![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
আন্দোলনে মানুষের কোনো সমর্থন আগেও ছিল না, এখনো নেই। দলীয় ভিত্তিতে কিছু মানুষের সমর্থন থাকলেও সাধারণ মানুষ পরিত্রাণ খুঁজছিল। ২০১৩ সাল জুড়ে যে অবস্থা ছিল, তা থেকে আমাদের উত্তরণ ঘটে। মূলত মানুষের জীবনে স্বস্তি ও নিরাপত্তা এসেছে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পর। আন্দোলনের নামে অরাজকতার অবসান হয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। যার সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতের সংশ্লিষ্টতা ছিল না। তারা মানুষকে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে মেরেছে, পথচারীকে আক্রমণ করেছে, নির্বাচনের আগের বিভীষিকাময় সেই সময় ও পরিস্থিতি মানুষ এখনো ভুলতে পারেনি। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পর আমরা অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছি। দৃশ্যমান বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ গৃহীত হয়েছে। আগে কেবল বড় বড় প্রকল্পের কথা কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ থাকত, এখন ফ্লাইওভার, পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবে মানুষ দেখতে পাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিকতায় উন্নয়নের চাকা সচল রয়েছে। এদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বলতে গিয়ে অনেকেই মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়ার কথা বলেন। অতি রাজনীতি বন্ধ করে উন্নয়নের চাকাকে গতিশীল করেছে বর্তমান সরকার। কম রাজনীতি, বেশি উন্নয়ন এই দর্শনে বিশ্বাসী এই সরকার। পরিশীলিত গণতান্ত্রিক ধারা প্রবর্তন করার মাধ্যমে উন্নয়নের ধারা আরও বেগবান করতে সরকার সচেষ্ট। এদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে বর্তমান সরকার কাজ করছে। গণতান্ত্রিক অধিকার বলে সহিংস রাজনীতি করা ঠিক না। ৫ জানুয়ারি নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ ছিল বলেই বর্তমান সরকারের ওপর মানুষের আস্থার জায়গাটি তৈরি হয়েছে। আমি মনে করি, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন অবধারিত ছিল। সেদিন এদেশে গণতন্ত্রের পরিশীলিতরূপ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বস্তুত বর্তমানে সংসদের বাইরে ও রাস্তার বিরোধী দল বিএনপি-জামায়াত জ্বালাও-পোড়াও কর্মসূচি পালন করে কোনো ধরনের জনসমর্থন পাচ্ছে না। তাদের কর্মসূচি মানে হরতাল দিয়ে গাড়ি পোড়ানো, ভয়-ভীতি প্রদর্শন করা, চোরাগোপ্তা হামলা চালানো।
©somewhere in net ltd.