![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমাজে মানুষ বিভিন্ন পরিচয় নিয়ে থাকে। সমাজের ভাষা ও সংস্কৃতিগত নানান ভিন্নতা ও বৈচিত্র আছে, আছে নানা নৃতাত্ত্বিক জাতি। রাষ্ট্র সকল নাগরিকের প্রতি বৈষম্যহীন বা সমান আচরণ করতে বাধ্য। যে রাষ্ট্র এই কাজ করে না, সেই রাষ্ট্র টেকে না। সমাজের ভারসাম্য এতে নষ্ট হয়। একজন মানুষ নিজের মধ্যে বিভিন্ন পরিচয় ধারণ করতে পারে। যেমন সে একই সঙ্গে বাঙালি এবং মুসলমান, কেউ চাকমা এবং বৌদ্ধ। কেউ দাবি করতে পারে আমি প্রধানত বাঙালি, তারপর মুসলমান বা ধর্মে আমার বিশ্বাস নাই। আরেকজন বলতে পারে আমি প্রথমে মুসলমান, তারপর বাঙালি। দাবি করতে পারে, কারন সংবিধান স্বীকৃত। যখন আপনার উপর বল প্রয়োগ করা হয় আপনার বিন্যমত প্রাকেশের জন্য, কিংবা বিরোদি মত দমনের জন্য। কিংবা ক্ষমতাসীন শাসক যদি আপনার উপর চাপিয়ে দেয় তাঁর আমরন বুলি। ঠিক হিটলার, মোসলেনি, যে ভি স্টালিনের মত। হ্যা এমটাই । গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু জয়বাংলা লীগ আয়োজিত ‘স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনে বঙ্গবন্ধুর অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট প্রমোদ মানকিন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘যারা আজকে জয়বাংলা; জয়বঙ্গবন্ধু বলছেন না। তাদের সবাইকেই একদিন এটা বলতে হবে। কারণ তাদের জয়বাংলা; জয়বঙ্গবন্ধু বলতে বাধ্য করা হবে। তা না হলে তারা এদেশে থাকতে পারবে না।’
আমরা কোথায় দাঁড়িয়ে। এ কি আমদের কাঙ্ক্ষিত স্বপ্ন ভূমি। যার জন্য প্রাণ দিয়েছে লাখো শহিদ। যেখানে ভিন্ন মত বলে কিছু থাকবেনা।
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:৪৭
কলাবাগান১ বলেছেন: যে ভিন্ন মত রাজাকারদের সুরে তাল মিলিয়ে কথা বলে (৭১ এ ৩০ হাজার লোক মারা গিয়েছে.... ভারত দুই ভাইকে আলাদা করে দিয়েছে..।) , তা থাকার কোন দরকার কি আছে স্বাধীন বাংলাদেশে?
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:০৩
খেলাঘর বলেছেন:
মানকিন মুনকিনরা হলো মারাঠা দস্যু, ওরা সবাই পালিয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:০৬
কাহাফ বলেছেন:
প্রিয় মাতৃভূমি কে কতক নাদান স্বীয় বাপ-দাদার তালুক মনে করে এমন সব কথাবার্তা শুরু করছে! ডান্ডা মারলেই সব ঠিক হবে!!!