![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশা সাংবাদিকতা। মানুষকে সাহায্য করাটা নেশা। পছন্দ করিনা অসততা। স্বচ্ছতা নিয়ে পথচলা। সমাজের জন্য কিছু একটা করার চেষ্ঠা। সুখি সমৃদ্ধ একটি দেশের স্বপ্ন দেখা।
ছেলে আর মেয়েতে কখনো বন্ধুত্ব হয় না। যারা বলে এটি হয় তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে। আমাদের দেশে তো বটেই পাশ্চাত্যের সমাজেও এটি প্রায় স্বীকৃত। কারন প্রথমে বন্ধুত্ব তারপর সেটি প্রেমে রূপান্তর হয়। বিবাহিত অনেক ছেলে-মেয়ে বন্ধু হিসেবে যাত্রা করেন। বলেন, শুধুই বন্ধুত্ব, পরে তা পরকীয়াতে রূপ নেয়। সু-সম্পর্ক আলাদা বিষয়। সু-সম্পর্ক হতে পারে..তাতে খেয়াল রাখতে হবে আবেগ যেন আসে। আবেগ জন্ম নিলে সেটা আর সুসম্পর্ক থাকবে না। সর্ম্পকের মাঝে আবেগ সৃষ্টি হলেই তা অন্যদিকে মোড় নেয়। আমরা যতই সাবধানতা অবলম্বন করি না কেন...সম্পর্ক আসলে নিজ গতিতে এগিয়ে যায়..বন্ধুত্ব..প্রেম..দৈহিক সম্পর্ক..যন্ত্রনা...ঝগড়া..ভাঙ্গন.. ইত্যাদি ইত্যাদি..
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪২
কাজী রিদয় বলেছেন: আমার তো মনে হয় রাইট..
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৬
ক্রন্দসী বলেছেন: পোলা পোলা হয় ব্রাদারহুড।মাইয়া মাইয়া হয় বান্ধবী।ছেলে মেয়ে হয় বন্ধুত্ব
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৩
কাজী রিদয় বলেছেন: ছেলে মেয়ে হয় বন্ধুত্ব..নাকি ছেলে ছেলে হয় বন্ধুত্ব ভাই..
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৩
কানাফরিদ বলেছেন: অবশেষে ক্ষুন
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২০
হাট্টি..মা..টিমটিম বলেছেন: হাচা কোতা কৈচেন
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২১
কাঠুরিয়া. বলেছেন:
"কখনো" শব্দটা ব্যাপক অর্থ বহন করে।
"অন্যদিকে" শব্দটা পক্ষপাতদুষ্ট, যে যেরকম ব্যাখা করে আরকি।
"দৈহিক সম্পর্ক" কে বন্ধুত্তের বাইরে ধরছেন কেন? ছেলে-ছেলে বা মেয়ে-মেয়ে দৈহিক সম্পর্ক বিকৃত রুচি হতে পারে, কিন্তু ছেলে-মেয়ে দৈহিক সম্পর্ক তো স্বাভাবিক।
".যন্ত্রনা...ঝগড়া..ভাঙ্গন." এটা যে ছেলে-ছেলে বা মেয়ে-মেয়ে বন্ধুত্তে হয় না......... তা-তো না।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০০
কাজী রিদয় বলেছেন: জটিল প্রশ্ন..দৈহিক সম্পর্ক শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্য হলে ভালো না...
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২২
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: হওয়াটা কঠিন তবে অসম্ভব নয়
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০১
কাজী রিদয় বলেছেন: ঠিক বলেছেন...হওয়াটা আসলে কঠিন..
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৩
ক্ষ্যাপাশাওন বলেছেন: কেমনে হয় না??????ভালো করে লেখেন!!!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০২
কাজী রিদয় বলেছেন: ভাই আকলমনদ কে লিয়ে ইশারায় কাফি......
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৭
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: তার মানে দুনিয়ার সব বউ জামাইরা কি পরকিয়া করে??
আজব
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৩
কাজী রিদয় বলেছেন: না ভাই..আমি শুধু বিপরীত লিঙ্গের বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলাম..
