![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে গবেষণার জন্য নেই যথেষ্ট সুযোগ। শিক্ষকদের নাই কোন সুযোগ সুবিধা, গবেষণার জন্য নেই উপযুক্ত পরিবেশ। স্যার দেশের বাইরে যান গবেষণা করার কাজে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ডিপার্টমেন্টে হয় শিক্ষক সঙ্কট। শিক্ষার্থীরা পরে বিপদে। অনভিজ্ঞ স্যার নেই ক্লাশ, ছাত্র-ছাত্রী হয় বিরক্ত, ক্লাশে ঘুমায়, না হয় ফাঁকি দেয়।
অভিজ্ঞ শিক্ষক নাই তো নাই, আবার নাই যথেষ্ট শিক্ষক, তাতে আবার শুরু হয়েছে নতুন নতুন ডিপার্টমেন্ট খুলার হুড়াহুড়ি।
ইলেকট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন এর মত ডিপার্টমেন্ট নাকি শুধু মাত্র ৪ (চার) জন শিক্ষক আছে।
এই ৪ (চার) জনের মধ্যে কেউ থাকেন আবার সদ্য পাশ করা শিক্ষক। যাদের নিজেদের অভিজ্ঞতায় শূণ্যতা, তারা ছাত্র-ছাত্রীদের কি দিবে?
শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আছে একটা বিরক্তিকর নিয়ম: শুধুমাত্র ক্লাশের বেশি সিজিপিএ পাওয়া শিক্ষার্থী শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রাখে, সে যেমনই হউক না কেন, পড়া বুঝাইতে পারুক আর না পারুক ভালো রেজাল্ট মানে শিক্ষক। এদের আবার আরেকটা স্বপ্ন থাকে, দেশের বাইরে গিয়ে মাস্টার্স করবে, পিএইচডি করবে। তাই সেদিকে থাকে তাদের মনযোগ। শিক্ষার্থীদের দিকে খুব একটা মনযোগ দিতে পারে না। মাঝখান থেকে ভুক্তভোগী হয় শিক্ষার্থীরা। হতাশার দিকে ঠেলে দেওয়া হয় শিক্ষার্থীদের।
আমরা প্রায় দেখি ক্লাশের ৩-৪-৫-৬-৭ পজিশনে থাকা শিক্ষর্থীরা ফার্স্ট বয়/গার্লের চেয়ে বেশি বুঝাইতে পারে, বেসিক ভালো থাকে। তারা দেশের বিভিন্ন কোম্পানিতে শিক্ষিত দাস বা সরকারী চাকুরীতে সরকারি দাস হিসেবে চাকুরী করে। অনেক সময় ভাগ্য ভালো থাকলে কোন না কোন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হওয়ার সুযোগ মিলে।
আমরা সেইসব শিক্ষার্থীর মেধাকে কাজে লাগাইতে পারি না। আমাদের সিস্টেম আমাদেরকে অগ্রসর হতে দিতে পারছেনা।
ছোটভাই চাচ্ছে যে বিষয়ের উপর প্রজেক্ট করতে, শিক্ষক নাই বলে করতে পারছে না, যে বিষয়ে অভিজ্ঞ শিক্ষক আছে সেটার উপর প্রজেক্ট করতে হবে। শিক্ষক সঙ্কটের কারণে একজন শিক্ষার্থী তার ইচ্ছানুযায়ী প্রজেক্ট করতে পারছেনা, ইচ্ছার বিরুদ্ধে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এই হল আমাদের উচ্চ শিক্ষার হাল।
এখন আসি প্রাথমিক দিকে,
প্রাইমারী তে প্রশ্ন ফাঁসের কথা শুনি, জিএসসিতে প্রশ্ন ফাঁসের কথা শুনি, এসএসসিতে, এইচএসসিতে শুনি। এখন ভর্তি পরীক্ষার কথাও শুনি।
এখন আমরা যদি প্রাথমিক পর্যায়ে সঠিকভাবে মেধাবীদের বাছাই না করতে পারি, তাহলে এই হতাশাজনক শিক্ষা ব্যবস্থা এই দেশকে কোথায় নিয়ে যাবে সেটাই এখন বিরাট প্রশ্ন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: এখন বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতার চেয়ে টাকার যোগ্যতা, ক্ষমতা বেশি দেখা হয়।
তারা স্কুলে ক্লাশ নেই, ছাত্র-ছাত্রীদের ছেমরা, ছেমরী বলে ডাকে। ক্লাশে ছাত্র-ছাত্রীদের মেরে উনার কাছে প্রাইভেট পড়তে বাধ্য করে। ক্লাশে পড়ানোর চেয়ে প্রাইভেট পড়ানোর ধান্দায় বেশি থাকে। তারা একই সাথে পদার্থ রসয়ান গণিত সব পড়াতে পারে।
আপনি একটা ব্যাপার খেয়াল করবেন, গ্রামে কিন্তু এখন ভাল ফিজিক্স, ক্যামেস্ট্রি, ম্যাথ, ইংরেজীর ভালো টিচার নেই। ফলে তারা পিছিয়ে পড়ছে। যারা খুব কষ্ট করে নিজে পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসে, তখন তাদের শহরের ছেলেদের সাথে প্রতিযোগিতা করতে অনেক বেগ পেতে হয়। এক ধরনের মানসিক হীনমন্যতায় ভুগে।
এখন এই অবস্থায় যদি প্রশ্ন ফাঁস হয়, তাহলে আমরা কি পাবো?
