![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
দেশের চাহিদা মিটিয়ে এবার পেট্রোল রফতানি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। গ্যাস উৎপাদন বৃদ্ধি করায় এর সহজাত হিসেবে কনডেনসেটের উৎপাদনও বাড়ছে। কনডেনসেট প্রক্রিয়া করে উৎপাদিত পেট্রোল দেশের চাহিদা মিটিয়ে উদ্বৃত্ত থাকছে।দেশে উৎপাদিত কনডেনসেট জি টু জি (সরকার টু সরকার) মাধ্যমে অথবা দরপত্র প্রক্রিয়ায় বিদেশে রফতানির করা যেতে পারে। আর রফতানি করা গেলে প্রতিবছর কয়েক হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আয় হবে।২০১৩-১৪ অর্থবছরে দেশের গ্যাসক্ষেত্র তিন লাখ ২১ হাজার মেট্রিক টন কনডেনসেট উৎপাদন হয়েছে। গত অর্থবছরে এর পরিমাণ দাঁড়ায় তিন লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন। আর চলতি অর্থবছরে এর পরিমাণ হবে পাঁচ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন। দেশের ১৪টি কেন্দ্রে এই বিপুল পরিমাণ কনডেনসেট পরিশোধনের সুযোগ থাকলেও দেশের বাজারে কনডেনসেট থেকে পরিশোধিত এ পরিমাণ পেট্রোল ও অকটেন ব্যবহারের সুযোগ নেই। গ্যাসের ও সহজাত কনডেনসেট পরিশোধন করে পেট্রোল, অকেটন ও জেট ফুয়েল, সামান্য ডিজেল এবং কেরোসিন তৈরি হয়। কিন্তু অভ্যন্তরীণ বাজারে বিপুল পরিমাণ পেট্রোল, অকেটন ও জেট ফুয়েল ব্যবহারের সুযোগ নেই। যদিও ডিজেল এবং কেরোসিনের দেশে চাহিদা রয়েছে। কিন্তু ওই হিসেবে দেশে পেট্রোলের চাহিদা বাড়ছে না। সঙ্গত কারণে পেট্রোল অথবা কনডেনসেট রফতানির অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। গ্যাসের উৎপাদন ঠিক রাখতে হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা জরুরী।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
ঢাকাবাসী বলেছেন: তবু এই চোট্টারা দাম কমাবেনা!