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৯
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: এখানে একটা আক্রমন পাল্টা আক্রমন খ্যালা হবে মনে হচ্ছে। আমি একটা পপকর্ন কিনে বসলাম গ্যালারীতে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৪
কাজী রিদয় বলেছেন: পপর্কন কি শেষ হয়ে গেছে...
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪১
শাহেদ খান বলেছেন: একমত হতে পারলাম না। কিভাবে একমত হই? ভার্সিটি জীবনের চারটা বছর কি তাহলে মিথ্যা ছিল??
রাজীব, ইমরান, আদর, রনি'র মত লিসা, রুপা, শাপলা, তিন্নি'রাও তো আমার একই রকম বন্ধু ছিল ! 'ছিল' বলছি কেন - এখনও তো আছে ! এর মাঝে কখনও অন্যরকম কিছু মনেই আসেনি কখনও ! একটিবারও না ! নিজে যখন প্রেমে পড়লাম, সেকথাও প্রথম শেয়ার করেছিলাম এই মেয়েদের কারও সাথেই... মেয়েদের পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে খুব বেশী অজ্ঞ ছিলাম বলে, এদের কাছেই জানতে চাইতাম ''মেয়েদের মন পেতে, রাগ কমাতে কি করা যায়, কেমনে করা যায় !''
অনেকদিন পর এসব মনে করিয়ে নস্টালজিক করে দিলেন!
এখন সবাই দূরে দূরে, সবাই ভাল আছি তবু মিস করি; ওদের সবার বয়ফ্রেন্ড আছে আর তাদের সাথেও আমাদের বেশ ভাল বন্ধুত্ব।
লেখার শুরুতেই বললেন, "ছেলে আর মেয়েতে কখনো বন্ধুত্ব হয় না। যারা বলে এটি হয় তারা বোকার স্বর্গে বাস করছে।"
আমরা বোকারা স্বর্গে বেশ সুখেই আছি...
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৭
কাজী রিদয় বলেছেন: শাহেদ ভাই..আমার মনে আপনার সাথে সম্পর্ক সেটা আসলে সু-সম্পর্ক। সবার প্রতি আপনার নিশ্চয় আবেগ নেই। যার সাথে প্রেম করছেন তার সাথেই কিন্ত সব আবেগের সম্পর্ক। আমার মনে হয় একটি বার আপনার প্রেমিকার কাছে জিজ্ঞেস করুন..তিনিও আমার পক্ষে রায় দেবেন...
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৪
কাঠুরিয়া. বলেছেন:
আমরা বোকারা স্বর্গে বেশ সুখেই আছি...
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৮
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: ছেলে মেয়েতে কখনো বন্ধুত্ব হয় না,এইটা আপনার একান্তই নিজস্ব ব্যর্থতা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯
কাজী রিদয় বলেছেন: আপনার গোয়েন্দার চোখ দিয়ে দেখুন তো...
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০০
প্রকৌশলী মোঃ জুলফিকার আলী জুয়েল বলেছেন: চরম সত্য কথা, সেক্সপিয়ার বলেছেন " একজন ছেলে কখনও একজন মেয়ের বন্ধু হতে পারে না, কারন এখানে আবেগ আছে দৈহীক আকাঙ্খা আছে"......
যারা বলে তারা মিথ্যা বলে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১০
কাজী রিদয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই...আসলে বিপরীত লিঙ্গের সাথে বন্ধুত্ব হয় না...যদি হয় সেটা সু-সম্পর্ক। বন্ধুত্ব হলে আবেগ আসবে যা পরবর্তিতে প্রেমে রূপ নেয়..অন্যথায় দৈহিক বিষয় এসে যায়..
