![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
নিচে ঢেউয়ের লহর। ওপরে পাখির ওড়াউড়ি। সূর্যোদয় আর সূর্যাস্তের নয়নাভিরাম দৃশ্য। সমুদ্রের তাজা মাছের নানা পদের খাবার। বিশ্বের সবচেয়ে বড় সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার এ জন্যই টানে সবাইকে। পার্বত্য পাহাড় আর হ্রদের সঙ্গে ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি। টাঙ্গুয়ার হাওরে পাখির ওড়াউড়ি, পাহাড় আর হাওরের সম্মিলন। নৌকায় হিজল বনের ছায়ায় প্রকৃতির কতকথা। সুন্দরবনের ডোরাকাটা বাঘ 'রয়েল বেঙ্গল টাইগার' মানেই অন্যরকম এক শিহরণ। সেন্ট মার্টিনস, কুয়াকাটা, রাতারগুল- এ যেন বাংলার নিটোল অপরূপ রূপের একেক প্রকাশ। সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে পর্যটন খাতের টালমাটাল অবস্থার কথা বাদ দিলে বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক ক্রমবর্ধমান। দেশের মানুষের মধ্যেও বেড়ানোর ঝোঁক বেড়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি আর পর্যটকদের জন্য তাদের চাহিদা অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধা আরও
বাড়াতে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। আর এ খাত বিশাল সুখবর বয়ে আনতে পারে আমাদের অর্থর্নীতির জন্য। সরকার জাতীয় পর্যটন পরিষদের তৃতীয় সভায় ২০১৬ সালকে পর্যটন বর্ষ ঘোষণা করেছে। তারা পর্যটন শিল্পের বিকাশে আন্তর্জাতিক ক্রুজ পরিচালনা, ভারত-বাংলাদেশ নৌপথে যাত্রীবাহী নৌচলাচল ও সৈকত গ্রাম তৈরির মহাপরিকল্পনা নিয়েছে। ঐতিহ্যের স্থানগুলো সুরক্ষার পাশাপাশি পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকায় গড়ে তোলা হচ্ছে নতুন পর্যটন নগরী। এ ছাড়া পর্যটকদের নিরাপত্তায় জোরদার করা হচ্ছে টুরিস্ট পুলিশের কর্মকাণ্ড। কক্সবাজারে বিচ ভিলেজ, পুল ভিলেজ ও ওয়াটার ভিলেজ, একটি তিনতারা হোটেল, একটি পাঁচতারা হোটেল টাওয়ার, আন্তর্জাতিক মানের ১৮ হোলের গলফ কোর্স ও ক্লাব হাউস গড়ে তোলা হবে। এ জন্য কাজ চলছে বিরামহীনভাবে। ।
©somewhere in net ltd.