![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
বৃহত্তর খুলনা অঞ্চলে বিমানবন্দর নির্মাণের দাবি কয়েক দশকের। আর সে লক্ষ্যেই অবশেষে বাস্তবায়নের পথে বাগেরহাট হজরত খানজাহান আলী (রহ.) বিমানবন্দর। প্রায় ১৪ বছর পর আবারও শুরু হচ্ছে নির্মাণকাজ। শেষ হতে লাগবে দুই বছর। বিমানবন্দরটি চালু হলে সুন্দরবন, খানজাহান আলীর মাজার ও ষাটগম্বুজ মসজিদ ঘিরে পর্যটনশিল্পে নতুন মাত্রা পাবে। কর্মসংস্থান হবে বিপুল মানুষের। দক্ষিণাঞ্চলে চিংড়িশিল্পসহ ব্যবসা-বাণিজ্যে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। কারণ দেশের দ্বিতীয় সমুদ্রবন্দর মংলা এই অঞ্চলে। কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে রামপালে। কাজ চলছে পদ্মা সেতুর। সব মিলিয়ে বিস্তীর্ণ দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনীতিতে জোয়ার বইবে। বিমানবন্দরটি হলে সুন্দরবন, খানজাহান আলীর মাজার ও ষাটগম্বুজ মসজিদ ঘিরে পর্যটনশিল্পের দ্রুত বিকাশ হবে। সেই সঙ্গে মংলা সমুদ্র আরও গতিশীল হবে। পাশাপাশি পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের ফলে দক্ষিণাঞ্চলের অর্থনৈতিক চিত্রই বদলে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে বাগেরহাট সফরকালে এ বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ শুরুর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এটি নির্মাণে ৫৪৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। আরও ১৫০ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। খানজাহান আলী বিমানবন্দর প্রকল্প আগামী একনেক সভায় অনুমোদন দেওয়া হতে পারে। আগামী জুলাইতে নির্মাণকাজ শুরু হবে। শেষ হবে দুই বছরের মধ্যে।
২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
ইমরান আশফাক বলেছেন: অহেতুক বিতর্ক না করার অনুরোধ জানাচ্ছি গাজীচাঁদকে। কাজটা হোক এটাই চাই আমরা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
কন্ট্রাকট পাচ্ছেন তো?