![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
বিচার বিভাগকে ডিজিটালাইজেশন করার জন্য দেশের সকল জেলা আদালতগুলোতে ইন্টারনেট সংযোগ ও কম্পিউটার খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।২০০৯ সালের জাতীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি নীতিমালার অধীনে দেশের সর্বোচ্চ আদালতকে ডিজিটালাইজড করার উদ্যোগ নেয় সরকার। ২০১০ সালে আইসিটি সেল গঠন ও লোকবল নিয়োগসহ নানাবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করে সরকার। সুপ্রিমকোর্টের সেবা ও মামলা সংশ্লিষ্ট খবর বিচারপ্রার্থী, আইনজীবী ও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতেই এ উদ্যোগ সরকারের। আদালতে সাক্ষ্য নেয়া হচ্ছে ভয়েস রের্কডের মাধ্যমে অটোমেটিকভাবে। এবার উচ্চ আদালতের মতো নিম্ন আদালতের (কজলিস্ট) দৈনন্দিন কার্য তালিকার ও মামলা সর্বশেষ তথ্য, পরবর্তী ধার্য তারিখসহ প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেখা যাবে অনলাইনে। অন্যান্য বিভাগের মতো ডিজিটালাইজেশনের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে বিচার বিভাগ। এলক্ষ্যে ইতোমধ্যে সারা দেশে বিচারকদের মধ্যে ১২৫টি ল্যাপটপ ও ২০০টি ট্যাব বিতরণ করা হয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে ফিল্ড লেভেলের প্রত্যেক বিচারক পাবেন ল্যাপটপ। পরীক্ষামূলকভাবে প্রথমত ঢাকা কিশোরগঞ্জ ও রাঙ্গামাটি ও সিলেট জেলার আদালতগুলোকে ডিজিটালের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিচারপ্রার্থীদের ভোগান্তি কমাতে ও বিচার কার্যক্রম আরো গতিশীল করতে এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। বর্তমানে দেশে সব আদালতে ৩০ লাখ মামলা ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। এসব মামলা প্রক্রিয়া ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিয়ে এসে দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছে সরকার। বিচার বিভাগ সম্পূর্ণ ডিজিটালের আওতায় এলে মামলাজট ও বিচারপ্রার্থীদের ভোগান্তি অনেকটাই লাঘব হবে।
©somewhere in net ltd.