![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রকস্ট্রাটা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। যারা বাংলা হেভি মেটাল গানের প্রকৃত শ্রোতা তাদের কাছে রকস্ট্রাটা এক অসাধারণ ব্যান্ডের নাম যাদের গান ছিল সময়ের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে। রকস্ট্রাটার একমাত্র সেলফটাইটেলড এ্যলবাম বের হয় ১৯৯১ সালে। এ্যলবামে গান ছিল ১১ টি। সবগুলো গান আজও শুনলেও রক্ত গরম হয়ে ওঠে।
১। রক্তে ভেজা মাটি
যেখানে আকাশ আর পৃথিবী
একসাথে মিশে গেছে হাতে হাত ধরে
সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একটি মেয়ে
দু নয়নে জ্বালাভরা দৃষ্টি নিয়ে।
ফেলে আসা অতীতের স্মৃতিরা
ছুয়ে যায় হৃদয়ের দ্বারগুলো,
হারিয়ে যাওয়া সব মানুষের
পায়ের শব্দ যেন আসছে ভেসে।
এখন সময় শুধু প্রার্থনার
এছাড়া দেবার মতো কি বা আছে?
নিশ্চুপ আকাশের অন্তরালে
আছে কি লুকিয়ে কোন শান্তির দেশ?
বয়ে যাওয়া এতগুলো বছরের
হিসেব কে দেবে আজ ঐ মেয়েটিকে?
শেষে কি নিয়তি তুমি লুকিয়ে গেলে?
এখনো কি তোমার খেলা হয়নি কি শেষ?
কোন এক সময়ে হৃদয়ে যে ছিল প্রেম
জীবনের প্রতি ছিল দৃঢ় এক বিশ্বাস
কোন এক সময়ে আকাশে তারারা ছিল
জীবন নদীর মত বহমান হয়ে ছিল।
সূর্যের তরে ছিল অধীর প্রতীক্ষা
ছিল রাত্রির মাঝে কোমল আলিংগন
স্বপ্নের মাঝে ছিলনাকো চিৎকার
ছিলনা আগুন আর দস্যুর হুংকার।
পৃথিবীর মাটি ভেদ করে সেই দিন ফুরে
এসেছিল আগুন এই মর্তে,
মৃত্যুর নিঃশ্বাস আগুনের ফোয়ারা
ঝাপিয়ে উঠেছিল যোদ্ধার রক্তে।
দাবানল নিভে গেছে সব আজ শান্ত
রনাঙ্গনে আজ রাত নিস্তব্ধঃ
সব শেষে এ টুকুই রয়ে গেছে মেয়েটির
প্রেমিকের রক্তে ভেজা এই মাটি।
২। আর্তনাদ
জীবনের এই পথে চলেছি আমি একা,
সকল বাধা ভেঙ্গে ছুটে চলেছি আজ।
জানি না কবে আমি পাব ঠিকানা
জয়ী হব কি না তাও জানি না।
আমিও ত তোমাদেরই একজন
চেয়েছিলাম তোমাদের মাঝে থাকতে
আমারও ছিল কিছু স্বপ্ন
দাওনি কেন কোন সুখ নিয়ে বাঁচতে।
চিৎকার হাহাকার চারিদিকে কান্না
কিভাবে এসব হলো কেঊ যে জানে না
সবাই কে দেখে মনে হয় যেন অপরাধী
এ জীবন কখনো চাইনি আমি।
আমি আজ তাই বেড়িয়েছি নতুন আশা নিয়ে
যদি কোন দিন এ পথে আশ্রয়ের ছায়া মিলে।
৩। নির্বাসন
পাখির কাকলী আর সূর্যের আগমনে
স্বপ্নটা ছেড়ে যায় মোর চোখ দুটি তখন
সকল কল্পনা মুছে ফেলে দিয়ে
ফিরে যাই ধোয়া ঘেরা নির্বাসনে।
আঁধারের মাঝে তবু স্নেহের স্পর্শ নেই
ফেলে আসা দিনগুলো কিছু মনে নেই,
আমি নাকি ভবঘুরে বলে
লোকে দেখে ঢিল ছোড়ে,
সাথীহীন প্রতিদিন অবাক বিভরে আমি চলেছি।
ঘর নেই দোর নেই ফেলে আসা ঠিকানা
হারিয়ে গেছে, মিলিয়ে গেছে।
অজানা অশেষ তবে আমি হারাব
নাকি চিরতরে স্থায়ী হব নির্বাসনে
স্মৃতি নাই প্রীতি নাই
সুখ করে থাকা চাই,
ক্ষিদে পেলে হাত পেলে দুটি চাই
তারপর ফিরে যাই বঞ্চিত নির্বাসনে।
মুখের কথা কান দেই না
লোকে বলে সবুজে বাংলা ঘেরা
মন কাঁদে এই বলে হলো না যে দেখা
এসেছি যে মাটিতে ফিরে যাব মাটিতে
তবু কেন হবে না দেখা?
