![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগার অনুপস্থিত আছেন !! (সামু ব্লগের মত আমিও একজন জগাখিচুড়ী মানুষ!! জেনেটিক সংশোধনের ফলে আমার চরিত্র থেকে দলবাজির স্বভাব বাদ পরেছে কিন্তু গলাবাজি এখনও রয়ে গেছে! অর্থাৎ আমি তর্কপ্রিয় !!)
সামুতে কয়েকদিন ধরে হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত ছবি "ঘেটুপুত্র কমলা"র ব্যপারে বেশ আলোচনা হচ্ছে। এ বিষয়ক কোন পোস্টেই আমি নিজে মন্তব্য করি নাই কিন্তু সবার মন্তব্যই মন দিয়ে পড়লাম। বিষয়টা খুবই কৌতুহল উদ্দীপক! ওই ছবির সাথে সম্পর্ক নাই আমার আজকের কাহিনীর। তবে সিনেমাটি হওয়ার ব্যপারে আমার কোন সমস্যা নাই। কোন জিনিস লুকানো মানে সেটার প্রতি আরও আকর্ষন করে দেয়া। আর যারা মনে করেন এই ছবি দেখে মানুষ এই কাজে উৎসাহিত হবে তাদেরকে আমার কিছুই বলার নাই। শিল্পকলা সম্পর্কে ধারনায় তাদের কিন্চিৎ শর্টেজ আছে! হুমায়ূন সাহেব এই ছবির সেন্সর পাবে কিনা এই ব্যপারে অবশ্য আমার যথেষ্ঠ সন্দেহ আছে। তবে কিনা হুমায়ূন বলে কথা!
যদিও ১৮+ ঝুলাইয়া দিলাম, তারপরও আমার মনে হয় যারা মাত্র কৈশোরে প্রবেশ করলেন তাদের এই কাহিনীটা পড়া দরকার বেশি।
ঘটনাটা আমার বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম বর্ষের। যদিও প্রথম বর্ষ কিন্তু সেশন জটের কারনে আসলে তখন ২য় বর্ষের বয়সী একজন হয়ে গেছি। আমার বাসা হলের কাছেই, তারপরও আমি হলেই থাকতাম। এটাই আমার বাসার বাইরে প্রথম নিজের মত করে থাকা। হলে যাওয়ার পর প্রথম যে জিনিসটা খারাপ লাগল সেটা হল কোন মেয়ে নাই! পুরা হলে এতগুলা ছেলের মধ্যে বেশিক্ষন থাকাটা একটু কষ্টকর। হলের ভিতরে এই জন্য বেশিক্ষন থাকতামও না। আবার একই রুমে ৪ টা ছেলের সাথে আছি ভাবতেও মেজাজ খারাপ হইত। যাই হোক প্রকৃতির নিয়ম না যায় খন্ডন, কি আর করা!
মেয়েদের সাথে যে থাকতে ইচ্ছা করে এটাও ত প্রকৃতিরই নিয়ম!
আমাদের পাশের রুমেই থাকত নাহিদ (ছদ্মনাম) নামের এক ছেলে। আমাদের ক্লাসেই পড়ত। দেখতাম খুব চুপচাপ ধরনের ছেলে। কারও কাছে খুব একটা পাত্তা পাচ্ছে না। আমি আবার সবাইকেই তখন পাত্তা দিতাম এবং খুব নিরীহ টাইপ ছিলাম। তাই অন্য সবার মত সেই ছেলের সাথেও পরিচয় গড়ে উঠল। কথায় কথায় আমার রুমেই একদিন এসে জিজ্ঞেস করল, বলত আমি তোমাদের রুমে আসি কি মতলবে? আমি বুঝলাম না কি জবাব দিব?
অন্য সবাই রুমে বসে আড্ডা দিচ্ছে তাই বললাম, এই যে আমরা গল্প গুজব করতেছি, এই জন্য! দু'একবার ওর রুমেও গেলাম। দেখি রুমের মধ্য "কামসূত্র" বইটা সুন্দর করে সাজানো। হলের পোলাপান একটু পুংটা হয়, সবার বেডের নিচেই একটা করে চটি বই থাকে!
সুতরাং এটাতে সন্দেহ করার মত কিছুই ছিল না। এই বই দেখে আমার মাথায় আসার কথা না যে সে একজন সেক্স এডিক্ট! তার চেয়ে বড় কথা সেক্স এডিকশন বা হোমোসেক্সুয়ালিটি বিষয়গুলা সম্পর্কে আমার কোন পরিস্কার ধারনাও ছিল না।
যাই হোক একদিন বাসায় ফেরার জন্য প্রস্তুত হচ্ছি, বৃহ:স্পতিবার। হঠাৎ আমাদের ক্লাসেরই একটা ছেলে (কামাল, ছদ্মনাম) উত্তেজিত ভাবে রুমে ঢুকল। এই ছেলেটা নাহিদের সাথে কিছুদিন একই রুমেই ছিল। ওর সাথে আমারই রুমমেট এক ছেলে, সে আবার বিশিষ্ট চুশীল (), প্রায়ই তার সাথে আমার ঝগড়া লাগত। ওই দুজনের কথা থেকে যেটা বুঝলাম নাহিদ একজন গে!
প্রথমে ভাবলাম গুল মারতেছে। পরে কামাল খুব সিরিয়াসলি বলল, এই ছেলেকে তারা অনেকদিন থেকেই ফলো করতেছে। প্রায়ই তার প্রেমিক তাকে চিঠি লিখত। তারা বিষয়টা বুঝতে পেরেই রুম ছেড়ে দিছে। তার কথিত প্রেমিক এখন তার (নাহিদ) রুমেই গেস্ট হিসেবে আছে! গতরাতেই তারা ছাদ থেকে ওই রুমের জানালা দিয়ে বিশেষ একটি কর্ম সম্পাদন করতে দেখেছে! (রুচি শীল ব্লগারদের জন্য খুইলা কইলাম না! ) সকালেও তাদের দরজা বন্ধ ছিল। এখনও তাই! ত আমাদের সমাজ সংস্কারক কামাল ভাই হোমোদের ঘিন্না করেন এবং নাহিদকে হল থেকে বের করে দিতে চান। তাই আশপাশের রুমের সবাইকে সাক্ষী রেখে তিনি বড় ভাইদের বিষয়টা জানাতে চান। ত আমাদের চুশীল সাহেবের এই ব্যপারে ভাষ্য হচ্ছে নাহিদকে সুন্দরভাবে রুমে ডেকে বোঝাইলেই ভাল। বড় ভাইদের এর মধ্যে জড়ানোর ব্যপারে তিনি ইচ্ছুক না। (কেমন জানি সন্দেহ হইল, তিনিও কি একজন প্রেমিক?!
) কামাল সাব তখন যুক্তি দিলেন বড় ভাইদের না জানাইলে এটা রাজনৈতিক ইস্যু হইবে, কামাল সাব নিজেই তখন প্যদানি খাইবেন।
আমি তখনও কিছুই বুঝতেছি না। খালি দাত কেলাইয়া হাসতাছি! তখনই আমি প্রস্তাব করলাম, হে বন্ধুগন, আমি আগে দেখিয়া আসি ঘটনা সত্যি কিনা! পা টিপিয়া টিপিয়া নি:শ্বাস বন্ধ করিয়া করিডোর দিয়া হাটিয়া আমি নাহিদের রুমের জানালার কাছে গেলাম। করিডোরের সাথে জানালা গুলোতে কাগজ সাটা থাকে। একটা কাগজ একটু ছিড়ে নাহিদের রুমের ভিতরের সব কিছুই দেখা যাচ্ছিল!
ভাই এবং বোনেরা বিশ্বাস করবেন না, আমি যা দেখলাম, হাত পা ঠান্ডা হইলা গেল। ভর দুপুরে একজন লুঙ্গি পরা খালি গা, আরেকজন একজন শুধু একটা শর্টস পরা....একজন আরেকজনের উপর শুয়ে আছে। কি প্রেম! কোন মতে আমি জানালার পাশ থেকে সরে এসে আমার রুমের খাটে বসলাম। হাত পা তখনও কাপতাছে! কিছুক্ষন পরেই বড় ভাইদের ডাকা হইল এবং তাদের বড় ভাইদের রুমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়া যাওয়া হইল। কোন মাইর ধইর হইল না। আর আমি রিডার ওয়ান কি রিড করিলাম এইটা চিন্তা করিতে করিতে বাসার পথে রওয়ানা হইলাম! (হলের অনেক চুশীল আমার এই উকি ঝুকিকে তীব্র ভাষায় প্রতিবাদ করেছিল। এটা ঠিক যে আমার ওই ভাবে রুমে তাকানো উচিৎ হয় নাই। কিন্তু কি করব, আমি ত চুশীল না!
আর সমাজ সংস্কারক না দেখিয়া আমি তাকে প্যদানোর ইচ্ছাও প্রকাশ করি নাই।)
নাহিদকে হল থেকে বহিষ্কার করা হল। পাঠানো হল অন্য হলে তাও আবার আমাদেরই ক্লাসের এক হুজুরের রুমে! হুজুর আবার হাফেজ। তার হেদায়েত হইছিল কিনা জানিনা। (খেক খেক খেক..) কিন্তু সে লেভেল ড্রপ দিয়া সাফল্যের সাথে অন্য ব্যচের সাথে ডিগ্রী কমপ্লিট করিয়াছিল!
