![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইদানিং আম্মাকে ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসা করি, আম্মা এটা কিভাবে রান্না করে, ঐটা কিভাবে রান্না করবো। এইসব।
আম্মা সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেন, কিভাবে রান্না করবো, কতটুকু লবণ, তেল দিবো সেটাও বলেন দেন, কতক্ষন তাপ দিবো সেটাও।
আমার এই কষ্ট দেখে আম্মা বুঝতেছে না যে, আমার একটা সঙ্গিনী লাগবে মানে বউ লাগবে।
আম্মা এই কষ্ট দেখে আমাকে বলে, - “বাবা তুমি ছুটি নিয়ে বাসায় আসো, তোমাকে রান্না করে খাওয়ায়।”
তিনি আমাকে ছুটি নিয়ে বাসায় যেতে বলে। কিন্তু বিয়ের ব্যাপারে কোন কথা বলে না।
আফসোস করে এই কথাগুলি আমার রুমমেটকে বলি। রুমমেট আমাকে উল্টো তার আফসোসের কথা বলে।
আমার রুমমেটের পরিবার, তার জন্য পাত্রী খুঁজতেছিলো। রুমমেটের আর্থিক অবস্থা খুব ভালো। বেসরকারী একখান ভালো চাকুরী করে, বেতনও ভালো।
ভালো পরিবারে, সুন্দরী এক মেয়ের সাথে বিয়ের কথা বার্তা চলতেছিলো। মেয়ের পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুব ভালো। মেয়ে পড়ালেখাতে খুব ভালো। রুমমেটের পরিবার মেয়েটিকে খুব পচ্ছন্দ করলো।
কিন্তু মেয়েটির পরিবার ছেলের পরিবারকে পচ্ছন্দ করলো না। কারণ হিসেবে জানানো হল: উনারা উনাদের মেয়েকে সরকারী চাকুরীজীবীর সাথে বিয়ে দিবেন। কোন প্রাইভেট কোম্পানীতে জব করে এমন কাউকে না।
রুমমেটের পরিবার ফিরে আসলো, আমার রুমমেট যথারীতি সরকারী জবের ট্রাই না করে, বসের উন্নতি কিভাবে হবে সেটার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করে যাচ্ছে। সামনে বছরের মার্চে রুমমেট বিয়ে করতে যাচ্ছে।
ও পরে, শুনলাম মেয়েটির বিয়ে সরকারী কলেজের কেরাণীর সাথে বিয়ে হয়েছে, মানে সরকারী চাকুরজীবীর সাথে বিয়ে হয়েছে।
আমাদের দেশে অনেক অভিভাবক আছেন যারা প্রাইভেট জব করা ছেলের সাথে তাদের মেয়েকে বিয়ে দিতে চায় না। কারণ এই দেশে প্রাইভেট জব মানে অন্ধাকারাচ্ছন্ন একটা ভবিষ্যৎ।
আমাদের দেশে প্রাইভেট জবগুলোর কোন নির্দিষ্ট নিয়ম নীতি নাই।
আপনি সকাল ৯টার মধ্যে অফিসে ঢুকতে বাধ্য, ৬টার পরও অফিস করতে বাধ্য। রাত ১০টা বাজলেও আপনাকে সেটার পারশ্রমিক দেওয়া হয় না।
নিজের জন্য পরিবারের জন্য যে জব করা, সেই জবের জন্য পরিবারকে আর সময় দেওয়া হয় না। কালকে আপনার ছেলে বা মেয়ের পরীক্ষা অথচ বসকে সময় দেওয়ার জন্য আপনার ছেলে মেয়েকে সময় দিতে পারছেন না। এমনকি আমাদের অনেকের জীবনে এমনও আছে, যে তিনি অনেকদিন হয়ে গেল সুর্যোদয় -সূর্যাস্ত দেখেন নি।
২-৩ জনের কাজ একজনকে দিয়ে করানো হয়। ইনক্রিমেন্টের সময় মিটিং এ বস বলে- এই বছর কোন ব্যবসা হয় নাই। এই বছর টার্গেট ফিলাপ হয় নাই।
ইনক্রিমেন্টের সময় আসলে – বস বুঝাইতে চায় আমরা অফিসে এই বছর বসে বসে বেতন নিয়েছি, কোন কাজ করি নাই। তাই এই বছর ইনক্রিমেন্ট পাওয়ার যোগ্য আমরা নয়। এমনকি চাকুরী থেকে ছাটাই এর একটা গুঞ্জন শোনা যায়।