আজ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে তাকালে হতাশ হয়ে যেতে হয়।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: জানার কোন শেষ নাই, জানার ইচ্ছা বৃথা তাই-বাংলাদেশ সরকার।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: তারপরও জানার ইচ্ছা করতে হবে।
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আশাকরি দেশবাসী সচেতন হচ্ছেন। আওয়াজ ওঠবেই।
আপনাকে ধন্যবাদ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আশা করি একদিন এই হতাশা কাটিয়ে দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যাবে।
৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৮
মহান অতন্দ্র বলেছেন: দুঃখজনক।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম দুঃখজনক....
৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আমি ক্লাস নাইনে আমাদের যে স্যার বাঙলা এবং ম্যাথ নিতেন মুলতঃ উনি বাঙলা ও অর্থনীতিতে ডাবল এম,এ ছিলেন। কিন্তু পরিচিত ছিলেন ম্যাথ টিচার হিসেবে। উনার ক্লাসে আমরা খুব সহজেই ম্যাথ বুঝে যেতাম। এমনকি উনার কাছে ম্যাথ প্রাইভেটের জন্য অনেকে চাইলেও পড়তে পারতো না কেননা উনি ছাত্র পড়াতেন যে উনার আর কাউকে পড়ানোর মতো সুযোগ বা সময় থাকতো না। সে সময় আমাদের স্কুলে আরো দুজন ম্যাথের টিচার ছিলেন যারা দুজনেই ঢাবি থেকে গনিতে প্রথম শ্রেনী থেকে পাস করা টিচার ছিলেন। কিন্তু উনারা আমাদের বুঝাতে পারতেন না বা আমরা উনাদের কাছ থেকে কিছু বুঝেও উঠতাম না।
আসলে বেসিক যাদের ভালো তারাই ভালো শিক্ষক হয়, পড়ুয়ারা কখন ভালো শিক্ষক হতে পারেন না।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২২
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম...............
৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৮
জুন বলেছেন: এই পোষ্ট একবার আগে দিয়েছিলে কি রাতুল! আমাদের শিক্ষাব্যাবস্থা নিয়ে কিছু না বলাই ভালো। অদ্ভুত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ।
+
১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: মনে হয় এই ধরনের পোষ্ট আগে দিই নাই।
কেমন জানি একটা আবছা -ঘোলাটে সময়ের মধ্যে দিয়ে দিন যাচ্ছে, কিছু্ই যেন পরিষ্কার না।
৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
রোদেলা বলেছেন: শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়া এম্নিই চিন্তিত আছি,তার উপড়ে আপনার পোশট আরো চিন্তায় ফালায় দিল।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপনার আমার মত সবাই চিন্তিত।
গ্রামের দিকে বিদ্যালগুলোতে দেখবেন, ভয়াবহ অবস্থা। নাই কোন ভালো অংকের শিক্ষক, ইংরেজীর শিক্ষক, বিজ্ঞানের শিক্ষক। নামে মাত্র বিদ্যালয় থাকে। ফলে শিক্ষার্থীদের যথেষ্ট মেধা-বুদ্ধি থাকা সত্ত্বেও তারা তেমন ভাবে অগ্রসর হতে পারছে না।
গ্রামের নামকরা বিদ্যালয়গুলো আজ দুর্নীতিবাজদের দখলে। ১০ -১২ লাখ টাকার বিনিময়ে এখন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়।
অনেক শিক্ষক ক্ষমতা দেখিয়ে চলে, যা ইচ্ছা তা করে, এক শিক্ষক আরেক শিক্ষককে ধরে মারে, ছাত্রদের দিয়ে মার খাওয়ায়। ফলে নৈতিকতার অবক্ষয় শুরু হয়। যদি শিক্ষা ব্যবস্থার প্রাথমিক স্তর থেকে নৈতিকতার, সুশাসনের অবক্ষয় ঘটে, তাহলে পরবর্তীতে কি সহজে ভালো কিছু আশা করা যায়?
৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: বাস্তবিক দিকগুলো তুলে ধরেছেন।আবার শুধু মুষ্টিমেয় দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুললে তাদের দিয়ে একটি জাতি-দেশ চলতে পারে না
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: হ্যা, শুধু মুষ্টিমেয় দক্ষ মানব সম্পদ করে তুললে হবে না।
৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
তিথির অনুভূতি বলেছেন: খুবই যুগোপযুগী লেখা লিখেছ , শিক্ষকদের আগে আব্বা আম্মার সমতুল্য ভাবা হত, আজও শিক্ষকদের আমরা বাবার মত বা মায়ের মত শ্রদ্ধা করি আর ভয় লাগে, এখনও হাত পা কাপে স্যার এর সামনে গেলে।
কিন্তু এই পেশাটাকে যেন আজকাল ফ্যাশন হয়ে দাড়িয়েছে, পাঙ্কু শিক্ষক শিক্ষিকাদের জন্য কারও মনে
শ্রদ্ধা আসে না দেখে মনে হয় ভাবখানা এমন তারা রনবীর আর দীপিকা পাডুকন।
কিছু উচ্চ সিজিপি এ নিয়ে আসে , কিচ্ছু পড়াতে পারে না ।
আর ছাত্র ছাত্রীদের মাঝেও ভাল কিছু দিতে পারে না ।
সত্যি খুবই হতাশা জনক ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
রাতুল_শাহ বলেছেন: এখন শিক্ষকদের বাণিজ্যিক চিন্তাভাবনার জন্য শিক্ষকদের প্রতি খুব একটা শ্রদ্ধা আসে না।
প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে আমাদের প্রিয় শিক্ষকরা নিজেদের এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন না। সমস্যা ঐখানে।
যারা নতুন শিক্ষক তারা নিজেদের পড়ানোর চেয়ে নিজেদের স্টাইল নিয়ে বেশি ব্যস্ত। ক্লাশের ভিতর আইফোন বের করে ভাব নেই। প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারে না। পরে উল্টা প্রশ্ন করে ঝাড়ি দেয়।
১০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
তিথির অনুভূতি বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম রাতুল ।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
রাতুল_শাহ বলেছেন:
১১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪১
আরজু পনি বলেছেন:
বিশ্ববিদ্যালয়ে যে গবেষণা করা হবে, কীভাবে রিসার্চ টাইটেল নির্বাচন করবে, কীভাবে রেফারেন্সিং করবে তাইতো শিখায় না !
অথচ অনার্স প্রথম বর্ষ থেকেই এসাইনমেন্টের পিছনে দৌড়াতে হয় পাগলা কুত্তার মতো ।
কেউ কেউ দু'একটা বই, জার্নাল থেকে খিচুরি বানিয়ে দাড় করিয়ে ফেলে তার লেখা ।
কোন কোন ডিপার্টমেন্টে শিক্ষক অন্যত্র বেশি রোজগারের কারণে ডিপার্টমেন্টে সময় দিতে পারেন না, সিনিয়র শিক্ষক বলে তাকে ধরার , বলার কেউ নেই। কেউ কেউ উচ্চতর ডিগ্রিীর জন্যে শিক্ষা ছুটিতে বিদেশ থাকেন বছরের পর বছর বউ, বাচ্চা সব নিয়ে ।
ডিপার্টমেন্ট থাকে শশ্মান হয়ে, পছন্দের সাবজেক্ট হলেও পড়ার উপায় নেই !
জুনিয়র লেভেলে তো পড়ানোর মূল দায়িত্ব শুধু অভিভাবকেরই যেনো...স্কুল থেকে তবে বাচ্চারা কী শিখবে ?
এসব নিয়ে কথা বলতে গেলে মাথাটাই বিগড়ে যায়...
