![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সামু ব্লগে মিতক্ষরা এবং সোনা ব্লগে সাতকরা। এক সময় দেশে থাকতাম, এখন বিদেশ।
উপজেলা নির্বাচনের আংশিক ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। তৃনমূল পর্যায়ের নির্বাচন বিধায় নির্বাচনের ধরনটা একটু অন্যরকম। ৮৫ তে যখন এরশাদ সরকার ক্ষমতায় ছিলো, তখনও এই নির্বাচনকে প্রশাসন ততটা প্রভাবিত করতে পারত না যতটা প্রভাবিত করত সংসদ নির্বাচনকে। স্থানীয় তৃনমূল নেতারা তা হতে দিত না। যার ফলে তৃনমূল পর্যায়ের এই নির্বাচনটির আপন বৈশিষ্ট্যে তার জায়গা করে নিয়েছিল।
বাংলাদেশের মানুষ প্রধানত আওয়ামী ও বিএনপি শিবিরে বিভক্ত বলে এই নির্দলীয় নির্বাচনটিও শেষতক আর নির্দলীয় থাকে নি। প্রায় সবাই এর দলীয় চরিত্রকে মেনে নিয়েছে। দেখা গিয়েছে, উপজেলা নির্বাচনের মত একেবারে তৃনমূল একটি নির্বাচনের ফলাফলেও দেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক অবস্থার প্রতিফলন হয়েছে।
যা বলছিলাম। এই নির্বাচনে জামাত আশাতীত ভাল করেছে। নির্বাচনের ফলাফলে ঐটাই প্রথম চোখে পড়ে। আগেই বলেছি উপজেলা নির্বাচন একটু আলাদা। এখানে ১৯ দলীয় কোন একক প্রার্থী শেষতক ছিল না। বরং ছিল বিদ্রোহী প্রার্থীদের ভাল রকম উপস্থিতি। যার ফলে জামাতের এই সাফল্যকে পুরো ১৯ দলের ক্রেডিট বলে হালকা করার সুযোগ নেই। ভোটাররা সচেতন ভাবেই জামাত গন্ধের প্রার্থীদের নির্বাচিত করেছেন।
দেশ ও মিডিয়ায় এত জামাত বিরোধিতা সত্ত্বেও কেন উপজেলা নির্বাচনে জামাতের এই সাফল্য? এর একটি কারন জামাত তৃনমূল পর্যায়ে কিছুটা গোছানো দল। গ্রামের সরল মানুষ গুলোকে বিভ্রান্ত করা কঠিন কিছু নয়। তবুও মূল কারন এটি নয়। মূল কারন হল, সরকারের অজনপ্রিয়তা এবং দমননীতি। সরকার যত কঠোর ভাবে জামাত দমন করেছে ততই মানুষ জামাতের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়েছে। দেখা মাত্র গুলির নির্দেশ, যৌথ বাহিনীর অভিযানে জামাত-শিবিরের দীর্ঘ নিহতের তালিকা - এই সবের কারনে সাধারন মানুষের কাছে জামাত শিবিরের প্রতি এক ধরনের সহানুভূতি চলে এসেছে। এছাড়া সরকারের প্রতি বিতৃষ্ণা অন্যতম ফ্যাক্টর। সরকারের স্বৈরাচারী কার্যকলাপে সাধারন মানুষ এতটাই বিরক্ত যে আওয়ামী বোটকা গন্ধের চেয়ে জামাতী হালকা গন্ধ বরং বেশী সহনীয় লাগছে।
সরকারের লোকজনের আবোল তাবোল প্রলাপ যেন সব সীমা ছাড়িয়েছে। সেদিন মতিয়া বলেছেন, "প্রজার সুখই হাসিনার সুখ।" মতিয়া কি জেনেবুঝে কথাটি বলেছেন। প্রজা হল তারা যারা রাজার অধীনে বাস করে। আর গনতান্ত্রিক ব্যবস্থায় যারা থাকে তারা হল নাগরিক এবং তারাই দেশের প্রকৃত মালিক। অর্থ্যাৎ মতিয়ার কথা অনুযায়ী এই সরকারের কাছে সাধারন জনতা প্রজাতুল্য মাত্র, নাগরিক নয়। অবশ্য মতিয়া বলতে পারেন বাংলাদেশ তো গনপ্রজাতন্ত্রী দেশ এবং সে বিধায় আমি জনতাকে প্রজা ডেকেছি। কিন্তু আসলে "সাবজেক্ট" (প্রজা) এবং "সিটিজেন" (নাগরিক) সমার্থক শব্দ নয়। সরকারের লোকজনের কাছে সাধারন মানুষ যে জিম্মি হয়ে রয়েছে তা তাদের অসতর্কতা মূলক আচরনেই প্রকাশ পায়।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
মিতক্ষরা বলেছেন: আর কোন কিস্তি নেইরে ভাই। এটাই একমাত্র। ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম।
জামাতের বিরুদ্ধে আওয়ামী সরকারের দমননীতি সমর্থন করা যায় না। তবে তাদের এখনকার সাফল্যে আমি ঠিক খুশী হতে পারছি না। জামাত আসলে গনতান্ত্রিক দল নয়, যার ফলে তাদের মন মানসিকতা অনেক ক্ষেত্রে সাধারন জনতার থেকে কিছুটা হলেও আলাদা থাকে।
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৯
ফারুক মৃধা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
মিতক্ষরা বলেছেন:
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৫
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: From your post:
" সেদিন মতিয়া বলেছেন, "প্রজার সুখই হাসিনার সুখ।" মতিয়া কি জেনেবুঝে কথাটি বলেছেন".