ইনক্রিমেন্ট বাড়ুক আর নাই বাড়ুক – বাসা ভাড়া বৃদ্ধির নোটিশ ইতোমধ্যে চলে এসেছে। গ্যাস বিল, বিদ্যুৎ বিল বেড়েছে, রিক্সাওয়ালা ১০টাকার বেশি ভাড়া বাড়াবে, মানে এই মাসের ৬০টাকার ভাড়া, সামনে মাসে অন্ততপক্ষে ৭০টাকা হবে।
যতই যাই বলি, বস নিজেকে উদার মানসিকতার প্রমাণ দেখাতে ইনক্রিমেন্ট দেয়। কারো ইনক্রিমেন্ট ৫০টাকা হয় (মানে ভালো লাগলে থাকো, না হলে চলে যেতে পারো, তুমি চলে গেলে তোমাদের মত হাজার হাজার পাওয়া যাবে ), কারো হয় ৫০০টাকা, আবার কারো ২০০০-২৫০০টাকা।
গড়ে আমাদের দেশে ইনক্রিমেন্ট দেখি ৩-সাড়ে ৩হাজার টাকা। প্রাইভেট জবে সামনে মাসে জব থাকবে কি থাকবে না, এটার কোন নিশ্চয়তা থাকে না।
সবকিছুই যেন এলোমেলোভাবে সম্পর্কিত। তারপরও মানুষের জীবন থেমে নেই, সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমাদের দেশে প্রাইভেট সেক্টরগুলোতে নিজেকে দক্ষ বানানোর সুযোগ কম থাকে। আপনি দক্ষ হতে যাবেন, আপনাকে হতে দেওয়া হবে না।
কারণ আপনি দক্ষ হলে, যে আপনার উপরে আছে, তার চাকুরী হারানোর ভয় থাকে। ছাত্রজীবনে পলিটিকস করেন নাই, কিন্তু চাকুরী লাইফের প্রতিদিন পলিটিকস করে টিকে থাকতে হয়।
এইসব ভালো লাগছে না, তখন দেশের বাইরে যাচ্ছেন।
আবার দেশের মাল্টিন্যাশনাল গুলোতে শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিগুলো বেশি ইন্ডিয়ান কিংবা পাকিস্তানি। এদের টার্গেট থাকে বছর শেষে ইমপ্লয়ী ছাটাই করার।
আমাদের উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা বিশেষ করে বেশিরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষা ব্যবস্থা বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। কেমন জানি বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন।
এখানে একটা হতাশা কাজ করে।
এককথায় আমাদের নিজেদেরকে দক্ষ বানাতে অনেক কাঠ কয়লা পুড়াতে হয়। কিন্তু এই দক্ষতার মূল্য আমরা এই দেশে খুব কমই পাই।
আমাদের দেশের সরকারী পাওয়ার সেক্টরগুলোতে আর.এন্ড.ডি ডিপার্টমেন্ট দেখলে হতাশ হয়ে যেতে হয়। শুধু টেন্ডার ডকুমেন্ট চেক করা হয়।
অথচ এইসব ক্ষেত্রে মেধাবীদের যাচাই বাছাই করে নেওয়া হয়। পরে তাদের আমরা কোন কাজে লাগাইতে পারি না। বিদেশ থেকে লোক নিয়ে আমাদের কাজ করতে হয়।
ভালো ট্রেনিং ব্যবস্থা নেই।
সবকিছুর মধ্যে সদিচ্ছার অভাব।
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সব কিছু মিলে ভাল লেগেছে লেখাটা।
তবে এখন মনে হয় সরকারি চাকুরির ভুত কিছুটা হলেও নেমেছে মানুষের মাথা থেকে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: নারে ভাই খুব একটা কমে নাই। আজকাল যার সাথেই চাকুরী নিয়ে কথা হয় সেই একটু না একটু সরকারী চাকুরীর জন্য আফসোস করে।
বস ঝাড়ি দিলেই মনে হয়, এই বুঝি চাকুরীটা গেল। এই আতঙ্কটা খুব কাজ করে।
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