১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৮
দিগন্তের পথিক বলেছেন: ছেলে-মেয়ে এর মধ্যে বিশুদ্ধ বন্ধুত্ব এক প্রকার অসম্ভব। কারণ, বিপরীত লিঙ্গের প্রতি শারীরিক/মানসিক আকর্ষন মানুষের মধ্যে সহজাত, যে কারণে বন্ধুত্বের(!!) নাম করে সম্পর্কের সূচনা হয়ে থাকলেও একটা সময়ে এসে এক লিঙ্গ অপর লিঙ্গকে যৌনসঙ্গী কিংবা প্রেমিক/প্রেমিকা হিসেবেই পেতে চাইবে।
মানুষ কোন যান্ত্রিক-কাঠামো নয়, কাজেই যন্ত্রের মতো গাণিতিক হিসেব কষে কষে সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। সেই কারণেই তার মধ্যে দেখা দেয় অযাচিত আবেগ, অনিয়ন্ত্রিত ভাব-রাশি ও বাঁধন-হারা তাড়না। প্রকৃতি প্রদত্ত এইসব কারণেই মানুষ কখনো বিপরীত লিঙ্গের সাথে তার সম্পর্ককে একটা নির্দিষ্ট ছকে বা গন্ডিতে বেঁধে রাখতে পারে না।
যৌনতা নামক বিষয়টা ছেলেদের মধ্যে প্রবল, কিন্তু প্রনয়ভগলতা নামক বিষয়টা মেয়েদের মধ্যে প্রবল। সেই কারণেই ছেলেরা সাধারণত যৌনতার তাড়নায় এবং মেয়েরা সাধারণত প্রনয়ভগলতার তাড়নায় একে অপরের কাছাকাছি আসে বা আসতে চায়।
তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে আরেকটি ব্যাপার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, সেটা হলো তাদের জীবনের অবশ্যম্ভাবী ও সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বিয়ে। একজন মেয়ের সামাজিক নিরাপত্তা ও জীবনযাপনের স্থায়ী আশ্রয় হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাদের স্বামী-সংসার এবং শ্বশুরবাড়িকে। সেই কারণে নিজের জন্য উপযুক্ত ও মনের মতো স্বামী বাছাইকরণ প্রক্রিয়া হিসেবে মেয়েরা আজকাল অহরহ-ই প্রেম-ভালোবাসা নামক বিষয়গুলোতে লিপ্ত হচ্ছে। ছেলেদের মধ্যেও যে ভবিষ্যত স্ত্রী-বাছাই প্রক্রিয়ার দারস্থ হয়ে প্রেম-ভালোবাসায় লিপ্ত হওয়ার প্রবণতা যে দেখা যায় না তা নয়, তবে ছেলেরা প্রেম-ভালবাসায় লিপ্ত হয় প্রধানত যৌনতার গোপন অভিলাষে।
ছেলে-মেয়ে বন্ধুত্বের নাম করে তাদের সম্পর্কেও সূচনা করলেও সম্পর্কের কোন না কোন এক পর্যায়ে নিজেদের মধ্যে প্রনয়ভগলতা এবং যৌন-তাড়না(ছেলেটির মধ্যে) উপলব্ধি করবে। সেই কারণেই, ছেলে-মেয়ের মধ্যে কখনোই বিশুদ্ধতম বন্ধুত্ব সম্ভবপর নয়। ছেলে-ছেলে বা মেয়ে-মেয়ে এর ক্ষেত্রে বন্ধুত্বের বিশুদ্ধতাকে দূষিত করার জন্য যেহেতু প্রনয়ভগলতা কিংবা যৌনতার মতো অনুঘটকগুলো কার্যকর নয় সেহেতু ছেলে-ছেলে এবং মেয়ে-মেয়ে এর মধ্যেই কেবলমাত্র বিশুদ্ধতম বন্ধুত্ব সৃষ্টি হতে এবং বজায় থাকতে পারে।
