![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি এলাকায় প্রি পেমেন্ট মিটারিং চালু করতে যাচ্ছে সরকার। ফলে খিলগাঁও, তেজগাওঁ, কাজলা, কামরাঙ্গীরচর এবং স্বামীবাগ এলাকার বাসিন্দারা এখন কারেন্সি ট্রান্সফার সিস্টেমের (সিটিএস) মাধ্যমে স্মার্টকার্ডভিত্তিক সিঙ্গেল অথবা থ্রি ফেইজের প্রি পেমেন্ট মিটার কিনে প্রয়োজন মতো বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারবে। অর্থাৎ, একজন ব্যক্তি মোবাইল কার্ডের মতো টাকা দিয়ে অগ্রিম বিদ্যুৎ মিটার কিনে নিজের প্রয়োজন মতো বিদ্যুৎ ব্যবহার করতে পারবেন। প্রকল্পটিকে অত্যন্ত ইতিবাচক। এর ফলে বিদুত্যের সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত হবে। সরকারের রাজস্ব আদায়েও কোনো বকেয়া থাকবে না। সেই সঙ্গে লোডশেডিংও কমে আসবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ২২৪ কোটি টাকা ব্যয় হবে। জানুয়ারি, ২০১৫ থেকে জুন ২০১৭ মেয়াদে এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।
২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ভালো খবর। সরকারকে অভিনন্দন।
৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
পৃথিবীর আলো বলেছেন: বিদ্যুৎ অপচয় হয় কথা সত্য, প্রি-পেইড মিটার বিদ্যুৎ অপচয় রোধে খুবই কার্যকরী। সবই ভালো কথা.........
কিন্তু
যেটা সবচেয়ে বেশি অপচয় হচ্ছে, বিনা হিসাবে, বিনা বিচারে, সেই প্রাকৃতিক গ্যাস!!!! এর জন্য প্রি-পেইড মিটার দরকার সবার আগে।
বিদ্যুৎ চাইলে উৎপাদন করা সম্ভব, কিন্তু প্রাকৃতিক গ্যাস চাইলেও পারবেন না।
তাই বিবেকের তাড়নায় হলেও গ্যাসের অবৈধ ব্যবহার এবং অপচয় থেকে আমরা বিরত থাকি।
আর যত দ্রুত সম্ভব গ্যাসের জন্যও প্রি-পেইড মিটার ব্যাবস্থা চালু করার জোর অনুরোধ জানাচ্ছি।...........
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৪
প্রামানিক বলেছেন: তথাস্থ