![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
সরকার অধিক যাত্রী দ্রুত পারাপার, সাশ্রয়ী, পরিবেশ বান্ধব ও আরামদায়ক সেবা নিশ্চিত ও রাজধানী ঢাকাকে যানজট মুক্ত করতে নতুন প্রকল্প বাস র্যা পিড ট্রানজিট প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে সংরক্ষিত আলাদা লেনের মাধ্যমে প্রতি ঘণ্টায় ৩০ হাজার যাত্রী পারাপার হবে। স্টেশন থেকে প্রতি তিন মিনিট পর পর ছেড়ে যাবে অধিক গতিসম্পন্ন অত্যাধুনিক বাস। উন্নত বিশ্বে এ ব্যবস্থাটি পুরোনো হলেও বাংলাদেশে এই প্রথম। এর দৈর্ঘ্য হবে ৪২ দশমিক ৫ কিলোমিটার এবং যাত্রী সাধারণের উঠা নামার জন্য ৪১টি স্টেশন থাকবে। এটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে কুড়িল ইন্টারচেঞ্জের নিচ দিয়ে ও বনানী রেল ওভারপাসের ওপর দিয়ে মহাখালী, সাতরাস্তা, মগবাজার, কাকরাইল, পল্টন, গুলিস্তান, নয়াবাজার ও বাবুবাজার দ্বিতীয় বুড়িগঙ্গা সেতু হয়ে কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। এর দৈর্ঘ্য হবে ২২ কিলোমিটার এবং যাত্রী সাধারণের উঠা নামার জন্য ১৬টি স্টেশন, দু’টি বাস ডিপো এবং মহাখালী ও কাকরাইলে দু’টি ফ্লাইওভার নির্মাণ করা হবে। প্রকল্পের উত্তরের অংশ গাজীপুর টার্মিনাল থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্ধর পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। এর দৈর্ঘ্য ২০ দশমিক ২ কিলোমিটার। স্টেশন থাকবে ২৫টি। বাস স্টপেজে প্রবেশ-বাহির ও পথচারীদের পারাপারের জন্য ৩০টি আন্ডারপাস তৈরি করা হবে। ১৮ মিটার দীর্ঘ ১০০টি আর্টিকুলেটেড বাস চলাচল করবে এ পথে। এতে উন্নত সংযুক্তি হিসেবে বাস নেটওয়ার্ক সংস্কার, নতুন ফিডার বাস সার্ভিস, সম্পূর্ণ করিডোরের সৌন্দর্যবর্ধন, ট্রাফিক সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণ ও উন্নয়ন এবং অযান্ত্রিক যানের ব্যবহারে শৃঙ্খলা আসবে। ট্রাফিকেও আসবে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। সরকার আশা প্রকাশ করছে প্রকল্পটি চালু হলে জনবহুল শহর রাজধানী ঢাকার অনেকাংশে যানজট ও জ্বালানি খরচ কমবে এবং কম সময়ে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছা যাবে।
২| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
শামস 8929 বলেছেন:
৩| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯
নতুন বলেছেন: এটা খুবই ভালএকটা সিদ্ধান্ত
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
এসব চলবে না..... বলেছেন: হ।