![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
বিশ্ব বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে শীর্ষে বাংলাদেশ। রফতানি খাতের ৮০ ভাগ আয় হয় তৈরি পোশাক খাত থেকে। তাই এ দেশের অর্থনীতিতে পোশাক খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। স্বল্পমূল্যের কারণে বিশ্বের নামি-দামি অনেক পোশাক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের ক্রেতা। তাই রপ্তানির পরিমাণ বাড়াতে আরও নতুন নতুন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। সেজন্য আন্তর্জাতিক বাজারে পোশাক রফতানির পরিমাণ দ্বিগুণ করতে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে চুক্তি করার পদক্ষেপও নেওয়া হচ্ছে। আর এ লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। বর্তমানে বাংলাদেশের সঙ্গে পেরে উঠছে না কোন দেশই। বাংলাদেশ যেহেতু টেসকো, ওয়ালমার্ট, জেসি পেনি, এইচ অ্যান্ড এম, মার্কস অ্যান্ড স্পেনসার, কোলস ও কেয়ারফোরের মতো বিখ্যাত ব্র্যান্ডের প্রতিষ্ঠানের জন্য পোশাক তৈরি করে থাকে। তাই গুণগত ও ব্র্যান্ডিংয়ের দিক দিয়ে বাংলাদেশ ভাল অবস্থানে রয়েছে এবং বিশ্বের অনেক দেশে এদেশের তৈরি পোশাকের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি মেয়াদে তৈরি পোশাক খাত হতে বৈদেশিক মুদ্রা আয় অনেক বেড়েছে। গত ২০১৪-১৫ অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় চলতি অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে নিটওয়্যার পণ্য রফতানি বেড়েছে ৫ দশমিক ৯১ শতাংশ। আলোচিত সময়ে নিটওয়্যার পণ্য রফতানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৭৪৮ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। এই সময়ের মধ্যে এই খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে ৭৬০ কোটি ১৭ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৬০ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য খাতের রফতানি আয় বেড়েছে ৫ দশমিক ৯১ শতাংশ। তৈরী পোশাক শিল্প আমাদের অর্থনীতির চাকাকে গতিশীল করছে এবং দেশের অর্থনীতির উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। তাই এই খাতকে অধিক গুরুত্বের সহিত ভাবতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
বিজন রয় বলেছেন: হুমমম।