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: এসাইনমেন্ট.......... আতংকের নাম।
স্যাররা যদি এখন ক্লাশে ইউটিউব দেখায়, তাহলে শিক্ষার্থীরা সেটা ভালভাবে জানতে পারবে, এবং সেখানে তাদের মনে প্রশ্ন আসবে, শিক্ষকদের প্রশ্ন করা শিখবে। ক্লাশে যার মনে প্রশ্ন আসে না, সে আসলে কিছু শিখে না।
অনেক স্যার ক্যাম্পাসে গবেষণার সুযোগ পান না। এমনিতেই গবেষণার যথেষ্ট সরঞ্জাম নেই , তারপরে তাদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয় অতিরিক্ত ক্লাশ সেশোনাল নেওয়ার চাপ।
আমরা যদি একবার শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে চিন্তা করি, তাহলে মাথা খারাপ হয়ে যায়। প্রশ্ন চলেই আসে, আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে।
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: পরিস্থিতিটা হতাশাজনক সন্দেহ নেই। তবে আশার কথা হলো, এ নিয়ে আপনাদের মত লোকজন চিন্তা ভাবনা করছে, লেখালেখি করছে। সুফল হয়তো একটা বেরিয়ে আসবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমাদের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান নেই। তারা শিক্ষার্থীদের বর্তমান বাস্তব জ্ঞান কিভাবে দিবে। ডিপার্টমেন্ট খুলছে ঠিক, কিন্তু মার্কেটে জব নেই। এমনকি সেই ডিপার্টমেন্টের সরকারী জবের সার্কুলার থাকলেও, সার্কুলারে তাদের ডিপার্টমেন্টের নাম উল্লেখ থাকে না। ফলে শিক্ষার্থীরা ডিপার্টমেন্টের হয়েও আবেদন করতে পারে না। এটা সম্পূর্ণ শিক্ষকদের অবহেলা। এরা জোর করে শিক্ষার্থীদের একদিকে ধাবিত করছে মানে সরকারী জবের দিকে।
এখন এমন পরিস্থিতি নামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে মাস্টার্স করা ছেলে এসএসসি পাশের সরকারী জবের জন্য আবেদন করছে।
শিক্ষার্থীদের গবেষণার কোন সুযোগ নেই। আমাদের দেশে রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট এ কোন জোরালো বাজেট নেই। দেশ কি নতুন কিছু দেওয়ার মত এই দেশের ছাত্র-ছাত্রীদের অনেক মেধা আছে। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের শিক্ষার্থীদের গবেষণার সুযোগ দেওয়া হলে, এরাও ইউরোপিয়ান শিক্ষার্থীদের চেয়ে ভালো করবে।
শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলতে গেলে , কথা বলে শেষ করা যাবে না।
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলতে গেলে , কথা বলে শেষ করা যাবে না। - শেষ করা হয়তো যাবে না, শেষ করার প্রয়োজনও নেই। তবে এ নিয়ে ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবক সবাই মিলে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম, আলোচনা হলে তো ভালো । এক্ষেত্রে শিক্ষকরা তো অনেক সময় পাত্তাই দেয় না।
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমাদের আসল সমস্যা হচ্ছে, যারা দেশ চালাচ্ছেন তারা শিক্ষিত নন
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: এটা তো বিগ প্রবলেম ভাই। শিক্ষা একটা দেশের মেরুদন্ড। এখন সেই মেরুদন্ড নিয়ে বাণিজ্য শুরু হয়েছে। যেখানে বাণিজ্য সেখানে সবকিছুই ঘটতে পারে।
রাস্তায় বের হন রাস্তার মোড়ে মোড়ে, দেওয়ালে দেওয়ালে ছেয়ে গেছে কোচিং এর পোস্টারে। চাকুরী পাাচ্ছে না? কোচিং বাণিজ্যে নেমে পড়লো। দেশে এখন এই একটা বাণিজ্য বেঁচে আছে। জনগন ১৮ কোটির মত, দারুণ চলবে।
১৫| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ, পাকিস্তান, বার্মা, আরব, মেক্সিকো ও আফ্রিকার বহুদেশে প্রশাসন প্ল্যান করে মানুষকে শিক্ষা থেকে বন্চিত করছে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: ঘটনা সত্য ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//শুধুমাত্র ক্লাশের বেশি সিজিপিএ পাওয়া শিক্ষার্থী শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রাখে, সে যেমনই হউক না কেন, পড়া বুঝাইতে পারুক আর না পারুক ভালো রেজাল্ট মানে শিক্ষক।//
এটি একটি পুরাতন সমস্যা। বিদ্যালয় পর্যায়েও আছে এর বিস্তৃতি। শিক্ষাদান বিষয়ে কোন ধারণা না নিয়ে শুধু বিষয়ভিত্তিক জ্ঞান নিয়ে শিক্ষক হয়ে যাচ্ছেন।
দেশের উচ্চশিক্ষা যে আজ কী বিপর্যয়ের মুখে... সেটি আপনার লেখা থেকে জানা যায়। হতাশ হয়ে যাই...