নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পরম সত্য বলে কিছু নেই।

জেন রসি

সময়ের সাথে দাবা খেলি। বোর্ডের একপাশে আমার অস্তিত্ব নিয়ে বসে আছি। প্রতিটা সিদ্ধান্তই এক একটা চাল। শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত খেলাটা উপভোগ করতে চাই!

জেন রসি › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্পর্শ

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১০

আজ মেঘবালিকার মন ভালো নেই।দেখা হওয়ার পর থেকেই চুপ করে আছে।অর্ককে দেখলে যে চোখ হাসত সে চোখ আজ বিষাদময়।
কি হয়েছে তোমার?চুপ করে আছো কেন?
তোমার অস্তিত্ব আমায় যন্ত্রণা দেয়।মেঘবালিকার সোজাসাপটা উত্তরে চমকে উঠে অর্ক।
আজকাল দেখি ফিলসফি ভালোই শিখেছ।আমার অস্তিত্ব আছে নাকি তোমার কাছে?
আছে,তবে না থাকলেই ভালো হত।ফুটপাতে বসে থাকা এক শিশুর দিকে তাকিয়ে উত্তর দিল মেঘবালিকা।আজ ফুরফুরে মেজাজেই মেঘবালিকার সাথে দেখা করতে এসেছে অর্ক।কিন্তু মেঘবালিকার কথার গভীরতা অর্ককে কৌতুহলি করে তোলে।

আমার দুটি নির্লিপ্ত চোখ ছিল।যে চোখ দিয়ে আমি চারপাশের বেঁচে থাকা দেখতাম।সে বেঁচে থাকার সার্থকতা যাচাই করার ক্ষমতা আমার ছিল না।কিন্তু তুমি আমায় শিখিয়েছ কিভাবে বেঁচে থাকার অর্থ খুঁজে বের করতে হয়।আমি শুধু বেঁচে থাকার জন্যই বাঁচতে শিখেছিলাম।বিষণ্ণ কণ্ঠে কথাগুলো বলে গেল মেঘবালিকা।

আমি তোমায় নবজন্ম দিয়েছি।সেই জ্যোৎস্নাস্নাত রাতে যেদিন তোমায় প্রথম দেখেছিলাম সেদিন তুমি মৃত ছিলে।সমাজ,রাষ্ট্র তোমায় বাধ্য করেছিল মরে যেতে।তোমার স্বত্বাবিহীন দেহের বিনিময়ে ওরা তোমাকে বেঁচে থাকার মূল্য দিত।

অর্কের জবাবে হেসে ফেলে মেঘবালিকা।তুমি আমার ঈশ্বর হতে চেয়েছিলে।তাই আমাকে নতুন করে সৃষ্টি করা তোমার কাছে খেলামাত্র।আমার পূর্বের আমিতেও আমার কোন হাত ছিলনা,বর্তমানের আমিতেও আমার কোন হাত নেই।টাকার বিনিময়ে ওরা আমার দেহের আনাচে কানাচে কি খুঁজত তা কখনও বোঝার চেষ্টা করিনি।আমি শুধু বুঝতাম আমার একটি দেহ আছে যা বিক্রি করলে আমি তিনবেলা ভাতখেতে পারব।লোকে আমায় বেশ্যা বলত।আমার কাছে সেটাই স্বাভাবিক মনে হত।এছাড়া অন্য কোন অস্তিত্ব আমার ছিলনা।কিন্তু তারপর সেই রাতে যেদিন তুমি জ্যোৎস্না উৎসব করবে বলে রাস্তায় হেঁটে বেড়াচ্ছিলে সেদিন আমার অস্তিত্ব তোমাতে বিলীন হয়ে গেছে।তারপর তুমি যখন আমায় একটু একটু করে জীবনের মানে শিখাচ্ছিলে তখন অনেক কিছুর সাথে আমি এটাও বুঝতে পেরেছিলাম তুমি কখনও আমার কেউ হবে না।আমি তোমার মনের খোরাক ছাড়া আর কিছুই নই।তুমি সবকিছু থেকে আমায় মুক্ত করে আমাকে তোমার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করেছো।

