নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'হরিবোল\' চলচ্চিত্রের কিছু বৈশিষ্ট্য!

১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০০

'হরিবোল' চলচ্চিত্রে আমি একটি সংখ্যালঘু প্রান্তিক পরিবারের গল্প বলেছি। 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে যেসব বিষয় উঠে এসেছে-
১. 'হরিবোল' একটি কৃষক পরিবারের গল্প।
২. এই পরিবারটি গ্রামপঞ্চায়েত থেকে ন্যায়বিচার পায়নি।
৩. এই পরিবারটি সামাজিকভাবে নিগৃহের স্বীকার।
৪. ফারাক্কা বাঁধের পর পদ্মা নদী এবং এর শাখা ও উপনদীগুলো যেভাবে ধীরে ধীরে মরে যাচ্ছে, এই পরিবারটির দশাও ঠিক তেমনি।
৫. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রটি মহান মুক্তিযুদ্ধের ঘটনাপ্রবাহের সাথে সংযুক্ত।
৬. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রটি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যা পরবর্তী বলেশ্বর জনপদের আতংককে স্মরণ করিয়ে দেয়।
৭. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে দেখানো হয় পরিবারের দুটি শিশু সন্তান জলে ডুবে মারা গেলে পরিবারটি কীভাবে ধীরে ধীরে নিঃস্ব হয়ে যায়।
৮. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে বলেশ্বর জনপদকে হাইলাইট করা হয়েছে।
৯. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে পানি সংকটকে হাইলাইট করা হয়েছে।
১০. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে একটি মৌলিক গ্রাম দেখানো হয়েছে।
১১. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে গ্রামীণ সহজ-সরল মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে চিত্রায়িত করা হয়েছে।
১২. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে গ্রামীণ কৃষ্টি-ঐতিহ্য-সংস্কৃতিকে তুলে ধরা হয়েছে।
১৩. 'হরিবোল' চলচ্চিত্রে মতুয়া সম্প্রদায়কে হাইলাইট করা হয়েছে।
১৪. 'হরিবোল' একটি নদী বিষয়ক চলচ্চিত্র।
১৫. 'হরিবোল' একটি পরিবেশ বিষয়ক চলচ্চিত্র।


স্থিরচিত্র:চিন্ময় চক্রবর্তী

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা দেখার জন্য অস্থির হয়ে আছি ভাই!

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২

তারেক ফাহিম বলেছেন: দেখার ইচ্ছে আছে।

৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:২৭

এমজেডএফ বলেছেন: খুবই ভালো উদ্যোগ! চলচ্চিত্রটি দেখার অপেক্ষায় রইলাম। মতুয়া সম্প্রদায় সম্পর্কে ধারণা নিলাম।

হিন্দুধর্মের মতুয়া আদর্শে অনুপ্রাণিত বান্ধবরা হরিচাঁদের দেওয়া বুলিকে পরস্পরে সম্বোধন করি “হরিবোল” বলে।
মতুয়া হিন্দুধর্মীয় একটি লোকসম্প্রদায়। গোপালগঞ্জ জেলার ওড়াকান্দি নিবাসী হরিচাঁদ ঠাকুর প্রেমভক্তিরূপ সাধনধারাকে বেগবান করার জন্য যে সহজ সাধনপদ্ধতি প্রবর্তন করেন, তাকে বলা হয় ‘মতুয়াবাদ’। এই মতবাদের অনুসারীরাই ‘মতুয়া’ নামে পরিচিত। মতুয়া শব্দের অর্থ মেতে থাকা বা মাতোয়ারা হওয়া। হরিনামে যিনি মেতে থাকেন বা মাতোয়ারা হন তিনিই মতুয়া। মতান্তরে ধর্মে যার মত আছে সেই মতুয়া; অর্থাৎ ঈশ্বরে বিশ্বাস, গুরু-দেবতা-ব্রাহ্মণে ভক্তি-শ্রদ্ধা, নামে রুচি ও প্রেমে নিষ্ঠা আছে যার, সে-ই মতুয়া। মতুয়া সম্প্রদায় একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী; তারা বৈদিক ক্রিয়া-কর্মে আস্থাশীল নয়। তাদের ভজন-সাধনের মাধ্যম হচ্ছে নাম সংকীর্তন; তাদের বিশ্বাস ভক্তিতেই মুক্তি। এই সাধনপদ্ধতির মাধ্যমে সত্যদর্শন অর্থাৎ ঈশ্বরলাভই তাদের মূল লক্ষ্য। প্রেম ঈশ্বর লাভের অন্যতম উপায়। পবিত্রতা শরীর-মনে প্রেম জাগ্রত করে; ফলে প্রেমময় হরি ভক্তের হূদয়ে আবির্ভূত হন। এখানে কোনো জাতি-ধর্ম-বর্ণ ভেদ নেই, ধনী-দরিদ্র নেই; সকলেই ঈশ্বরের সন্তান এই মনোভাব নিয়ে পারস্পরিক সৌহার্দ্যের মধ্যে সকলে মিলিত হয়।
হিন্দুধর্মীয় মতুয়া আর ইসলাম ধর্মীয় সুফিবাদের আদর্শ প্রায় একইরকম!

শুভকামনা রইলো।

৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৯ রাত ২:৩৬

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: শিবুদা সিরিজ কই??

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.