নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার দুনিয়ায় আপনি আমন্ত্রিত

রাজন আল মাসুদ

খুঁজে ফিরি স্বপ্নগুলো............

রাজন আল মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২১)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৬

পরদিন সকালে ফিরোজ ভাইর সাথে ফোনে কথা হলো। উনি না থাকায় আমি একটু অস্বস্তি ফিল করছিলাম কারণ মন্টানায় থাকতে শুধু ওনার সাথেই কথা হত, ওনার বাসার বাকি কাউকে চিনতাম না। ফিরোজ ভাই খুবই ভালো মানুষ হওয়ায় আমাকে অনেক আপন করে নিয়েছিলেন না দেখেও। তাই সাগর, সোহেল ভাই, জামাল ভাই থাকা সত্বেও ওনার জায়গাটা পূরণ হচ্ছিল না। ফোনে বললেন আমি কিছুদিনের মধ্যে এসে পড়ব, চিন্তা কোরনা। আমি না আসতে আসতে একটু ঘুরে ফিরে দেখো, নিউ ইয়র্ক চিন, আর দেখো কোনো কাজ-টাজ পাও নাকি। না পেলে সমস্যা নেই, আমি এসে আমার স্টোরেই তোমাকে একটা কাজ ব্যবস্থা করে দিব কনফার্ম। ফিরোজ দেশে গিয়েছিলেন বিয়ে করতে আর ওনার আম্মুকে ডাক্তার দেখাতে। বললেন আর ১৫-২০ দিন লাগবে। দুপুর বেলা ভাবলাম রান্না করব কিন্তু জামাল ভাই নতুন এসেছি দেখে কিছুতেই রান্না করতে দিলেন না, বললেন- "নতুন আসছেন, থাকেন.........রান্না করার জন্য দিন তো পইরাই আছে"।

মন্টানায় জায়গায় ঘুরে ঘুরে কাজ খোঁজার সময় ব্যর্থ হওয়ায় এইবার আর ঘুরে ঘুরে কাজ দেখলাম না। সবাইকে বলে রাখলাম কোথাও কাজ পাওয়া যাবে জানলে যেন আমাকে জানায়। কয়েকদিন পর একসাথে দুইটা কাজের খবর এলো। একটা ম্যানহাটনের গিফট শপে আরেকটা জ্যাকসন হাইটসের হাটবাজার রেস্টুরেন্টে। প্রথমেই গেলাম গিফট শপে। শ্রীলংকান মালিক। বলল ৫ ডলার দিবে ঘন্টায়। সপ্তাহে ৩ দিন, প্রতিদিন ১২ ঘন্টা। পুরাটাই ক্যাশে দিবে। আমার পছন্দ হলো না। মন্টানায় আমি কাজ করতাম ৮.২৫ ডলার পার আওয়ার। তিন ডলার এক ধাক্কায় কমে গেল দেখে ভাল্লাগলো না। আমি বললাম ৭ করে দেন। ভদ্রলোক এমন ভাবে আমার দিকে তাকালো যে ভিন গ্রহের প্রাণী দেখেছেন। উনি বলল ৫ ডলারের উপর ১ সেন্ট ও উনি দিতে পারবে না। আমিও না করে দিলাম। এটাই ছিল বড় ভুল। নিউ ইয়র্কে থাকা অবস্থায় আমার শোনা সর্বোচ্চ স্যালারী। এরপর গেলাম হাটবাজারে। কাজ করতে হবে বাস বয়ের। বাস বয় মানে সালাদ কাটাকুটি করা এই শুনে গিয়েছিলাম। যেয়ে দেখলাম সালাদ কাটা থেকে শুরু করে শেফকে হেল্প, প্লেট ধোয়া সবই করতে হবে। স্যালারী? মাত্র ৩ ডলার :((। কত আওয়ার পাব তা এখনো নিশ্চিত না। পরে ঠিক হবে। মিনিমাম দুই মাস কিচেনে কাজ করতে হবে, তারপর বাইরে কাউন্টারে। একজন কে জিগ্গেস করলাম ভাই কেমন টিপস পাওয়া যায়? বলল যদি লাঞ্চ আর ডিনার দুই শিফট পান তাইলে ভালো উঠবে, টিপস স্যালারী মিলিয়ে ৬-৭ ডলার এর মত ঘন্টা পরবে। কিন্তু শুধু এক শিফটে পড়লে সমস্যা, তেমন কিছুই আসবে না। আর নতুনদের ওই টাইমে দিবেও না। সবাই এই টাইমটা নিতে চায়। আমি তখন পুরা হতাশ। কালকে জানাব বলে চলে আসলাম। হাটবাজার সম্পর্কে কিছু বলা উচিত। জ্যাকসন হাইটসের নামকরা রেস্টুরেন্ট গুলোর মধ্যে একটা, ভীড় লেগেই থাকে সবসময়। খাবারের টেস্টও অন্যান্য জায়গার থেকে ভালো। কিন্তু এদের কিচেনের যে পরিবেশ আমি নিজ চোখে দেখেছি তাতে কিভাবে এরা ইন্সপেকশনে ক্লিয়ারেন্স পায় তা আমার কাছে অষ্ঠম আশ্চর্যের বিষয়। আমি কাজ না করলেও আমার কিছু পরিচিত ছেলে হাটবাজারে কাজ করে। তাদের কাছে যা শুনেছি তা হলো- বিরানি জাতীয় জিনিস হাটবাজারে খাওয়া সেফ কারণ এইটা দিনেরটা দিনেই শেষ হয়। যা শেষ হয় না তা রাত্রে সেলে বিক্রি করে দেওয়া হয় নয়তো ফেলে দেয়। কিন্তু সবজি-ভাজি, মাছ এগুলার অবস্থা শোচনীয়। হাটবাজারের রেস্টুরেন্টের সাথে গ্রোসারি শপ। এখানে যে সবজি নষ্ট হওয়া শুরু করে তা রেস্টুরেন্টে রান্না করা হয়। যে মাছ অনেক দিন বিক্রি না হওয়ায় নরম হয়ে যায় ঐগুলা আজকের তাজা মাছ বলে বিক্রি করে ওরা। ভাবতে পারেন !!!!! এরা প্রতিদিন যে পরিমান ব্যবসা করে, তাতে এই ধরনের বাটপারি না করলেও হয় X((

