নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

#করোনা_ভাইরাস_বাংলাদেশের_প্রস্তুতি_তলানিতে!

২১ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:১৯

আমাদের সরকার বাহাদুর করোনা ভাইরাস নিয়ে এখন পর্যন্ত কী কোনো আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বিত বৈঠক করেছে? না, করে নাই। তাহলে বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় কীভাবে বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের গাইডলাইন দেবে? ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস বিভাগ কীভাবে তাদের চেকআপ করবে? আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কী হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সদের জন্য কোনো সুরক্ষা ইকুইপমেন্টস সাপ্লাই দিয়েছে? তাহলে ডাক্তার-নার্সরা কীভাবে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সেবা করবে?

আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কী কোনো সভা করেছে, কীভাবে বাজারের জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করবে? আমাদের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য কী কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, কীভাবে তারা এই দুর্যোগের সময়ে নিজেদের আত্মরক্ষার পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করবে? আমাদের জনসাধারণকে কী সরকারিভাবে কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যে কীভাবে তারা হোম কোয়ারেন্টাইন করবে?

আপনি স্কুল কলেজ ছুটি দিলেন কিন্তু ছুটি পেয়ে ছাত্রছাত্রীরা কীভাবে বাড়িতে থাকবে, তার কী কোনো গাইডলাইন সরকারিভাবে দেওয়া হয়েছে? তারা ছুটি পেয়ে কক্সবাজারসহ পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে বেড়াতে গিয়েছে। এই দায় তাহলে কার?

আমাদের দেশের এখনো শপিংমলগুলো খোলা। মানুষজন নির্ভয়ে কেনাকাটা করছে। সিনেমা হল খোলা। মানুষজন সিনেমা দেখতে যাচ্ছে। কারো জন্য সরকারিভাবে কোনো নির্দেশনা নাই। তাহলে এই রাষ্ট্র কী এই দুর্যোগময় সময়েও স্রেফ ভূতে চালাচ্ছে? সরকার বাহাদুরের তাহলে কাজটা কী? শুধু মুজিব বর্ষ নিয়ে রাতদিন গলদঘর্ম করলেই করোনা তোমাদের পূজা দেবে তাই না?

জরুরিভিত্তিতে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সমন্বিত বৈঠক ডাকুন। সেখানে প্রত্যেকটি ডিপার্টমেন্টের কী কী কাজ হবে, তা যথাযথভাবে ভাগ করে দিন। বিদেশ থেকে যারা করোনা ভাইরাস নিয়ে দেশে ঢুকেছে, তারা কোথায় কোথায় কার কার সাথে ঘুরেছে, মিশেছে, তা আইডেনটিফাই করুন, তাদেরকে হোম কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করুন। ইতোমধ্যে যে সকল জেলায় এই ভাইরাস ছড়িয়েছে, সেগুলোকে লকডাউন করুন।

জরুরিভিত্তিতে কেবল ঔষধের দোকান, খাবারের দোকান, কাঁচাবাজার, মুদি দোকান, ব্যাংক এবং হাসপাতাল খোলা রাখার ব্যবস্থা করুন। প্রয়োজনে সেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিয়োগ করুন। যাতে বাজারে কেউ জিনিসপত্রের দাম নিয়ে শয়তানি করার দুঃসাহস না পায়। বাকি সবকিছু বন্ধ করে দিন। জরুরিভিত্তিতে দুই সপ্তাহ সবকিছু লকডাউন করলে খুব একটা ক্ষতি হবে না। কিন্তু সবকিছু খোলা রেখে করোনা ভাইরাস মোকাবেলা করা সম্পূর্ণ বৃথা চেষ্টা হবে।

চীন উহানে যে কৌশল নিয়েছিল, সে ধরনের কঠোর কৌশল নিতে হবে। আমাদের মিডিয়া হাউজগুলো সংবাদ কর্মীদের সম্পূর্ণ সুরক্ষা না দিয়েই সংবাদ সংগ্রহের জন্য এখানে সেখানে পাঠাচ্ছে। এটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। করোনা ভাইরাস ধনী গরীব, উকিল, ব্যারিস্টার, রিক্সাওয়ালা, বড়লোক, মন্ত্রী, সিপাহশালার কাউরে চেনে না। করোনা ভাইরাস চেনে কেবল হিউম্যান বডি। করোনার কেবল একটা হিউম্যান বডির মত হোস্ট দরকার। আর কিছু না। করোনা কারো সামাজিক স্টাটাস দেখে তার কাছে ভিড়বে না, এমন কোনো প্রমাণ নাই।