Idiot Motia never studied anything aftter 12 grade; the idiot was too busy with so called shit student politics. The idiot acts like Hasina's maid-servent.
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৭
মিতক্ষরা বলেছেন: রাজনৈতিক নেতৃত্বের জন্য জনসম্পৃক্ততা যতটা অাবশ্যক, একাডেমিক পারফরমেন্স ঠিক ততটা গুরুত্বপূর্ন নয়। বিশেষত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যেখানে বুদ্ধিজীবীরাও আওয়ামী ও বিএনপি -এই দুই প্রধান শিবিরে বিভক্ত। বুদ্ধিজীবীরা তাদের জ্ঞান বুদ্ধি দিয়ে এই দলদুটিকে প্রতিনিয়তই সঠিক নির্দেশনা দিচ্ছেন। রাজনীতিবিদদের কর্তব্য সেই নির্দেশনা অনুযায়ী দেশ ও জনগনকে সঠিক দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
রাজনীতিবিদদের জন্য বাগ্মীতা আরেকটি দরকারী গুন। সরকারের চাটুকারিতা আর বিরোধী দলের নিন্দাবাদ নিজেদের কর্মীদের হয়তবা সাময়িক উদ্দীপনা দিতে পারে, কিন্তু প্রকৃত বিচারে তা তাদের ভাবমূর্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১৭
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: যাক, মানুষ ভুল করছে, জামাতকে ভোট দেয়া আওয়ামী লীগকে শাস্তি দেয়া হচ্ছে না; জনগণ ওদের মগজহীন মাথায় নিজে পায়খানা করছে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪
মিতক্ষরা বলেছেন: আওয়ামী লীগকে শাস্তি দিতেই মানুষ অনেক সময় ভোট কেন্দ্রে যায় ।এক উপনির্বাচনে ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের এক অখ্যাত প্রার্থীর সাথে অনেক কষ্টে জয়ী হয়েছিল আওয়ামী লীগ। নানা কারনে আওয়ামী লীগের অবস্থা কাহিল ছিল তখন।
এখন উপজেলা নির্বাচনে ভালই করেছে আওয়ামী লীগ। হরতাল অবরোধের মত আত্মঘাতী আন্দোলন আর প্রশাসনের আওয়ামী পক্ষপাতের কারনে বিএনপি প্রত্যাশা অনুযায়ী ফল করতে পারে নি। আমি ভেবেছিলাম ন্যুনতম ৫০ টি আসনে জয়ী হবে।
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৪০
উপপাদ্য বলেছেন: উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রভাব থেকে ব্যাক্তিগত জনপ্রিয়তা, প্রভাবের ছাপ থাকে বেশী। সে হিসেবে আমি আরো বেশী অবাক হয়ে গেলাম রাজাকারদের ক্যামন করে এতো জনপ্রিয়তা। নবনীতারা কই?