এর পর বেশ কিছু দিন ঘরে বসা। শিবলী, রাজীব, অর্ণব কারো সাথেই দেখা করতে গেলাম না। মন মেজাজের যাচ্ছেতাই অবস্থা। একদিন ব্রঙ্কসে হাঁটতে হাঁটতে একটা জব দেখলাম। ফোন কার্ডের দোকানে। কলিং কার্ড বিক্রি করার কাজ। ৪ ডলার ঘন্টা। টিপস ও নেই এখানে। এর চেয়ে সামারের চার মাস এম.এস.ইউ তে কাজ করে আসাই ভালো ছিল। সামারে ৪০ ঘন্টা জব করতে পারতাম মিনিমাম ৮ ডলারে। আমার তখন মাথার চুল ছিড়তে বাকি। কিছুতেই হিসাব মিলাতে পারি না। কিভাবে টিউশন ফিস এর টাকা উঠবে আর কিভাবে থাকা-খাওয়া ম্যানেজ করব.............আমি ট্রান্সফার হয়েছিলাম হোসটোস কমিউনিটি কলেজে। প্রতি সেমিস্টার যেখানে সব মিলিয়ে পরবে প্রায় ৩৬০০ ডলার। আমি যা ভেবে এসেছিলাম যে ৫০ ঘন্টা কাজ করব মিনিমাম ৭ ডলারে, তাহলে প্রতি সপ্তাহে ৫০ x ৭= ৩৫০ ডলার, মাসে ৩৫০ x ৪= ১৪০০ ডলার। থাকা-খাওয়া ৫০০ ডলার + মেট্রো কার্ড ১০৪ ডলার + মোবাইল আর ইন্টারনেট ৫০ ডলার + এক্সট্রা খরচ ১০০ ডলার= ৭৫৪ ডলার। মাসে ১৪০০ - ৭৫৪= ৬৪৬ ডলার সেভ। ১২ মাসে জমাতে পারব ৭৭৫২ ডলার। বছরে দুইটা সেমিস্টারে টোটাল খরচ হবে ৭২০০ ডলার। তারপরও হাতে ৫৫২ ডলার থাকে। এছাড়া সামারের বন্ধে অনেক বেশি কাজ করা যাবে, এক্সট্রা টাকার দরকার হলে ঐখান থেকে পুষিয়ে নেয়া যাবে অথবা জমবে। কিন্তু ৫০ ঘন্টা ৭ ডলার করে কাজ পাওয়া তো দুরের কথা ৪০ ঘন্টাও পাচ্ছি না। আর স্যালারি হাইয়েস্ট শুনলাম ৫ ডলার। কেমনে কি? এখন ভরসা শুধু ফিরোজ ভাই। কিন্তু বাংলায় প্রবাদ আছে "অভাগা যেইদিকে যায়, সাগর ঐদিকেই শুকিয়ে যায়"। ফিরোজ ভাইয়ের আম্মু'র শরীর বেশি খারাপ হয়ে গেল। আন্টিকে ইন্ডিয়া নিয়ে গেলেন ফিরোজ ভাই। কবে আসবেন অনিশ্চিত। ওনার আসার তারিখ পিছানোর সাথে সাথে আমার আশার আলো ও নিস্প্রভ হতে লাগলো।