এইবার বলি আমি বাসায় এসে কি করলাম। মাথা কেন জানি ধরে ছিল, রাতে খেতেও পারলাম না। পরেরদিন সকালে উঠেই নেট নিয়ে বসলাম। বেশ কয়েকটা আর্টিকেল পড়ে একটা ধারনা পেলাম। রিডারের কাজ রিড করা। সুতরাং যা পেয়েছি তাই বলছি....প্রয়োজনে আপনারাও নেটে খুজে পড়ে নিতে পারেন...লিংক দিতে পারব না।
হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃতি। দীর্ঘদিন নারীদের থেকে দূরে থাকলে বা দূরে থাকতে বাধ্য হলে বা নারীদের আকর্ষনে ব্যর্থ হলে এই ধরনের চিন্তা আসতে পারে। অনেকে আবার সেক্স এডিক্ট হওয়ার কারনে স্বাভাবিক সম্পর্কে আগ্রহ কম পায় বা স্বাভাবিক সম্পর্কের ব্যপারে আগ্রহ মিটে গেলে অন্যভাবে চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করে। অতিরিক্ত পর্নোগ্রাফি এই এডিকশনের একটা কারন। এক বিজ্ঞানী একবার প্রমান করার চেষ্টা করেছিলেন, হোমোদের ব্যপারটাও প্রাকৃতিক, অনেকটা হিজড়াদের মত। কিন্তু সেটা ধোপে টেকেনি! মানে প্রমান করা যায় নি। নারীদের হোমোসেক্সুয়ালিটি (লেসবিয়ান) একটু ভিন্ন জিনিস! এইটা নিয়ে আর কথা বলতে চাচ্ছি না! তবে উভয়েই থেরাপি নেওয়ার মাধ্যমে সুস্থ স্বাভাবিক সেক্স লাইফে ফিরে আসতে পারে।
হোমোসেক্সুয়ালিটির প্রধান সমস্য হল, সেক্সুয়াল লাইফের যে প্রধান একটা উদ্দেশ্য, বংশবৃদ্ধি, সেটাই বাধাগ্রস্ত হয়। তার মানে বংশগতি এটাতে বিঘ্নিত হবে! কোরআনে এই রকম একটা জাতির কথা নাকি বলা আছে যারা নিশ্চিহ্ন হয়েছিল। বংশবৃদ্ধি না করতে পারলে নিশ্চিহ্ন না হয়ে উপায় আছে? বংশবৃদ্ধির সম্ভাবনা ছাড়া সেক্সুয়াল লাইফ অর্থহীন।
এই প্রসংগে আরও একটা ব্যপার বলার আছে, সেক্স আর জেন্ডার কিন্তু ভিন্ন জিনিস। সেক্স হল প্রাকৃতিকভাবে যেটা পাওয়া যায় আর জেন্ডার হল যেটা মনোবিকাশের সাথে সাথে হয়। দুইটা মিলেই আমরা কাউকে ছেলে বা কাউকে মেয়ে বলি। কোন ছেলে বা মেয়েই শতভাগ ছেলে বা মেয়ে নয়। ছেলেদের মধ্যে কিছুটা মেয়েলি ভাব এবং মেয়েদের মধ্যে কিছুটা ছেলেমি থাকাটা স্বাভাবিক। যদিও আমরা হাফ লেডিস বা টম বয় বলি। এটা ঠিক না। সবাইকেই তার ইমোশন প্রকাশ করতে দেয়া উচিৎ।
নাহিদের সাথে আমার পরেও দেখা হয়েছে। দেখা হলে আমরা হ্যন্ডশেকও করি। তার প্রতি আমার সমস্ত সহানুভূতি আছে। সে ঐ পথ থেকে ফিরে আসতে পেরেছিল কিনা জানি না। তবে আমি সবসময় আশা করি আমরা যদি সমাজে সুস্থ বিনোদন আর নারী-পুরুষের মধ্যে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখি তাহলে এইসব অনাকাঙ্খিত বিষয় এড়ানো সম্ভব। আর ছোট ভাই-বোনরা যারা আছেন, মনে রাখবেন এটা কোন ভাল কাজ না। যদি আপনারও এমন মনে হয় তাহলে দ্রুত একজন মনোচিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন। তা না করলে এখন ত শুধু ছেলে মেয়েকে আলাদা হলে রাখা হয়, ভবিষ্যতে কি করতে হবে বুঝতে পারছি না।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৭
নীল_পদ্ম বলেছেন: হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃতি। দীর্ঘদিন নারীদের থেকে দূরে থাকলে বা দূরে থাকতে বাধ্য হলে বা নারীদের আকর্ষনে ব্যর্থ হলে এই ধরনের চিন্তা আসতে পারে। অনেকে আবার সেক্স এডিক্ট হওয়ার কারনে স্বাভাবিক সম্পর্কে আগ্রহ কম পায় বা স্বাভাবিক সম্পর্কের ব্যপারে আগ্রহ মিটে গেলে অন্যভাবে চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করে।
হোমোসেক্সুয়ালিটি সম্পর্কে এটাই সত্য কথা, অন্ততঃ আমার তাই মনে হয়।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৭
রিডার ওয়ান বলেছেন: হুম...আমারও তাই মনে হয়!
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৭
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: অতিরিক্ত পর্নোগ্রাফি এই এডিকশনের একটা কারন
খাইসে রে ভাই,
ব্লগের সব লুল লোকজন আজকে থেকে পর্ন দেখা বন্ধ করে দিবে
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৬
রিডার ওয়ান বলেছেন: অতিরিক্ত মানে আসলেই অতিরিক্ত!
আবার সেক্সুয়াল এডিকশন হইলেই যে হোমো হবে তাও কিন্ত না। হে পরিবেশবাদী, পরিবেশের সাথে এই সমস্যার নিবিড় সম্পর্ক আছে! সুতরাং আপনি পরিবেশ ঠিক রাখার ব্যপারে কাজ চালিয়ে যান!!
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৬
নষ্ট কবি বলেছেন: ভাললাগলো- তবে ছোট বেলায় এ ধরনের অভিজ্বতা আমাদের সবারই কম বেশি হয়েছে...................
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৯
রিডার ওয়ান বলেছেন: খিকজ...কন কি মিয়া !! :#> নষ্ট কবি
হ্য এটাও হয়, সেটা অবশ্য চাইল্ড এবিউজ এর সাথে রিলেটেড। সেটাতে শিশুরা ভিকটিম। তাদের কোন রোল থাকে না।
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৮
গরম কফি বলেছেন:
কয়েকটা পরসনো কইরতে চাইচিলাম । যাইগ গা... ঘুমান গিয়া ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩০
রিডার ওয়ান বলেছেন: প্রশ্নের জবাব আমার কাছে নাই। নেট দেখেন। আমি শুধু একটা কাহিনী বললাম। আর মতমত যা দিলাম সেটা আমি যতদূর বুঝছি তার থেইকা!
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩২
রিডার ওয়ান বলেছেন: ঘুম
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৬
স্পর্শের বাহিরে বলেছেন: ফালতু পোষ্ট...সরাসরি প্রিয়তে হে হে...
সামুতে যে কত ধরনের কত পরিবারের ব্লগার আসে তার ইয়াত্তা নাই। একেক জন একেক প্রয়োজনে আসে। কেউ যুক্তি বুঝে কেউ তার ধার ধারে না। অনেক ভাল লাগল লেখাটি পড়ে। নষ্ট কবির সাথে আমি পূর্ণ সহমত...
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: হেহেহে...স্পর্শের বাইরে...হেহেহে...আপনার স্পর্শের চয়েজ কোনটা ...
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাই। ++++
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: ধইন্যা
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪১
শাহেদ৬৯ বলেছেন: এখন ত শুধু ছেলে মেয়েকে আলাদা হলে রাখা হয়, ভবিষ্যতে কি করতে হবে বুঝতে পারছি না
চরম ভাবে বিনদিত হইছি .............
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: চিন্তায় আছি রে ভাই!
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি যতদূর জানি কিছু লোক জন্মগতভাবে হোমো হয়। একবার যাযাদিতে পর্সিলাম। লেখক এক হোমো ট্যাক্সি ক্যাব চালকের পাল্লায় পর্সিলো। সে মেয়েদের প্রতি কোনরককম কামভাব অনুভব করেনাই নাকি কোনদিন। কি আজব! জানিনা তার বেড়ে ওঠা কোথায় কিভাবে হৈসিলো। তবে এধরনের ঘটনা মনে হয় রেয়ার। হোমোসেক্সুয়ালিটিকে চরম রুচি বিকৃতিই মনে হয় আমার।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: বেড়ে ওঠা খুব গুরুত্বপূর্ন ইস্যু। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অন্য মন্তব্যের জবাবগুলো পড়তে পারেন।
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৭
নিশাচর নাইম বলেছেন: কি কমু বুজতাসি না!!!
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: আমিও এই ব্যপারটা বুঝি কম!
১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১২
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: বুইড়া বয়সে আমি দেখছি অনেকের এই ভীমরতি হয়।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
রিডার ওয়ান বলেছেন: হয় হয়....সব বয়সেই হয়...
১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৪
ওমর হাসান আল জাহিদ বলেছেন: নিচের লিংকটিতে ক্লিক করুন। এখানে একটি প্রানবন্ত আলোচনা আছে।
বাংলাদেশের আইনানুযায়ী সমকামিতার শাস্তি
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
রিডার ওয়ান বলেছেন: ক্লিক করলাম।
১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৭
রামন বলেছেন: হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃতি।
@৭০ দশকে যুক্তরাষ্টের জনগণ আপনার মত এমনটি ধারণা করতো , যা এখন বিংশ শতাব্দিতে এসে তাদের কাছে মিথ এ পরিনত হয়েছে।
বাংলাদেশ মুসলিম অধ্যুষিত একটি দেশ হিসাবে সমকামিতা নিয়ে বিতর্ক থাকবেই , যদিও খোদ ইসলামিক দেশগুলোতে সমকামিতার বৈধতা নিয়ে পরস্পরবিরোধী আইন রয়েছে। আর সে কারণে সমকামিতা বিষয়ক যদি কোনো চলচ্চিত্র নির্মান করা হয় সেখানে আমার আপত্তিও নেই , তবে নাট্যকার ও গল্পকার হুমায়ন আহমদ "ঘেটুপুত্রকমলা " কাহিনী অবলম্বনে যে ছবিটি বানাতে যাচ্ছেন , সেটি সমকামিতার রীতি নীতি বর্জিত। এই ছবি কখনই একটি শিল্প হতে পারে না বরঞ্চ এটি একটি অপরাধকে স্বীকৃত দেয়া এবং উৎসাহ দেয়ার অপচেষ্টামাত্র । একটি অপ্রাপ্ত বালকের সাথে পূর্ণাঙ্গ ব্যাক্তির যৌন মিলন বা যৌনাচার অর্থাত "পেদ্রাসস্টিয়া বা পেডোফেলিয়া" যাকে বিশ্বে ধর্ম ,সমাজ নির্বিশেষে সেক্সচুয়াল ক্রাইম বলে পরিচিতি দিয়েছে এরকম একটি সমাজ বর্জিত বিষয়কে আমাদের সংস্কৃতিতে প্রতিষ্ঠা করার বিরুদ্ধে সবারই ঐক্যমত্য থাকা জরুরি ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৪
রিডার ওয়ান বলেছেন: দেখুন, সমকামীতা বিষয়ে বিশ্বব্যপী অনেক চলচ্চিত্র হয়েছে। আমি আপনি হয়ত দেখেছি। কিন্তু বাংলাদেশের কয়জন হলিউড মুভি দেখে? ব্যপারটা হলো, আজকাল কিছু ছবি বাংলাদেশে হয় যেটা শুধু সমাজের নির্দিষ্ট একটা শ্রেনীর জন্য বানানো হয়। স্টার সিনেপ্লেক্সের বাইরে এগুলো দেখানো হয় এমনটা দেখিনি। বাংলাদেশে অনেকগুলো সমাজ তৈরি হয়ে গেছে। হুমায়ূনের মুভি হওয়ার কারনে হয়ত অন্যান্য হলে প্রদর্শনের ব্যপারটা চলে আসে। আর হুমায়ূনের ছবি আটকানো যাবে বলে মনে হয় না। তবে আমার মনে হয় না আমাদের সমাজ এখনও এই জাতীয় ছবির জন্য তৈরি হয়েছে। যদিও ছবিটা দেখানো হবে কি হবে না সেটা বলার দায়িত্ব আমার না।
আর এটা ঠিক, হোমো সেক্সুয়ালিটি আর ঘেটুপুত্র একজিনিস না। কারন এখানে কিছু শিশু জড়িত যারা টাকার বিনিময়ে এইসব করতে বাধ্য হত। তাছাড়া যারা তাদের এসব করতে বাধ্য করত তারাও কিন্তু গে ছিল না। তারা প্রভাব প্রতিপত্তি থাকার কারনে শখের বশে এসব করত।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:১৭
কাউসার রুশো বলেছেন: হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃতি। ।
আপনার একথাটা ঠিক সন্দেহ নাই। কিন্তু আমি যতদূর জানি এটা প্রাকৃতিকভাবেও হয় এবং এর সংখ্যাটাই বেশি।
আরেকটু খোঁজ নিয়ে জানাবেন কী?আমিও জানার চেষ্টা করছি।
পোস্টে +++
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪
রিডার ওয়ান বলেছেন: আসলে আমার পক্ষে জানাটা হয়ত সম্ভব কিন্তু বোঝা সম্ভব না। কারন ওদের মনস্তত্ব সম্পর্কে আমার ধারনা নেই। আমার আশপাশে যা দেখি তা আমার কাছে মনে হয় মূলত রুচির বিকৃতি ছাড়া কিছুই না। মানুষের কামনা বাসনার কোন শেষ নেই! সীমাহীন কামনা! ২৬ নং মন্তব্যের জবাব দেখুন।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৬
রিডার ওয়ান বলেছেন: ২১ নং মন্তব্যটিও পড়ুন।
১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪২
তাজুল ইসলাম মুন্না বলেছেন: বিরাট গিয়ান আহোরিত হইলো। আপ্নেরে ধইন্যাপাতা ...
