নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

বাংলাদেশ আমার দেশ, বাংলা আমার ভাষা...

রেজা ঘটক

ছোটগল্প লিখি। গান শুনি। মুভি দেখি। ঘুরে বেড়াই। আর সময় পেলে সিলেকটিভ বই পড়ি।

রেজা ঘটক › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ ট্রিবিউট টু আজাদ রহমান!!!

১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

'ছাড়িয়া যেও না আর, বিরহের তরী মিলনের ঘাটে লাগিলো যদি আবার, ছাড়িয়া যেও না আর...'। সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের সংগীত জগৎ ধীরে ধীরে শূন্য হয়ে যাচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় আমাদের সংগীত জগৎ আবারো শূন্য হলো সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমানকে হারিয়ে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে যাঁরা আমাদের সংগীতের একটি রুচি দিয়েছেন, একটি ঋদ্ধতা দিয়েছেন, আমাদের সংগীত জগতকে অনেক সমৃদ্ধ করেছেন, তেমন বরণ্য একজন সংগীতজ্ঞের বিদায়ে দেশের সংগীত জগতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

১৬ মে ২০২০ শনিবার রাজধানীর শ্যামলীতে বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বিকেল সাড়ে চারটায় তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। তিনি স্ত্রী সেলিনা আজাদ ও তিন কন্যা এবং অসংখ্য ভক্ত ও অনুরাগী রেখে গেছেন।

কলকাতার জনপ্রিয় বাংলা ছবি ‘মিস প্রিয়ংবদা’য় তিনি প্রথম সংগীত পরিচালনা করেন। এই ছবিতে তাঁর পরিচালনায় গান গেয়েছিলেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়, প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় ও আরতি মুখোপাধ্যায়। তবে এই ছবিতে তাঁর সাথে যৌথ সংগীত পরিচালক হিসেবে ছিলেন সুবীর সেন। ছবির গান লিখেছিলেন শংকর ভট্টাচার্য।

বাংলাদেশে তিনি প্রথম সংগীত পরিচালনা করেন বাবুল চৌধুরী পরিচালিত ‘আগন্তুক’ ছবিতে। এরপর একেএকে 'রাতের পর দিন', 'মাসুদ রানা', ‘বাদী থেকে বেগম’, ‘এপার ওপার’, 'মাস্তান', 'আগুন', 'দস্যু বনহুর', 'মায়ার বাঁধন', ‘অনন্ত প্রেম’, 'যাদুর বাঁশি', 'মতিমহল', 'কুয়াশা', 'ডুমুরের ফুল' 'দি ফাদার', 'নতুন বউ', ‘আমার সংসার’, ‘মায়ার সংসার’, ‘পাগলা রাজা’, 'চাঁদাবাজ' ও 'দেশ প্রেমিক' ছবিতে তিনি সংগীত পরিচালনা করেন।

রাজ্জাক পরিচালিত প্রথম ছবি ‘অনন্ত প্রেম’-এ ‘ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই’ গানটির তিনি সুর করেন। খুরশিদ আলম ও সাবিনা ইয়াসমিনের কণ্ঠে এই গানের কথা লিখেছিলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। বাংলা একাডেমি থেকে দুই খণ্ডে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর লেখা সংগীতবিষয়ক বই ‘বাংলা খেয়াল’। বাংলাদেশে স্বাস্থ্য সচেতনতা নিয়ে তিনি নির্মাণ করেন ‘গোপন কথা’ নামের একটি চলচ্চিত্র।

‘জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো’, ‘ভালোবাসার মূল্য কত’, ‘ও চোখে চোখ পড়েছে যখনই’, ‘মনেরও রঙে রাঙাব’, ‘ডোরা কাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়’, ‘এক বুক জ্বালা নিয়ে বন্ধু তুমি’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের সুরকার তিনি। অনেক গানের সংগীত পরিচালকও তিনি।

তাঁর সুর ও নিজের কণ্ঠে গাওয়া ‘ভালবাসার মূল্য কত’, ডুমুরের ফুল চলচ্চিত্রের ‘কারো মনে ভক্তি মায়ে’, দস্যু বনহুর চলচ্চিত্রের ‘ডোরা কাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়’ গানগুলো সত্তরের দশকে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। তিনি চলচ্চিত্রের সংগীত পরিচালনার পাশাপাশি ‘জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো’-এর মত কালজয়ী দেশাত্মবোধক গানের সুরশ্রষ্ঠা।

