবাসা, সেবার বই নিয়ে এসেছিলাম অনেকগুলো সাথে করে। মাসুদ রানা, ক্লাসিক, ওয়েস্টার্ন আর অনুবাদ সব। যারা সেবার বই অথবা মাসুদ রানাকে সস্তা বই ভাবেন, অনুগ্রহ করে আমার থেকে দূরে থাকেন। একদিনের কথা বলি, কাজ ছিলনা ঐদিন, সন্ধ্যার দিকে বসলাম রানার বই নিয়ে। কমফর্টার গায়ে জড়িয়ে পড়তে পড়তে কখন যে হুশ হারিয়ে ফেলেছি বুঝতেই পারিনি। আমার সত্যি সত্যি মনে হচ্ছিল আমি বাসায় বসে বই পড়ছি। রাশেদ ভাইদের বাসায় আর যাওয়া হয়নি কারণ আমি ভেবেছিলাম পড়া শেষ হলে আম্মুকে বলব ভাত দিতে !!!!! সত্যি সত্যি এমন হয়েছিল। কিন্তু কেন জানি বই পড়ার অভ্যাসটা আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে :(। বই সহজলভ্য না হওয়া প্রধান কারণ নয়। মাঝে বাংলাদেশ থেকে কতগুলো বই আনিয়েছি। তারমধ্যে কিছু এখনো পড়া বাকি। আগে হলে আনার ১ সপ্তাহের মধ্যে শেষ হয়ে যেত। আজ ৪ মাস হলো শেষ হচ্ছে না। কাজ থেকে এসে মুভি, নাটক অথবা টিভি সিরিজ দেখেই সময় পার হয়ে যায়। অনেকক্ষণ কামলা খাটার পরে হালকা ধরনের বিনোদনই বেশি উপভোগ্য লাগে। মাঝে মধ্যে ভাবি বদলে যাচ্ছি নাকি............হয়ত তাই..............................................