(চলবে)

অন্যান্য পর্ব:
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (শেষ পর্ব)

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৪০

সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: সুন্দর... পরের পর্ব চাই

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৩৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

২| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

নীলতিমি বলেছেন: ধন্যবাদ। উপকারী পোস্ট :)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই :)

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২১

কলাবাগান১ বলেছেন: আজ থেকে হাটবাজারে খাওয়া বন্দ্ধ

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: খাওয়া বন্ধ কইরা লাভ নাই ভাই, অন্যগুলার অবস্থা হয়ত এরচেয়েও খারাপ :(

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

আল ইফরান বলেছেন: আপনার আগের পোস্টগুলো মোবাইল থেকে পড়ার কারনে কমেন্টস করা হয়ে উঠে নি।
আপনি কি এখনো NY তে আছেন ?
যদি থেকে থাকেন আর আপনার যদি কোনো কাজের প্রয়োজন হয় তাহলে আমি হয়তো আপনাকে কিছুটা সাহায্য করতে পারি।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:৪৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ইফরান ভাই, অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ, যেই কথাটা বলেছেন তার জন্য। আমি এখন নিউ ইয়র্কে নেই। কাজ ও পেয়েছি। এই যে হেল্প করতে চাইলেন এটা যে কত বড় একটা ব্যাপার আমার কাছে, তা কিভাবে বুঝাই? দয়া করবেন আমার জন্য আর অনেক অনেক অনেক ভালো থাকবেন।

৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩১

আকাশ নীল বলেছেন: সুন্দর... ধন্যবাদ।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

হেনরি রাইডার হেগার্ড বলেছেন: ওসাম.. ধন্যবাদ। :-B :#)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: !:#P

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: হাটবাজারে আর খামু না ভাই! কালকে আপনাদের ঐদিকে যাব! চাইলে দেখা হতে পারে :)

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: তাই নাকি? কখন আসছেন?

৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনে পার্কচেষ্টারে এখনও আছেন?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: না :( নিউ ইয়র্কেই নেই।

৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

আশিকুজ্জামান পিয়াশ বলেছেন: বাকী পর্ব গুলা পড়বো সময় করে। অনেক গুলা দেখ যাচ্ছে। অনেক কিছু পরিস্কার করার জন্য ধন্যবাদ নিয়েন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ, বাকি গুলো পড়ে জানাবেন কিন্তু কেমন লেগেছে.................

১০| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: Click This Link

ইন্ডিয়ান দাদারা আমাদের থেকে ক্যাপ মানে মাথার টুপি নিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানী করে প্রচুর লাভ করে , আমরাও যদি আমেরিকাতে রপ্তানী করতে পারতাম তাহলে আর ওদের কাছে একটা ক্যাপো বেচতাম না । আছেন নাকি ব্লগার বন্ধুরা কেউ যে সাহায্য করতে পারে ?

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ?????

১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৯

ঝড়ো পথ বলেছেন: আমার জন্য অনেক উপকারী পোস্ট। আমি GRE preparation নিচ্ছি। আগামী বছর আসার চেষ্টা করছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: কারো এতটুকু কাজেই লাগলেই আমার স্বার্থকতা :)

১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:০৯

নভেম্বর বলেছেন: ভাই, আপনার লেখা গুলা ভালো লাগে। আপনার ইমেইল অ্যাড্রেস টা কি দেওয়া যাবে ?? অথবা আমাকে প্লীজ একটা ইমেইল করবেন। [email protected] ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :) [email protected]

১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
এত কম টাকা স্যালারি কেন? :-& এখন কি আপনি হোসটোসে ক্লাস করেন?

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: হাটবাজারে স্যালারি কমই এরকম :(

১৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:৪০

ব্লুম্যাজিক বলেছেন: এইটা কতো আগের ঘটনা ? স্যলারির কথা সুনে তো মনে হচ্ছে অনেক আগের ঘটনা... লেখা চালিয়ে যান।।সিরিজটার সাথে আছি।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: এটা মে, ২০১২ এর ঘটনা। তবে আমার পরিচিত যারা এখন হাটবাজারে কাজ করছে তারাও এই স্যালারিই পায় :(

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ :)

১৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭

কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: স্যোশাল ড্রামা দেখার মত থ্রিল্ড হচ্ছি !!

