![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে বাংলাদেশের সাফল্য আজ আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত, এ কারণেই প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের বিশেষ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন।দারিদ্র্য মুক্তি, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণ ও সমতামুখী প্রবৃদ্ধি নিয়ে নিয়মিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেও বাংলাদেশের উন্নতি বিস্ময়কর। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য বা এমডিজির অগ্রগতি পরিমাপ করা হয় নব্বই সালের অবস্থার নিরিখে। অথচ নব্বই পর্যন্ত বহির্বিশ্বে সাধারণ ধারণা ছিল, বাংলাদেশ খুব একটা এগোচ্ছে না। কিন্তু ২ মেয়াদে বর্তমান গণমুখী সরকারের ইতিবাচক পদেক্ষেপে সামগ্রিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি, প্রাথমিকে ভর্তি, শিশুমৃত্যুর হারসহ আরও কিছু সূচকে মাথাপিছু আয়ের সাপেক্ষে বাংলাদেশে আজ সম্ভাব্য অর্জনের তুলনায় বিষ্ময়কর অগ্রগিত অর্জন করেছে। এমডিজিতে এই সাফল্য জনগণের কাছেও সরকারের গ্রহণযোগ্যতা এবং ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করে তুলেছে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি ও নারীশিক্ষার প্রসার ঘটানোর পাশাপাশি সার্বজনিন টিকাদান কর্মসূচি, খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষা, অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্রীদের অবৈতনিক শিক্ষা চালু - এসবই প্রমাণ করে স্বাধীনতা সংগ্রামের অর্থনৈতিক মূল্যবোধ অর্জনে বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।দেশে এখন সবার হাতে মুঠোফোন, গণযোগাযোগ নিবিড়। সামাজিক সংহতিমূলক সামগ্রিক উন্নয়নে সম্পদের যথাযথ সমাবেশের ওপর গুরুত্বারোপ করে আয়বৈষম্য, সম্পদবৈষম্য, ভোগবৈষম্য দূরীকরণে বর্তমান সরকারের গৃহিত ইতিবাচক পদেক্ষেপের ফলেই দেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো আরও বেশি গতিশীল, জবাবদিহিমূলক ও গণতান্ত্রিক করে তোলার ক্ষেত্রে সরকারের আপোষহীন মনোভাব প্রবৃদ্ধি বাড়ানোর পাশাপাশি আয়বৃদ্ধিকে যথাযথ করারোপ করে দরিদ্র মানুষের জন্য ব্যয় করার সংস্কৃতি হিসেবে গড়ে উঠেছে।
©somewhere in net ltd.