![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লোকে বলে ভালোবাসা মানুষকে হাসতে শেখায়, আমি সেই ভালোবাসাকে গভীর রাতে কাঁদতে দেখেছি। শুধু কাঁদতে না, চিৎকার করে করে কাঁদতে দেখেছি। চিৎকার যাতে দূরে না যায় সেজন্যে আমি মুখের সামনে হাত চেপে ধরে গুমরে গুমরে কাঁদতেও দেখেছি।
দুঃখিত, শুরুটা এভাবে না করলেও পারতাম। আসলে নিজেকে কোথাও হারিয়ে ফেলেছিলাম। নাহ, হারিয়ে ফেলেছিলাম বললে ভুল হবে; নিজেকে কোথাও সপে দিয়ে ছিলাম। আর আমার সেই স্থানটি জুড়ে অন্য কেউ ছিল, অন্য কোন মানুষের অস্তিত্ব ছিল। সবই ঠিক ছিল যতদিন কেউ কাউকে নিয়ে ভারাক্রান্ত হয়নি। সমস্যাটা শুরু হলো তখন যখন সে সেই সপে দেওয়া আমিকে আর নিতে পারছিলনা। এদিকে আমিও তার অস্তিত্বটিকে শক্তপোক্ত করে আসন দিয়ে ফেলেছিলাম, যেকারনে সে সেই সপে দেওয়া আমিকে ফিরিয়ে দেওয়া সত্বেও নিতে পারছিলাম না। আসন যে শুধু একটাই সেখানে, কিভাবে নিবো? সে যতই ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য উন্মাদনা শুরু করলো আমি ততই সেটিকে সেখানে রাখার বৃথা চেষ্টা করছিলাম।
মানুষ যখন কারো সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়ায় তখন আসলে তারা নিজেদের সত্বার মধ্যে অদল-বদল ঘটায়। একজনের সত্বাকে আরেকজন নিয়ে তার নিজের মধ্যে আসন গেড়ে দেয়। যতদিন পর্যন্ত তারা একে অপরের সত্বাটাকে নিজেদের মধ্যে ভালোভাবে রাখতে পারে ততদিনই প্রেমের মধুর অধ্যায়গুলো রচিত হয়। রাত দুটো-তিনটে পর্যন্ত ফোনালাপ চলে। মাঝে মাঝেতো সারারাত পেরিয়ে গেলেও টের পাওয়া যায়না। একজন এক বেলা না খেলেতো অপরজনেরটা খেলেও হজম হয়না। কয়েকদিন পর পর ডেটিং, আজ নভোথিয়েটার তো কাল দিয়া বাড়ি। নভোথিয়েটারের শো শুরুর আগের সেই অন্ধকার মুহূর্তটির কোন এক ফাঁকে সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে ঠোঁটে ঠোঁট রাখা, শো শেষ না করেই অন্যদের আগে বেড়িয়ে যাওয়ার সুযোগে নির্জন দরজার আড়ালে একটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরা, অথবা দিয়া বাড়িতে নির্জন রাস্তাগুলোতে রিকশার হুড তুলে দিয়ে দুজনে অনেকটা একাকার হয়ে চক্কর দেওয়া। এসবেও যখন মন ভরেনা তখন আরেকটু সুবিধা করে দিতে হাংরি আই লাউঞ্জতো আছেই, লাগুকনা কিছুটা টাকা বেশি। এভাবেই আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে প্রেমগাঁথাগুলি, হতে থাকে গভীর থেকে গভীরতর। যখন তখন ছেলেটিকে মেয়েটির গিফট না দিলেতো মনই ভরতোনা। দামী পাঞ্জাবী, পারফিউম, শোপিজ, চকোলেট, ডাইরি, পাগলটার প্রিয় লেখকের বই, বার্থডেটে ঘড়ি, আরো কত কী! তার মাঝে ক্যাডবেরি ডেইরি মিল্ক দিয়ে বলা এটা যেন ভুলেও কারো সাথে শেয়ার না করা হয়; কোন এক বিশেষ স্মৃতি জড়িয়ে ছিল বলে কথা। রাতে মাঝে মাঝে ফোনের প্রান্তদ্বয়ে যৌনতায় কাতরাতে দেখা যায় বিপরীত লিঙ্গের দুটি দেহকে। কিন্তু এরপর? এভাবেই চলতে থাকে, বাড়তে থাকে গভীরতা, তাইনা? মোটেও তাইনা। এরপর একদিন হঠাৎ করেই অতীতের সব প্রেমগাঁথাগুলি ন্যাকামো হয়ে যায়। মিথ্যা হয়ে যায় কিছুদিন আগেই জড়িয়ে ধরে বলা "জান, তোমাকে ছাড়া আমি থাকতে পারবোনা।" ভেঙ্গে যায় বিগত কয়েকটি বছরের বিশ্বাস। তিল তিল করে বড় করা চার চারটি বছরের ভালোবাসাটি মুহূর্তেই রূপ নেয় বিভীষিকায়। এসব কোন শিল্পীর তুলিতে আঁকা চিত্র নয়, মানুষের বাস্তব জীবনের খুবই নির্মম সত্য কিছু ঘটনা। আমি হয়তো ভালো করে লিখতে পারিনা। তা নাহলে আমার জানা এইসব সত্য ঘটনাগুলিকে আরো সুন্দর করে সাজিয়ে তুলতে পারতাম। লোকে বলে ভালোবাসা মানুষকে হাসতে শেখায়, আমি সেই ভালোবাসাকে গভীর রাতে কাঁদতে দেখেছি। শুধু কাঁদতে না, চিৎকার করে করে কাঁদতে দেখেছি। চিৎকার যাতে দূরে না যায় সেজন্যে আমি মুখের সামনে হাত চেপে ধরে গুমরে গুমরে কাঁদতেও দেখেছি। আমি দেখেছি এদিকে একজন যখন বালিশের তৃষ্ণার্ত তুলা গুলোর তৃষ্ণা নিবারণে ব্যস্ত, অপরদিকের মানুষটি তখন অনলাইনে ব্যস্ত। এসব কখন হয় জানেন? যখন তাদের মধ্যে কেউ একজন অপরজনের সত্বাটিকে আর রাখতে পারেনা। আর এটারই করুণ পরিণতি ব্রেকাপ। সবসময় এই ব্রেকাপটি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে করেনা; অনিচ্ছাকৃত ভাবেই হয়ে যায়, করতে বাধ্য হয়। কিন্তু সেই অনিচ্ছাকৃত কারণটা কিন্তু কোন ইচ্ছাকৃত কর্মেরই ফলাফল থাকে। একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন মেয়েটি কিন্তু শুরুতে এটা চায়নি। সে আপনার সাথেই থাকতে চেয়েছিল। কিছুদিন আগে জড়িয়ে ধরে বলা, "জান, তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবোনা।" কিন্তু মিথ্যে ছিলনা। সে সেটা তখন মন থেকেই বলেছিল। তারপরেও কেন এমন হলো? এসবের পেছনে দায়ী থাকে কোন এক মোহ, নতুন কোন কিছুর প্রতি মোহ। হতে পারে সেই মোহটা কোন নতুন ব্যক্তিতে ঘিরে অথবা কোন নতুন কোন জগতকে ঘিরে, অনলাইনের জগৎ হতে পারে সেটা। সেই মোহটাকে হয়ত সে প্রথমে স্রেফ মজা করার উদ্দেশ্যে নিলেও একসময় সেটাকে আর কাটিয়ে যেতে পারেনি, জড়িয়ে ফেলে নিজেকে সেই মোহের জালে।
তাই বলে ভাববেন না সব মেয়েরাই এরকম। তবে এটুকু হলফ করে বলতে পারি এটা অন্তত ৭০ ভাগ মেয়েদের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। অন্তত পরিসংখ্যান তাই বলে। আপনি যদি মেয়েটিকে নিজে কখনো জিজ্ঞেস করেন যে কেন এমন করেছে তাহলে সে এর পেছনে যৌক্তিক কোন কারণ দেখাতে পারবেনা। তবে অন্য কেউ বা তার কোন ফ্রেন্ড যদি জিজ্ঞেস করে তাহলে হয়তো সে একশ একটা কারণ দেখাবে, যেগুলো আসলে নিজেকে পুতঃপবিত্র প্রমাণ করার মেকি চেষ্টা ছাড়া আসলে কিছুইনা। কেননা সত্য কারণটি যে আসলে কাউকে বলা সম্ভব না; এটা বললে যে সবার কাছে সে খারাপ হয়ে যাবে। এভাবে চলতে চলতে কিছুদিন পরে হয়তো এটাও জানবেন যে সে কোন এক পহেলা বৈশাখে বৈশাখী শাড়ি পড়ে কোন এক ভাইয়ার বাইকের পেছনে করে ঘুরেছে, যে মেয়েটি কিনা এমনিতে কখনো বোরকা বা অন্তত হিজাব না পড়ে বের হতনা। দুনিয়াটা আপনার পুরোই উল্টে যাবে, উল্টে এর ভরটা একদম আপনার মাথার উপর পড়বে। বুকের বামপাশে কেউ বিশাল বিশাল হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করতে শুরু করবে। একসময়ের পরীকে আপনার মনে হবে ......., থাক আর বললাম