বোজম্যানে এক মাস থাকার পরেই বুঝে গেলাম এখানে আমার আর থাকা হবেনা। এখানে অধিকাংশ লোক সাদা আর বাই বর্ণ আমেরিকান। এরা সাধারনত কাউকে ইল্লিগ্যালি জব দিতে চায় না। আমেরিকায় ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের অফ ক্যাম্পাস কাজের পারমিশন না থাকায় ইল্লিগ্যালি করা ছাড়া উপায় নেই। অন ক্যাম্পাস জবে মাসে ম্যাক্সিমাম $৬৫০ ইনকাম করতাম, যা কিনা খুবই অপ্রতুল। মন্টানা স্টেট ইউনিভার্সিটির বিশাল অংকের টিউশন ফিস দেয়া যা দিয়ে কোনো ভাবেই সম্ভব ছিল না। চিন্তা শুরু করলাম লাগলাম কোথায় যাওয়া যায়। এই এত বড় দেশটায় আমার রিলেটিভ বলতে কেউ নেই। তাই খুজতে শুরু করলাম ফ্যামিলির পরিচিত কারা আছে। বেশ কয়েকজনকেই পেলাম। তারা কেউ ভুল নাম্বার দিল, কেউ একবার কথা বলে আর ফোন ধরল না, কেউ নিতান্তই অনিচ্ছার সাথে কথা বলত.....তাদের কেবল আমিই ফোন দিতাম.....তারা কখনই ফোন দিত না। কেন এমন করত কে জানে.....হয়ত ব্যস্ত থাকত, হয়ত অন্য কোনো ঝামেলায় থাকত। এই দেশে ব্যস্ততা আর ঝামেলার তো শেষ নেই। জানিনা কারণ। অবশেষে আব্বুর এক বন্ধুর ছেলেকে পেলাম। ফিরোজ ভাই। উনি নিয়মিত খোজ খবর নিতেন আমার, যতটা পারতেন। স্বার্থপরদের এই দেশে উনি মোটামুটি দেবদূত হয়ে হাজির হলেন। নিউ ইয়র্কের বাসিন্দা। গ্রিন কার্ড হোল্ডার। ততদিনে আমিও মোটামুটি ঠিক করে ফেলেছি নিউ ইয়র্কেই মুভ হব.....ওখানে অনেক বাঙালি, জব ও পাওয়া যায় শুনলাম। অভি ভাই আর ফিরোজ ভাই আশ্বাস দিলেন কিছু না কিছু একটা ম্যানেজ করে দিবেন কাজ, তাদের পরিচিত লোকজনদের বলে। নিউ ইয়র্কের কিউনি সিস্টেমের আন্ডারে চারটা কলেজে এপ্লাই করে দিলাম। এডমিশন পেয়ে গেলাম সহজেই। ট্রান্সফার নিয়ে একটু ভয়ে ভয়ে ছিলাম। মাত্র ১ সেমিস্টার হয়েছে আসছি, এর মধ্যেই চলে যাচ্ছি। কোনো প্রবলেম হয় নাকি এই নিয়ে। আপনারা বিশ্বাস করবেন না ট্রান্সফার হতে আমার ৫ মিনিটেরও কম সময় লেগেছিল। আমার ইন্টারন্যাশনাল এডভাইসর নাথালি ছিল খুবই হেল্পফুল। ট্রান্সফার হওয়ার পর, ও আমাকে বসিয়ে অনেক কথা বলল। মন্টানা আর নিউ ইয়র্কের মধ্যে ডিফারেন্স গুলো, সামনে কি কি আরো করতে হবে এইসব। আমাকে বলল আমি বুঝি তোমাদের এত টিউশন ফিস দিতে সমস্যা হয়, অনেকেই ট্রান্সফার হয়ে যায়। তুমি চিন্তা কোরনা। সব ঠিক হয়ে যাবে। আর তোমার খাবার সমস্যাও আর থাকবে না ওখানে গেলে (ডাইনিং এ কিছু খেতে পারতাম না বলে আমি ওর কাছে টাকা রিফান্ড চেয়েছিলাম, পাইনি যদিও)। যাওয়ার আগে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল ভালো থেক। কোনো সমস্যা হলে আমাকে জানাবে, আমি হেল্প করার চেষ্ঠা করব। পরে একটা সমস্যা হওয়ায় সত্যি সত্যি ও আমাকে অনেক হেল্প করেছিল। যখন ট্রান্সফার নিতে ঢুকি তখন অনেক এক্সসাইটেড ছিলাম, আর কয়েকটা দিন পরেই স্বপ্নের নগরী নিউ ইয়র্কে থাকব। কিন্তু ট্রান্সফার প্রসেসিং কমপ্লিট হওয়ার পর নাথালির আন্তরিকতা দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। অত বড় নিউ ইয়র্ক শহরে কি এখানকার মত এত বড় হৃদয়ের মানুষগুলোর মত কাউকে খুঁজে পাব?

এরপর সামারের এক ঝলমলে রোদেলা সকালে ফ্রন্টিয়ার এয়ারলাইন্সের প্লেনে রওয়ানা হলাম নিউ ইয়র্কের উদ্দেশ্যে। এয়ারপোর্টে ড্রপ করতে আসলেন আহসান আঙ্কেল আর মাকসুদ ভাই। চেকিং পার হবার সময় ওনাদের দিকে তাকিয়ে বুকটা ভারী হয়ে উঠেছিল। কিন্তু কি বা করার ছিল.....সবার কপালে সব কিছু থাকে না। ফ্লাইটের ঘোষণা আসায় চড়ে বসলাম প্লেনে। খুললাম জীবনের আরেক অজানা অধ্যায়ের প্রথম পাতা।

(চলবে)

অন্যান্য পর্ব:
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (শেষ পর্ব)

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার সিরিজ, ভাল্লাগে পড়তে।
সবার জন্যই শুভকামনা ||

১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: সবাই ভালো থাকুক।

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

আমরা বাংলাদেশি বলেছেন: প্লাস। চুপি চুপি পড়ে আর প্লাস দিয়ে গেছি আগে আজ। কমেন্ট করলাম। ধন্যবাদ। :)

