নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।
সরকার যে জিনিসটি শুরু থেকেই ভুল করে আসছে, বারবার ঘটনা ঘটে যাবার পর সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। এই যে গরীব শ্রমিকদের নিয়ে বিজিএমইএ একটা তামাশা করলো, এদের তো গণহত্যায় ইন্ধন যোগানোর জন্য সরাসরি বিচারের আওতায় আনা উচিত। কিন্তু সরকারের পায়ের তলায় মাটি নাই। যে তিন মাস তারা সময় পেয়েছিল, তখন তারা ন্যূনতম প্রস্তুতি পর্যন্ত নেয় নাই। বরং মিডিয়ার সামনে বড় বড় বুলি ছুড়েছে।
উন্নয়নের জোয়ারের নামে এতদিন যেসব গালগল্প শুনিয়ে এসেছে, এক করোনা এসেই তার সবকিছু ফাঁস করে দিয়েছে। স্বাস্থ্য খাতের সঠিক চিত্র হাতেনাতে ধরা পড়েছে। আগামী দিনগুলোতে কী ধরনের কৌশল হবে, তা নিয়েও কোনো পরিকল্পনা বা নীতি এখনো ভাবা হয় নাই। একটা লেজেগোবরে অবস্থা। শুধু চুরি চামারিটা খুব দক্ষতার সাথেই করতে পেরেছে।
এখন পর্যন্ত মানুষকে বাঁচানোর কোনো সুনির্দিষ্ট আশাবাদ সরকারি ভাষ্যে নাই। একটি দপ্তরের সাথে অন্য দপ্তরের কাজে কোনো সমন্বয় নাই। সেন্ট্রাল কোনো নির্দেশনা নাই। অথচ করোনা ভাইরাস এসব অব্যবস্থপনার থোরাই কেয়ার করে! কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শতভাগ নিশ্চিত করেছে বিজিএমইএ।
প্রশ্ন হচ্ছে খোদ সরকার বাহাদুর কী কাঠমোল্লা আর বিজিএমইএ-কে করোনার চেয়েও বেশি ভয় পায়? নইলে দেশে সবকিছু লকডাউন থাকার পরেও কাঠমোল্লা আর গার্মেন্টস মালিকরা কথা শুনবে না কেন? সাধারণ মানুষ কথা শুনলেও এরা শুনবে না স্রেফ কীসের জোরে? নাকি সরকারও ভিতরে ভিতরে চায় কিছু গরীব মানুষ মরুক।
সরকার কী চায় সেটা জনগণের কাছে সুস্পষ্টভাবেই ব্যাখ্যা করতে হবে। হাফ ডান ইজ নট ডান। ফুল ডান ইজ ডান। আধাখেচরা জোড়াতালি দিয়ে ঘর চলতে পারে কিন্তু রাষ্ট্র চলতে পারে না। লোকজনকে ঘরে থাকার জন্য সেনাবাহিনী পর্যন্ত মাঠে নামালেন, তাও মানুষের হাজারো চিৎকারের পর। অথচ গার্মেন্টস মালিকরা কিনা তা সব গুবলেট পাকিয়ে দিল? এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিন। নইলে করোনা আক্রান্ত কমিউনিটি পিপলস আপনাদের ছাড়বে না।
২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২১
রাজীব নুর বলেছেন: বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্ত ১১ লাখ ৭০ হাজার ১৫৯
মৃত্যু ৬৩ হাজার ৮৩২।
৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:২৯
বিভ্রান্ত পাঠক বলেছেন: সহমত
৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১:৩২
বিভ্রান্ত পাঠক বলেছেন: শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজি দাদাভাই, আপনার বিভিন্ন পোস্ট ও কমেন্টে দেখলাম - বানায়েছেন, জানায়েছেন, শিখায়েছেন " এই রকম শব্দ ব্যবহার করেন, এগুলো কি আঞ্চলিক ভাষা??
৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ২:২৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সরকারী লোক কলা সাবান দিতেছে আর কি
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:০৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: গার্মেন্টস মালিকরা চেয়েছিল কম শ্রমিক দিয়ে কারখানা চালাতে। যেহেতু অর্ডার কম। তারা ধারণা করেছিল যে সকল শ্রমিক ঢাকাতে আছে তারা শুধু কাজে যোগ দিবে। এই সুযোগে সহজে তারা শ্রমিক কমাতে পারবে কোনও ক্ষতি পুরন ছাড়া।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ১২:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কর্মীদেরও ঘিলু নেই; এখন কোন শীপমেন্ট থাকার কথা নয়, তারা ১ মাস না গেলেই চলতো।