কোনো সিঙ্গেল মানুষ কিংবা কোনো সিঙ্গেল পরিবার এককভাবে হোম কোয়ারেন্টান করে কোনো ফল পাবে না। যদি না গোটা দেশের সকল মানুষ একটা সুনির্দিষ্ট গাইডলাইন অক্ষরে অক্ষরে পালন না করে। রোগতত্ত্ব বিভাগ দিয়ে প্রেস কনফারেন্স করিয়ে দায়িত্ব শেষ করানোর নাম সম্পূর্ণভাবে দায়িত্বে অবহেলা। একটি সরকার এমন দুর্যোগ মুহূর্তে এভাবে দায়িত্বে অবহেলা করতে পারে না।

চীনের উহানে করোনা ভাইরাস ধরা পরে গত ডিসেম্বর মাসে। ২১ জানুয়ারি থেকে গোটা বিশ্ব করোনা নিয়ে সতর্ক। আর বাংলাদেশ প্রায় আড়াই মাস সময় পেলেও করোনা ভাইরাস নিয়ে এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে কোনো জরুরি বৈঠক করেনি। ভাবা যায় আমরা কত বড় বেহায়া একটা রাষ্ট্র? আর কত বড় অদূরদর্শী এই দেশের সরকার? তাহলে এই রাষ্ট্র এই করোনা ভাইরাস মোকাবেলা করবে কীভাবে?

দেশের প্রধানমন্ত্রী হুজুরদের দিয়ে মসজিদে মসজিদে প্রচার চালানোর আহবান জানান। কতটা অবৈজ্ঞানিক ও হাস্যকর কথাবার্তা বলেন স্বয়ং একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী! ভাবা যায়? যেখানে খোদ মক্কা-মদিনা-ভ্যাটিকান শাটডাউন করা হয়েছে। জনসমাবেশ সকল দেশে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেন হুজুর প্রচার করলেই কাম হয়ে যাবে। কতটা হাস্যকর! কতটা অযৌক্তিক! কতটা অবৈজ্ঞানিক!

মনে হচ্ছে করোনা ভাইরাস বাংলাদেশে ইসলামী ফাউন্ডেশন আর হুজুরদের কথায় চুপচাপ থাকবে! এত বড় গাধাদের দিয়ে এই রাষ্ট্র কীভাবে টিকবে? এতবড় দায়িত্বে অবহেলা করে এই সরকার এই দায় এড়াবে কীভাবে? যেখানে গোটা বিশ্ব মোস্ট এমার্জেন্সিতে রয়েছে,, সেখানে এরা প্রতিদিন বাণী দিচ্ছে উন্নত দেশের তুলনায় বাংলাদেশের অবস্থা ভালো! এতবড় মিথ্যা কীভাবে ঠেকাবেন?

আমাদের হাসপাতালগুলোতে এমনিতেই জীবাণু'র বাসা। সেখানে একবার করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে গেলে কেউ রক্ষা পাবে না। করোনা কারো চেহারা দেখে ছাড় দেবে না। কোনো লিঙ্গ দেখেও ছাড় দেবে না। আড়াই মাস সময় পেয়েও এই রাষ্ট্র চুপচাপ বসে ছিল। এই আড়াই মাসের অবহেলা থেকে কী পরিমাণ যে দণ্ড দিতে হবে, সে বিষয়ে খোদ সরকারের কোনো ন্যূনতম ধারণা নাই।

একবার ভাবুন তো ইতালি'র মত উন্নত দেশ যেখানে হিমসিম খাচ্ছে। চীন নিজেদের সামলে নিয়েছে। কারণ ওটা কমিউনিস্ট রাষ্ট্র। শাসকের সাথে প্রত্যেকটি মানুষের সরাসরি সংযোগ আছে। কমিউন পদ্ধতিতে ওখানে সবকিছু চলে। ওখানে নিয়ম মানে নিয়ম। একচুল অনিয়ম করার কারো সুযোগ নাই। ইতালি শুরুতে হেলাফেলা করেছিল। এখন তারা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। ইরান হিমসিম খাচ্ছে। দক্ষিণ কোরিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, স্পেন পর্যন্ত লকডাউনে চলে গেছে। বাংলাদেশের যে কী অবস্থা হবে, এটা ভেবে আমি ঘুমোতেও পারছি না।