১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: চুপি চুপি আসার চেয়ে এমন এসে গর্জন করলেই তো বেশি ভাল্লাগেরে ভাই :)

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪০

বইয়ের পোকা বলেছেন: "আপনি যদি অন্যের কাছ থেকে বই চুরি করেই না পড়েন, তাহলে আপনি বই পাগলদের কোনো জাতেই পরেন না।"

এইটাতো আমার বাণী। আপনি নিজের বলে চালিয়ে দিলেন!!?? :P :P :P :P

জীবনের নতুন অধ্যায়ের অপেক্ষায় রইলাম। আশা করি নতুন জীবন, ভালো কিছুই নিয়ে এসেছিলো।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আমরা যারা বই চোর :P, তারা তো সবাই একই গোয়ালেরই গরু...........বাণী মিল্ললে সমস্যা নাই :P

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৫

বইয়ের পোকা বলেছেন: এতো মানুষজন পড়লো। কেউ কমেন্ট করলো না!!!!! কমেন্ট না করলে, লেখকের কিন্তু মন খারাপ হওয়া স্বাভাবিক।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: এরপর থেকে কমেন্ট পেতে একদম পিক টাইমে পোস্ট দিব :P................যে মহাভারত শুরু করছি মানুষ মনে হয় পড়তে পড়তে, কমেন্ট দিতে দিতে বিরক্ত...............হা হা হা হা হা.............

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৩

তারিকুল ঐক্য বলেছেন: আমিও এইবার আমার সেবার কালেকশনের প্রায় ১৫০ বই আনিয়েছি। সেবা বই, প্রিয় বই, অবসরের ( ব্যস্ততারও )সঙ্গী।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ভাই আমার ঠিকানা দেই, পড়া শেষ হইলে পাঠায়া দিয়েন।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৪

তিতুন বলেছেন: বিদেশে গেলে পরিচিত আত্মীয়রাই অপরিচিত হয়ে যায়, দূর সম্পর্কের হলে তো কথাই নাই। একটা সত্যি ঘটনা বলি। আমার ভাইয়া যখন বিদেশে পড়তে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তখন তখন আমেরিকার এক আত্মীয় কমেন্ট করেছিল, ইচ্ছা থাকলে বিদেশে পড়াশুনার খরচ দিয়ে দেশেই অনেক কিছু করা যায়। আসলে ইউরোপ আমেরিকায় যারা থাকে তারা কেন যেন মেনে নিতে পারে না নতুন কেউ এসে তাদের জায়গায় পৌঁছাক। একদম নিকটাত্মীয় না হলে সেরকম মোরাল সাপোর্ট পাওয়া যায় না।
যাই হোক, শেষ পর্যন্ত ভাইযা যখন মাস্টার্স কম্প্লিট করে Intel এ চাকরি পেল তখন তারাই আবার উল্টো আচরণ শুরু করল। একস্ট্রা কেয়ার নেয়া শুরু করল। আসলে যখন প্রয়োজন তখন কাউকে পাওয়া যায় না। সুসময়ে সবাই এসে ভীড় করে।

আপনার অভিজ্ঞতা পড়ে ভালো লাগল। সময় পেলে আগের আর পরের সিরিজগুলোও পড়ব।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :( :( :( :( :(

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:০২

ঝটিকা বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতার ঝুলি এত এত সমৃদ্ধ হচ্ছে, এগুলো আপনার জীবনের বড় একটা সম্পদ। স্বীকার করি আপনাকে অনেক কষ্টও করতে হয়েছে। একটুও বাড়িয়ে বলছি না, এই অভিজ্ঞতা গুলো আপনার জীবনে বিশাল গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: চাই না এত অভিজ্ঞতা :(

পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু। কেমন আছেন?