বাস্তবতার সাথে মিশেল লেখা। ভাল লাগলো।
আমাদের দেশে আসলে সবই কেমন যেন! কেউই মেধার দাম দিতে চায় না। সবাই টাকার পিছনে ছুটে। টাকার মূল্যই অনেক বেশি।
ভুলে যায় যে, জ্ঞান বলেও কিছু আছে। জ্ঞান থাকলেই তো টাকা আসবে।
আর ইনক্রিমিমেন্টের যে ব্যাপারটা আনলেন প্রাইভেট ক্ষেত্রে - সেইটা সত্যিই খুব দুঃখ জনক।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই আমাদের অনেকেরই কাজ মাইক্রোসফট অফিস কেন্দ্রিক।
বছর শেষে ইনক্রিমেন্ট ভালো না হলে হতাশা কাজ করে, কাজের প্রতি অনিহা চলে আসে।
চাকুরী ছাড়তে চাইলে, অনেক আইন নিয়ম কানুন দেখায়।
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৩
সুলতানা রহমান বলেছেন: সরকারি চাকুরী ও কি খুব ভাল? সব ফকিরনী টাইপ বেতন। এটা হচ্ছে দ্বিতীয় অংশের কথা।
ছেলেরা রান্না করার জন্য কেন বউ খুজে বলতে পারেন? একজন বুয়া ই তো রান্না করতে পারেন।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: চাকুরী মানেই খারাপ ব্যাপার। পরাধীন জীবন।
ছেলেরা রান্না করার জন্য কেন বউ খুজে বলতে পারেন? একজন বুয়া ই তো রান্না করতে পারেন।
কঠিন প্রশ্ন!!!!!
আপনার কি মনে হয় রান্না করে নেওয়ার জন্য ঘরে বউ আনে?
সংসার করার জন্য বউ । সংসার বিশাল একটা ব্যাপার, এখানে অনেক কিছু থাকে । যা বলে বুঝানো কঠিন।
যাইহোক, বউ যাই রান্না করুক না কেন সেই রান্নায় আদর থাকে যত্ন থাকে, আশা থাকে, ভালবাসা থাকে, স্বপ্ন থাকে।
৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
আরজু পনি বলেছেন:
এখন অনেক ভালো প্রাইভেট জব আছে দেশে ।
@সুলতানা, বুয়া তো শুধু রান্না করেই খালাস...বউতো ৪ ঘন্টার বুয়া
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভালোদের সংখা কম।
৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩
আরজু পনি বলেছেন:
৪ ঘন্টার স্থলে ২৪ ঘন্টার বুয়া হবে ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
রাতুল_শাহ বলেছেন: হায়!!!! হায়!!!!!
বিয়ের পর মেয়েরা যদি নিজেদের বুয়া ভাবে, ছেলেরা তো তাহলে ২৪ঘন্টার চাকর।
৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
মাকড়সাঁ বলেছেন: চমৎকার বাস্তব
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই এই বাস্তব চমৎকার নয়।
এই বাস্তবতা খুব দু:খজনক।
৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৯
আরজু পনি বলেছেন:
ছেলেরা অবচেতন মনে স্বামী হয়েই থাকতে চায় সবসময় ।
স্বামী= প্রভু ।
পৃ.১১৮৮, বাংলা একাডেমি ব্যবহারিক বানান অভিধান।
বঁধু=সংস্কৃতে বন্ধু পৃ. ৮১৯
শব্দ দিয়েই বুঝে নেন
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: বুঝলাম।
বাংলা অভিধান একটা কিনতে হবে
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: লেখাটা ভালো লেগেছে । প্রাইভেট সেক্টরের জবের কথাটা শুনে খুব খারাপ লাগলো ।আপনি নিশ্চয় এতো দিনে মায়ের কাছ থেকে রান্নাটা শিখে ফেলেছেন ?