৪। নিউক্লিয়ার স্বাধীনতা
এই কি আমাদের সমাজের সভ্য মানুষের চির উন্নত পরিমাপ
নিউক্লিয়ার স্বাধীনতা?
এই কি যুগ যুগান্তরের সাধনা
অস্ত্র ভীত সন্ত্রস্থ মানুষের
নিউক্লিয়ার স্বাধীনতা?
আমি মানবউত্তীর্ণ
শীর্ষস্থানীয় এক বিকৃত টেকনলজি
আমি শীঙ্গায় ফুক নই তবে
রেডিও এক্টিভ আমার সর্বাধুনিক মিলিটারি ট্যাক্টিস,
করা হলে সুপারিশ
শেষ হবে নিরলস
সভ্যতার এই চির উন্নত রুপটি।
এই দিন আর সেই দিন নেই
ছেলের হাতের মোয়া ফুরিয়ে গেছে
এই দিন আর সেই দিন নেই
নিরীহ জগতের পীড়িত মানুষ,
আমি হৃদয়হীন
প্রেম প্রীতি নেই
মিলিটারি সিভিলিয়ান শেষ করে দেই নির্ভয়ে।
৫। সামান্য দুঃস্বপ্ন
জানালার বাইরে কোটি কোটি জনতা
ক্রুদ্ধ, ক্ষুব্ধ, উন্মত্ত
চারিদিকে কোলাহল, হিংসা হিংস্রতা
চারিদিকে ভাঙ্গনের শব্দ।
আমি দশ কোটি অভাগা
বাতাস গর্জে বলে আমার প্রাপ্য নিতে এসেছি
আমি শিশুর চোখের জল
বৃষ্টি ছাপিয়ে উঠে
এতকাল নিশ্চুপ থেকেছি।
মুষ্টীবদ্ধ হাতে আগুন ঝরানো চোখে শত শত বছরের অভিযোগ
পায়ের আঘাতে মাটি কেঁপে কেঁপে উঠে আজ
মিশে যাক এই সাম্রাজ্য।
আমার সন্তানের অন্ন নিয়েছ কেড়ে
চিৎকার করে ফসলের মাঠ,
পৃথিবী চলে যাক, হাতে তুলে দিয়েছিলে,
প্রতিদান দিতে হবে তাকে আজ।
জানালার বাইরে কোটি কোটি জনতা
ক্রুদ্ধ, ক্ষুব্ধ, উন্মত্ত
চারিদিকে কোলাহল, হিংসা হিংস্রতা
চারিদিকে ভাঙ্গনের শব্দ।
আমি দশ কোটি অভাগা
বাতাস গর্জে বলে আমার প্রাপ্য নিতে এসেছি
আমি শিশুর চোখের জল
বৃষ্টি ছাপিয়ে উঠে
এতকাল নিশ্চুপ থেকেছি।
সকলই কল্পনা ওরা বড় শান্ত
মূর্খ, বাধ্য বড় অসহায়,
বিশ কোটি হাতে আজ শিকল ছেড়ার কথা
এখনো ওদের কাছে জানা নেই।
এখনো স্তব্ধ ওরা আজও বড় শান্ত
মূর্খ, বাধ্য বড় অসহায়,
এখনো স্তব্ধ ওরা আজও বড় শান্ত
শুধু দুঃস্বপ্ন দেখায়।
৬। মুক্তি দাও
ভাবতে ইচ্ছা করে
এখনো জীবন চলেছে বয়ে
কোন অজানায়।
ভাবতে ইচ্ছে করে
প্রতিটি নিঃশ্বাসে নিয়েছি বাঁচার পথ
মৃত্যু নয়।
আমার রাত্রি শুধু,
মৃত্যুর অভিশাপ স্বপ্ন কিংবা
প্রেমের মুখোশে।
প্রভাতের রক্তে রাঙ্গা
নবজাত সূর্য
মৃত বিস্মৃত
নিদ নিয়ে আসে।
আঁধারে ঢাকা এই উৎসবে
কত রক্তের ধারা
কত অজানা অশ্রু
কত হাসি কত গান
কত অচেনা জীবন
হারিয়ে গেছে।
অপবিত্র এই উল্লাস
জীবন নামের চার দেয়ালে ঘেরা
এই বন্দীশালায়
কত অগ্নিশীখা
হারিয়ে গেছে।
মিথ্যের ভারে অবনত
শত অশালীন মুখ
কত ভ্রান্ত প্রেমের কাছে
রক্তের আস্বাদে
মত্ত পশুর মাঝে
হারিয়ে গেছে।
মুক্তি দাও
আশ্রয় নয়
মুক্তি দাও
আশ্বাস নয়
মুক্তি দাও
ভালবাসা নয়
মুক্তি দাও
স্বাধীনতা নয়।
নতুন জীবন নয়
নতুন কবিতা নয়
সাজানো বাগান নয়
নিস্পাপ শিশু নয়
দ্বিধাহীন রাত নয়
কোমল স্পর্শ নয়
শান্তির নীড় নয়
ভোরের শিশির নয়।
মুক্তি দাও।
৭। শেষ রাত্রি
আমি মুক্তির পূজারী,
আমি সত্যের শিকারী,
অভিশপ্ত জীবনে আশার আলো আমি পাইনি,
যে দিকে তাকাই
দেখি চারিপাশ ঘেরা
আমার ঐ ভুবনে হবে না কি কখনো যাওয়া?
