নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আগামীর পৃথিবীটা আমাদের হবে

বোকা বাঙ্গালী

স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি। যে সপ্ন আমাকে ঘুমোতে দেয় না

বোকা বাঙ্গালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

পশুর খামার ব্যবসায়, শুরুটা করবেন যেভাবে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৪


সভ্যতার শুরু থেকে পশু পালন ছিল মানুষের প্রধান পেশা। যুগে যুগে এই পেশার ধরণ বদলেছে। সারা পৃথিবীতে পশুর খামার ব্যবসা একটি অন্যতম উৎপাদনশীল এবং লাভজনক ব্যবসা।

নিউজিল্যান্ড, হল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে বৃহৎ আকারে শতভাগ বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনায় পশুর খামার পরিচালিত হয়। এসব খামারের সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা, উৎপাদন তাক লাগিয়ে দেবার মত। বর্তমানে ভারতে বাণিজ্যিক আকারে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খামার ব্যবসা শুরু হয়েছে এবং ভারতীয় উদ্যোক্তা মোটা অংকের মুনাফা দেখতে শুরু করেছে।

ভৌগলিক অবস্থানের কারনে বাংলাদেশ পশুর খামার ব্যবসায় উন্নত দেশের তুলনায় অনেক পিছিয়ে। তবে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা এবং বিনিয়োগ সম্ভব হলে আমাদের দেশেও পশুর খামার লাভজনক করা সম্ভব। সত্য বলতে আমাদের দেশে শিক্ষিত কৃষি উদ্যোক্তা খুঁজে পাওয়া যায় না। আমার কাছে মনে হয় সরকার, সমাজ এবং পরিবার থেকে এই পেশার আধুনিকীকরণের কোন উৎসাহ নেই। বিষয়টা যেন বিধির অমোঘ বিধান, পেশাটি শুধুমাত্র গ্রামের শীর্ণ, দরিদ্র বা আধা শিক্ষিত বেকার তরুণদের জন্য। অবিলম্বে এই ধারণার পরিবর্তন প্রয়োজন। ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থনীতিতে কৃষি উদ্যোক্তা সামনের সারিতে থাকবে তা হলফ করে বলার প্রয়োজন নেই। বাংলাদেশ কৃষির জন্য অনেক সম্ভাবনাময় একটি দেশ।

প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে পশুর খামার ব্যবসায় একটি সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। প্রথমে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রাণীসম্পদ তৈরি করতে হবে তারপর সেই সম্পদ থেকে প্রকৃত উৎপাদন শুরু করতে হবে। সাধারণত ২-৩ বছর একাগ্রতার সাথে ধৈর্য নিয়ে পরিশ্রম করলে ভাল স্টার্ট-আপ করা যায়। জমি চাষ করা থেকে শুরু করে সোনালী ধান ঘরে তোলা পর্যন্ত যে পরিচর্যা ও সময় প্রয়োজন কৃষিক্ষেত্রে কাজের ধরন অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় এবং শ্রম দিতেই হবে। সুতরাং অসীম ধৈর্য ও সাহস নিয়ে খামার ব্যবসা শুরু করতে হবে। শুরু করার আগে যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে তা নিচে পর্যায়ক্রমে বর্ণনা করা হল।

১। পণ্য নির্বাচন: আপনার খামার থেকে কি ধরণের পণ্য উৎপাদন করবেন তা নির্ধারণ করতে হবে। অর্থাৎ আপনি ব্রীড, দুধ, মাংস, পশম উৎপাদন করতে পারেন। তাছাড়া বাই প্রোডাক্ট হিসাবে দুগ্ধজাত পণ্য বা মাংস প্রক্রিয়াজাতকরণ করতে পারেন। যেটাই করুণ আপনাকে একটি নির্দিষ্ট উৎপাদন যোগ্য পণ্য নির্ধারণ করতে হবে এবং সে অনুসারে আপনার খামারের পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, দুধ উৎপাদন করলে ফ্রিজিয়ান বা সংকর জাতের গাভীর খামার, মাংস উৎপাদন করতে চাইলে বিফ ফ্যাটেনিং বা উন্নত জাতের ছাগল-ভেড়ার খামার, পশম করতে চাইলে উন্নত জাতের ভেড়া (মাটন মেরিনো জাতটি এখন বাংলাদেশের আবহাওয়ায় পালন উপযোগী বলে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করছেন) এবং দুগ্ধজাত পণ্য পনির, মাখন করতে চাইলে মিল্ক গোট খামার করা যেতে পারে।