না; খুব খারাপ হয়ে যাবে তাহলে। ব্রেকাপ করার সময়েও আপনি এতটা কষ্ট পাননি যতটা পেয়েছেন এটা শুনে। সব মেয়েরাই কিন্তু এরকম না। ভালো মেয়েরা দুনিয়াতে আছে বলেই মানুষ এখনো অনেক অনেক স্বপ্ন দেখে তাদের প্রিয় মানুষটিকে নিয়ে। স্বপ্ন দেখে বিয়ের পর দূরে কোথাও হানিমুনে যাওয়ার, সমুদ্রের জলে একসাথে গোসল করার। তাদের মধ্যে সবার স্বপ্ন সত্যি না হলেও, হয় কিন্তু কারো কারোটা সত্যি, হয় কিন্তু।
উপরের ঘটনাটি যদিও আমি কোন একজন মানুষের জীবনের নিজ চোখে দেখা সত্যি ঘটনা থেকে লিখেছি, তারপরেও এরকমটি কিন্তু আমাদের আশেপাশে প্রতিনিয়তই অনেকের সাথে ঘটছে। হয়তবা এই ঘটনার সাথে শতভাগ নাও মিলতে পারে, কিন্তু মূল প্যাটার্ন কিন্তু একই। এইসব ঘটনায় কোনভাবেই ভেঙ্গে পড়লে চলবেনা বরং শোকরিয়া আদায় করতে হবে এটা ভেবে যে আপনার জীবন থেকে একজন প্রতারক দূর হয়েছে। আপনি ভবিষ্যতের বড় কোন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছেন। বোকার মত কেন আপনি তার জন্য কাঁদবেন যে আপনাকে কষ্ট দিতেও কষ্ট পেতনা? মনে রাখবেন, আপনি হারিয়েছেন এমন একজনকে যে আপনাকে ভালোবাসতোনা; আর সে হারিয়েছে এমন একজনকে যে তাকে পাগলের মত ভালোবাসতো। লসটাতো তার, আপনার না। কেন শুধু শুধু ভেঙ্গে পড়ছেন? কেন মরতে চাচ্ছেন? আপনি হয়তো ভাবছেন আপনি মরে গিয়ে তাকে একটা উচিৎ শিক্ষা দিবেন, আপনার কথা ভেবে হয়তো তার অন্তত একটা বেলা হলেও খারাপ লাগবে; এতেই আপনি অনেক শান্তি পাবেন তাইনা? আরেহ, আপনি মরে গেলেতো শেষই হলো, শান্তি কিভাবে পাবেন বলুন? আর আপনি মরে গেলেই যে সে একটা বেলা কষ্ট পাবে এটাই বা কে বললো আপনাকে? আপনি এখনো মানুষ চিনেননি। একটা মানুষের ভেতরে যে কত ধরনের রুপ থাকতে পারে আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না। জানি, মানুষ বড়ই অভিমানী প্রাণী। কাছের মানুষের অবহেলা তারা একদম সহ্য করতে পারেনা। তাই বলে নিজের ক্ষতি করার চিন্তাতো করা যাবেনা। আপনাদের থেকেও দুনিয়াতে অনেক অসুখী মানুষ আছে। কই তারাতো মরে যায়নি, দিব্যি বেঁচে আছে। আপনার পরিবার আছে, আত্মীয়স্বজন আছে, বন্ধু-বান্ধব আছে, কেন শুধু শুধু একটা নিকৃষ্ট মেয়ের জন্য তাদেরকে কষ্ট দিতে যাবেন? এই একটা ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়েই কি আমরা লাইফের ডিরেকশন বদলে দিয়ে নতুনভাবে শুরু করতে পারিনা? কেন শুধু শুধু আবার অন্য কোন সস্তা মেয়ের দিকে দৌড়াতে চান তাকে ভুলে থাকার জন্য? দরকার নেইরে বাবা। এমনিতেই অনেক ভালো থাকবেন, আমি বলে দিলাম, শুধু একবার বিশ্বাস করুন আমাকে। আমি জানি আপনার মাঝে মাঝেই তার অনেক ক্ষতি করতে ইচ্ছা করে, আপনি চাইলেই সেটা পারেন। আপনার কাছে এমন অনেক কিছুই আছে যা মূহুর্তেই তার জীবনকে নরক করে দিতে পারে বা ভবিষ্যতের বিবাহিত জীবনের বারোটা বাজিয়ে দিতে পারে। কিন্তু আপনি কেন সেটা করবেন? এটা করলে আপনার আর তার মধ্যে পার্থক্য কী থাকলো? কুকুর আপনার পায়ে কামড় দিয়েছে বলে কি আপনিও কুকুরের পায়ে কামড় দিতে যাবেন? হয়তো এর মাঝে একটা পৈশাচিক আনন্দ পাওয়া যাবে; কিন্তু একটা কথা মনে