প্রকৃতপক্ষে, প্রেম-ভালোবাসা নামক বিষয়টিতে নিজে যেমন উৎসাহিতবোধ করা উচিত নয়, তেমনি অন্যকেও উৎসাহিত করা উচিত না। কারণ, প্রেমের সম্পর্ক হচ্ছে এমন একটি সম্পর্ক যার সামাজিক, আইনগত, পারিবারিক ও রাষ্ট্রস্বীকৃত কোন ভিত্তি নেই। এই সম্পর্কটি দুজনের একান্ত মানসিক ইচ্ছা বা মর্জি নির্ভরভাবেই গড়ে উঠে। এর মানে এই দাঁড়ালো যে প্রেমের সম্পর্কের বেলায় আমরা অপর পাশ থেকে কেবল নৈতিকভাবেই প্রত্যাশা পূরণের আশা করতে পারি, যে প্রত্যাশা পূরণের অধিকারটি আইনসিদ্ধ কিংবা সমাজস্বীকৃত নয়। প্রেমের সম্পর্ক মানুষকে কেবল সাময়িকভাবে মানসিক প্রশান্তি প্রদানের ক্ষণস্থায়ী নিশ্চয়তা দিতে পারে, এর চেয়ে বেশি কিছু নয়। এক্ষেত্রে একজনের প্রতি আরেকজনের যে অধিকারবোধ তা পূরণ করা অপরজনের জন্য একান্তই ঐচ্ছিক একটি বিষয়, যেটার সামাজিক বা আইনগত কোন বাঁধা-বাধ্যকতা নেই। সেই কারণেই এমন একটি ঠুনকো, ভঙ্গুর ও ভিত্তিহীন সম্পর্কে জড়ানোর ক্ষেত্রে নিজে উৎসাহিতবোধ করা উচিত নয় কিংবা অপরকেও উৎসাহিত করা উচিত নয়।
এরপরেও কেউ যদি পশ্চিমাকরণের গড্ডালিকায় গা ভাসিয়ে প্রেম-ভালোবাসার স্বর্গীয়(!!) স্বাদ আস্বাদনে ব্রতী হয় তাহলে নিশ্চিতভাবেই তার জন্য অনেক অযাচিত দুঃখ, কষ্ট ও হতাশা বরাদ্দকৃত হয়ে আছে, যে ব্যাপারটিতে কোনরূপ সন্দেহ থাকার কোন অবকাশই নেই।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১২
কাজী রিদয় বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে অসংখ্য ধন্যবাদ...অনেক কিছু জানলাম। ব্লগের সবাই যদি আপনার লেখাটি পড়তো তাহলে অনেক উপকৃত হতো..
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১০
জারনো বলেছেন:
অন্তত আমাদের দেশে ছেলে মেয়ের বন্ধুত্ব হবার মতো মন-মানসিকতা ছেলে মেয়েদের মাঝে নাই।
কোন ছেলের সাথে কোন মেয়ের বন্ধুত্ব হলেই সেই ছেলে তাকে কল্পনা করে তার বউ হিসেবে।
মেয়েরাও তাই। তাই সেখানে বন্ধুত্ব না হয়ে অন্য কিছু ডিজার্ভ করে উভয়েই। যখন বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছাপিয়ে সেই অচেনা অজানা ও নিষিদ্ধ সম্পর্কের দিকে ধাবিত হয় তখন সেটা বন্ধুত্ব নয় কামনা। আর কামনা হলো বন্ধুত্বের উল্টো পিঠ। সুতরাং আমার বিশ্বাস ছেলে মেয়ের বন্ধুত্ব হবার নয় কখনোই। সেই মানসিকতা আজও আমাদের ছেলে-মেয়েদের মাঝে গড়ে ওঠেনি।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৪
কাজী রিদয় বলেছেন: আজকাল পত্রিকা খুললে আপনার মন্তব্যের শতভাগ সত্যতা বেরিয়ে আসবে। আমাদের মন মানসিকতা আসলে আরো উন্নত করতে হবে। তারপরও কথা থেকে যায়..মন মানসিকতা উন্নত হলেই কি বিষয়টির সমাধান হবে...