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
রিডার ওয়ান বলেছেন: আপ্নেরে লেম্বু চিপা ! (নতুন ডায়ালগ)
১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ২:৫৫
নষ্ট ছেলে বলেছেন: হগলে মিল্লা নাহিদের লগে ঐ পুলার বিয়া দিয়া দিতেন
ছেলে-মেয়ে এই কামে ধরা পড়লে তো অনেক জায়গায় এমনই করে, যেহেতু ছেলে মেয়ের সমান অধিকার বিয়া দেওয়াটা কিন্তু দুষের আছিল না
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০২
রিডার ওয়ান বলেছেন: নষ্ট ছেলে কয় কি? খেক..খেক...
কমেন্ট লাইক করলাম!
১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৯
ডেজার্ট ফক্স বলেছেন: রিডার দাদা, প্রথমেই আপনাকে নমস্কার জানাই এমন একটা সাহসী লেখার জন্যে। পরকথা এই যে, এমন ঘটনা দেশে-বিদেশে অহরহ ঘটতাছে। বাংলাদেশেও আছে প্রচুর..... তবে আমাদের দেশেরটা বেশির ভাগই আড়ালে থেকে যায়। আর একটা কথা সমকামিতার পুরটাই মানসিক ব্যধি নয়। এটা বেশির ভাগই প্রাকৃতিক। ক্ষেত্রবিশেষে প্রকাশটা কম বেশি হয় এই যা। এ নিয়ে বলতে গেলে অনেক কথাই বলতে হবে। কিন্তু আমি খুবই অলস। তাই পার্তম্না। উইকিতে উকি দিতারেন। ..
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫
রিডার ওয়ান বলেছেন: নমস্কার দাদা। এইখানে সাহসের কি দেখলেন? আমিও খুব অলস। আপনে প্রয়োজন মনে করলে অন্যন্য মন্তব্যের জবাব পড়ে নেন।
১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১০
বৈকুন্ঠ বলেছেন: হুমম... ভালো লেখসেন
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
রিডার ওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩৩
ডেজার্ট ফক্স বলেছেন: Click This Link
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
রিডার ওয়ান বলেছেন: লেসবিয়ানিজম একটু ভিন্ন জিনিস। তবে লেখাটা ভাল । ধন্যবাদ।
২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৪৪
বাতাসের রূপকথা বলেছেন: হোমোসেক্সুয়াল (Gay or Lesbian) ব্যক্তিদেরকে পরবর্তিতে বাই সেক্সুয়াল লাইফে ফিরতে দেখেছি এবং এর মধ্যে সেলেব্রেটি হোমোসেক্সুয়াল কাপল আছে (Allen Degenerous এর সাবেক পার্টনার)। আবার বাইসেক্সুয়াল থেকে হোমোসেক্সুয়াল লাইফেও যেতে দেখেছি (সাবেক নিউ জার্সির গভর্ণর)। আমি শুধু দুইটা উদাহরন দিলাম। বাস্তবে আছে অজস্র উদাহরন। তাদের অনেকে বলেছেন সেই বিকৃত অন্ধকার লাইফের কথা এবং পরবর্তিতে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসা। কোন সিরিয়াল কিলার যেমন টেড বান্ডি স্ত্রী সংসার নিয়ে লাইফ কাটালেও রাতের অন্ধকারে ব্লন্ড মেয়েদের হত্যা করে সেই মৃত শরীরের সাথে সেক্স করত। তার সিরিয়াল কিলার হওয়ার পিছনে কারণটা ছিল মুখ্যভাবে তা-ই। কেউ যদি বলে সিরিয়াল কিলাররা (কেউ সেক্সের আগে অথবা কেউ পরে হত্যা করে আবার কেউ এমনি এমনি হত্যা করে ) প্রাকৃতিকভাবে বে্ড়ে উঠা, তাহলে নিশ্চয় অনেক তথ্য প্রমান থাকতে হবে তার স্বপক্ষে।
E
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬
রিডার ওয়ান বলেছেন: আপনি আমার মনোভাব ধরতে পেরেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।
২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৩৭
সজীব আকিব বলেছেন:
না, হোমোরা প্রকৃতিগত ভাবেই হোমো হয়। আর এটা মোট জনসংখ্যার একটা ছোট্ট অংশ তাই মানুষের সংখ্যা আশংকাজনক ভাবে কমে যাবার কোনো সম্ভাবনা নেই।
আরো সমস্যার বিষয় হল- একজন হোমো তার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি সাধারণত কোনো আকর্ষণ অনুভব করে না।
আপনি নেটে যা পড়েছেন সবই মারাত্মক ভুল।
এখানে সমকামীতার উপর একটা বই আছে, একটু পড়ে দেখুন- http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=2884
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৮
রিডার ওয়ান বলেছেন:
নেট বলেন আর পাবলিশড বই বলেন, অনেক ধরনের মতামতই পৃথিবীতে আছে। এটা ঠিক, যে এর মধ্যে সব তথ্যের অথেনটিসিটি নাই। আপনিও কিন্তু একটা লিংক দিলেন যদিও সেটা পাবলিশড বুক! সমকামীতা বিরোধীও অনেক পাবলিশড বুক পাবেন!
আমার জানায় ভুল থাকতেই পারে।কারন বিজ্ঞানীরাই এই ব্যপারে বিতর্কে জড়িয়ে আছেন! আমি নিজে যেহেতু হোমো না (প্রাকুতিক বা অপ্রাকৃতিক!) সেহেতু তাদের অনুভূতি বোঝার সামর্থ্য আমার নাই। কিছু বই পড়ে হয়ত একটা ধারনা পাওয়া যাবে কিন্তু বোঝা যাবে না।সুতরাং আপনিও যা পড়েছেন সবই মারাত্মক ভুল!
একটা অপ্রাসঙ্গিক কথা বলি। প্লিজ ডোনট টেক ইট আদার ওয়াইজ!
মন “মুক্ত” হয় তখনি যখন সবদিক বিবেচনা করে মুক্ত চিন্তা করা যায়। চিন্তাকে সবসময় একটি বিশেষ দিকে ধাবিত করলে মন মুক্ত হয় কি করে? বুঝি না!
ভাল থাকবেন।
২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩০
চতুষ্কোণ বলেছেন: হুম
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
রিডার ওয়ান বলেছেন: হুম...
২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৭
ধীবর বলেছেন: মুক্তমনার রেফারেন্স? খেক খেক খেক ! দিবো নাকি আবার মুক্তমনার হাড়ি ভেঙ্গে? এই সব মুক্তমনা নামের মুক্তকচ্ছ আবর্জনা থেকে সবাইকে দূরে থাকার আহবান জানাচ্ছি।
লেখকের সাথে সহমত। বিকৃত যৌনকামনার আরেকটি বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে সমকামিতা। আর মুক্তমনের দোহাই পেরে একে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সমর্থনকারিরাও বিকারগ্রস্থ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০
রিডার ওয়ান বলেছেন: আজকাল কার দিনে সব অর্থই ডিকনস্ট্রাকটেড। তাই মতামত অনেক হবেই! নিজের বিশ্বাসটাই আসল। সমকামিতাকে আমি অযাচিত যৌন কামনাই বলব।
সহমতের জন্য ধন্যবাদ!
২৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪১
কাউসার রুশো বলেছেন: সজীব আকিব ভাই মনে হয় ঠিকই বলেছে। আমিও তাই জানি।
২৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫০
চিৎকাররররর বলেছেন: ফোনেটিক লিখতে এখনও কষ্ট লাগে তাই ইংরেজি তে লিখবো, মাফ করবেন।
this appears to be a well written piece of article with a good mixture of humor and personal opninion which was highly judgemental at times.
personal opninions are meant to belong to the individual and i have no problem with that but the way the writer kept saying gayness is a illness and need to be treated by medication or therapy - is completely wrong.
i never had the time or interest before but i knew this little much that gayism is not an illness. its either genetic or simply a choice people make. but to write this post i did some google-ing 10mins ago and the first few links are given below.
Click This Link
i just jumped to the conclusion because of lack of patience and it says "The question of how homosexual orientation originates has been the subject of much press, with the general impression being promoted that homosexuality is largely a matter of genes, rather than environmental factors. "
http://www.avert.org/being-gay.htm
interesting part : The American Psychological Association (APA), the world's largest association of psychologists has stated that:
“Homosexuality is not a mental disorder and the APA opposes all portrayals of lesbian, gay and bisexual people as mentally ill and in need of treatment due to their sexual orientation.”15
at the end, from the famous time magazine.
Click This Link
who implies genes are part of the story and personality values belong to the other parts.
not an illness, my friend. and before anyone jumps on the wagon n start calling me gay n all i would like to say u dont have to be gay to treat people as person with individual opinion and preferences without being judgemental about them. thank you.
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮
রিডার ওয়ান বলেছেন: সামু ব্লগে তরে স্বাগতম! যাক আমার লেখা সার্থক হইল। কাহিনীটা ব্লগে কইলাম দেইখা জনাবের একটা মন্তব্য পাইলাম। আমি ত মুগ্ধ! এখন থেকে কোন পোস্ট দিলে আশা করতেছি তর একটা মূল্যবান বক্তব্য পাব!
আর তুই ডরাইছ না, তরে কেউ গে কইব না। আমি আছি না! সাক্ষী দিমু! তয় তুই তোর প্রথম পোস্টেই যেভাবে গে লইয়া টানাটানি করলি, আমি পর্যন্ত লজ্জা পাইলাম!
gayness is a illness and need to be treated by medication or therapy - is completely wrong.
gayism is not an illness.
তুমি কচু জান। এই ধর লিংক http://www.narth.com/
আর কমেন্টের মধ্যে এত্ত এত্ত লিংক দিবা না! তাইলে কিন্তু আমিও দিমু...
Click This Link
Click This Link!
এখন আসি আসল কথায়, আমার শেষ প্যরা আর ৩ নং প্যরাটা আবার পড়। পোস্টে দেয়া ছবিটার দিকে ভাল করে তাকা। কেউ হোমো হইলে তাতে আমারও কোন অভিযোগ নাই। তাদের প্রতি আমার সহানুভূতি আছেই। কিন্তু এখানে একটা সমস্যা আছে।
u dont have to be gay to treat people as person with individual opinion and preferences without being judgemental about them.