বিএনপি যে খেলা দেখাচ্ছে তার মাঝে জামায়াতও ১২ টি পেয়ে গেছে। নবনীতাদের নিশ্চয় আত্মহত্যার প্রস্তুতি নেয়া উচিত।
প্রধান বিরোধী দল নাকি চমক দেখাচ্ছে। জয় লেডি হিটলার, জয় রওশন
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩০
মিতক্ষরা বলেছেন: ব্যাক্তিগত জনপ্রিয়তা, প্রভাব গুরুত্ববহ। হয়তবা যারা জয়ী হয়েছে তাদের গায়ে রাজাকার গন্ধ নেই। তবুও জামাতী মানসিকতার একজনের প্রতি জন সাধারন আস্থা ব্যক্ত করেছে।
নবনীতাদের উপরে আপনি বিরক্ত বুঝলাম। কিন্তু জামাতের বিরুদ্ধে যে সমালোচনা করা হয়ে থাকে সেসব কি পুরোটাই গুরুত্বহীন? শীর্ষ নেতৃত্ব কারাগারে থাকায় এই প্রথম জামাতের দায়িত্বে যারা আছেন তারা চিহ্নিত রাজাকার নন। ঠেকায় পড়ে দলটি এখন রাজাকার বাদ দিয়ে নুতন নেতৃত্ব এনেছে। এই নারী চেয়ারম্যান পদেও কিন্তু একদম প্রথমে তারা এর বিরোধিতা করেছিল। এখন অবশ্য মেনে নিয়েছে। প্রার্থী দিয়ে জয়ীও হল।
জাতীয় পার্টি এতটা খারাপ করবে ভাবিনি। রওশন আর এরশাদ দ্বন্দ্বে দলটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হয়তবা অচিরেই তৃতীয় বিরোধী দল হবে জামাত।
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:৫৩
কলাবাগান১ বলেছেন: আওয়ামী লীগের প্রতি আসনে ৩-৪ জন বিদ্রোহী প্রার্থী থাকার পর ও এত গুলিতে জিতে আসাতে আমি নিজেই অবাক।
জামাতের সব আসনে একজন প্রার্থী ছিল বলে আমার বিশ্বাস।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৬
মিতক্ষরা বলেছেন: আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থী বেশী থাকা বরং জামাতের জন্য সুবিধাজনক হয়েছে। ২০০৮ এর নির্বাচনে সবচেয়ে গোছালো দল হওয়া সত্ত্বেও সুবিধা করতে পারেনি জামাত তখন। এবার আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী থাকাটা সুবিধা দিয়েছে জামাতকে। তবুও কথা থেকে যায়। ঐসব আসনে বিএনপির লোকজনও ছিল। মানুষ তারমানে সচেতনভাবে জামাতকে ভোট দিয়েছে। এর আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জামাত সাধারন ভাবে নিজের বলয়ের বাইরে খুব একটা ভোট পেত না। এবার মনে হয় পেয়েছে। সম্ভবত জামাতের এখনকার নেতৃত্ব যুদ্ধাপরাধের দায়মুক্ত হবার কারনে এবং সার্বিকভাবে জামাত কিছুটা গনতান্ত্রিক মূল্যবোধ গ্রহন করায় মানুষের আস্থা বেড়েছে।
জামাতের একটি দিক লক্ষ্যনীয়। এরা সহিংসতা করলেও কখনই সাধারন মানুষের বিরুদ্ধে কিছু করে না। যা বিএনপি/আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে সব সময়ে হয় না।
জামাতের এই আপাত সাফল্যের কারনে ১৯ দলীয় জোটে জামাতের প্রভাব বৃদ্ধি পাক সেটা চাই না। কারন বিএনপিকে এগোতে হবে নিজের শক্তিতে। বিএনপি যাতে ভুল না করে।
৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮
ভিটামিন সি বলেছেন: সাধারন মানুষ এতটাই বিরক্ত যে আওয়ামী বোটকা গন্ধের চেয়ে জামাতী হালকা গন্ধ বরং বেশী সহনীয় লাগছে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
মিতক্ষরা বলেছেন: মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়া হলে মানুষ তো সেভাবেই প্রতিক্রিয়া দেখাবে।
৮| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
এম এ কাশেম বলেছেন: কত অজুহাত
কত পক্ষপাত
কত বাতচিত
সবই তো মিথ্যার ভিত
অবশেষে জামাতের জিত।
কার কেমন লাগে সেটা বড় কথা নয়
আসল খেলা গণ ভোটে কার হলো জয়।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৫
মিতক্ষরা বলেছেন: জামাতের প্রার্থীরা এখন প্রশাসনে দক্ষতার পরিচয় রাখলেই তা প্রকৃত সফলতা বলে বিবেচিত হবে।
৯| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১১
অেসন বলেছেন: জোট বাদ দিয়ে জামাত নির্বাচন করুক তখন বুঝা যেতো জামাতের আসল
