নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যের মতকে সম্মান করে বিরোধিতা করি

বি এস এফ বিপাত যাক

রেদওয়ান খান

আসুন ভালো কাজের সুইচটা অন করে দেই।

রেদওয়ান খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আপনি যদি যোগ্যতা সম্পন্নই হন তাহলে ধর্মীয় সিমপ্যাথি নিয়ে পাশ করতে হবে কেন?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

নির্বাচন এলেই কিছু ধর্ম ব্যাবসায়ীর দেখা মেলে। সত্যিকারের ধর্মব্যাবসায়ী তো তারাই যারা নিজের সার্থ হাসিলের জন্য ধর্মকে ব্যাবহার করে (যেভাবেই করুক)। তাহলে এদেরকে ধর্ম ব্যাবসায়ী বলা হবে না কেন? ব্যক্তি জীবনে সারা বছর ধর্ম পালনের খবর নেই, নির্বাচন এলেই গায়ে জড়ায় পান্জাবী আর মাথায় ওঠে টুপি। তিনারা ইদানিং নামাজও পড়ছেন পাঁচ ওয়াক্ত, সব সময় পড়লে আমার কোন কথা ছিলনা। আপনি যদি যোগ্যতা সম্পন্নই হন তাহলে ধর্মীয় সিমপ্যাথি নিয়ে পাশ করতে হবে কেন? আমরা সাধারণ মানুষরাও কত বোকা, এদের উপরের খোলসটা দেখেই সিল মেরে দেই ! মসজিদ বা মন্দিরের উন্নয়নের জন্য কেউ এক লাখ ঢাললেই আহ্লাদে গদ গদ ! নামাজের পর তাদের হাতে তুলে দিচ্ছি মসজিদের মাইক্রফোন। অথচ নির্বাচনী আচরণবিধিতে ধর্মীয় উপাসনালয়: মসজিদ, মন্দির, গির্জায় প্রচারণা চালানো সরাসরি নিষিদ্ধ। সেটাই বা জানি কয়জন?আমরা কি আর সচেতন হব না !!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: আপনার ধারণা ভুল - ধর্ম ব্যবসায়ী যদি এরাই হত, তবে খোদ প্রধানমন্ত্রীও এই ক্যাটেগরিতে পড়ে যায়। বর্তমান কনসেপ্ট অনুযায়ী ধর্ম ব্যবসায়ী হোল তারা, যারা ধর্মীয় অনুশাসনে নিজ দলের কর্মীদেরকে গড়ে তোলার প্রশিক্ষণ দিয়ে ক্ষমতাসীনদেরকে বিপদে ফেলে। তাই তাদের বিরুদ্ধে একদিকে যুদ্ধাপরাধের মামলা দিয়ে গণহারে ফাঁসিতে ঝুলাতে হয় - অন্যদিকে তাদের কর্মী বাহিনীকে কারাগারে নিয়ে নির্মম নির্যাতন করে পঙ্গু অথবা ক্রসফায়ারে দেওয়া হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.