১৯৬৭ সালে 'মিস প্রিয়ংবদা', ১৯৬৯ সালে 'আগন্তুক', ১৯৭৩ সালে 'রাতের পর দিন' ছবিতে তিনি সংগীত পরিচালক ও সুরকার ছিলেন। ১৯৭৪ সালে 'মাসুদ রানা' ছবিতে তিনি সংগীত পরিচালক, সুরকার, গীতিকার ও কণ্ঠশিল্পী ছিলেন। ১৯৭৫ সালে 'বাঁদী থেকে বেগম' ছবিতে তিনি সংগীত পরিচালক, সুরকার, গীতিকার ছিলেন। একই সময়ের 'এপার ওপার' ছবিতে সংগীত পরিচালক, সুরকার, কণ্ঠশিল্পী এবং 'মাস্তান' ছবিতে তিনি সংগীত পরিচালক, সুরকার ছিলেন।

১৯৭৬ সালে 'আগুন', 'দস্যু বনহুর', 'মায়ার বাধন', ১৯৭৭ সালে 'অনন্ত প্রেম', 'যাদুর বাঁশি', 'মতিমহল', 'কুয়াশা', ১৯৭৮ সালে ডুমুরের ফুল', ১৯৭৯ সালে 'দি ফাদার', ১৯৮৩ সালে 'নতুন বউ', 'আমার সংসার', 'মায়ার সংসার', 'পাগলা রাজা', ১৯৯৩ সালে 'চাঁদাবাজ' ও ১৯৯৪ সালে 'দেশ প্রেমিক' ছবিতে আজাদ রহমান সংগীত পরিচালক ও সুরকার ছিলেন। এর মধ্য কয়েকটি ছবিতে তিনি গীতিকার ও কণ্ঠশিল্পীও ছিলেন।

তিনি তিন বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরকার পান। ১৯৭৭ সালে 'যাদুর বাঁশি' ছবিতে শ্রেষ্ঠ সুরকার এবং ১৯৯৩ সালে 'চাঁদাবাজ' ছবিতে শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক ও শ্রেষ্ঠ পুরুষ কণ্ঠশিল্পী হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান। ২০১১ সালে তিনি কলকাতার রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্বর্ণপদক লাভ করেন। ২০১৬ সালে সংস্কৃতি কেন্দ্র তাঁকে 'আজীবন সম্মননা পুরস্কার' প্রদান করে।

১৯৪৪ সালের ১ জানুয়ারি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে খেয়ালে স্নাতক সম্পন্ন করার পর তিনি সংগীত পরিচালনা শুরু করেন। রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন তিনি ফোক গান, কীর্তন, ধ্রুপদী সঙ্গীত, খেয়াল, টপ্পা গান, ঠুমড়ি, রবীন্দ্র সঙ্গীত, অতুল প্রসাদের গান, দিজেন্দ্র গীতি, রজনী কান্তের গান চর্চা করেন। এসব গান চর্চার পাশাপাশি ওই সময়ে তিনি একজন খ্রিস্টান পুরোহিতের কাছ থেকে পিয়ানো বাজানো শেখেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে বাংলাদেশে আসার পর তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা শুরু করেন।

ষাটের দশকে রেডিও পাকিস্তান ঢাকায় কাজ করতেন পাকিস্তানের কবি আজিজুর রহমান। রেডিওতে একটু অনুষ্ঠান বিরতি সৃষ্টি হলেই তিনি আজাদ রহমানকে ডাকতেন ধ্রুপদী খেয়াল গাইতে। মূলত ধ্রুপদী সংগীত দিয়েই তাঁর সংগীত জগতে পদার্পন। তখন অনেক সময় অনুষ্ঠানে তিনি পূর্বপ্রস্তুতি ছাড়াই সরাসরি খেয়াল তৈরি করা ও সুর করা এবং গাওয়া তিনটি কাজ একইসাথেই করতেন। একসময় বিরক্ত হয়ে তিনি গান গাওয়ার পরিবর্তে চলচ্চিত্রে সংগীত পরিচালনা ও সুর করতে শুরু করেন।

