![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের সাথে চুক্তিবদ্ধ জার্মানিয়া-ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি) এর অধীনে দিনাজপুরের পার্বতীপুরের মধ্যপাড়া পাথর খনিতে প্রায় এক হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। ফলে এক হাজার পরিবারের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি পরোক্ষভাবে খনি থেকে উপকৃত হচ্ছেন আরো ৩ শতাধিক পরিবার। খনি শ্রমিকসহ বিভিন্ন পদে এই কর্মসংস্থানে বেকারত্ব দূর করে স্বাবলম্বী করেছে খনি ও আশেপাশের এলাকার প্রায় ১ হাজার ৩ শতাধিক পরিবারকে। সরকার গত বছর বন্ধ হওয়ার উপক্রম এই পাথর খনিটিকে লোকসানের হাত থেকে বাঁচিয়ে এটিকে লাভজনক করতে পাথর উত্তোলন ও রক্ষণাবেক্ষণ কার্যক্রম বেসরকারি কোম্পানির হাতে ছেড়ে দিতে জার্মানিয়া-ট্রেস্ট কনসোর্টিয়াম (জিটিসি) সাথে চুক্তি করে। তাদের অধীনে খনি শ্রমিক রয়েছেন প্রায় ৪শ’ এবং শিক্ষানবিশ শ্রমিক হিসেবে রয়েছেন প্রায় ২শ’ জন। এই প্রায় ২শ’ জনের মধ্যে প্রথম ধাপে ১১৪ জন খনি শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। খনির উপরিভাগে বিভিন্ন পদে কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন প্রায় ২শ’ জন। এছাড়া খনির নিরাপত্তা দায়িত্বে আনসারসহ বেসরকারি সিকিউরিটি গার্ড রয়েছেন প্রায় ১শ’ জন। এছাড়া খনির উপর নির্ভর করে খনি সংলগ্ন এলাকায় গড়ে উঠেছে ৩০টির অধিক দোকানপাট। যাদের প্রধান ক্রেতা খনিতে আসা মানুষজন। পাশাপাশি খনিতে চাকরিজীবীদের বাড়ি ভাড়া দিয়ে এবং এখানে প্রতিদিন পাথর নিতে আসা শতাধিক ট্রাকের ড্রাইভার ও হেলপার, ট্রাক ভাড়াকারী ব্যাক্তিসহ ট্রাকে পাথর লোড করার শ্রমিকসহ প্রায় ৩ শ’ ব্যাক্তির প্রত্যক্ষভাবে ও আরো অনেক পরিবারের পরোক্ষভাবে আয়ের ব্যবস্থা তৈরি করেছে উন্নয়নমুখী বর্তমান সরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২২
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: ভালো খবর । সুখ পাঠ্য।