![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
দেশের অর্থনীতির লাইফ-লাইন হিসেবে পরিচিত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত করার কাজ শেষ হলে এ মহাসড়কে আরও যানবাহনের চাপ বৃদ্ধি পাবে। যানবাহনের চাপে যানজট যাতে সৃষ্টি না হয় সেই কারণে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের লালখান বাজার-মুরাদপুর আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভার এটি শুধু লালখান বাজার পর্যন্ত নয়, এটি চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত সংযুক্ত করা হবে। এটি নির্মিত হলে চট্টগ্রামে যানজট থাকবে না। এবং মুরাদপুর থেকে লালখান বাজার (ওয়াসা জংশন) পর্যন্ত ফ্লাইওভারে চারটি লেন থাকবে। এছাড়া ২ নম্বর গেট থেকে বায়েজীদ ও অক্সিজেন থেকে জিইসিমুখী সংযুক্ত উড়াল সড়কসহ সব মিলিয়ে পাঁচ দশমিক দুই কিলোমিটার দীর্ঘ আখতারুজ্জামান চৌধুরী ফ্লাইওভারই হবে বন্দরনগরীর সবচেয়ে বড় ফ্লাইওভার। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এখন চার লেনে উন্নীত হচ্ছে, ভবিষ্যতে এটি ছয় লেনে উন্নীত করবে সরকার। পাশাপাশি রাজধানীর সঙ্গে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম ও সিলেটের নির্বিঘ্নে সড়ক যোগাযোগ নিশ্চিত করতে কাঁচপুর সেতুর প্রান্তে একটি ফ্লাইওভার ও ইন্টারসেকশন নির্মাণ হবে। বর্তমান সরকারের গৃহীত পদক্ষেপে সত্যিকারের বাণিজ্যিক নগরীতে পরিণত হচ্ছে চট্টগ্রাম।
©somewhere in net ltd.