লীলাকে নিয়ে তোমার জটিলতাটা আমি বুঝি।শান্তস্বরে বলল অর্ক।তুমি এবং লীলা দুজন দুজনকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবছ।তোমরা ভালোবাসার নামে অধিকার আদায়ের এমন এক খেলায় মেতে উঠেছ যার কোনও অর্থ হয়না।যেদিন তোমায় প্রথম দেখলাম সেদিন আমার বাস ছিল কোন এক অপার্থিব জগতে।তুমি তখন কোন এক খদ্দেরের সাথে টাকা নিয়ে ঝগড়া করছিলে।তোমাকে দেখে এবং তোমার অশ্রাব্য গালি শুনে আমার ঘোর ভেঙ্গেছিল।লীলাকে মনে হয়েছিল অনেক দূরের কেউ যে কোন এক সাজানো বাগানে ঘুমিয়ে আছে।তোমাকে দেখে সেদিন মনে হয়েছিল এই রাষ্ট্র,সমাজ সব ভেঙে চূড়মার করে দেই।কিন্তু রাষ্ট্র এবং সমাজকে স্পর্শ করার ক্ষমতা আমার ছিলনা।কিন্তু তোমাকে ভেঙে নতুন করে গড়ার ক্ষমতা আমার ছিল।তুমি বলেছিলে তোমার সাথে যেসব মেয়েরা থাকে তাদেরকেও মুক্তি দিতে হবে।আমি সামান্য এক মানুষ যে তোমাকে দিয়ে নিজের অক্ষমতা আড়াল করছি।আমি কখনই তার চেয়ে বেশী কিছু ছিলাম না।আমি তোমার ঈশ্বর হতে চাইনি বরং তুমি আমাকে মানুষ থেকে দেবতা বানিয়েছ।তুমি এবং লীলা দুজনেই আমার একমাত্র পূজারি হওয়ার হাস্যকর লড়াইয়ে মত্ত।

তুমি যখন লীলার শরীরে ভালবাসা খুঁজে ফির তখন আমি কোন এক শূন্যতায় হারিয়ে যাই।আমায় ভালোবেসে কখনও কেউ স্পর্শ করেনি।যখন ভালোবাসার স্পর্শ পেতে ইচ্ছে করে তখন তোমার কথা মনে পরে।তখন লীলাকে খুব হিংসা হয়।মনে হয় লীলাকে খুন করে ফেলি।এক সময় আমার চাওয়া পাওয়ার কোন মূল্য ছিলনা।কিন্তু তোমাকে দেখার পর আমার খুব চাইতে ইচ্ছে করে।তোমাদের এই চাওয়া পাওয়ার জগত আমার জন্য নয়।এবার আমার মুক্তির পথ আমি নিজেই খুঁজে বের করেছি।

সিগারেট ধরিয়ে পরপর কয়েকটা টান দিল অর্ক।তারপর মেঘবালিকার দিকে তাকিয়ে বলল,মানুষের চাওয়া পাওয়ার ব্যাপারটি আপেক্ষিক।মানুষ যা পায় তা নিয়ে কখনও তৃপ্ত হয় না।লীলার সাথে আমার শারীরিক সম্পর্ক তোমার মধ্যে বঞ্ছনার জন্ম দেয়।কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে লীলাও নিজেকে বঞ্ছিত ভাবে।সে ভাবে আমি তার মাঝে তোমাকে খুঁজে ফিরি।তুমি এবং লীলা দুজন দুই জগতের বাসিন্দা।তুমি বড় হয়েছ এক যন্ত্রণাময় নিষ্ঠুর পৃথিবীতে।লীলার পৃথিবীতে ছিল স্নেহের স্পর্শ।কিন্তু তোমরা যখন নিজেদের চাওয়া পাওয়া নিয়ে চিন্তা কর তখন তোমাদের ভাবনায় আমি কোন পার্থক্য খুঁজে পাইনা।তোমরা দুজনেই ভালোবাসার সাথে বন্ধন তৈরি করতে চাও,কিন্তু ভালোবাসতে চাওনা।তোমাদের জন্যই হয়তোবা আমার প্রিয় কবি কাহ্লিল গিব্রান তার কবিতায় বলেছেন “ভালোবাসো,কিন্তু ভালোবাসার সাথে বন্ধন তৈরি করিও না”।