মনের রঙে রাঙাব, বনের ঘুম ভাঙাব। সাগর, পাহাড়, সবাই যে কইবে কথা। আকাশে বাতাসে জাগবে প্রাণের কাঁপন, বনেতে মনেতে লাগবে মধুর লগন। ফুলেরা হাসবে ভ্রমরা আসবে ফুলেতে গাইবে বনলতা। পাষাণের প্রাণ জাগাব, প্রাণেতে দোলা লাগাব, মনের রঙে রাঙাব, বনের ঘুম ভাঙাব। আমি তো রব না, চিরদিন রবে না এই ক্ষণ, হারানো স্মৃতিটি ছবি কি হবে গো তখন। যখনই দেখবে আমার ছবি, মনে কী পড়বে কত কথা। শরীর ছোঁয়ায় একে যাব, প্রাণের দোলা লাগাব। মনের রঙে রাঙাব, বনের ঘুম ভাঙাব। এটি 'মাসুদ রানা' ছবির গান। সোহেল রানা ও কবরী ছিল এই ছবির নায়ক নায়িকা।

কাজী আনোয়ার হোসেনের জনপ্রিয় গোয়েন্দা সিরিজের মাসুদ রানা অবলম্বনে তখন একই নামে চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন মাসুদ পারভেজ। এটি মাসুদ পারভেজের (সোহেল রানা) প্রথম ছবি। এই ছবিতে আরো অভিনয় করেন অলিভিয়া, গোলাম মোস্তফা, খলিল, ফতেহ লোহানী এবং একটি অতিথি চরিত্রে রাজ্জাক। ছবিতে শ্রীলংকার ক্যান্ডিতে বেড়াতে যান মাসুদ রানা। সেখানে হোটেল মালিক থিরুর সাথে তার বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। তার হোটেলের বারে বেয়াড়া এক খদ্দেরের সাথে হাতাহাতি হবার পরে সেই খদ্দের আহত হয়। ফলে তার বদলে ফাইটার হিসাবে নামতে হয় মাসুদ রানাকে। এভাবেই ছবির শুরু।

'মাসুদ রানা' চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা ও সবগুলি গানে সুরারোপ করেছেন আজাদ রহমান। আর গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, আঞ্জুমান আরা বেগম, খুরশিদ আলম, সেলিনা আজাদ। আব্দুল লতিফ বাচ্চু নির্দেশিত 'যাদুর বাঁশি' ছবিতে 'আকাশ বিনা চাঁদ যেমন হাসিতে পারে না, যাদু বিনা পাখি তেমন বাঁচিতে পারে না। ...তোরে ছাড়া জীবন কিছুই চাহে না, চাহে না, চাহে না।' গানটি ভারি চমৎকার। গানটি লিখেছেন আহমদ জামান চৌধুরী। আর সুর করেছেন আজাদ রহমান।

'যাদুর বাঁশি' ছবির কাহিনী মোটামুটি এরকম- দরিদ্র বিধবা মায়ের সন্তান যাদু বাঁশি বাজিয়ে গ্রামবাসীকে বিমোহিত করে। গ্রামের কিছু লোক এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাকে গ্রাম থেকে বের করে দেয়। একদিন নদীর তীরে ডুবতে থাকা জেলে মোহর আলীর স্ত্রীকে বাঁচায় সে। তখন মোহর আলী তার একটা কাজের বন্দোবস্ত করে দেয়। কিন্তু সে তার মালিক তমিজ আলীর মেয়ে পাখির সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। তমিজ আলী জানতে পেরে যাদু ও মোহর আলীকে শাসায়। মোহর আলী ও তার স্ত্রী আমেনার সাহায্যে তারা বিয়ে করে এবং গ্রাম ছেড়ে শহরে পালিয়ে যায়। ইতিমধ্যে যাদু অসুস্থ হয়ে পরলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে তার ক্যান্সার ধরা পরে। অন্যদিকে পাখির চাচার কুবুদ্ধিতে পাখি যাদুকে হাসপাতালে একা রেখে বাড়ি চলে যায় এবং গৃহবন্দী হয়।

