নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদানের নিমিত্তে প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নে বিশেষ নজর সরকারের

১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৬

প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নে অতিরিক্ত অর্থায়ন করছে দাতারা। ফলে এটি বাস্তবায়নে বৈদেশিক সহায়তা অংশের বরাদ্দ বাড়ছে। এ কর্মসূচীটি বাস্তবায়নে বিশ্বব্যাংক দিচ্ছে ৪০ কোটি মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা। এছাড়া এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকও দিচ্ছে ১২ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশী মুদ্রায় এক হাজার কোটি টাকা। সম্প্রতি অতিরিক্ত এ অর্থায়নের বিষয়টি অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক বোর্ড। চলমান তৃতীয় প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচীর জন্য আরও ৪০ কোটি মার্কিন ডলারের অতিরিক্ত অর্থায়নের মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষায় ভর্তির হার ৯৮ শতাংশ এবং প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনের হার ৮০ শতাংশে উন্নীত করে প্রাথমিক শিক্ষা মানের অগ্রগতি অব্যাহত রাখা হবে। এছাড়া এ প্রকল্পের আওতায় মেধাভিত্তিক শিক্ষক নিয়োগ ও শূন্যপদ পূরণের নিশ্চয়তা বিধানে প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষা বছরের প্রথম মাসেই ৯০ শতাংশ স্কুলে পাঠ্যবই বিতরণ নিশ্চিত করা হচ্ছে। সরকারের নেতৃত্বে পরিচালিত কর্মসূচীর জন্য অতিরিক্ত অর্থায়নের মাধ্যমে ১ কোটি ৯০ লাখ শিশুকে স্কুলমুখী করা এবং মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান ও প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করা নিশ্চিত হবে। আরও বেশিসংখ্যক শিশুকে প্রাথমিক শিক্ষার আওতায় নিয়ে আসা ছাড়াও এ কর্মসূচীর অধীনে বিশেষ করে অনগ্রসর এলাকাসমূহে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা অব্যাহত রাখা হবে এবং স্কুলের সুযোগ-সুবিধা ও অবকাঠামো মান উন্নত করা হবে। উপবৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে অধিক সংখ্যায় নিম্ন আয়ভুক্ত পরিবারের শিশু ও মেয়েদের ভর্তির ব্যবস্থা করে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষায় প্রায় সর্বজনীন অভিগম্যতা অর্জন করে ফেলেছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষায় বাংলাদেশ নারী-পুরুষ সমতাও অর্জন করেছে। এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি মেয়ে মাধ্যমিক স্কুলে পড়াশোনা করতে পারে। শিক্ষার প্রায় সব ক্ষেত্রেই অভিগম্যতা ও সমতা অর্জনে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে উপবৃত্তি। উপবৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে অধিক সংখ্যায় নিম্ন আয়ভুক্ত পরিবারের শিশু ও মেয়েদের ভর্তির ব্যবস্থা করে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষায় প্রায় সর্বজনীন অভিগম্যতা অর্জন করে ফেলেছে। প্রাথমিক স্কুলে মোট ভর্তির হারে শতভাগসহ অন্যান্য শিক্ষায় ব্যাপক অগ্রগতি বাংলাদেশ অর্জন করেছে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩

শরীফ িবিড বলেছেন: Protect my future: Why child protection matters in the post 2015 agenda This inter-agency paper is the culmination of a series on the links between child protection and major development goals, designed to feed into the thematic debates around the post-2015 development framework.



Protect my Future

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.