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:১১

সুখ নাইরে পাগল বলেছেন: সব বইপাগলেরই এক পর্যায়ে এই রোগটা হয় বলে আমার ধারণা। আমারও এই একই অবস্থা চলছে। তবে মাঝে মাঝে সহজপাঠ্য ছোট ছোট বই ঠিকই পড়া হয়ে যায়।
কিউনিতে কোন কলেজে আছেন?

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: সেইটা হইলেই ভালো। কিউনির হোসটস এ ছিলাম, এখন আর নাই।

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

সর্দার বলেছেন: প্রিয়তে ...

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮

নীলপথিক বলেছেন: আসলেই যে কষ্ট করেছেন, তা অনেকেই করতে পারে না।
আপনি দেখবেন, এই বিপদের সময়ে আল্লাহকে আরো বেশী মনে পড়ে। ভালো লাগলো।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: কথা সত্য। এখন আল্লাহই ভরসা।

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

আমি সাজিদ বলেছেন: এই পোস্ট পড়েই আগের কয়েকটা সিরিজ পড়তে বসলাম

সিরিজটা ভালো লাগছে।:)

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ সাজিদ।

১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

নিভৃত সরল ভাবনা বলেছেন: valo laglo; post a plus.

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

কুন্তল_এ বলেছেন: ভালো লাগছে ... যারা সেবার বই অথবা মাসুদ রানাকে সস্তা বই ভাবেন, অনুগ্রহ করে আমার থেকে দূরে থাকেন ... হ্যাটস অফ ! :)

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: সেবা আর মাসুদ রানার বই থেকে অনেক কিছু শিখছি, আমি না, অনেকেই আমি শিওর। সো সেবার বই হালকা, ফালতু বলে আতেল ভাব নিলে খবর আছে।

১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

আদম_ বলেছেন: প্রিয়তে থাকলো। পড়বো ধীরে।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ। পড়ে, কেমন লাগলো জানাবেন কিন্তু।

১৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
দেশের বাহিরে নানান ঝামেলা এরপরও সবাই যেতে চায় । ভাল থাইকেন

১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: কারণ আসলে যে কত ঝামেলা তা দেশে থেকে বুঝা যায়না।

১৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১

বইয়ের পোকা বলেছেন: সেবার বই পড়েই জানতে পেরেছি, দেশ বিদেশের নানা শহর, রীতি- নীতি, মানুষ জন সর্ম্পকে।অনেক বার এমন হয়েছে, কেউ একটা শহরের সর্ম্পকে কিছু বলছে, ভাবছে হ্য়তো নামই শুনি নাই, তখন বলতে বাধ্য হয়েছি, ও এইটা!!,মাসুদ রানাতে পরেছি।
তাই সেবার প্রতি সবসময় কৃতজ্ঞ।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: একদম পয়েন্টে পয়েন্টে বলছেন :)

১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৩

হেনরি রাইডার হেগার্ড বলেছেন: গুরু রক্স B:-/ B:-/ B-)

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :D :D :D B-) B-)

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৩৯

হৃতসর্বস্ব বলেছেন: bhi, balo hosse continue koren

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৪

আমিই মিসিরআলি বলেছেন: পোষ্টে আগে ++++++++++

সেবার সাথে সম্পর্ক প্রায় ১৪ বছরের,স্কুলে পড়ার সময় টাকা চুরি
কইরা বই কিনা কত মাইরও খাইছি,তারপরও সেবারে ছাড়ি নাই ;)
এখনও মাসুদ রানা,রহস্যপত্রিকা না পড়লে তো ঘুমই আসেনা

পেপারব্যাক কালেকশন না হলে ডিজিটালই ভরসা

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: মানসম্মত অনুবাদের ক্ষেত্রে সেবাকে ছাড়ানোর মত কোনো প্রকাশনী এখন পর্যন্ত আমার চোখে পরেনি। সেই কোন আমল থেকে পৃথিবীর যত বিখ্যাত বই গুলোর সাথে একমাত্র সেবাই সবার আগে পরিচয় করিয়েছে। ডিজিটাল বই পড়ে ফিলিংস কম। সেই নতুন বইয়ের সুন্দর গন্ধ, চিত হয়ে, কাত হয়ে, উপুর হয়ে, খেতে বসে, বাসে যেতে যেতে, এমনকি বাথরুমেও কাগজের বই যেমন পড়া যায় ডিজিটাল বইয়ে তা সম্ভব না। অনেকে বলতে পারে কিন্ডল, আই প্যাডে এমনটা সম্ভব। কিন্তু কাগজের বই ধরার যে অতুলনীয় অনুভুতি তা কি পাবেন? বই, বই ই। অন্য কোনো কিছুই তার স্থান কখনো দখল করতে পারবে না।