২। বাজার নির্বাচন: আপনার উৎপাদিত পণ্যর ধরণ অনুযায়ী কোন স্তরের বাজারে বিপণন করবেন তা ঠিক করত হবে। দেশের সামগ্রিক বাজারে চাহিদা আছে অনেক তবে সে অনুপাতে উৎপাদন এবং যোগান দিতে গেলে অনেক বড় বিনিয়োগ নিয়ে নামতে হবে। আমি এখানে মোটামুটি ছোট বিনিয়োগ দিয়ে শুরুটা কিভাবে করা যায় সে বিষয়ে বলতে চাই। নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য লোকাল মার্কেট নির্বাচন করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে। ব্যবসায় বড় হবার সাথে সাথে আপনার টার্গেট বাজার বড় হতে থাকবে।

৩। পশুর জাত নির্বাচন: খামার শুরু করার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল পশুর জাত নির্বাচন। মাথায় রাখতে হবে ভাল জাতের পশুর উপর আপনার খামারে উন্নতি নির্ভর করবে। সেক্ষেত্রে শতভাগ ব্লাড-লাইন সম্পন্ন পশু সংগ্রহ করা সব থেকে উত্তম। তবে এক্ষেত্রে বিনিয়োগ লাগবে অনেক। খামার করার জন্য ভাল জাতের ৭০-৮০ শতাংশ ব্লাড-লাইন সম্পন্ন পশু সংগ্রহ করলেই চলবে। খামারের অন্যান্য ব্যবস্থাপনা ঠিক থাকলে খামার মুনাফা দেখবে আশা করা যায়।

৪। জমি নির্বাচন ও অবকাঠামো পরিকল্পনা: খামারের জন্য নিজস্ব জমি হলে সবথেকে উত্তম। তাছাড়া আপনি জমি লিজ বা কট (যে এলাকায় যে চুক্তিতে জমি ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে) নিয়ে খামার শুরু করতে পারেন। খামারের অবকাঠামো এবং ঘাসের জমির জন্য খামারের ধরণ অনুযায়ী নুন্যতম ৫ বিঘা জমি প্রয়োজন। যদিও ঘাসের বিকল্প খাদ্য উৎপাদনের ব্যবস্থা করতে পারলে ঘাসের জমির প্রয়োজনীয়তা থাকবেনা। ঘাসের বিকল্প খাদ্য নিয়ে পরবর্তী লেখায় পাওয়া যাবে। খামারের জন্য নির্বাচিত জমি অবশ্যই লোকালয় থেকে দূরে হতে হবে এবং অবশ্যই সংযোগ সড়ক, পানি, বিদ্যুতের সুব্যবস্থা থাকতে হবে। নিরাপত্তার বিষয়টি খুব গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করতে হবে।
জমি নির্বাচনের পর খামারের অবকাঠামোর একটা খসড়া পরিকল্পনা করতে হবে। কোন ধরনের উপকরণ দিয়ে কম খরচে আধুনিক অবকাঠামো তৈরি সম্ভব সে বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। দেশীয় উপকরণ ব্যবহার একটি উত্তম পন্থা হতে পারে। মনে রাখবেন আপনার বিনিয়োগের সব থেকে বড় অংশ ব্যয় হবে পশুর শেডে। পরবর্তী লেখায় কম খরচে আধুনিক খামার অবকাঠামো বিষয়ে লিখব।