কারও হোমো হওয়াটা যেমন তার নিজস্ব ব্যপার ঠিক কারও না হওয়াটাও নিজস্ব ব্যপার! যারা হোমো হয় তারা কিন্তু নিজেদের মধ্যে এটাকে সীমাবদ্ধ রাখে না। অন্যদের ইনফ্লুয়েন্স করার চেষ্টা করে। নাহিদের “মতলব” কথাটার অর্থ বুঝছিস? আমরা যারা হলে থাকতাম, তাদেরকে কিন্তু সে যে কোন মুহূর্তে আক্রমন করতে পারত। হলে কিন্তু শাওয়ার থাকে কমন। বুঝতেছিস বিপদটা? একটা ছেলেক যে কারনে মেয়েদের হলে ঢুকতে দেয়া হয় না, সেই একই কারনে তাহলে একজন গে কেও ছেলেদের হলে ঢুকতে দেয়া উচিৎ না। একজন গে আশপাশে আছে জানলে আমার কি সতর্ক থাকা উচিৎ না? তাদের স্বভাবই হচ্ছে ছেলেদের প্রতি আকর্ষন থাকা। গে দেরকে বলে পার্টনারস। একজন স্ট্রং আরেকজন উইক পার্টনার। এখন স্ট্রং পার্টনার কিন্তু আমাকে তার উইক পার্টনার হিসেবে কল্পনা করতে পারে। জেলখানা গুলাতে কি হয় তা ত জানো! তাদের কি ধরনের জাডজমেন্ট থাকে? পথে ঘাটে যখন মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে বা পটাইয়া যদি একটা মানুষকে ঐ পথে নেয়া হয়, সেখানে জাডজম্যন্ট কি?
এবার আসি প্রাকৃতিক, অপ্রাকৃতিক প্রশ্নে। যারা হোমো হয়, তারা আচার ব্যবহারের পরিবর্তনের মাধ্যমে হয়, কোন অংগ বা জিন বা অন্য কিছুর প্রভাবে হয় না। জন্মের অনেক বছর পর আবার জিন পাল্টায় নাকি মানুষের? পাল্টায় স্বভাব। এই বিষয়ে বিজ্ঞানের অনেক ধরনের স্টাডি আছে। সব আমি পড়ি নাই! সুতরাং নিশ্চিত ভাবে আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। কিন্তু পোস্টে আমি কনফিডেন্টলি এটাকে অপ্রাকৃতিক বলছি কারন আমি এটাই বিশ্বাস করতে চাই! আরও একটা কারন আছে সেটা পরে বলতেছি। কিন্তু তুই যেই জিন স্টাডির কথা বললি সেটা হইল একটা হাইপোথিসিস। তুই এই ইস্যুকে এভাবেই বিশ্বাস করতে চাস। কারন তুই বিরাটা মানবতাবাদী! এর বেশি কিছু না। এটা পরম সত্য না। হাইপোথিসিস নিয়ে আলোচনা করা বৃথা। এর অনেক বিপরীত মত আছে! হোমো হওয়াটা কিছু মানুষের জন্মগত স্বভাব হতে পারে কিন্তু বায়োলজিকাল কনস্ট্রেইনট না। বায়োলজিকাল কনস্ট্রেইনট হিজড়াদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এখন পর্যন্ত এটাই গ্রহনযোগ্য মত। সুতরাং তুই একটা ভুল ধারনা নিয়া বসে আছিস!
এখন ধর কেউ যদি হিজড়া হয় সেটাকে প্রাকৃতিক মানতেই হবে। কিন্তু যারা হোমোসেক্সুয়াল বিহেভিয়ারে অভ্যস্ত তারা সবাই মোটেই প্রাকৃতিক ভাবে হোমো না। উদাহরন- জেলখানা। ঘেটুপুত্রের যে ব্যপারটা আসছে সেখানেও কিন্তু তারা অরিজিনালী হোমো ছিল না। অনেক প্রতিপত্তি থাকার কারনে শখের বশে তারা এদের রাখত। আরবের শেখ সাহেবরাও ওই একই কারনে এই জাতীয় সম্পর্কে জড়ায়। একটা মানুষের চিন্তা ভাবনা যখন সঠিক পথে চলে না তখন সে স্বাভাবিক কোন কিছুতে তৃপ্তি পায় না।
বিষয়টাকে প্রাকৃতিক না মনে করার আরেকটা কারন...
প্রকৃতির অনেক খেয়াল থাকেই। ধর কারও দু’মাথা ওয়ালা বাচ্চা হল। এটা খুবই রেয়ার কিন্ত সম্ভব। আবার হিজড়াও কিন্তু মোটামুটি রেয়ার। তারপরও হিজড়া বা দুই মাথা ওয়ালা বাচ্চা হতে পারলে হোমো হতে পারবে না কেন? অবশ্যই হতে পারবে কিন্তু এখানে একটা সমস্যা আছে। হিজড়া আর দুই মাথা ওয়ালা বাচ্চা আমরা চোখে দেখতেছি। মানে বৈশিষ্ট্য গুলা দৃশ্যমান। আর হোমোদের কিন্তু এই ধরনের কোন আলাদা বৈশিষ্ট্য নাই। হোমো হওয়াটা তাদের একটা লাইফ চয়েজ এটা তুই নিজেই বললি। এটা তাদের চাওয়া পাওয়া, নট দেয়ার মাস্ট হ্যব। ব্যপারটা অনেকটা ভেজিটেরিয়ানদের মত। একজন ভেজিটেরিয়ান যদি মাংস খায় সে কিন্ত মারা যাবেনা। এটা তার লাইফ চয়েজ। হিজড়াদের মত বিষয়টা মেন্ট টু বি না।
লাইফ চয়েজ বা চাহিদা জিনিসটা খুব ট্রিকি। আমার একটা শ্যম্পু দরকার না হইলেও এ্যড দেখে আমার মনে হয় যে একটা শ্যম্পু দরকার। সেরকম কেউ যখন বলে যে হোমো বিষয়টা ভাল তখন আমারও মনে হইতে পারে হোমো ভাল। এটা আমার দরকার! এই ধরনের একটা বিপদ কি ডেকে আনা ঠিক?
থেরাপীর ব্যপারটা আসে এখানেই। যেমন ভাষা কি বায়োলজিকাল না বিহেবিয়ার এটা নিয়েও কিন্ত দ্বিমত আছে। হিজড়াদের ব্যপারটা হইল সার্টেনলি বায়োলজিকাল। আর হোমোদের ব্যপারটা বিহেভিয়ার। বিহেভিয়ার কিন্তু থেরাপী দিয়েই চেন্জ করা যায়। বায়োলজিকাল বৈশিষ্ট্য চেন্জ করা যায় না। হোমোদের জন্য যে থেরাপী আছে সেটা সর্বজন বিদীত। সেটা গ্রহন করবে কিনা বা এটাকে তারা মানসিক সমস্যা হিসেবে দেখবে কিনা সেটা তার ব্যপার। সমস্যাটা এখানে দার্শনিক, বৈজ্ঞানিক না। কারও বিহেবিয়ারকে আমরা খারাপ বা ক্ষতিকারক বলব কিনা সে ব্যপারটা আপেক্ষিক।
ধর একজন খুনীকে আমরা খুনী বলব কিনা বা তাকে জেলে ভরব কিনা সেটা কিন্তু তার উপার নির্ভর করে না। সে খুনী কারন আমরা তাকে খুনী বলি। তাকে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করে আমরা তাকে জেলে ঢুকাই। সে সমাজে থাকবে না সেটা আমরা ডিসাইড করি। সে করে না।
আবার দেখ কেউ হয়ত খুব রেগে যায়। এটাকে কেউ রোগ বলবে না। কিন্তু এটাকেও কিন্তু একজন মনোবিদ রোগ হিসেবেই চিহ্নিত করবে। থেরাপি দিয়ে রাগ নিয়ন্ত্রন করা যায়। একজন হোমো যদি মনে করে সে আর দশটা মানুষের মত হতে চায়, তাহলে সে হতে পারে। রাগ যেমন প্রাকৃতিক, হোমোদের ইমোশন সেই অর্থে প্রাকৃতিক। মুশকিল হচ্ছে তারা এটাকে সমস্যা মনে করে না। এটা কেন সমস্যা সেটা আগেই বললাম। আমাদের যেমন হোমোদের নিরাপত্তা দেখতে হবে তেমনি যারা হোমো না তাদের নিরাপত্তাটাও দেখতে হবে! মানবতাটা সবাইকে একটু একটু করে দেখাইলে ভাল হয়!
সেক্সুয়াল ডিজায়ার বিষয়টা শুধু শরীরের উপর নির্ভর করে না। যেমন আমি রাস্তা ঘাটে একজন মেয়েকে দেখে আমি যদি লাফাই তাহলে কি সেটা প্রাকৃতিক হিসেবে বিচার করে আমাকে ছেড়ে দেয়া হবে? আমরা কি কুকুর বিড়াল? সেক্সুয়াল ডিজায়ার মানুষের মনের ক্রমবিকাশের সাথে জড়িত। এখানে চাহিদা গুলা সব আমাদের মন দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত হয়। এজন্য পরিবেশের প্রভাব খুব গুরুত্বপূর্ন। ডিজায়ার কে আমরা রুচি হিসেবে উল্লেখ করতে পারি। কিন্তু রুচি কেমন হবে? এটার কি কোন ধরা বাধা সীমা থাকবে? আমার উত্তর, থাকা উচিৎ! বাড়াবাড়ি কখনই ভাল ফল নিয়ে আসে না। রুচির যে স্ট্যন্ডার্ড সেটা আপেক্ষিক হইলেও একটা সীমা আছেই। আর সেক্সুয়াল রিলেশন শুধুই প্লেজারের জন্য না প্রায়োগিক কিছু দিক আছে সেটাও আমাদের মনে রাখা দরকার।
এর মানে এই না যে সব হোমোকে থেরাপী দিয়ে চেন্জ করে ফেলতে হবে। আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে হোমো কোন ভাল কন্সেপ্ট না। কেউ যাতে অন্যের প্রভাবে বা নিজের ভাল লাগে বলে একটা কিছু করলাম, এইভাবে হোমো না হয়। এটাকে মানুষের বদস্বভাব হিসেবেই দেখা উচিৎ। সাদা-কালোর পার্থক্য বোঝা উচিৎ। আর যারা হোমো সেক্সুয়াল লাইফ ছাড়তে চায় তাদের সাহায্য করা উচিৎ।
আর বুঝাইতে ইচ্ছা করতেছে না। বিরক্তিকর একটা টপিক। উপরে কি যে লেখলাম। গুছাইয়া আরেকদিন লেখব।
হ্যপি ব্লগিং!
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫
রিডার ওয়ান বলেছেন: আহা! আমার জাডজম্যন্টের ঠেলায় তুই সারাজীবন কষ্ট পাইলি!! কি করুম আমি ত এরকমই। প্রাকৃতিক!!
২৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৫
সজীব আকিব বলেছেন: @ধীবর ,
মুক্ত-মনার কথা বললে আপনার গা কেন জ্বলে তা অতি পরিষ্কার। আপনি এতদিন মুক্ত-মনা সম্পর্কে যা বলে আসছিলেন তা স্রেফ মোল্লা সুলভ কুৎসা রটনা ছাড়া আর কিছুই নয়। আপনার এই কুৎসা রটনায় মুক্ত-মনার কিছুই হয় নাই।
যদি কারো সম্পর্কে কোনো অভিযোগ কেউ উত্থাপন করে তবে তা প্রমাণের দায়িত্ব তারই। আপনি যে কুৎসা রটনা করেছিলেন তার কোনটা প্রমাণ করেছিলেন?
২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭
অদৃশ্য থেকে বলেছেন:
পোস্ট পর্যবেক্ষন
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯
রিডার ওয়ান বলেছেন: পর্যবেক্ষন কইরা কি হবে? কাহিনী ত শেষ!
২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
অদৃশ্য থেকে বলেছেন: কাহিনীটা পড়ে মজা পেলাম। যদিও এ বিষয়ে আমার জানাশোনা কম। কখনও প্রয়োজন হয় নি ত! দেখি আপনাদের কাছ থেকে যদি কিছু শিখতে পারি!
কাহিনীর জন্য প্লাস দিলাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১
রিডার ওয়ান বলেছেন: আমারও জানাশোনা কম! আগ্রহ আরও কম!!
পোস্টের মতামত আমার নিজস্ব। মানতে না চাইলে এখান থেকে কিছু শিখার নাই। তবে অন্যদের মন্তব্য পড়ে দেখতে পারেন। লিংকও দেয়া আছে অনেক!
প্লাস ধন্যবাদের সহীত গৃহীত হল!
হ্যপী ব্লগিং!
৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫১
উদ্দীপন বলেছেন: পশুগামীতা প্রসঙ্গেঃ সামাজিক ও ধর্মীয় কুসংস্কারে আবদ্ধ মানবাধিকার।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: ভাই রাজনীতি ভয় লাগে!
যাউক কাউন্টার পোস্ট যে আসছে এটা জানানো জন্য ধন্যবাদ।
৩১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
চিৎকাররররর বলেছেন: কারও হোমো হওয়াটা যেমন তার নিজস্ব ব্যপার ঠিক কারও না হওয়াটাও নিজস্ব ব্যপার! যারা হোমো হয় তারা কিন্তু নিজেদের মধ্যে এটাকে সীমাবদ্ধ রাখে না। অন্যদের ইনফ্লুয়েন্স করার চেষ্টা করে।
এই কথাটার রেফারেনস কি? আমি কোনদিন কোন সিনেমা, বই, খবর কোনখানেই দেখি নাই এই জিনিস।
জেল এ কেইস আমার ধারণা আলাদা। জেল এ গিয়ে গে হওয়া আর তোর পাশের রুম এ বসে গে হওয়া কারন নারীহীনতা। নারী available হলে এদের সেকনড চয়েস হিসেবে ছেলেদের পেছনে দঊরাতে হোতনা।
আর actual gay people মেয়ে available thakleo ছেলে prefer করে। not just for pleasure, for the whole thing, exactly the way i want a girl to live my life with, maybe they want a guy in the same way. who are we to judge that?
anyways, আমার পয়েনট ছিলো once again, it is not about good or bad, right or wrong. it is not an illness. they are people too. with a different choice and lifestyle. so, live and let live.
ps: পোস্ট পর্যবেক্ষন এ কিলিক করলে কি হয়? subscription?
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২০
রিডার ওয়ান বলেছেন: রেফারেন্স লাগব কেন? এটা ত ঐতিহাসিক সত্য! তোর রমনা পার্কের ঘটনাটা কমু!! জোর সব ক্ষেত্রে না করলেও ইনফ্লুয়েন্স যে করার চেষ্টা করে সেটা ত তুইও জানোস।
গে নিয়ে যত মুভি দেখলাম সবখানেই এটা ছিল যে তারা অন্যদেরও এপ্রোচ করে। যারা গে হয় তারাও আগে অন্যের দ্বারা এপ্রোচড হয় বা ইনফ্লুয়েন্ড হয়।
জেলখানার ব্যপারটা উদাহরন দিলাম। ওইটা হইল মাইক্রো স্কেলে। আর সমাজে যা হয় সেটা হইল ম্যক্রো স্কেলে। নারীহীনতা বা নারীদের আকর্ষনের ব্যর্থতা এইটাই ফ্যক্ট।
যারা গে হয়ে যায় তারা আর নতুন করে কোন মেয়ের প্রতি আকর্ষন বোধ করে না। এটা হওয়ার ব্যপার। অটো হয়ে থাকে না। লাইফ চয়েজ মানে কিন্তু একটা চয়েজ আমি নিলাম! ইট ইজ নট হোয়াট শুড বি অর হোয়াট ইজ টেকেন ফর সাম কনস্ট্রেইনট। ইট ইজ মাই চয়েজ। তারা এটা করতে বাধ্য না। থেরাপী নিয়ে চেন্জ হতে পারে।
আমরা জাডজ করব কারন সমাজে খালি ওরা থাকে না আমরাও থাকি। যদি এমন হত ওরা এটা করতে বাধ্য হচ্ছে বা এটা আমাদের কোন সমস্যা করতেছে না তাহলে ভিন্ন কথা। ২১ নং মন্তব্য দেখ।
লিভ এন্ড লেট লিভ তত্ব খাটে না যখন সেটা সার্ভাইবাল এর পর্যায়ে আসে মানে ডারউইনিয়ান সোসাইটি।
তোর মেইন কথা হইল তাদের কে এক্সেপ্ট করে নেয়াটা। সেটা ত আমি স্বীকার করি। নাহিদের সাথে আমার আচরন সেটাই প্রমান করে। তাদের চয়েজকেও আমি সম্মান করি। কিন্তু অযৌক্তিক চয়েজ (চয়েজই...বাধ্য না) যদি আমার জন্য সমস্যার কারন হয় তখন সেটা আমি মেনে নিতে পারি না।
পোস্ট পর্যবেক্ষন করলে পোস্টে কোন নতুন কমেন্ট আসলে দেখতে পাবি তোর ইনফো প্যনেলে।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
রিডার ওয়ান বলেছেন: ৩৯ নং মন্তব্য দেখ!
৩২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৭
িমবন বলেছেন: বস পাবলিক রিডার ওয়ান।
সবকিছুতেই মানুষকে উপকার করার মানসিকতা কজনের থাকে?
আই লাইক ইউ ভেরী মাচ,বস।
আরো অনেক লেখা চাই।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৫
রিডার ওয়ান বলেছেন:
:-&
:-<
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৪
রিডার ওয়ান বলেছেন: ভয় পাইছিলাম :#>
সমকামীতা, ইনফ্লুয়েন্স এসব নিয়া কথা চলতাছে..এরমধ্যে..
এম্নে কয় নাকি মাইনষে :!>
নিজের বুকে থুতু দিলাম...থু থু.. :#>
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৬
রিডার ওয়ান বলেছেন: আরেকটু হইলে ত ভুল বুঝতাম!!
৩৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৫
িমবন বলেছেন: আনে ভয় পান কেলা?
মাইনষ্য রে সচেতন কোরতে গিয়া নিজে অসচেতন হইলে হইব কেমতে?
সামুর ভাষায় আপ্নেরে অনেক ভালা পাই এইঢা কইতে গিয়া আবল তাবল কইয়া ফালাইছি মাফ কইরেন ভাই।
ছিঃ.।.।।।ছি.।.।.।ছি.।.।থু.।.।।থু আন্নে আমারে এইরাম অপবেদ দিলেন।
স্বয়ং ভগবান ও সইবনা!
আমি মাইন্ড খাইলাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: মাইন্ড খাইয়েন না! আপনেরে অপবাদ দেই নাই। দিনকাল যা পড়ছে, ব্লগে যেভাবে রাজনীতি চলতেছে, কে কোন খান দিয়া আমার চরিত্র নিয়া টান দেয় সেই ভয়ে আছি ! কোনটা যে কার নিক কিছুই বুঝিনা!
নিজে সচেতন হোন অন্যকে সচেতন করুন!!
বাচতে হলে জানতে হবে!
৩৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৮
ডেজার্ট ফক্স বলেছেন:
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৪
রিডার ওয়ান বলেছেন: কি দাদা?
৩৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১২
ধীবর বলেছেন: সজিব আকিব, মুক্তমনার কথা বললে যে কোন সচেতন মানুষের গায়ে আগুন জ্বলবেই। ঘৃণাবাদি আর মিথ্যাবাদিদের কে পছন্দ করবে বলুন? আপনার কন্ঠে মোল্লাদের জন্য ঘৃণাই কি প্রমান করে না, যে আপনি মুসলমানদের প্রতি বিদ্বেষ পোষন করেন?
আর প্রমানের কথা বলছেন? মুক্তমনা তো অন্তর্জালেই আছে। চাইলে যে কেউ গিয়ে দেখে নিতে পারে। বিশেষ করে পুরানো লেখাগুলি সংরক্ষিত থাকলে (ইরাকে মিথ্যাবাদি বুশের আগ্রাসনের আগে) সেগুলি এখানে পোস্ট করে দিন না। চক্ষু কর্ণের বিবাদ ভঞ্জন হবে। তাছাড়া ড্যানিয়েল পাইপস এর মত লোকেরাও যখন মুক্তমনার "শ্রদ্ধাভাজন" তখন মুক্তমনা আসলেই কতটা মুক্তমন সম্পন্ন সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। মিনা ফারাহ কিংবা আবুল কাশেম অথবা মীর্জাদের কথা নাই বা বললাম।
দুর্জন বিদ্যান হলেও পরিত্যাজ্য, এই বাণীটি স্মরণে রাখা অনুরোধ করছি আপনাকে।
৩৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪২
অদৃশ্য থেকে বলেছেন:
এই লিংকে খুব ভাল একটা আলোচনা এগিয়ে যাচ্ছে। পোস্টটি খুব সম্ভবত এই পোস্টের ধারাবাহিকতায় লেখা হয়েছে।
সমকামীতা প্রসঙ্গেঃ সামাজিক ও ধর্মীয় কুসংস্কারে আবদ্ধ মানবাধিকার।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৫
রিডার ওয়ান বলেছেন: আলোচনা করেন...আমার কাছে কি??
অলোচনার ফলাফল কি হইল আমারে জানাইয়েন!
আমি খুব টেনশনে আছি!
কি যে নতুন বিধান হয়!
এই পোস্ট পইড়েন।
Click This Link
আর ভাল থাইকেন!