এখানে আসার আগে আমি লীলার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম,বলা ভালো আমি লীলাকে খুন করব ভেবেছিলাম।মেঘবালিকার কথায় চমকে উঠে অর্ক।যখন বেশ্যাপল্লীতে ছিলাম তখন মানুষের দৃষ্টিতে ঘৃণার অস্তিত্ব বুঝতে শিখেছিলাম।আজ লীলার চোখে আমি সেই ঘৃণা দেখেছি।আমি যখন আমার ব্যাগ থেকে ছুড়ি বের করি তখন লীলার দৃষ্টিতে ঘৃণার পরিবর্তে ভয় দেখে আমি শিহরিত হই।একটু একটু করে লীলার দিকে এগুতে থাকি।লীলা হাতজোড় করে আমার কাছে ক্ষমা চায়।তারপর আমি লীলার মুখে শুনি তুমি বাবা হতে যাচ্ছ।লীলার গর্ভে তোমার সন্তান।লীলা ভেবেছিল সন্তানের কথা জেনে আমি হয়তোবা তাকে আঘাত করব না।কিন্তু আমার কেন যেন খুব ভাল লাগছিল।আমি অবশ্য খুব বেশী সময় অপেক্ষা করিনি।তোমার স্পর্শে লীলা আর কখনই জাগবে না।

মেঘবালিকা কথা শেষ না করতেই তার গলায় হাতের স্পর্শ পায়।অর্কের হাত সাঁড়াশির মত চেপে বসে মেঘবালিকার গলায়।অর্কের চোখে খুনের নেশা।যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকে মেঘবালিকা।মনে হয় অনন্তকাল ধরে সে একটু দম নেয়ার জন্য অপেক্ষা করছে।তারপর সময়ের আবর্তে সব অপেক্ষার অবশান হয়।মেঘবালিকার নিথর দেহ লুটিয়ে পড়ে অর্কের কোলে।

মেঘবালিকার নিথর দেহ কোলে নিয়ে বসে আছে অর্ক।আত্মিক শূন্যতায় উঠে দাঁড়াবার মত কোন শক্তি তার নেই।এমন সময় পরিচিত রিংটোনে হুঁশ ফেরে অর্কের।মোবাইলে ভেসে উঠে লীলার নাম।লীলার পরিচিত মিষ্টি স্বরে গা গুলিয়ে উঠে অর্কের।লীলা অপরপ্রান্ত থেকে বলে যায় তোমার জন্য না খেয়ে অপেক্ষা করছি।তাড়াতাড়ি বাসায় আসো।আজ রাতে ভাবছি তোমার মেঘবালিকাকে দাওয়াত দিব।কি ব্যাপার!তুমি কথা বলছ না কেন?

আর কিছু শুনতে পায় না অর্ক।মোবাইল ছুড়ে ফেলে দেয় সে।তারপর পাগলের মত মেঘবালিকার চোখে নাকে ঠোঁটে চুমু দিতে থাকে।কিন্তু অর্কের স্পর্শে জেগে উঠে না মেঘবালিকার নিথর দেহ।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:৩৮

বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: ত্রিভুজ প্রেমের গল্প। অর্ক কাকে ভালোবাসে সেটা পরীক্ষা করার জন্য মেঘবালিকা যে কৌশলের আশ্রয় নিয়েছিল, তাতে যে তার প্রাণ যাবে, সেটা চিন্তা করেছিল কিনা জানি না। তবে কিছু ব্যাপার পরিষ্কার হয়ে গেছে। এবার হয়তো অর্ক লীলার সাথে বন্ধনে জড়িয়ে যাবে। মেঘবালিকাকে পাপের পথ থেকে সরিয়ে আনলেও অর্ক তাকে আসলে ভালোবাসে নাই কখনো। কিন্তু মেঘবালিকা সেটা বুঝতে পারে নাই হয়তো। মেঘবালিকাকে হত্যা করার পর লীলার ফোন পেয়ে অর্ক আনন্দে নাকি ভালোবাসার কারণে মেঘবালিকার নিথর দেহে চুম্বন এঁকে দিয়েছে সে ভাবনাটা হয়তো পাঠকের উপরই ছেড়ে দিয়েছেন। গল্প ভালো লাগলো জেন রসি।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪

জেন রসি বলেছেন: আপনার চমৎকার বিশ্লেষণ আমার জন্য অনুপ্রেননা হয়ে থাকবে।

প্রেম,শ্রেণী বৈষম্য এবং মানুষের চাওয়া পাওয়ার দ্বান্দিক সমীকরণ নিয়ে কিছু একটা লেখতে চেয়েছিলাম।যার ফলাফল এই গল্প।

কি হয়েছে তা পাঠকদের উপর ছেঁড়ে দিলাম।

শুভ কামনা।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৫২

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার গল্প!