ছবিতে অপু সারোয়ার যাদু চরিত্রে, সুচরিতা পাখি চরিত্রে, রাজ্জাক মোহর আলী চরিত্রে, বুলবুল আহমেদ ডাক্তার ইউসুফ চরিত্রে, অলিভিয়া আমেনা চরিত্রে, শাবানা নাজমা চরিত্রে, ইনাম আহমেদ তমিজ আলী চরিত্রে (পাখির বাবা), সুলতানা জামান যাদুর মার চরিত্রে, সুমিতা দেবী পাখির নানীর চরিত্রে এবং এটিএম শামসুজ্জামান পাখির চাচা মোহর আলী চরিত্রে অভিনয় করেন।

'যাদুর বাঁশি' ছবিটতে সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আজাদ রহমান। গীত রচনা করেছেন আহমদ জামান চৌধুরী। গানে কণ্ঠ দিয়েছেন সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লা ও খুরশিদ আলম। আর যাদুর বাঁশি বাজিয়েছেন আবদুর রহমান।

কাজী হায়াৎ-এর ছবি 'দেশ প্রেমিক' ছিল তাঁর সর্বশেষ ছবি। যেখানে তিনি সংগীত পরিচালনার পাশাপাশি এই ছবির জন্য ‘তুমি কি দেখেছো কভু’ গানটিকেও নতুন করে সুরারোপ করেন। এই ছবিতে বেশ কিছু রবীন্দ্রসংগীত ব্যবহার করা হয়। যেখানে কণ্ঠ দেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।

ষাটের দশকের মাঝামাঝি তিনি পাকিস্তান রেডিও'র ঢাকা কেন্দ্রে এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হিসেবে যোগদান করেন। সরকারি মিউজিক কলেজের তিনি প্রিন্সিপাল ছিলেন। ন্যাশনাল অ্যাকাডেমি অব পারফর্মিং আর্টের তিনি প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে তিনি দুই মেয়াদে মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইন্ডিয়ান ক্লাসিকাল রাগা'র একজন পিয়ানো বাদক হিসেবে তিনি বিশ্বের অনেক দেশ ভ্রমণ করেন।

১৯৮০ দশকে তিনি বাংলা খেয়ালের এলপি প্রকাশ করেন। এছাড়া তিনি বাংলা কাওয়ালী ও হিন্দুস্তানী রাগ সংগীতের উপর এলপি প্রকাশ করেন। বাংলা খেয়ালের উপর তিনি প্রচুর রাগসংগীত সৃষ্টি করেছেন। তিনি ঢাকার সংগীত কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এই সংগীত কেন্দ্র দেশে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংগীত ফেস্টিভালের আয়োজন করে। সর্বশেষ স্টাম্পফোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি একজন ফ্যাকাল্টি ছিলেন।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
গানের রাজ্যের রাজা মহারাজাগণ একে একে চলে যাচ্ছেন। চারিদিকে কেবলই শূন্যতা।

২| ১৭ ই মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মনের রঙে গানটা আমার সব সময়ই প্রিয় ! এত কিছু জানতাম না আজাদ রহমানের ব্যাপারে। ধন্যবাদ চমৎকার লেখার জন্য।
আত্মার শান্তি কামনা করছি।

৩| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৮:৫০

ইসিয়াক বলেছেন:




আজাদ রহমানের শীর্ষ ১০ গান ­­­

১. জন্ম আমার ধন্য হলো মাগো।
২. ভালোবাসার মূল্য কত?
৩. ডোরাকাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়।
৪. মনেরও রঙে রাঙাব।
৫. ও চোখে চোখ পড়েছে যখনি।
৬. আকাশ বিনা চাঁদ।
৭. এক বুক জ্বালা নিয়ে বন্ধু তুমি।
৮. বন্দী পাখির মতো।
৯. অলিরা গুনগুন গুনগুন গুনগুনিয়ে।
১০. ওই মধু চাঁদ আর এই জোছনা।

৪| ১৭ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: শ্রদ্ধা জানাই।

৫| ২৫ শে জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চলচ্চিত্রের সফলতায় গানের অনেক ভুমিকা থাকে। আপনার উল্লেখিত চলচ্চিত্র ও আজাদ রহমান সাহেবের গানগুলি বাংলাদেশের সিনেমার জগতে চির ভাস্বর হয়ে থাকবে। ওনার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.