৩৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৭
সর্বাধিক বেদনা বলেছেন: "হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃতি। দীর্ঘদিন নারীদের থেকে দূরে থাকলে বা দূরে থাকতে বাধ্য হলে বা নারীদের আকর্ষনে ব্যর্থ হলে এই ধরনের চিন্তা আসতে পারে। অনেকে আবার সেক্স এডিক্ট হওয়ার কারনে স্বাভাবিক সম্পর্কে আগ্রহ কম পায় বা স্বাভাবিক সম্পর্কের ব্যপারে আগ্রহ মিটে গেলে অন্যভাবে চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করে। অতিরিক্ত পর্নোগ্রাফি এই এডিকশনের একটা কারন। এক বিজ্ঞানী একবার প্রমান করার চেষ্টা করেছিলেন, হোমোদের ব্যপারটাও প্রাকৃতিক, অনেকটা হিজড়াদের মত। কিন্তু সেটা ধোপে টেকেনি! মানে প্রমান করা যায় নি। নারীদের হোমোসেক্সুয়ালিটি (লেসবিয়ান) একটু ভিন্ন জিনিস! এইটা নিয়ে আর কথা বলতে চাচ্ছি না! তবে উভয়েই থেরাপি নেওয়ার মাধ্যমে সুস্থ স্বাভাবিক সেক্স লাইফে ফিরে আসতে পারে।"
সম্পূর্ণ দ্বিমত। অতএব মাইনাস।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯
রিডার ওয়ান বলেছেন: পোস্টটি একটি সত্য কাহিনী নিয়ে! দ্বিমত কোনটার সাথে? কাহিনীর সাথে? ওখানে ত কোন মত নেই! আর ওটা আমার নিজের দেখা। আর শেষে যে মতামত দিয়েছি সেটা এ বিষয়ে আমার নিজস্ব ধারনাপ্রসূত, যতটুকু আমি জানি। মাইনাস যে দিলেন, কাহিনীটিকি আপনার ভাল লাগে নি?
দ্বিমত করলেই মাইনাস দিতে হবে কেন ভাই? যাই হোক মাইনাস দিয়েও যদি আপনি তৃপ্তি পান তাহলেই আমার লেখা সার্থক! আর মতামতের ব্যপারে আমি কিন্তু ১নং মন্তব্যে এবং তার পরে কয়েকটি মন্তব্যের জবাবেই আমার অবস্থান পরিস্কার করেছি!
হ্যপি ব্লগিং!
৩৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৫
িমঃ িমজানুর রহমান বলেছেন: অনেকে শুনছি পশুদের সাথেও এই কাম কাজ করে, কথাটা সত্যি নাকি দাদা
২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: আমি কখনও দেখি নাই! তবে হইতে পারে!! সবই নাকি প্রাকৃতিক !!!
৩৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
রিডার ওয়ান বলেছেন:
@চিৎকাররররর:
কি মনের কইরা জানি ড. অভিজিৎ এর লেখাটা নিয়া বসলাম। ভাবলাম দেখি যদি নতুন কোন জ্ঞান অর্জন হয়! পোস্ট পড়লাম। আমি পুরা আকাশ থেকে পড়লাম। এই লেখা পাবলিশ হইল কেমনে? আসলেই আমরা মূল জায়গা বাদ দিয়ে হুদা জিনিস নিয়ে অনেক ফাল পারি!
লেখকের প্রথম পর্বেই চোখ আটকে গেল! তিনি INAH3 নিয়া কপচাইছেন! জানি না উনি অনেক জ্ঞানী ব্যক্তি হইতারে!
এই INAH3 এর ব্যপারটা আমি হলের ঘটনার সময় নেট সার্চ দিয়েই পাইছিলাম। Simon LeVay নামে এক বিজ্ঞানীর রিসার্চের ফল এইটা। তার মেইন কথা হইল ওই হাইপোথ্যলামাস না কি জানি একটা আছে যা সব মানুষের মধ্যেই আছে এবং সেটা যৌনতাকে নির্দেশ করে, সেটা হোমোদের ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্য আর প্রস্থে অন্যদের থেকে অন্যরকম! সেখান থেকেই উনি সিদ্ধান্তে পৌছাছেন যে হোমোরা প্রাকৃতিক! এই রিসার্চের কত যে এন্টিথিউরী আছে তুই দেখলে টাসকি খাইয়া যাবি! আমিও তখন এই থিউরীর এন্টিথিউরীও দেখছিলাম। তাই বললাম হোমোরা প্রাকৃতিকভাবে এমন না! তার ওই থিউরীতে হাইপোথ্যলামাসের যে মাপ দেখানো হয়েছে সেটা সাইজ হিসেবে নট ভল্যুম! আবার সে স্টাডি করার জন্য যাদের বেছে নিয়েছিল সেখানেও অনেক বিতর্ক আছে।
এবার শুনি Simon LeVay এব্যপারে কি বলছে?
LeVay cautioned against misinterpreting his findings in a 1994 interview: "It’s important to stress what I didn’t find. I did not prove that homosexuality is genetic, or find a genetic cause for being gay. I didn’t show that gay men are born that way, the most common mistake people make in interpreting my work. Nor did I locate a gay center in the brain. The INAH3 is less likely to be the sole gay nucleus of the brain than a part of a chain of nuclei engaged in men and women's sexual behavior."[3] Some critics of LeVay questioned the accuracy and appropriateness of his measurements, saying that the structures are difficult to see in tissue slices and that he measured in volume rather than cell count.[4] Nancy Ordover wrote in her 2003 book American Eugenics that LeVay has been criticized for "his small sample size and for compiling inadequate sexual histories."[5]
ঠিক আছে?!
এই যে উইকির লিংক!
http://en.wikipedia.org/wiki/Simon_LeVay
আর এই যে এন্টি থিউরী। বইসা বইসা পড়!
Click This Link
http://allpsych.com/journal/homosexuality.html
Click This Link
Click This Link
এবার আবার আসি ওই ড. অভিজিতের লেখায়।
আমি ভাবলাম যেহেতু এই বিষয়ে জানি কম একটু পড়েই দেখি না। উনি পুরা লেখায় মানুষ বাদ দিয়ে প্রকৃতির অন্যন্য পশুর মধ্যে কি আছে সেটাই দেখাইলেন! এসেক্সুয়াল বলে একটা ব্যপার আছে সেটা নিয়ে অনেক কিছূ লেখা। অবশেষে হাইপোথ্যলামাসের কাহিনী। কিন্ত মজার ব্যপার হইল তিনি বিরুদ্ধ থিউরীগুলান একেবারেই এভয়েড করছেন। আমারও এমন ধারনা ছিল যে বই যেহেতু সমকামীতা নিয়ে তাই বিরুদ্ধ থিউরী থাকার কথা না!
এবার প্রশ্ন আসল "গে জিন" পাওয়া গেল না কেন? আহা! ওনার মতামত পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ! উনি এ বিষয়ে বলিলেন, হোমোদের আচরনগত সমস্যা বলায় যেহেতু মনস্তাস্তিকরা এটাকে মানসিক সমস্যা হিসেবে দেখছেন এবং এর চিকিৎসা করার কথা বলছেন, গে জিন আবিষ্কার করলে জিনতাত্বিকরা জিনের সমস্যা মনে করে জিন চিকিৎসার কথা বলতে পারে। এই জন্য গে জিন খুজে দেখা হয় নি। হাহাহাহাহা
লেখক খুব সম্ভবত মুক্ত মনা সাইটের মালিক। ওনার আরও কিছু পাবলিশড বুকের নাম দেখলাম। বুঝলাম!
আরও অনেক অসংগতি আছে। আর বলতে ইচ্ছা করতেছে না। নিজে খুজে নে। যথেষ্ঠ হইছে! আর সায়েন্টিফিক রিসার্চ নিয়ে কথা বলার যোগ্যতা আমার নাই। জাস্ট তুই যেমন গুগলিং করলি আমিও যে গুগল ঘাটতে পারি সেটা দেখাইতে চাইলাম! খিক খিক...
আর অবশেষে বলতে বাধ্য হচ্ছি, এই ধরনের একটি অতিবিতর্কিত রিসার্চকে পুজি করে সমকামীদের বয়োলোজিকাল কনস্ট্রেইন মানা হবে কেন? এখন পর্যন্ত আমি যা বুঝলাম মানুষের মধ্যে হোমোসেক্সুয়ালিটি কোনভাবেই প্রাকৃতিক না। এই ধরনের কোন গ্রহনযোগ্য স্টাডি পাওয়া যায় নি! কিন্তু থেরাপী যে আছে সেটা গুগলিং করলেই পাবি। আর একটা লিংক তোকে আগেই দিলাম! আবার দিচ্ছি...
en.wikipedia.org/wiki/Conversion_therapy
Click This Link
আরও ভুরি ভুরি আছে! খুজে নে!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৭
রিডার ওয়ান বলেছেন: উপরের কথাগুলার সাথে আরও যোগ করি...
সমকামীতা একটা লাইফ চয়েজ, তুই নিজেই সেটা বললি। গে রা যে বায়োলজিকালি প্রাকৃতিক বা বাই বর্ন গে না সেটা তো এতক্ষনে বুঝার কথা! বায়োলজিকালি যে না এখন পর্যন্ত কিন্তু এটাই প্রমান হইছে। নতুন স্টাডি আসতে পারে, সেটা তখন দেখা যাবে! তখন নিশ্চয়ই হিজড়াদের মতই তাদের মেনে নেয়া হবে। কিন্তু তার সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না!
তোর দাবীটা আমি আগেই বুঝছি! তোর কথা হইল গে দের কথা শুইনা এত আৎকে উঠারই কি আছে? তারাও ত আমাদের মতই সেক্সুয়াল চাহিদা সম্পন্ন মানুষ! তাদেরটাও আমাদের মতই স্বাভাবিক চাহিদা!
আমি কিন্তু একবারও বলি নাই গে দের চাহিদা নিয়ে আমার কোন সোজা সাপ্টা প্রবলেম আছে। বা এটাও বলি নাই তাদেরকে পিডাইয়া মারতে হবে বা তাদের সবাইকে ধরে আজকেই থেরাপি দিতে হবে। আমি বলছি তাদের চাহিদার নৈতিক ভিত্তিটা নিয়া!
সেক্স জিনিসটা একদম শেষ পর্যন্ত হিসাব করলে দেখবি নীতি-নৈতিকতা সংস্কার এসবে আইসা ঠেকতাছে যদি এটাকে প্লেসার হিসেবে দেখি। আর বিজ্ঞানের আলোকে দেখলে সেটা বংশবৃদ্ধির মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
দুইটার কোনটার হিসাবেই গে যায় না।
নীতি নৈতিকতার সাথে সমাজের সামগ্রিক ভাল মন্দের একটা ব্যপার আছে। যেমন- যারা গে না তাদের নিরাপত্তার কি করা যায়? গে দের জন্য আলাদা হোস্টেল হবে কিনা? গে দের দেখে অন্যরাও যে উৎসাহিত হবে এটা কিভাবে ঠেকানো যাবে? সবচেয়ে বড় কথা গে দের অধিকার দিতে গেলে এমন আরও অনেক ব্যপারকেই দিতে হয়। সেক্সকে শুধু বায়োলজিকাল চাহিদা বলাটা একটা মারাত্নক বোকামি। এটা অবশ্যই লাইফ চয়েজ। কিন্তু সংস্কার দ্বারা এটাকে নিয়ন্ত্রিত রাখা উচিৎ!
আমাদের কি উচিৎ চয়েজকে ফলো করা না সংস্কার? এরকম হাজারটা চয়েজ মানুষের থাকতে পারে এবং আছেও! "প্রবৃত্তি দমন" করা বলে একটা ধারনা যে আছে সেটাকে আমরা কি উঠিয়ে দেব? যদি গে দের অধিকার দিতে হয় সেক্ষেত্রে প্রবৃত্তি দমনের কনসেপ্ট বাতিল করা হউক এবং সেটা সব ক্ষেত্রে!! সব ধরনের চয়েজকেই মেনে নেয়া হউক! প্রবৃত্তি দমনের থেরাপি তাহলে দরকার নাই? আমরা তাইলে যা ইচ্ছা তাই করব? রাগ উঠলেই ভাঙ গাড়ী!