রাখবেন, পৈশাচিক আনন্দ পেতে হলে কিন্তু আপনাকে পিশাচই হতে হবে, ভালো মানুষ হয়ে পেতে পারবেন না। আর তাছাড়া তার জীবন নরক বানিয়ে আপনি নিজেই কি কখনো সুখী হতে পারেবেন? কাউকে কষ্ট দিয়ে কেউ কখনো সুখে থাকতে পারেনা, দুঃখ একদিন ঠিকই গ্রাস করবে। অপরাধবোধ একদিন আপনাকে ঠিকই তিলে তিলে দংশন করবে। আমি এও জানি এতোসব কিছু ঘটার পরেও কোন এক সন্ধ্যায় বা গভীর রাতে অথবা কোন সুখের মুহূর্তে হয়তোবা আপনার তার সাথে খুব কথা বলতে ইচ্ছা করবে, তার কন্ঠস্বর শুনতে ইচ্ছা করবে। যত যাই হোক, চার চারটি বছরের রিলেশনশিপ কি এতো সহেজেই ভুলে থাকা যায়? মানুষের মনটা যতই চেঞ্জ হোক, মানুষটার দেহতো আর চেঞ্জ হয়নি, চেঞ্জ হয়নি তার কন্ঠস্বরও। এটা ভেবে হয়তো কখনো একটু ফোনও দিয়ে ফেলবেন। জানি দিয়ে ফেলেছেনও, পেয়েছেনতো দূর-ব্যবহার, পাননি? একটু সুখের আশায় আরো কষ্ট পাননি? এবারো শিক্ষা হয়নি আপনার? আর কত? তারচেয়ে বরং এমনি এমনি দিননা কয়েকটা দিন নিজেকে কষ্ট পেতে। কষ্টকে এড়িয়ে আপনি কখনো সুখী হতে পারবেন না। সারাদিন হয়তো নিজেকে কোথাও ব্যস্ত রাখবেন তাকে ভুলে থাকার জন্য; কিন্তু রাত হলে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কষ্ট কিন্তু আপনাকে ঠিকই একা পেয়ে বসবে। পুরনো সুখের স্মৃতিগুলো মনে করিয়ে দিবে। যতই রবীন্দ্রনাথ, অঞ্জন দত্ত বা এশেজের গান শুনেননা কেন, কষ্ট আপনাকে ঠিকই পেতে হবে। তারচেয়ে বরং নিজেকে কষ্টটা পেতে দিন, কষ্ট সহ্য করার অভ্যেস করুন। নিজেকে বেশি বেশি কষ্ট দিতে দরকার পড়লে তার সাথে জড়িয়ে ধরে তোলা পুরনো ছবিগুলো দেখুন। যত বেশি কষ্ট এভাবে নিজেকে দিতে পারবেন তত তাড়াতাড়ি কষ্ট সহ্য করার অভ্যেস হয়ে যাবে। এভাবে একদিন সবই ঠিক হয়ে যাবে। পুরনো স্মৃতিগুলো মনে করে একদিন নিজের মনেই হাসি পাবে, সেদিন আর কষ্ট থাকবেনা। সময়ই আপনার কষ্টগুলোকে সারিয়ে তুলবে। এজন্যেই ইংরেজিতে একটা প্রবাদ আছে, "Time is the best healer.", অর্থাৎ "সময়ই সেরা চিকিৎসক।"
বিশেষ কথাঃ ট্রাজেডি মানে যে শুধু জীবন থেকে বিশেষ কিছুর হারিয়ে যাওয়া তা নয়; অনেক সময় এই ট্রাজেডিই পরবর্তী জীবনের সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ হিসাবে দেখা দেয়। সবচেয়ে বড় কথা হল, এই ট্রাজেডির প্রাথমিক ধাক্কাটাকে সামলে নিজেকে টিকিয়ে রাখতে হবে, তবেই কোন একসময় সেটাকে আশীর্বাদ হিসাবে আবির্ভূত হতে দেখা যাবে।
২১ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৩
রিহানুর ইসলাম প্রতীক বলেছেন: হুমম, যারা এর মধ্যে দিয়ে যায় তারাই জানে কী পরিমাণ কষ্ট।
আপনার মন্তব্যের জন্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
লিংকন১১৫ বলেছেন: এমন কথা আগে শুনিনি , আসলেই ভাই আপনি ঠিকি বলছেন
কষ্ট পেতে পেতে এক সময় মন অনেক শক্ত হয়ে যাবে , কিন্তু হায় আমদের মনকে তো আর মানানো যায়না ।
মনের সাথে যুদ্ধ করতে করতে ঠিকি হেরে যেতে হয় ।
সকালে কাজ বা বন্ধু বান্ধব নিয়ে বেস্ত থেকে ভুলে থাকা যায় , কিন্তু রাতে প্রতিটি রাত হয় যে কি পরিমাণ কষ্ট সহ্য করতে হয় একমাত্রই সেই জানে।