৫। পরিকল্পনা প্রণয়ন: এ পর্যায় এসে পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজে হাত দিতে হবে। তার আগে কোন পশু দিয়ে (গরু, ছাগল, ভেড়া বা মহিষ) খামার শুরু করতে হবে তা নির্ধারণ করে সেই পশু সম্পর্কে পড়াশোনা শুরু করতে হবে। সেই পশুর সাধারণ বৈশিষ্ট্য, প্রজনন কাল, উৎপাদন ক্ষমতা, স্বাস্থ্য, খাদ্য গ্রহণ, আচার-আচরণ সম্পর্কে বিস্তর ধারনা নিতে হবে। সে কারণে নিজে নিজের প্রশিক্ষক হওয়া যথেষ্ট। কোন ট্রেনিং করার দরকার নেই। ইন্টারনেটের সুবাদে এই সমস্ত তথ্য এখন হাতের নাগালে। সময় নিয়ে মনোযোগের সাথে পড়াশোনা করে এবং খামার ব্যবসা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্যাদি সংগ্রহ করে দুই বছরের একটি রোডম্যাপ তৈরি করতে হবে। পরবর্তীতে সেই রোডম্যাপ ধরে এগোতে হবে।

খামারের পরিকল্পনাটি হাতে আসার পর খামারের কাজ শুরু করে দিতে হবে ধাপে ধাপে। সবার আগে বিনিয়োগের বিষয়টি পরিষ্কার হওয়াটা জরুরী।

একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলে শেষ করব। আপনি যদি খামার শুরু করতে চান তবে সবার প্রথমে আপনার নিজের সাথে বোঝাপড়া করতে হবে যে আপনি কি শখের খামারী হতে চান নাকি সত্যিকারের খামার উদ্যোক্তা। যদি আপনি প্রকৃত খামারী হতে চান তবে উপরের লেখাটি আপনার জন্য।

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে ছাগলের খামারের সফলতার হার কত?

আমাদের গ্রামের বাড়ীতে ১.৫ বিঘায় খামারের ঘর এবং ২/৩ বিঘায় খাবারের জন্য ব্যবহার করা যায়..

আমি চিন্তা করেছিলাম কিন্তু বাবা রাজি হলেন না। এবং পশু ডাক্তারও নাকি উনাকে বলেছে যে ছাগলের খামারে লাভজনক হয়না।

২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩২

বোকা বাঙ্গালী বলেছেন: সফলতার হার সংখ্যা দিয়ে পরিমাপ করা যাবে না কারণ আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত তেমন কোন প্রুভ অব কনস্পেট নেই। বিষয়টা যেনে বুঝে তারপর মাঠে নামতে হবে। সত্যি বলতে আমাদের দেশের পশু ডাক্তাররা পশুর খামার ব্যবসা সম্পর্কে কোন প্রকার ধারণা রাখে না। পশুর জাত সম্পর্কে পর্যন্ত উল্টা-পাল্টা তথ্য দেয়। তাদের নিজেদের কাজটা পশু চিকিৎসা, সেটাতে তারা সফলতা দেখাতে পারে না। তানাহলে গ্রামে গৃহস্থ পরিবারগুলোর এমন শোচনীয় অবস্থা হত না। সারা পৃথিবীতে ছাগলের খামার লাভজন আমাদের দেশে কেন হবে না!

কথাগুলো আমার দুই বছরের বেশি সময়ের বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।

৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৬

নতুন বলেছেন: হুম আমিও ঠিক তাই চিন্তা করি...

সারা বিশ্বে যদি সম্ভভ হয় তবে আমাদের দেশে হবে না কেন?

৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশে বিরাট বাজার, পশু চরানোর জমি নেই বললেই চলে।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১১

বোকা বাঙ্গালী বলেছেন: সে কারনেইতো স্টল ফিডিং সিস্টেমে খামার পরিচালনা করতে হবে।

৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:২৭

অলিসাগর বলেছেন: কেমন লাভ হয় ছাগল খামারে? একটা উদাহরন দিয়ে বুঝানো যায়? ফিড খরচ কেমন? FCR কেমন আসতেছে?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

বোকা বাঙ্গালী বলেছেন: পরবর্তী লেখায় ছাগল খামারের আয়-ব্যায়ের বিষয়টি বিস্তারিত উল্লেখ করব।

৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৬

কবি এবং হিমু বলেছেন: ভাই কোয়েল পালনের উপর কিছু লিখলে ভাল হয়।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

বোকা বাঙ্গালী বলেছেন: কোয়েল পালনের বাস্তব অভিজ্ঞতা নেই। যা আছে অনলাইন থেকে পাওয়া জ্ঞান

৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪০

অলিসাগর বলেছেন: আমার কেন জানি মনে হয় বাংলাদেশে মূল সমস্যা টা marketing e. Production ভালো হলে ও investor ভালো price পাচ্ছে না নিয়মিত। তা্ই 1/2 year পর ই ব্যাবসা গুটিয়ে নিচ্ছে।এটা agriculture এর সব division e চলছে, news paper e ওহরহ ধানের farmer দের বাম্পার ফলন সত্বে ও আহাজারি দেখা যায়। ৬০ টাকা দিয়ে broiler chicks কিনে দের/ দুই মাস খাবার খাই্য়ে sell করতে গিয়ে দেখে মুরগির kg ৯০-১০০ টাকা। এক batch এ লাভ হইলে ও পরের batch এ ভালো production সত্বে ও পুজি খোয়ায়। Middle man or Heavy investor রা ই market control করছে, তাই খামারি রা আকাশের পানে ই চেয়ে থাকে কখন heavy investor রা বৃষ্টি ফেলবে.......।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

বোকা বাঙ্গালী বলেছেন: সহমত। বাজারজাতকরণটা বড় সমস্যা। পশুর দালালদের কারণে আরও ভয়াবহ দশা। তবে সরকার এই সেক্টরে গুরুত্ব দিলে সুদিন আসবে।

৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

আবু আবদুর রহমান বলেছেন: পৃথিবীতে আমার মনে হয় সব চেয়ে বড় আধুনিক গরু খামার বর্তমানে সৌদিতে শরিকাতু আলমারায়ী। সমপূর্ণ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে । হাতে কোন কাজ নেই সব মেশিনারি । প্রতি সকালে মিডেলিস্টের সকল দেশে ও আসে-পাশে দেশের নাগরিকদের জন্য অত্যাধুনিক দুগ্ধজাত পন্যের রউব-লেবেনসহ আর ও নাম না জানা মজাদার সুখাদ্যর সব আইটেম পৌঁছিয়ে দিচ্ছে । আমাদের দেশে কিছু নামকরা কোম্পানি জনগনের জন্য অখাদ্য তৈরী করে দিচ্ছে ,ফল স্বরুপ গ্যাস্টিক, লিভাবের সমস্যা, কিডনি বিকল, ডায়াবেটিস, অকাল বার্ধক্য । তবে সেটা দেখার কেউ নেই । বুদ্ধিজীবিরা শুধু ধর্মের বিরোধিতা ছাড়া ভালো কোন বুদ্ধি জনগনকে দেয়নি,আমাদের দেশে সব চেয়ে বড় সমস্যা ভূমি এবং অবকাঠামো, আর সরকারের নজরে পড়ে গেলে প্রচুর ঘুষ পার্সেনটিস দিতে হয়। খামারে লাভ দেখতে চাইলে সবচেয়ে বেশি মনোযোগ দিতে হবে পরিষ্কার - পরিচ্ছন্নতার প্রতি । মোট কথা গরুর মত খাটুনি দিতে হবে । অন্যেথা লাভের চেহারা দেখা দূরে থাক পুঁজি হারাতে হবে । বেকারদের জন্য ছোট আকারে কয়েকটা গরু নিজ উদ্দেগে পালন করলে সফলতা পাবেন । ছাগলের খামার প্রচুর লাভ জনক , তবে পরিষ্কার - পরিচ্ছন্নতা খুবই জরুরি । বর্ষা মৌঁসুমে ছাগলের খুবই যত্ন নিতে হবে । শীতকালে ও খুব যত্ন নিতে হবে । যেহেতু খামারাকারে করবেন রোগ বালাই বেশি হবে,বাড়তি যত্ন নিতে হবে । যদি প্রচুর জায়গা থাকে ছেড়ে দিয়ে ছাগল লালন-পালন করতে পারেন প্রচুর লাভবান হবেন । সব কিছুর জন্য দরকার প্রচুর খাঁটুনি, যদি খাঁটুনি দিতে পারেন , সফলতা পাবেনই পাবেন ।

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২০

বিজন রয় বলেছেন: অনেক জানলাম।
++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.