২০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১১

তাল্‌হা বলেছেন: আমি বইপাগল ছিলাম এক সময়। কিন্তু আমার আশে পাশে মনে হয় আমার চেয়ে বড় বই পাগলরা থাকে। /:)

কারন, এক সময় অঅঅনেক বই ছিল। এখন বই এর সংখ্যা কমতে কমতে তলা্নীতে ঠেকেছে। :(

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আপনি ভাগ্যবান। গুটিকয়েক মানুষ ছাড়া এখন আর কাউকে খুঁজে পাইনা যে বই পড়ে।

২১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:২৬

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: ডাইনিং এ কিছু খেতে পারতাম না বলে আমি ওর কাছে টাকা রিফান্ড চেয়েছিলাম, পাইনি যদিও
------------------

সবগুলো পর্ব পড়লাম। আপনার কষ্টকর জীবনকাহিনী আমাকেও কষ্ট দিল, অন্য অনেকের মতো। কিন্তু একটু ভালোভাবে বাচার জন্য হরহামেশাই মানুষ এর চেয়েও বেশি কষ্ট করে। আপনার জন্য একটু বেশি খারাপ লাগলো কারণ আপনি সহায় স্বজনহীন দূর দেশে একা একা সম্পূর্ণ অচেনা অনিশ্চিত জীবনের সাথে লড়েছেন। আপনি আপনার সাহস আর পরিশ্রমের ফল আশা করি পাবেন।

উদ্ধৃতির লেখাটি পড়ে আমার চোখে জল চলে আসলো। কতটা দারিদ্র্যের মধ্যে থাকলে একজন বাংলাদেশি এটা করতে পারে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, পর্যাপ্ত টাকা থাকলে আর যেই হোক, কোন বাঙালি ডাইনিংয়ের টাকা ফেরত চাইতো না।

০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আপনার কষ্ট লেগেছে জেনে দুঃখিত, কিন্তু আপনি ভুল বুঝেছেন। টাকা পয়সার কিছু সমস্যা থাকলেও, আল্লাহর রহমতে তেমন ঝামেলায় এখন পর্যন্ত পরতে হয়নি। টাকা ফেরত চাওয়ার কারণ ছিল, একটা চান্স নিয়ে দেখা যে টাকাটা ফেরত পাওয়া যায় কিনা। আমি খেতে না পারায় ডাইনিং এ দেয়া টাকাটা অপচয় ছাড়া কিছু হচ্ছিল না। এছাড়া আলাদা ভাবে বাজার করায়ও এক্সট্রা টাকা যাচ্ছিল। তাই টাকা ফেরত চেয়ে দেখা, পেলে বাজারের পিছনে তখন যে এক্সট্রা টাকা যাচ্ছিল ঐটা সেভ হত। আর এই টাকা শুধু আমি না, অনেক ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টই ফেরত চেয়েছে। সম্পূর্ণ ভিন্ন একটা কিউজিনের সাথে হঠাৎ অভস্ত্য হওয়া সম্ভব না। আর নতুন যেয়ে ১৫০০ ডলার এমনি এমনি নষ্ট করে চুপ করে থাকা সহজ ব্যাপার না।

২২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: বই চুরির ব্যাপারে আপনার মতবাদের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। আমার বাসাতেও দুইট আলমিরা ভর্তি বই। কিছু কিছু অনেক দূর্লভ বই'ও আছে। যা এখন প্রকাশ হওয়া তো দূরের কথা, কোথাও পাওয়াও যায়না। ইন্ডিয়া থেকেও আনিয়েছি কিছু রেয়ার বই দেশে কোথাও না পেয়ে।

আমারও অনেক বই চুরি হয়েছে, আমিও করেছি। বন্ধুর বাসা, নীলক্ষেতের বইয়ের দোকান, স্টেশনের বুক স্টোর, এশিরিয়া ব্যাবিলন - এইসব জায়গা থেকে। আর ইয়ে, আমি মোটেও অনুতপ্ত নই !!

