নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রহমানের আমলনামা

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী

রিয়াদহ্যাপি০০৭

আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।

রিয়াদহ্যাপি০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নতুন রুপে সাজছে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭


শুধু শিল্পাঞ্চলের চরিত্র পাল্টে শিল্প-বাণিজ্য-আবাসন—এই তিনের মিশেলে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলকে রূপান্তরের নতুন মহাপরিকল্পনা তৈরি করছে গণপূর্ত অধিদপ্তর। ৫০০ একরের বেশি জায়গা নিয়ে গত শতকের পঞ্চাশের দশকে গড়ে ওঠা রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকার চিরাচরিত সেই চেহারা থাকছে না। এখান থেকে সরে যাবে চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন, কেন্দ্রীয় খাদ্যগুদাম ও অবৈধভাবে গড়ে ওঠা ট্রাকস্ট্যান্ডের মতো পুরোনো স্থাপনাগুলো। ফাঁকা হয়ে যাওয়া জায়গাগুলোতে তৈরি হবে বহুতল আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন, বিশেষায়িত হাসপাতাল, কনভেনশন সেন্টার, আন্তর্জাতিক মানের হোটেলসহ বিভিন্ন স্থাপনা এবং প্রতিটি প্লটের সঙ্গে থাকবে নিজস্ব পানি, বর্জ্য ও পয়ঃশোধনাগার প্ল্যান্টসহ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন ও বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা। সেই সঙ্গে পুরোনো শিল্পপ্রতিষ্ঠান ও সরকারি স্থাপনাগুলোর খোলস বদলিয়ে গোটা এলাকাটিকে গড়ে তোলা হবে একটি দৃষ্টিনন্দন অঞ্চল (আইকনিক জোন)। প্রতিটি স্থানের যথার্থ ব্যবহার নিশ্চিত করে এলাকাটিকে একটি বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা। সেই সঙ্গে হালকা, দূষণমুক্ত ও স্বল্প শ্রমঘন শিল্পের পাশাপাশি এখানে স্বল্প পরিসরে আবাসনের সুবিধাও থাকবে। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলকে একটি শিল্প, বাণিজ্য ও আবাসিক এলাকা হিসেবে রূপান্তরের সরকারি উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে এলাকাবাসী। নতুন এই মহাপরিকল্পনার মধ্য দিয়ে ভূমি ব্যবহারে যে পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে, তাতে বাণিজ্যিক মুনাফার পাশাপাশি সামাজিকভাবেও মানুষ কীভাবে লাভবান হতে পারে সে দিকেও খেয়াল রাখছে সরকার। এ ধরনের শিল্পের সুবিধা হলো এর পরিবেশগত প্রভাব কম এবং একটি বহুতল ভবনে অনেক কারখানা স্থাপনের সুযোগ থাকে। হংকং এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ। তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের রূপান্তর প্রক্রিয়াটি এখন সময়ের দাবি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.