শক্তি। যা জাপা করেছে। জামাত ২৬টি নয় সব আসনেই নির্বাচন করেছে।
২৬টিতে নিজেদের প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছে এবং বিএনপির সমর্থন নিয়েছে আর বাকিগুলোতে বিএনপির পক্ষে কাজ করেছে।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১
মিতক্ষরা বলেছেন: সেইটা তো রয়েছেই। তবুও ২০০৮ এ জোটবদ্ধ হয়েও কিন্তু ভাল করেনি। এবারে বগুড়ার মত জায়গায় প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপিকে হারিয়ে দিয়ে নির্বাচিত হয়েছে - এটাকে কিন্তু ছোট করে দেখা যায় না। অন্তত আমি এতটা আশা করিনি। ভাইস চেয়ারম্যানে প্রায় আওয়ামীদের সমান পদ পাওয়া, নারী আসনে উল্লেখযোগ্য প্রাপ্তি - নাহ, জামাত এবারে বেশ ভাল করেছে এইটা অস্বীকার করা যায় না।
জাপা মনে হয় এই নির্বাচনটি গুরুত্বের সাথে নেয় নি।
১০| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
nurul amin বলেছেন: কঠিন অবস্হায় বি এন পিও খারাপ করেনি।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
মিতক্ষরা বলেছেন: বিএনপি এখন সবচেয়ে গোছানো দল। যতটা ভাল করা উচিত ছিল ততটা ভাল হয়নি নির্বাচনের ফলাফল। কিছুটা আশাহত হয়েছি। হরতাল অবরোধের মত আত্মঘাতী কর্মকান্ডগুলো বোধ করি তাদের জনপ্রিয়তা কিছুটা কমিয়ে দিয়েছে।
১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৭
উপপাদ্য বলেছেন: কলাবাগান যে কারনটি দেখিয়েছেন আওয়ামীলীগের ভরাডুবির জন্য। সেটা থেকে একটা বিষয় খুবই স্পষ্ট হলো যে বড় এই দলটিতে গনতন্ত্র নেই। দলের ভেতর গনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় প্রার্থী নির্বাচিত হলে এমন অভিযোগ করতে পারতেন না। আমাদের রাজনীতির ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ব্যার্থতাই হচ্ছে এটি। সে যাই হোক আওয়ামীলীগের অধীনে নির্বাচনে যদি বিএনপি-জামায়াত এমন রেজাল্ট দেখায় সেক্ষেত্রে তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে ফলাফল কি হতে পারে তা আওয়ামীদের জন্য বিরাট বিপদের বিষয় জেনেই তারা তত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করেছে।
জামায়াতএর সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ঘাড় ত্যাড়ামী। জামায়াত যে সুযোগটি মিস করছে এই দেশে সে সুযোগ ব্রাদারহুডও পায়নি আমার মতে। ঘাড় ত্যাড়ামীর কারনে ওদের এই অবস্থা।
আমার মতে জামায়াতের ২ টা উইংস থাকা দরকার। একটা পলিটিক্যাল আরেকটা জাস্ট নরমাল জামায়াত। আর সবচেয়ে বড় কথা রাজনীতিতে এরা যথেস্ট পরিপক্ষ নয়। দের আরো বহু কিছু শিখতে হবে। সেই শেখানোর দ্বায়িত্বটা আওয়ামীলীগরাই নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সে হিসেবে আওয়ামীদের কাছে অতীতের মতো আবারো জামায়াত ঋনী হয়ে থাকলো।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
মিতক্ষরা বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের ক্ষমতাসীনরা ক্ষমতায় থাকার সময়ে এত বেশী অপকর্ম করেন যে পরবর্তীতে ক্ষমতার বাইরে যাওয়ার কথা ভাবতেও পারেন না। নির্দলীয় ব্যবস্থায় ক্ষমতাসীনদের ভরাডুবি হয় বিধায় কোন ক্ষমতাসীন দলই নির্দলীয় নির্বাচনের প্রতি আগ্রহী হয় না।
জামাত ধর্ম ভিত্তিক রাজনীতির যে মডেল দিয়েছে সেটা খুব একটা পরিষ্কার নয়। জামাতে টুপি দাড়ি, নেকাব - এসবের বাইরে খুব বেশী কেউ নেই। রাজনীতিতে সাফল্য পেতে হলে জামাতকে সার্বজনীন হতে হবে। যাতে একজন অমুসলিম কিংবা পর্দাহীন নারীও তাদের আস্থায় আনতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৫৪
আহমদ জসিম বলেছেন: আপনার এই অসাধারণ লেখার জন্য ধন্যবাদ। বাকী কিস্তিগুলো পাঠের অপেক্ষাই রইলাম।