![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষে মানুষে কেমন যেন বিভেদ তৈরি হয়ে যাচ্ছে।
একাত্তরের এই দিনে বাংলাদেশে দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিটি রণাঙ্গনে যুদ্ধ চলছে। একের পর এক শত্র“ঘাঁটির পতন ঘটিয়ে মুক্তি বাহিনীর বীর যোদ্ধারা চূড়ান্ত বিজয়ের লক্ষ্যে মুক্তাঞ্চলগুলোতে সমবেত হতে শুরু করেন। সঙ্গে রয়েছে ভারতীয় মিত্র বাহিনী। এদিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কলকাতায় বিশাল সমাবেশ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে তার দেশের সক্রিয় সহযোগিতার ঘোষণা দেন। ইন্দিরা গান্ধীর এ ঘোষণায় স্পষ্ট হয়ে যায়, বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ভারত। এ সংবাদে পশ্চিমবঙ্গে আশ্রয় নেয়া লাখ লাখ মানুষ খুশিতে রাস্তায় নেমে আসে। শরণার্থী শিবিরগুলো ভাসতে থাকে আনন্দের জোয়ারে। তারা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হিসেবে বিশ্বের কাছে উপস্থাপনের চেষ্টা চালায়। এ উদ্দেশ্যে এদিকে পরাজয় জেনে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করে পাকিস্তান।
এদিন পাকিস্তানের অনুরোধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানের পূর্বাঞ্চলে অর্থাৎ বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে যুদ্ধ বিরতি এবং পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলের উভয় রণাঙ্গনে দু’দেশের সৈন্য প্রত্যাহারের প্রস্তাব দেয়। কিন্তু ভারতের অনুরোধে তদানীন্তন সোভিয়েত ইউনিয়ন এ প্রস্তাবের ওপর ভেটো দেয়। সোভিয়েত ভেটোর ফলে পাকিস্তান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে যুদ্ধ বিরতির সিদ্ধান্ত আদায়ে ব্যর্থ হয়।
এদিন মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী চারদিক দিয়ে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ে। যৌথ বাহিনীর তিনটি ডিভিশন যশোর, পঞ্চগড় ও চুয়াডাঙ্গা দিয়ে ঢাকা অভিমুখে এগোতে থাকে। মুক্তি সেনারা মিত্রবাহিনীর সহায়তায় চুয়াডাঙ্গা, সিরাজগঞ্জ, শেরপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়ের বিভিন্ন এলাকা দখলমুক্ত করেন।
যুগান্তর রিপোর্ট
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪
রাবার বলেছেন: নতুন ব্লগার তো । লিংক কি ভাবে দেয় এখনো বুঝতে পারি নাই ভাই
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালো লাগলো। তবে যুগান্তর রিপোর্ট ছাড়াও নিজস্ব আরো কিছু কথা যোগ করা যেতো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
মশিকুর বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট। তবে সংক্ষিপ্ত হয়েছে। যুগান্তরের লিংকটি সাথে দিতে পারতেন।
শুভকামনা।