নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

টেকসই অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জনের অন্যতম পূর্বশর্ত অবিরাম এগিয়ে চলা

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭


দেশের টেকসই অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জনের অন্যতম পূর্বশর্ত অবিরাম এগিয়ে চলা। বাণিজ্য সম্ভাবনাময় নব নব ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সাফল্য অর্জনের জন্য যুগপযোগী নীতি নির্ধারণ ও তার বাস্তবায়নে ইতিবাচক ভূমিকার অংশ হিসেবে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক সমুদ্র অঞ্চল নির্ধারণের কাজ শুরু করা হচ্ছে। ১৯৭৪ সালের টেরিটরিয়াল ওয়াটার্স অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্টের ধারা-৩ ও ৫-এর আওতায় বাংলাদেশের তটরেখা পুনঃ নির্ধারণ করে দেশে প্রথমবারের মতো ২০০ নটিক্যাল মাইল অর্থনৈতিক অঞ্চল সমুদ্রসীমা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। ১৯৮২ সালের সমুদ্রবিষয়ক কনভেনশন অনুযায়ী সমুদ্র তীরবর্তী রাষ্ট্র এর তটরেখার ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত অর্থনৈতিক সুবিধা ভোগ করতে পারে। এই ২০০ নটিক্যাল মাইলের মধ্যে ১২ নটিক্যাল মাইল আঞ্চলিক সমুদ্রসীমা, পরবর্তী ১২ নটিক্যাল মাইল সংলগ্ন অঞ্চল হিসেবে তীরবর্তী রাষ্ট্র সার্বভৌম ক্ষমতা ভোগ করতে পারে। অবিশষ্ট ১৭৬ নটিক্যাল মাইলে তীরবর্তী রাষ্ট্র শুধুমাত্র অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারে। অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে চোরাচালান নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সমুদ্র অঞ্চলে ভারতসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের মাছ ধরা জাহাজ বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায় প্রবেশ রোধ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

আলম শেখ বলেছেন: টেকসই অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জনের লক্ষ্যে সকলকে একত্রে মিলেমিশে কাজ করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.