১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১১
মিথী_মারজান বলেছেন: বন্ধুত্ব একটা স্বর্গীয় সম্পর্ক। ছেলে নাকি মেয়ে,এই ব্যাপারটা এখানে কখনই মুখ্য না। তবে,যারা প্রেম আর ফ্রেন্ডশিপের মধ্যে পার্থক্য করতে পারেনা, তারাই সাধারণত এই ধরণের ঝামেলায় পরে এবং তাদের সুন্দর বন্ধুত্বের সম্পর্কটা নষ্ট কর ফেলে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২০
কাজী রিদয় বলেছেন: আপনি একটু গভীরভাবে চিন্তা করুন..যাকে আপনি স্বর্গীয় সম্পর্ক বলছেন সেটি আদতে স্বর্গীয় থাকে কিনা। বিপরীত লিঙ্গের মধ্যে যখন বন্ধুত্ব হয় তখন সবাই বলে আমরা কখনও প্রেম করবো না। কখন যে সম্পর্কে আবেগ এসে যায় তা যারা সম্পর্ক করছেন তারাও বুঝতে পারেন না। আবেগ এলেই বন্ধুত্ব নষ্ট হয়ে যায়। মেয়ে না চাইলে ছেলেটি চায়..অথবা ছেলে না চাইলেও মেয়েটি চায়। বিবাহিতরা অনেকে স্রেফ বন্ধুত্ব বলে সম্পর্ক গড়ে তোলে..পরবর্তিতে তা কোথায় গিয়ে দাড়ায় তা বলাবাহুল্য...ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
১৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩০
আধমরা বলেছেন: দিগন্তের পথিক ভাইয়ের সাথে একমত
১৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৭
চশমখোর বলেছেন: Mathai aulaiya gelo :O
১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৮
শাহেদ খান বলেছেন: লেখক বলেছেন: শাহেদ ভাই..আমার মনে আপনার সাথে সম্পর্ক সেটা আসলে সু-সম্পর্ক।
ভাই, ঠিক বুঝলাম না; বন্ধুত্ব কি সু-সম্পর্ক নয়? সু-সম্পর্কে কি আবেগ থাকতে পারেনা?
আবার নিজের ফ্রেন্ড-সার্কেল থেকেই উদাহরণ টানছি। আদর-কে যেদিন পলিটিক্যাল কারণে এক সেমিস্টারের জন্য এক্সপেল করা হল, শোনামাত্র মেয়েরা কান্নায় ভেঙে পড়ে। পরে সামলে নিয়ে ওরা পাঁচজন ডিপার্টমেন্টের হেডস্যারের কাছে ছুটে যায়। এতে কি আবেগ ছিল না? এতে কি ওরা পাঁচজনই আদরের প্রেমিকা হয়ে গেল? একজনও না !
আমাদের সবার মাঝেই ছিল এমনটা। বন্ধু হিসেবে ছেলে-ছেলের জন্য বা মেয়ে-মেয়ের জন্য যা করতে পারত, ছেলে-মেয়ে পরস্পরের জন্যও তা-ই করা যেত, এতে কোনও অস্বাভাবিক ব্যাপারই চোখে পড়ে নি কখনও।
আমার প্রেমিকাকে প্রশ্ন করতে বলছেন, আমার মেয়ে-ক্লাসমেটের সাথে এখন আমার প্রেমিকারও ভালই বন্ধুত্ব ! আমার ক্লাসমেটরা অনেক কথা আমাকে বলে না, আমার প্রেমিকাকে বলে; সময়ে সময়ে ওরা একজোট হয়ে আমাকে খেপানোর ষড়যন্ত্রও করে ! সেই ষড়যন্ত্রের শিকার হতে আমারও খারাপ লাগেনা !
ভাই, শুধু নিজের অভিজ্ঞতার কথা বললাম। বন্ধু বানাতে ছেলে বা মেয়ে না দেখে ভাল মানুষ হিসেবে দেখতে পারলে অনেক ঝামেলা মিটে যায়।
একান্তই ব্যক্তিগত মত।
২০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১১:১৯
shfikul বলেছেন: শাহেদ খান ভাই,আপনাকে বলছি।শোনামাত্র "মেয়েরা" কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল।ক'জন মেয়ে বন্ধু একসাথে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিল?মনে আছে আপনার?আপনি আপনার ছেলে বন্ধুর সাথে যদি ১০ বলতে পারেন তাহলে মেয়ে বন্ধুর কাছে বলতে পেরেছেন বা পারছেন ৮।বাকি দু'য়ের যে গ্যাপ সেটার কারনেই বলতে হবে ছেলে মেয়েতে কখনো বন্ধুত্ব হতে পারেনা।হতে পারে সু-সম্পর্ক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৭
পলাশফুল বলেছেন: right