বেশ ভাল লাগলো আপনার লেখা।

প্রথম লাইকটা আমার :)

ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

জেন রসি বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।

প্রথম লাইক দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

শুভকামনা।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান মাহবুব ভাই।

ভালো থাকবেন।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:২৫

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ওরে চমৎকার!! ভালো লাগলো প্রিয় ব্লগার।



লিখতে থাকুন। শুভ কামনা :)

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯

জেন রসি বলেছেন: বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার।

লিখতে হয়......কারন এছাড়া আর কোন কাজ খুঁজে পাইনা :)

আপনার সাথে দেখা করতে মন চায়।

আওয়াজ দিয়েন।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

রোদেলা বলেছেন: আমার কাছে পুরো দৃশ্যপট ভেসে উঠলো-মেঘবালিকা আর অর্ক।সুন্দর।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

জেন রসি বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শুভ কামনা রইলো।

৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:

চমৎকার গল্পে ভাল লাগা।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

জেন রসি বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শুভ কামনা রইলো।

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:২৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কোন বিশ্লেষনে গেলাম না,মনটা ভাল নেই বলে।। শুধু জানিয়ে গেলাম আমি এসেছিলাম।।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫

জেন রসি বলেছেন: আপনি এসেছেন,তাতেই আমি খুশী।

শুভ কামনা রইলো।

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অন্যরকম এক প্রেমের গল্প।

সুলিখিত, নিঃসন্দেহে।

২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:০০

জেন রসি বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শুভ কামনা রইলো।

৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

শায়মা বলেছেন: কি সাংঘাতিক!!!!!:(

২০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

জেন রসি বলেছেন: আসলেই সাংঘাতিক!!!

আপনার আগমনে আনন্দিত হইলাম!

১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ঝরঝরে লেখা। চমৎকার গল্প। ++

২০ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬

জেন রসি বলেছেন: গল্প পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শুভ কামনা রইলো।

১১| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

শায়মা বলেছেন: :)

কেনো কেনো কেনো ???

২০ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

জেন রসি বলেছেন: যৌক্তিক কারনেই আনন্দিত হয়েছি!

যুক্তিগুলো ব্যাখ্যা করতে হলে প্রবন্ধ লিখতে হবে!

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

আমি সৈকত বলছি বলেছেন: দারুন লাগলো।

অসাধারন লিখেছেন। :)

শুভ কামনা থাকলো।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

জেন রসি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

শুভ কামনা থাকলো।

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫০

গেম চেঞ্জার বলেছেন: খুব সম্ভবত মানুষের মনোযোগ একটার বেশি দুই দিকে যেতে পারে না। আর তাই একই (ভালবাসার) সরলরেখার সমীকরণের অন্য প্রান্তে থাকতে হয় কেবলই একজনকে। তা না হলে সমীকরণ মিলছেই না।
(ক্ষেত্রবিশেষে ভিন্নতা থাকতেই পারে।)

ভালবাসা নিয়ে শায়মা-আপুর পোস্টে একবার আলোচনা হয়েছিল। এখন কি সেগুলো তুলে ধরব?

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

জেন রসি বলেছেন: যেতে পারে বলেই মনে হয়। নাহয় মানুষ বহুগামি হতনা। তবে আপনি কি বলতে চেয়েছেন আমি ক্লিয়ারলি বুঝিনি।

১৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: //লেখক বলেছেন: যেতে পারে বলেই মনে হয়। নাহয় মানুষ বহুগামি হতনা।//

বহুগামি হবার পেছনে নৈতিক অবস্থানই দায়ী বলে মনে করি। এখন সেটাও আবার ব্যক্তির ওপর নির্ভর করে। যাক, সেদিকে আর যাচ্ছি না। :)

---
নাহঃ ঐ যে শায়মা আপার পোস্ট- ভালবাসা কারে কয়! ঐটা থেকে ভালবাসার সংজ্ঞায়ন + আলোচনার কথা বলছিলাম!

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৮

জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহাহা...... বুঝেছি!

এ বিষয়ে অভিজিত রায়ের একটা চমৎকার বই আছে। সে বইয়ের নামও ভালোবাসা কারে কয়! সময় থাকলে পড়ে ফেলতে পারুন। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.