অনেক ভালো থাকবেন । শুভকামনা রইল ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩২
রাতুল_শাহ বলেছেন: জ্বি ভাই, যা খেতে ইচ্ছে করে, আম্মাকে ফোন দিই, তিনিই বলে দেন কিভাবে রান্না করতে হবে।
রান্না ব্যাপারটা খুব সোজা। কিন্তু রান্নার আয়োজন করাটা খুব কঠিন।
আপনার জন্যও শুভকামনা রইলো।
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২১
অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: হমম.... আমি সরকারি ব্যাংকার ৯ থেকে ৬+ টা অফিস করতেই হয় । চাকরির নিশ্চয়তা থাকলেও আর্থিক বেনিফিট অনেক কম । আপনার পোষ্টটা একদম বাস্তবসম্মত । বেসরকারী সেক্টরের জন্য সরকারের একটা ভাল নীতীমালা করা উচিৎ ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: সবাই চায়, বেসরকারী চাকুরীর ক্ষেত্রে একটা নীতিমালা থাকুক।
বর্তমান সময়ে যখন কোন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ারদের ১২হাজার টাকার স্যালারী +১০ ঘন্টা ডিউটি করতে বলে, তখন আসলেই হতাশ হয়ে যেতে হয়।
এই অবস্থার পরিবর্তন চাই।
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: হুম -------
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: হুম...........
১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
বনমহুয়া বলেছেন: ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০ ০
লেখক বলেছেন: হায়!!!! হায়!!!!!
বিয়ের পর মেয়েরা যদি নিজেদের বুয়া ভাবে, ছেলেরা তো তাহলে ২৪ঘন্টার চাকর।
এই মন্তব্যে পড়ে অনেক হাসলাম। আমারও ধারনা আসলে এটাই সঠিক।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
রাতুল_শাহ বলেছেন:
সহমত পোষণ করার জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:
৪ ঘন্টার স্থলে ২৪ ঘন্টার বুয়া
হবে ।
লেখক বলেছেন: হায়!!!!হায়!!!!!
বিয়ের পর মেয়েরা যদি
নিজেদের বুয়া ভাবে, ছেলেরা
তো তাহলে ২৪ঘন্টার চাকর।
মজার!একরকম সত্য
বস্তবসম্মত পোস্ট
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১
রাতুল_শাহ বলেছেন:
একটা সংসারে স্বামী -স্ত্রী উভয়ে খুব কষ্ট করে, উভয়েরই অবদান থাকে। তাই প্রত্যেকের কাজকে সম্মান জানানো উচিত।
১৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: সবকিছুই যেন এলোমেলোভাবে সম্পর্কিত। তারপরও মানুষের জীবন থেমে নেই, সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে - সবশেষের এই কথাগুলো খুবই ভাল লাগলো। জীবন সুন্দরভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, এমন দেখতে পারাটাও ইতিবাচক।
যাইহোক, বউ যাই রান্না করুক না কেন সেই রান্নায় আদর থাকে যত্ন থাকে, আশা থাকে, ভালবাসা থাকে, স্বপ্ন থাকে। - ৪ নং প্রতিমন্তব্যের এ কথাটাও বেশ ভাল লাগলো।
পোস্ট ভাল লেগেছে। + +
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭
রাতুল_শাহ বলেছেন:
আপনার লেখা -মন্তব্য দেখে নতুন নতুন শব্দ শিখছি। এটা বেশ আনন্দদায়ক।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বাস্তব জীবনমিশ্রিত একটি লেখা। সহমত। খুব ভালো লাগল।
প্রাইভেট সেক্টরগুলোতে কাজের মূল্যায়ন আরো ভালোভাবে করা উচিত।
লেখায় প্লাস।