![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি গর্বিত আমি বাঙালী।জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমাদের একটাই পরিচয় আমরা বাংলাদেশী।
কুয়েতের প্রধানমন্ত্রী শেখ জাবের আল মুবারক আল হামাদ আল সাবাহ বাংলাদেশের সঙ্গে জনশক্তি, ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, জ্বালানি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার পরিধি বাড়াতে তিন দিনের সফরে ঢাকা এসেছেন। কুয়েতের সঙ্গে বাংলাদেশের বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও সুরক্ষা, সামরিক সহযোগিতা এবং কূটনৈতিক ও অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের ভিসা সহজীকরণসংক্রান্ত তিনটি চুক্তি সই করা হবে। এরই মধ্যে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও সুরক্ষা ও পাসপোর্ট বিষয়ে হতে যাওয়া চুক্তির খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও কুয়েত ও বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি, জনশক্তি ও প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে সহযোগিতা সম্প্রসারণসহ দ্বিপাক্ষিক, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক অভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট যাবতীয় বিষয়ে দু’দেশের কথা হবে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ, কুয়েতের অর্থায়নে তেল শোধনাগার স্থাপনসহ অন্য বিষয়েও আগ্রহ দেখানো হচ্ছে। এক্ষেত্রে জনশক্তি রফতানি, বাণিজ্য-বিনিয়োগ এবং অবকাঠামো উন্নয়নে কুয়েতের অর্থায়নকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। দুই দেশের উচ্চপর্যায়ে বৈঠকে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। কুয়েত বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ একটি শ্রমবাজার। তবে মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতা শুরু হওয়ার পর থেকে গত কয়েক বছর ধরে দেশটিতে বাংলাদেশী শ্রমিক যাওয়ার হার কমে গেছে। ১৯৭৬ থেকে এ পর্যন্ত ৫ লাখ ৫ হাজার ৪৭ বাংলাদেশী শ্রমিকের কুয়েতে কর্মসংস্থান হয়েছে। যার মধ্যে ৭ হাজার ৬৫৮ নারী। ২০০৬ সালেও দেশটিতে ৩৫ হাজার ৭৭৫ বাংলাদেশী শ্রমিক প্রবেশ করে। তবে দেশটির রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ধীরে ধীরে শ্রমিক পাঠানো কমে যায়। এ সংখ্যা এখন বাড়াতে চেষ্টা করা হচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
রোষানল বলেছেন: লাভ নাই