এত বড় দুর্যোগের সময় বড় ধরনের ভলান্টিয়ার গ্রুপ দরকার হবে। কাদের ভলান্টিয়ার করা হবে? তাদের কীভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে? তাদের সুরক্ষা কীট কী হবে? সেই কিট কোথায় কীভাবে পাওয়া যাবে? আন্তঃমন্ত্রণালয়ের যারা বিভিন্ন দায়িত্বে থাকবে, তাদের কীভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে? তাদের সবার জন্য সুরক্ষা কিট কী হবে? এসব নিয়ে সরকারের কোনো মাথাব্যথা নাই। আজব একটা দেশে আমরা বসবাস করছি।

জরুরিভিত্তিতে একটা গাইডলাইন দাঁড় করান। সে অনুযায়ী সবার দায়িত্ব ভাগ করে দিন। দায়িত্বে একচুল পরিমাণ ফাঁকিবাজি করার কোনো সুযোগ নাই। জনসমাগম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করুন। কেউ ঘর থেকে বের হলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থেকে পাস নিয়ে বের হবে। মাত্র দুটি কাজের জন্য ঘর থেকে বের হওয়া যাবে। এক খাবার কেনা বা বাজার করা। দুই ঔষধ কেনা। কেউ ঘুরতে বের হলেই তাকে মিনিমাম এক হাজার টাকা জরিমানা করা হোক। মানুষের চলাচল সীমিত করা হোক। আইন মানে আইন।

সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী এদেরকে এই দায়িত্ব দিন। আমতা আমতা করতে করতে যখন আরো দেরি করবেন, তখন আর কেউ রক্ষা পাবে না। গোটা বিশ্বে যেখানে স্বাস্থ্যের জন্য রেড এলার্ট চলছে, সেখানে আমরা তামাশা নিয়ে আছি। আজব একটা দেশ। এভাবে একটা দেশ এই একুশ শতকে টিকতে পারে না। মড়ক লাগার আগে এসব বিষয়ে সরকার সতর্ক না হলে খুব শিঘ্রই বাংলাদেশ এক মৃত্যুপুরীতে পরিণত হবে।

কেবলমাত্র এই বেহায়া সরকারের উপর নির্ভর করলে আমজনতাও বাঁচতে পারবে না। প্রত্যেক নাগরিককে নিজনিজ দায়িত্ব নিয়ে এই করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় নিজের কর্তব্যটুকু পালন করতে হবে। কেউ অনিয়ম করলে তাকে পুলিশে দিন। এভাবে বসে থাকলে খোদার মাল কেউ রক্ষা করতে পারবে না।

আর এসব যদি সরকারি উদ্যোগে করা না হয়, তা হলে মৃত্যুর জন্য সবাই প্রস্তুতি নিন। করোনা কাউরে ছাড়বে না। এভাবে অবহেলা করতে করতে এই সরকার দেশে একটা দুর্ভিক্ষ লাগিয়ে ছাড়বে। তাদের কাছে লুটপাটের টাকা আছে। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ কীভাবে খাবার পাবে, তা নিয়ে সরকারের কোনো মাথাব্যথা নাই।

আমি সুস্পষ্টভাবে বলতে পারি, আরো একটু দেরি করলে নোঙ্গরখানা খুলেও রক্ষা পাবেন না। প্রত্যেক জেলায় কিছু প্রাইভেট হাসপাতালকে জরুরিভিত্তিতে করোনা ভাইরাসের স্পেশাল সার্ভিস দেবার জন্য তৈরি করুন। যেখানে করোনা ভাইরাসের রোগী আছে, সেই জেলা বা থানাকে লকডাউন করে দিন।

করোনা আছে এমন ব্যক্তিকে শনাক্ত করুন। তাকে আইন মানতে বাধ্য করুন। এটা মোটেও তামাশা নয়। মুজিব বর্ষের সকল অনুষ্ঠান অন্তত তিন মাসের জন্য স্থগিত করুন। বেঁচে থাকলে আমরা অনেক অনুষ্ঠান করতে পারবো। মনে রাখবেন, আতশ বাজি পুড়িয়ে বাংলাদেশ করোনা ভাইরাসকে স্বাগত জানিয়েছে। তাই বাংলাদেশকে এর দায় মেটাতে হবে কড়ায় গণ্ডায়! প্রকৃতি কাউরে ছাড়ে না।

