![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাটি চালান তখনই দিতে হয়, যখন চোর ধরার বৈজ্ঞানিক সব কৌশল অকেজো হয়ে যায়
ফারাক্কাঁ বাদ দিয়ে উত্তরবাঙ্গ মরুভুমি করেছে , কাটাতারের সীমান্তে মানুষ হত্যাও অব্যাহত আছে। রামপালে সুন্দরবন ধ্বংস করে বিদ্যুৎ প্লান্ট নির্মাণের আয়োজন চলছে , বাংলাদেশের প্রাণপ্রকৃতি ধ্বংস করে টিপাইমুখ বাঁধের নির্মাণ প্রস্তুতি চলছে। একদিকে সীমান্ত ঘেরাও অন্যদিকে বাংলাদেশের বুক চিরে ট্রানজিট নেবার আয়োজন ,ভারত থেকে আবাদে পণ্য , মাদক নগ্ন culture আসছে, নারি , শিশু আপহরন করছে , তাদের নির্যাতন করছে উলঙ্গ করে , ধর্ষণ করছে তারপরও সীমান্তের তিনদিক ঘিরে ভারত ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে কাঁটাতারের বেড়া দিচ্ছে। তার পরও দেশের কিছু মিডিয়া আর কিছু মানুষের ফফর দালালি ছলছে ,এবার বাংলাদেশের ৬ শিশুকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
ফেনীর পরশুরামের বিলোনিয়া সীমান্ত থেকে এদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয় বলে স্বীকার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি)।
আটককৃত শিশুরা হল শিমুল (৮), সোহেল (৮), নয়ন (৮), বাবু (৮), নাজমা আক্তার (৯) ও সালমা আক্তারকে (৫)।
এলাকাবাসী জানায়, বৃহস্পতিবার বিকালে ভারতীয় সীমান্তবর্তী উত্তর বাউরখুমা এলাকার একটি বাগানে শিশুরা খেলা করছিল। ওই সময় ২১৬০/৫ নম্বর পিলারের কাছ থেকে বিএসএফ সদস্যরা তাদের ধরে নিয়ে যায়।
মজুমদারহাট বিজিবির কোম্পারি কমান্ডার সুবেদার রুহুল আমিন জানান, বর্তমানে শিশুদের আগরতলা উদয়পুর শিশু নিবাসে রয়েছে।--http://www.poriborton.com/article_details.php?article_id=15396 এদিকে গত ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-মায়ানমার চীনমৈত্রী সংযোগ সড়কের বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের ঘুমধুম সীমান্তের ‘নো ম্যান্স ল্যান্ড’ থেকে অস্ত্রের মুখে নাসাকা তিন পুলিশ সদস্যসহ ৪ বাংলাদেশী নাগরিককে ধরে নিয়ে যায়। এরা হলেন- পুলিশ সদস্য ইমরান হোসেন, ইরফান সরকার (এরা দুজন উখিয়া টিভি স্টেশনে প্রেষণে কর্মরত ছিলেন) এবং কুতুপালং নিরাপত্তা ক্যাম্পের সদস্য মুজিবর রহমান। অন্যজন হচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম। তিন পুলিশ সদস্যসহ ৪ বাংলাদেশী নাগরিককে আটকের ১০ দিন পরও ছাড়েনি মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী নাসাকা। কবে নাগাদ তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে সেটিও নিশ্চিত করে বলতে পারছে না বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ ব্যাপারে নাসাকার পক্ষ থেকে নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি বলে জানিয়েছে বিজিবি।
১৭ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল খালেকুজ্জান বলেন, “আটককৃতদের ছেড়ে দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নাসাকা। তবে কখন তাদের ছাড়বে বিষয়টি জানায়নি।” আটককৃতদের মুক্তি পেতে দেরি হওয়ার পেছনে মিয়ানমারের ‘জটিল’ আইনি প্রক্রিয়াকে দায়ী করেন খালেকুজ্জামান। তিনি বলেন, “আটককৃতদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য এবং বিজিবির পক্ষ থেকে দেয়া তথ্যগুলো যাছাই-বাছাই করা হচ্ছে। যাছাই-বাছাই শেষে চার বাংলাদেশীকে ছেড়ে দেয়া হবে বলে আশা প্রকাশ করছি।” আটককৃতদের নাসাকার ঢেকুবনিয়া ক্যাম্পে জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনার পর বিজিবি বেশ কয়েক দফা নাসাকাকে পতাকা বৈঠকে বসার আহ্বান জানায়। তবে, নাসাকা বিজিবির আহ্বান বেশ কয়েকবার ফিরিয়ে দেয়। শেষ পর্যন্ত গত বুধবার ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে বিজিবি-নাসাকা পতাকা বৈঠক হলেও আটককৃতরা মুক্তি পায়নি। Click This Link এবাবে আমাদের দুই প্রতিবেশী দেশ , তার একটা বড় দেশ আর কত লাশ উপহার দিলে একটা জাতি জাগবে ??আমরা কতো দাবী কতো আন্দোলন-ই না কতো লেখালেখি করি। কিন্তু হায়! কয়দিন পর সবই ভুলে যাই। কোন কিছুর জন্য দাবী করব বা আন্দোলন করব কিন্তু কয়দিন পর সবই বেমালুম ভুলে যাই। আমাদের বিবেগ আজ মরে গেছে , আমরা দাসত্বকে বন্দু হিসাবে সাদরে গ্রহণ করে একটা প্রতিবাদ বিমুখ নির্জীব জাতি ছাড়া আর কি হতে পারছি ।
©somewhere in net ltd.