APA কিন্তু এই থেরাপিকে বিতর্কিত বলছে। সেটা অন্য কারনে। এই থেরাপিকে বেশি প্রাধান্য দেয়া মানে গে দের কে একেবারে সমাজে কবর দেয়া! সাধারন মানুষ বাই নেচার বেশি বৈচিত্র্য পছন্দ করে না আর নৈতিকতার একটা মানদন্ড তৈরি করে সেটাকে কঠোরভাবে ফলো করার চেষ্টা করে! মানুষ কিন্তু তাদের জোর করে থেরাপি দিতে আনবে। এখানে APA কিছূটা তোর মতো ভূমিকা নিছে !! আবার গে রাও কিন্তু এখন অনেক শক্তিশালী !! সমাজের মধ্যে একটা টেনশানকে কমানোর জন্যই এইধরনের সামগ্রিক বিবেচনায় ভাল টাইপ রাজনৈতিক বক্তব্য দিছে APA ! এখানে সমকামীদের অধিকারের কথা বলা হচ্ছে কিন্তু ঐ সামগ্রিক সমাজের ভাল বিবেচনায় !! সমাজের স্বার্থ দেখাটা এখানে বাদ গেল কই? আমিও কিন্তু জোর করে থেরাপি দেওয়ার বিরোধী !! আবার জোর করে থেরাপি দিলে মনে হয় কাজও হওয়ার কথা না !! কগনেটিভ থেরাপি মানেই হইল তোমাকে আগে সিদ্ধান্ত নিতে হবে তুমি চেন্জ করতে চাও কিনা !! এখানেই আমার কথা। তাদেরকে সচেতন করতে হবে যেন তারা সঠিক সিদ্ধান্তটা নেয়। অনেকেই কিন্তু কনভার্ট হচ্ছে!
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে তুই কেন সমকামীদের এতটা উচ্চে তোলায় ব্যস্ত? যেখানে অন্যন্য ইনসেস্ট রিলেশনের ব্যপারে তোর সমস্যা আছে?
আমি উত্তর দেই! আমরা ইউরোপিয়ান স্টাইলে বড় হইছি। ক্লাসের ম্যডাম ঢুকলে গুড মর্নিং বলছি! যার কারনে ইউরোদের যে কোন কথাই আমাদের ভাল লাগে! আমার ধারনা ব্যপারটা ব্রিটিশদের থেকে আসছে!
নীতি নৈতিকতা সংস্কার, এসব তোর মধ্যেও আছে! কিন্তু সেটা পশ্চিমা মানদন্ডের সংস্কার। এই কারনে তাদের চাপাইয়া দেয়া কথা বা মনোভাবই তোর বেশি পছন্দ। স্বীকার করি আমিও তোর মতই! কারন বড় হইছি একসাথেই! ইনডিভিজুয়াল চয়েজকে আমরা প্রাধান্য দেই। এজন্য বউপোলাপান নিয়া বাপমার সাথে থাকতে এখন আর সহজ বোধ করি না।সমাজের নিরাপত্তা থেকে একারনে সমকামীদের লাইফ চয়েজ আমাদের কাছে বেশি গুরুত্ব পায়! কিন্তু আমার এসব ভাল লাগে না। কিছু বলার আগে আমি স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে চাই!
এটাকে বলতে পারিস সভ্যতার সংঘাত! ওরাও কিন্তু সংস্কারের বাইরে নয়! সংস্কার ওদের টা নিব না আমাদেরটা নিব সেটা হইল এখানে মূল সমস্যা। ব্রিটিশরা যেমন এই অন্চলে ভাত পায় নাই ব্রিটিশদের আওলাদেরাও এই অন্চলে ভাত পাবে বলে মনে হয় না!
তুই এটাকে কোনভাবেই তর্ক হিসাবে নিস না! এখানে ইগো প্রবলেম ক্রিয়েট করা উচিৎ না! যে কোন জিনিস নিয়ে কৌতুহল প্রকাশ করা দোষের কিছু না যদি সেটা অনৈতিক না হয়! কৌতুহলী হলেই অনেক বিষয় জানা যায়, আত্নবিশ্বাস বাড়ে!
২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৯
রিডার ওয়ান বলেছেন: এই যে APA এর ব্যপারটা...
The American Psychological Association defines conversion therapy as therapy aimed at changing sexual orientation.[6] The American Psychiatric Association states that conversion therapy is a type of psychiatric treatment "based upon the assumption that homosexuality per se is a mental disorder or based upon the a priori assumption that a patient should change his/her sexual homosexual orientation."[3] Psychologist Douglas Haldeman writes that conversion therapy comprises efforts by mental health professionals and pastoral care providers to convert lesbians and gay men to heterosexuality by techniques including aversive treatments, such as "the application of electric shock to the hands and/or genitals," and "nausea-inducing drugs...administered simultaneously with the presentation of homoerotic stimuli," masturbatory reconditioning, visualization, social skills training, psychoanalytic therapy, and spiritual interventions, such as "prayer and group support and pressure."[7]
Mainstream American medical and scientific organizations have expressed concern over conversion therapy and consider it potentially harmful.[3][8][9] The advancement of conversion therapy may cause social harm by disseminating inaccurate views about sexual orientation.[8] The ethics guidelines of major mental health organizations in the United States vary from cautionary statements about the safety, effectiveness, and dangers of prejudice associated with conversion therapy (American Psychological Association), to recommendations that ethical practitioners refrain from practicing conversion therapy (American Psychiatric Association) or from referring patients to those who do (American Counseling Association)
৪০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:২৬
সর্বাধিক বেদনা বলেছেন: মাইনাস দিলাম কারন আপনার তথ্যে ভুল। এ সম্পর্কিত তথ্য দেবার আগে জেনেশুনে দেবার চেষ্টা করবেন। অধিকাংশ সমকামিতাই প্রাকৃতিক। মুক্তমনায় অভিজিৎ দা এর সমকামিতা সম্পর্কে অনেক ভালো এবং তথ্যবহুল লেখা আছে। সময় নিয়ে পড়ে দেখতে পারেন।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭
রিডার ওয়ান বলেছেন: আপনার মাইনাস দেয়ার অধিকার আছে আপনি দিয়েছেন! এতে আমি একেবারেই আশ্চর্য হইনি! আমার সব পোস্টেই একটা দুইটা মাইনাস আছে! এমনকি অন্যকে সাহায্য করার জন্য লেখাতেও! আজকাল মানুষের মনস্তত্ত বোঝার চেষ্টাও করি না!
আপনি খুব সম্ভবত পোস্টের পর মন্তব্য এবং এর জবাব গুলি পড়েননি। তা নাহলে এতক্ষন পরে এসে ড. অভিজিতের লেখা সমকামীতা বইটি রেফারেন্স দিতেন না। এটা আপনার দোষ না। যারা প্রথমে এই পোস্ট পড়েছে আমার মতামতকে তেমন গুরুত্বপূর্ন হিসেবে নেয় নি। নিয়েছে আমার লেখা কাহিনীটিকে। আর আমি সমকামীতা নিয়ে আলোচনা করাটাকে এই পোস্টে এভয়েড করতে চেয়েছি! ১নং মন্তব্য দ্রষ্টব্য।
আমি বলছি আপনার ক্ষেত্রে কি হয়েছে! ভুল হলে ধরিয়ে দেবেন! সমকামীতা নিয়ে একটা পোস্ট এসেছে যেখানে আলোচনা করা হচ্ছে। উপরে এক ব্লগার আমার অনুমতি ছাড়াই এই পোস্টের লিংক ওখানে দিয়ে এসেছে। এতে আমার কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আপনার যে আপনি এই পোস্টের আসল দিকটি ধরতে পারেননি!
যে তথ্যগুলিকে আপনি ভুল বলছেন তা ইন্টারনেট থেকে নেয়া। আমার জানার পরিধি থেকে ব্যক্তিগত বিচারে আমি তথ্যগুলি উপস্থাপন করেছি। তথ্যের জন্য নেট অনেক বড় এবং নিরপেক্ষ একটি পরিধির মাধ্যম বলেই আমি জানি! আপনার সাথে তথ্য নিয়ে বিতর্ক করতে চাচ্ছি না কেননা সেটা এই পোস্টের উদ্দেশ্য নয়। আমি বা আপনি কোন গবেষক নই যে এধরনের একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাব। আর স্বল্প পরিসরে, অনানুষ্ঠানিকভাবে এটা সম্ভবও নয়। তাছাড়া এই বিষয়ে আপনার জানাশোনা আছে বলেও মনে হলো না। আপনার বোঝা উচিৎ ছিল লেখালেখি বা বিতর্ক করা আমার পেশা নয়, নেশা! তথ্য জানার জন্য আপনি নেট সার্চ করলেই পারতেন।
এবার আসি ড. অভিজিৎ এর লেখা বই সম্পর্কে। শুধু পোস্টের একটি অংশ পড়েই সমাধান পাওয়ার চেষ্টা করছেন কেন? পোস্টের মন্তব্যগুলি এবং তার জবাবগুলি আবার পড়ে নিন। সমকামীতা প্রসংগে আপনার জানাশোনা যেহেতু শুধু মাত্র ওই বইটি, তাই ৩৯ নং মন্তব্যটি পড়লেই বুঝবেন। ওখানে সরাসরি এই বিষয়ে বলেছি। যদিও একজন লেখকের আনুষ্ঠানিক সমালোচনা শুধু তার সাথেই চলতে পারে কিন্তু যেহেতু আপনি ধৈর্য্য রাখতে পারছেন না তাই ওই মন্তব্যটি রেফার করলাম। ভাল লাগা না লাগা আপনার ব্যপার। আর যেকোন ইস্যুতে জানাশোনার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র একটি বিশেষ দিকে না গিয়ে নিরপেক্ষভাবে আগানো উচিৎ। আমার বিশ্বাস আমি সেটা পেরেছি। এটা খুব জরুরী, কারন আমি তথাকথিত চাপিয়ে দেয়া স্মার্ট বা মুক্তমনা হতে চাইনি কখনও । আমার কাছে এটা দাসত্ব মনে হয়েছে। যদি সময় সুযোগ এবং ইচ্ছা থাকত তাহলে নিশ্চয়ই ওই বইয়ের একটি সমালোচনা লিখে পাবলিশ করতাম। অবশ্য এর জন্যে টাকারও প্রয়োজন। আমি আছি আমার মৌলিক অধিকার বাস্তবায়নের চিন্তায়! আরেকজনের উদ্দেশ্যমূলক একটি লেখায় চাপিয়ে দেয়া মানবাধিকারের সমালোচনা করার সুযোগ আমার কোথায়?!