+++++++++++++++++++++

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :) :) :)

১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

নীলপথিক বলেছেন: ভালো লাগা রইলো বরাবরের মতোই, সাথে আছি সবসময়। দয়া করে পরের পর্বগুলো দেরী করে দেবেন না।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: একটু দেরী হবে ভাই এইবার, ইউ.কে. ঘুরতে আসছি...........বেশ কিছুদিন থাকব..........যেয়ে তারপর আবার লিখব..........

১৭| ০৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:১২

কালোপরী বলেছেন: :)

১১ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:৩৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :) কেমন আছেন?

১৮| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

কালোপরী বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ :)


কেমন আছেন?

১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:২০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আছি আল্লাহর রহমতে ভালই..................

১৯| ১৬ ই মে, ২০১৩ রাত ২:০৮

নীল আদ্রিতা বলেছেন: মোটামোটি সব রেস্টুরেন্ট এর কিচেন এর একই অবস্থা মনে হয়...বলে সালাদ বানানোর জব কিন্তু পরে সব ই করতে হয়.....আমিও একটা রেস্টুরেন্ট এ কাজ করি..আমার শেফ এতটাই কিপ্টা যে অর্ধেক টা কমলা/ অন্য কোনো ফ্রুইট বাচলেও ঐটা ফ্রিজ এ রেখে দেয়.....। B:-/ B:-/ B:-/ .অনেক রেস্টুরেন্ট এই খাবার ফ্রি কিন্তু আমাদের কে হাফ pay করতে হয়...আমার অন্য ফ্রেন্ডরা কেও খাবার কিনে খায় না...সব যেখানে কাজ করে ওখান থাকে খায়.... :( :( :( :( আর স্যালারি তো এশিয়ান শুনেই কমে যায়...তবে আমার মহিলা শেফ টা অনেক ভালো...এই অচেনা জায়গায় বলতে গেলে কেউ ই নেই কিন্তু বিপদে পড়লে উনি যেভাবে হেল্প করেন মনে হয় আমার ফ্যামিলির কেউ....

১৬ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:২২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আপনি ভাগ্যবতী..........এশিয়ানদের প্রতি এই বৈষম্য বোধহয় সবজায়গাতেই।

আপনি কোথায় থাকেন?

২০| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

নীল আদ্রিতা বলেছেন: আমি জার্মানিতে আছি ....আমাদের সাথের অনেকেই ৪.৪০ ইউরো তেও কাজ করে...সব জায়গায় একটাই অজুহাত যে এশিয়ানরা কাজ ভালো পারেনা আর এরা অনেক বেশি slow ....আবার খাটানোর সময় একটুও ছাড় দিবেনা....... B:-/ B:-/ B:-/ আপনার সিরিজটা কন্টিনিউ করে যান...পড়তে ভালই লাগে.... :-B :-B

১৬ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: কি আর করবে............মুখের উপর তো বলতে পারেনা যে তোমাদের চামড়া বাদামী..............

ধন্যবাদ...........এই সিরিজটা ইনশাল্লাহ শেষ করব।

২১| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪২

টলিন বলেছেন: hey boss , Nice one . Reading through all series. really love it and awesome work .Thanks for sharing ur staff .......hat's off
kind regards
Masud Rana

২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: Thanks to you for reading. Take care.

২২| ১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

টলিন বলেছেন: waiting for rest of bit ...... :-B :)

২০ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:২২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: Not getting enough time to write cause my semester final is going on..........I will write the last episodes after my exam.

২৩| ২২ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

খালাতো ভাই বলেছেন: ভাই মাষ্টার্স লেভেলে সেলফ ফান্ডেড হিসেবে কানাডা যাইতে চাই। লেখা পড়ে হালকা ভয় পাইছি :(
টিউশন বাসা থেকে নিলে থাকা খাওয়া ম্যানেজ করতে পারব ?

২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:১৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ভাই ভয় পাওয়ার কিছু নাই, কেউই আল্লাহর রহমতে ঠেইকা থাকে না।

আর আপনার ব্যাপারে বলা যায় টিউশন ফিস বাসা থেকে নিলে কানাডা কেন ইউ.এস.এ, অস্ট্রেলিয়া সহ যে কোনো দেশেই কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না............থাকা-খাওয়ার খরচ সপ্তাহে ২০ ঘন্টা কাজ করেই ম্যানেজ করা স্বম্ভব।

২৪| ০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩

মাহবু১৫৪ বলেছেন: তখন গিফট শপে ঢুকলেই পারতেন। এতো বাছবিচার করার দরকার ছিল না।

+++++

০৫ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন:
বেশি বেতনের কাজ করে এসে কম বেতনের কাজ করাটা একটু টাফ হয়ে যায়। আর আমার আসলে ধারনাই ছিল না যে নিউ ইয়র্কের এই অবস্থা...........জানলে তখনই ঢুকে যেতাম।

প্লাসের জন্য ধন্যবাদ ভাই :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.