আর একটা কাজ করতাম, কারো বাসায় বেড়াতে গেলে সবার আগে তাদের বইয়ের কালেকশন দেখতাম। যেখানে দেখতাম, বই গুলো "ড্যামসেল ইন ডিসট্রেস" হয়ে আছে, সেখানে আমার মিশন থাকতো তাদের উদ্ধার করে নিজের কবজায় নিয়ে আসা !! অনেক জায়গা থেকে অনেক অসাধারন বই উদ্ধার করেছি, যেখানে তাদের কোন মূল্য দিতনা। যেমন এরিক ভন দানিকেনের আবির্ভাব'এর অরিজিনাল রাশিয়ান পাব্লিকেশনের অনুবাদের মত দূষ্প্রাপ্য বই !!

তবে, এসব কিছুর মাঝেও আমার সবচে কাছের বন্ধু হচ্ছে সেবা। সেবার প্রতি আমার আজীবন কৃতজ্ঞতা। আমার চোখ খুলে দেয়ার জন্য, আমাকে কল্পনা করতে শেখানোর জন্য, আমাকে বইখোর বানানোর জন্য। সেবার অনুবাদ কে ছাড়ানোর মত অনুবাদ আমি এখন পর্যন্ত খুব একটা পাইনি। আর তিন গোয়েন্দা আর রানা তো "লেট এলোন" !!

আমার এখনকার অবস্থাও আপনার মত। বই পড়া হয়না খুব একটা। বিশেষ করে থ্রিলার, ক্ল্যাসিক অনুবাদ। পড়া হলে পড়া হয় ইতিহাস কিম্বা ধর্মীয় দর্শনের বই। টিভি সিরিজ আর মুভিতেই বুঁদ হয়ে থাকি বেশির ভাগ সময়।

অনেক কথা বলে ফেললাম ভাই। আপনার লেখা আর কঠীন দিনগুলোকে খুব আপন মনে হয়। আমিও খুব কঠিন কিছু সময় পার করে এসেছি আজ। তারপরেও আলহামদুলিল্লাহ।

আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা। আর আপনার সুহৃদ সেই মানুষ দের জন্য আল্লাহর কাছে উত্তম প্রতিদানের দোয়া থাকলো।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আপনার বাসায় ডাকাতির একটা ফুলপ্রুফ প্ল্যান বানাতেছি :P

আমি এখনো ও কারো বাসায় গেলে প্রথমেই দেখি বুক শেলফের কি অবস্থা.............অবসর থেকে ফিরে আসছেন, ভালো লাগছে.......ঘুরতে আসছি, প্রথম ব্লগে ঢুকেই আপনার এত বড় কমেন্ট দেখে মনটা অনেক ভালো হয়ে গেল :)

২৩| ২৮ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

ভালবাসা007 বলেছেন: আপনি কোন বিষয়ে পড়াশুনা করছেন?

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আগে ছিলাম বিজনেস ম্যানেজমেন্ট, এখন আছি কম্পিউটার সাইন্সে।

২৪| ০১ লা জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৩৫

মাহবু১৫৪ বলেছেন: অসাধারণ লেখা

২৪ তম ভাল লাগা

আপনার এই সিরিজ পোস্ট পড়তে পড়তে আমার ইচ্ছে নিজের প্রবাস জীবনের কথা এভাবে সিরিজ আকারে লিখি। তবে সেটা আরো পরে লিখবো ভাবছি। :)

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: এই কমেন্টগুলোই লেখার প্রেরণা। আপনার পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.