যদিও পোস্টে আলোচনা করব না ভেবেছিলাম কিন্তু খুব কাছের বন্ধু হিসেবে ব্লগার চীৎকারের অনুরোধে আলোচনা আনতে হয়েছে। জবাবের ভাষাটা তার আর আমার মধ্যে, তাই ক্যজুয়াল, কিন্তু আপনি যদি পড়েন হয়ত আমার মনোভাব পরিস্কার হয়ে যাবে! আর আপনারা তো আলোচনা চালিয়েই যাচ্ছেন। দেখুন না কি হয়!
এতক্ষন পরে আপনার কাছ থেকে ড.অভিজিৎ এর লেখার রেফারেন্স পেয়ে হতাশ হলাম। তাই বোধহয় এই মন্তব্যের জবাব দিলাম! না হলে দিতাম না!
যাই হোক, হ্যপি ব্লগিং!
৪১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:০৪
সর্বাধিক বেদনা বলেছেন: মন্তব্য করার আগে আমার পুরো পোস্টটা পড়া দরকার ছিল। মন্তব্যটা আমার জ্ঞানের চেয়ে বিশ্বাসের উপর করা ছিল। এরুপ মন্তব্যের জন্য আমি দুঃখিত। এই বিষয়ে আরো পড়াশুনা করে আবার আলোচনায় আসবো।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৮:০৭
রিডার ওয়ান বলেছেন: ঠিক আছে! আবার আসুন। নতুন তথ্য পেলে আমিও জানতে পারব। আমারও উপকার হবে। ধন্যবাদ।
৪২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০
পদ্মাচরের লাঠিয়াল বলেছেন: কমেন্টে আলোচনা খুবই ভালো লাগলো, আপনার সাথে এব্যাপারে আমার মতামতে বেশ মিল আছে।
নিচের এই দুই পোস্টে আপনার মতামত আশা করছি-
Click This Link
Click This Link
ধন্যবাদ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৫
রিডার ওয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, পোস্টে কমেন্ট করার জন্য!
মতামতের সাথে মিল আছে জেনে খুব ভাল লাগল!
আপনার দেয়া দু'নং লিংকটি আগেই পড়েছি! ওখানে আলোচনাটা শুরুর দিকে উদ্দেশ্যমূলক এবং একপেশে ছিল কিন্তু পরে দেখলাম অন্যরা আমার মনের কথাগুলিই বলছে তাই আর মন্তব্য করার প্রয়োজন হয় নি। তাছাড়া ওপরে একজন এই পোস্টের লিংক দিয়ে এসেছেন তাই ধরে নিচ্ছি যারা আলোচনা করেছেন তারা এইটাও পড়েছেন! শেষের দিকে যদিও অনেক জটিল হয়ে গেছে, তবুও মনে হয় সবাই সৎভাবেই আলোচনা করছে! আলোচনাটা আমি খুব আগ্রহ নিয়ে পড়ছি, দেখি শেষে কি হয়!
আর আপনার লেখাটি আগে খেয়াল করি নি, তাই লিংক দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। একবার পড়লাম। আবার পড়তে হবে। আজ খুব টায়ার্ড বোধ করছি! কাল আশা রাখি গুছিয়ে একটা মন্তব্য করব।
আমার এই পোস্টটির মূল উদ্দেশ্য ছিল একটা কাহিনী বলা। আলোচনা করবার ইচ্ছা ছিল না। পোস্টে যে মতামত দিয়েছি তা আসলে সেই ২০০৩ সালের নেট ঘাটাঘাটির ফল! মন্তব্যে কিছু আলোচনা করেছি "চীৎকাররর" এর অনুরোধে! সেই নেট ঘেটেই কিছু আলোচনা করলাম "চীৎকাররর" এর জন্য। দেখলাম ২০০৩ থেকে খুব বেশি কিছু বদলায়নি! আমার জানার মধ্যের বিষয়গুলো আপনারা ইতিমধ্যে বলে ফেলেছেন। আলোচনায় আসতে হলে এখন এই ব্যপারে আমাকে ব্যপক আকারে, নতুন করে ঘাটতে হবে! আমি কখনই মনে করি না এই রকম একটা হাইলি টেকনিক্যল বিষয়ে আমার আলোচনার যোগ্যতা আছে যেখানে এই বিষয়টি অত্যন্ত বিতর্কিত! তথ্য যা আছে তাও অনেক গোলমেলে মনে হয়েছে আমার কাছে! তাও চেষ্টা করব নতুন কিছু যোগ করার। অন্তত পরিস্কার ভাবে জেনেশুনে গুছিয়ে আমার মতামতটা দিয়ে আসব।
আমি এখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি শেষ সিদ্ধান্তটা কি হয়! দেখে মনে হচ্ছে "কেহ কারে আর, নাহি দিবে ছাড়, একেবারে সমানে সমান"। তথ্যগুলি খুব গোলমেলে হওয়ার কারনেই এমনটা হচ্ছে আমার মনে হয়। আর এই ইস্যুতে একটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যপার হয়ে দাড়াচ্ছে নীতি-নৈতিকতা, সমাজ-দর্শণ ইত্যাদি, যেগুলো আসলে আপেক্ষিক কিছু ব্যপার।
আশা করছি আগামীকাল রাতের মধ্যেই একটা মতামত তৈরি করতে পারব!
ধন্যবাদ।
৪৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:১৭
কাদা মাটি জল বলেছেন: মাইনাস।
যেটা মাতে পারেন না, সেটা কে অস্বাভাবিক বলাই কি আমাদের সমাজের এবং আমাদের ধর্মের নিয়ম না?
সমকামীতা পুরোপুরি স্বাভাবিক একটা বিষয়, এটাকে আপনি যেভাবে রোগ বলে প্রমাণ করতে চাইলেন, তাতে কেবল এটাই প্রমাণ হলো আপনারই একটা রোগ আছে, যেটাকে বলে Homophobia.
৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩
রিডার ওয়ান বলেছেন: হুম...আমাদের দেশে যে এত সমকামী তা আমার জানা ছিল না !! দেখে তো আসলে বোঝার উপায় নেই !! যারা সমকামীতাকে স্বাভাবিক বলে তারাই বোধহয় নিজেকে সমকামী হিসেবে প্রমান করতে চায়! আপনেও কি কেবল সেটাই প্রমান করলেন?
ঠিক আছে! আমার তো কোন আপত্তি নেই... চিনে রাখলাম !!
:#>
আর আপনে যে পোস্ট বা এর মন্তব্যগুলা না পইড়াই একটু স্মার্ট ভাব ধরার চেষ্টা করছেন সেটাও বুঝলাম। :-< ঠিক আছে আপনে স্মার্ট, আপনের অনেক বুদ্ধি!
৪৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩২
রিডার ওয়ান বলেছেন:
@এরপরেও যারা পোস্ট পড়বেন, প্লাস-মাইনাস দিবেন অথবা আলোচনা করতে আসবেন:
আমি আগেই বলেছি এটি আলোচনার পোস্ট না! কাহিনীর পোস্ট! ব্লগার "চীৎকারের" অনুরোধে কিছু আলোচনা করছি, ব্যস এতটুকুই! বেশি যদি ধৈর্য্য থাকে তাহলে সবগুলো মন্তব্য এবং তার জবাব পড়ুন! আরও যদি থাকে তাহলে
Click This Link
এই পোস্টে আমার বিশাল মন্তব্যটি পড়ুন (৩৩ নং )। তারপরেও যদি আমার মনোভাব পরিস্কার না হয় তাহা হইলে চুপচাপ প্লাস মাইনাস দিয়া চইলা যান! নিজের নিজেরা এটা নিয়া আলোচনা করেন। ফালতু আলোচনার টেবিলে আমি নাই! অর্থাৎ আর কোন মন্তব্যের জবাব দেয়া হবে না! কোন ফাউল কমেন্ট আসলে স্ক্রীনশট রেখে মুছে দেয়া হবে! বেশি ফাউল মন্তব্য হইলে নিয়ম অনুযায়ী রিপোর্ট করা হবে! সুতরাং...
ভাল থাকবেন।
হ্যপি ব্লগিং !!
৪৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৪
কবি ও কবিতা বলেছেন: হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃতি। দীর্ঘদিন নারীদের থেকে দূরে থাকলে বা দূরে থাকতে বাধ্য হলে বা নারীদের আকর্ষনে ব্যর্থ হলে এই ধরনের চিন্তা আসতে পারে। অনেকে আবার সেক্স এডিক্ট হওয়ার কারনে স্বাভাবিক সম্পর্কে আগ্রহ কম পায় বা স্বাভাবিক সম্পর্কের ব্যপারে আগ্রহ মিটে গেলে অন্যভাবে চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করে।
হোমোসেক্সুয়ালিটি সম্পর্কে এটাই সত্য কথা, অন্ততঃ আমার তাই মনে হয়।
৪৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৫৯
শায়েরী বলেছেন: হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃত
১০০% সহমত
৪৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩০
ভাবসাধক বলেছেন: হোমোসেক্সুয়ালিটি কোন প্রাকৃতিক ঘটনা না। এটা হচ্ছে একধরনের মনো বা রুচির বিকৃতি। দীর্ঘদিন নারীদের থেকে দূরে থাকলে বা দূরে থাকতে বাধ্য হলে বা নারীদের আকর্ষনে ব্যর্থ হলে এই ধরনের চিন্তা আসতে পারে। অনেকে আবার সেক্স এডিক্ট হওয়ার কারনে স্বাভাবিক সম্পর্কে আগ্রহ কম পায় বা স্বাভাবিক সম্পর্কের ব্যপারে আগ্রহ মিটে গেলে অন্যভাবে চাহিদা মেটানোর চেষ্টা করে। অতিরিক্ত পর্নোগ্রাফি এই এডিকশনের একটা কারন। এক বিজ্ঞানী একবার প্রমান করার চেষ্টা করেছিলেন, হোমোদের ব্যপারটাও প্রাকৃতিক, অনেকটা হিজড়াদের মত। কিন্তু সেটা ধোপে টেকেনি! মানে প্রমান করা যায় নি। নারীদের হোমোসেক্সুয়ালিটি (লেসবিয়ান) একটু ভিন্ন জিনিস! এইটা নিয়ে আর কথা বলতে চাচ্ছি না! তবে উভয়েই থেরাপি নেওয়ার মাধ্যমে সুস্থ স্বাভাবিক সেক্স লাইফে ফিরে আসতে পারে।
৪৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১:১৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম...
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৪
রিডার ওয়ান বলেছেন:
লেখাটি একদিন আগের। প্রকাশ করব নাকি করব না এই চিন্তায় ছিলাম! লেখা পড়িয়া কেউ যদি আমার পরিচয় উদঘাটনের ব্যর্থ চেষ্টা করেন তাহলে আগে ভাগেই বলে রাখি, ধরে নেন এই কাহিনী কোন বন্ধুর কাছ থেকে শোনা এবং আমি অনুলিখন করলাম মাত্র। কেউ যদি লেখার চরিত্রদের চিনতে পারেন তা নিছকই তার কল্পনা বা কাকতাল মাত্র! আর কেউ যদি ভিন্ন মত অবলম্বন করেন, তাদের জন্য বলছি, আমার হোমো হওয়ার কোন ইচ্ছা নাই। আপনার ইচ্ছা হইলে হন। আর এখন ঘুমাইতে গেলাম। সকালে উঠিয়া কাজে যাইতে হবে। পরে জবাব দেওয়া হবে।