উন্নত দেশগুলো তাদের সামর্থ্যের জোরেই এই দুর্যোগ কাটিয়ে উঠবে। কিন্তু বাংলাদেশে একবার যদি করোনা ভাইরাস স্প্রেডআউট হয়, কেউ রক্ষা পাবে না। সেজন্য আমাদের কঠোর প্রস্তুতি নিতে হবে। সরকার বাহাদুরের ঘুম না ভাঙলে বাংলাদেশ মৃত্যুপুরীতে পরিণত হবে। কোনো দৈব ঘটনার সাহায্যে আমরা রক্ষা পাবো, তেমন কোনো আশ্চার্য প্রদীপ কারো কাছে নাই। মন রাখবেন সময়ের একফোঁড়, অসময়ের দশফোঁড়। অতএব সাধু সাবধান।




মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০২০ ভোর ৬:৪৫

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: খুবই সময়োপযোগী এবং গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট |

বাংলাদেশে কাগজেকলমে অনেক হম্বিতম্বি হয়, বাস্তবে হয় না তেমন | অন্যান্য দুর্যোগে সরকারের গা ছাড়া কার্যকলাপে পার পাওয়া গেলেও এবার কোরোনার মতো দুর্যোগে কোনো প্রকার শিথিলতার বিন্দুমাত্র মাফ নেই | ভেবে দেখুন উহানের একটি বাজারের কথা - কত সামান্য একটা ছোট্ট ঘটনা কিভাবে সারা বিশ্বের অবস্থা বদলে দিয়েছে | বাংলাদেশেও এই রকম ছোট্ট কোনো গাফিলতি মারাত্মক সমস্যার জন্ম দিতে পারে |

আর বাংলাদেশ চীনের মতো রেজিমেন্টাল সমাজ নয় | চীনের দীর্ঘ ইতিহাসই হচ্ছে কালেকটিভ সমাজব্যবস্থা, তাই তারা সিরিয়াসলি অনেকটা মেশিনের মতো যে কোনো সমস্যার মোকাবিলা করতে পারে | বাংলাদেশে নেতারা কোন নির্দেশনা না দিলে জনগণ হয়ে পড়ে সম্পূর্ণ ক্যাওটিক |

২| ২১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৭:০৯

জাহিদ হাসান বলেছেন: আহাম্মকেরা দিল্লিতে রাস্তায় নেমে মিছিল করছে- Go corona, Corona Go !

৩| ২১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৮:৫৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন:

৪| ২১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: একটা জীবাণুর কাছে পরাজিত হলো মানবসভ্যতা, হেরে গেল বিজ্ঞান—কথাটা মোটেও ঠিক নয়। ওষুধ সবসময় রোগের পরে আসে। প্লেগ, কলেরা, ধনুষ্টংকার, বসন্ত প্রভৃতি একসময় মহামারি ছিল, এখন শুধুই ইতিহাস। বিজ্ঞানের কল্যাণেই এসব বিদেয় নিয়েছে।

৫| ২১ শে মার্চ, ২০২০ সকাল ১১:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওদের চেতনায় কে ঢোকাবে- করোনা চেতনা চিনে না!
জাষ্ট চেনে হিউমেন বডি!!!

আমাদের অফিস আজ থেকে লক ডাউন দিয়েছে ৩১ তারিখ পর্যন্ত!

এখনও এয়ারপোর্ট দিয়ে হরদম লোক ঢুকছে- জাস্ট আনইমাজিনেবল!
তায় আবার ৫০০/১০০০ টাকা দিলে নাকি আটকায়্ও না!!!!!!!!!!!!!!!!

আল্লাহর বিশেষ রহমত ছাড়া বাঁচার উপায় নাই!

৬| ২১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ১২:০৫

নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে তো প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া কিছু হয় না।

প্রধানমন্ত্রী এই বিষয়ে কিছু করতে বলেনাই তাই কেউই কিছু শুরু করেনাই।

প্রায় ৩ মাস দেখার পরেও আমাদের সবাই বসে ছিলো, এখন আমি`কে দায়িত্ব দিয়েছে।

৭| ২১ শে মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩৯

খাঁজা বাবা বলেছেন: এরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.