নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডিসেম্বরের ৭ তারিখ মুক্ত হয় শেরপুর। এরপর জামালপুরে অবস্থিত পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে আত্মসমর্পণ পত্র নেওয়ার জন্য খোঁজা হচ্ছিলো লোক। তবে কেউ সাহস করে হাত তুলেনি। এমন সময় জহুরুল হক মুন্সি নামক এক মুক্তিযোদ্ধা নির্ভয়ে এগিয়ে এলেন। ডিসেম্বরের ৯ তারিখ সকালবেলা নিজের জীবন বাজি রেখে সেই 'সারেন্ডার পত্র' নিয়ে গেলেন পাক সেনাদের ক্যাম্পে। ৩১ বালোচ রেজিমেন্টের পাকসেনারা পত্রটি দেখে তাঁকে ক্যাম্পের ভিতর নিয়ে গিয়ে চালায় অকথ্য অত্যাচার। তাঁর উপর নিষ্ঠুর নির্যাতনের পর পাকিস্তানীরা আত্মসমর্পণ করবে না এমন একটি পত্র লিখে। একটি বুলেটের উপর পত্রটি পেঁচিয়ে জহুরুলের শার্টের পকেটে ভরে তাঁকে ছেড়ে দেয় তাঁদের আস্তানা থেকে। জামালপুরে থাকা মিত্রবাহিনীর সাথে যোগাযোগ করে জহুরুল। সেই রাতেই চতুর্দিক থেকে পাকিস্তানী ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়। পরদিন ভোর ৫টার মধ্যেই শেষ হয় পাকিস্তানীদের দম্ভ। নিহত হয় ২১২ পাক সেনা আর আহত হয় আরো শ'খানেক। ডিসেম্বরের ১০ তারিখ হানাদার মুক্ত হয় জামালপুর।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮
তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: ১৯৭১ এর প্রতিটি দিন ই ছিলো ভয়ংকর
২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৮
জগতারন বলেছেন: সেই রাতেই চতুর্দিক থেকে পাকিস্তানী ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়।
পরদিন ভোর ৫টার মধ্যেই শেষ হয় পাকিস্তানীদের দম্ভ।
নিহত হয় ২১২ পাক সেনা আর আহত হয় আরো শ'খানেক।
জাহান্নামে হয় তাদের (অভিশপ্ত পাকি-পাঞ্জাবী) ঠিকানা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান কমেন্ট এর জন্য
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেশ মুক্ত করার জন্য এটি ছিল নিশ্চয় এক ভয়ংকর যুদ্ধ।