শান্তির জীবন
কভু পাব কি আমি?
মুক্তি দাও হে সমাজের প্রহরী।
কষ্টের শেষ নাই
তবু পথ খুঁজে যাই
দিন আনি দিন খাই,
সময় হলে চলে যাই।
শেষ রাত্রি এগিয়ে আসছে
সময়ের সীমানা পেরিয়ে চলছি একাকী
শেষ রাত্রি এগিয়ে আসছে
জীবনের আসামী হয়ে আমি ছুটে চলেছি।
৮। সত্যলোক
সোনালী সকাল মেঘের আড়াল থেকে উঁকি দিচ্ছে রবি
মনের দুয়ার খুলে দিয়ে চোখ মেলে দিয়েছি ভাল লাগছে সবই।
কত যে সকাল কেটেছে আমার এ রুপ দৃশ্য দেখে দেখে
স্বপ্নদৃষ্টি ঢেলে দেখছি স্বপনলোক যাব সত্যলোকে।
এখানে বাতাস বহে সীমাহীন পথে
তারি সাথে সবুজেরা খেলে দোলাতে।
যে দিকে তাকাই শুধু দু'নয়ন মেলে
এখানে নিজের মত প্রকৃতি খেলে।
রোদের ঝলকানি গাঙ্গের পানিতে
হীরা বলে ভুল হয় মনের অজানাতে,
বিকেলের শেষ রোদ পশ্চিম আকাশে রবি
বিদায়ী নিরবে সে হাসে।
৯। পাগলটা
দিনের পর দিন
পাহাড়ের সে চূঁড়ায়
দাঁড়িয়ে রয়েছে
পাগলটা ঠিকই।
কেউ যে তাকে আর জানতে চায় না
বুঝতে পারে না তার ব্যাথাটা যে কি।
ওরা দেখে সে চূঁড়ায়
মেঘ ভাসে হেলায়
ওরা জানে যে ও
দেখছে সবই।
শুধু ও জানে নিজের ব্যাথা
কারো সাথে ও বলে না কথা।
দিনের পর দিন
পাহাড়ের সে চূঁড়ায়
দাঁড়িয়ে রয়েছে
পাগলটা ঠিকই।
কেউ যে তাকে আর জানতে চায় না
বুঝতে পারে না তার ব্যাথাটা যে কি।
সব শেষের কথা আজ
পাগল ভেবে
ওরা সবাই হাসে শুধু ও ই বাকি
কেউ যে কোন কথা শুনে না
পাগল ভেবে আজ
কাছে ডাকে না।
১০। শান্তির স্বপ্ন
শান্তির স্বপ্ন কি পূর্ণ হবে?
যুদ্ধ - ধ্বংসের শেষ নাই
হিংসা, হত্যা , মাদকতা
শান্তির স্বপ্ন তা নয়।
মানুষের প্রতি ভালবাসা
ফিরে কি পাওয়া যাবেনা?
চারিদিকে কি নিসংশতা
দেখি শুধু ধ্বংসলীলা।
সময়ের হাতে গড়া সভ্যতা
নিমিষেই শেষ হয়ে যায়
চারিদিকে কি নিসংশতা
দেখি শুধু ধ্বংসলীলা
মানুষের প্রতি ভালবাসা
ফিরে কি পাওয়া যাবেনা?
অস্ত্র নিয়ে নেতাদের ছেলেখেলা
যার তরে ভয়ের স্রোত বয়ে যায়।
শান্তির স্বপ্ন কি সত্য হবে?
যুদ্ধ - ধ্বংসের শেষ নাই..
অস্ত্র আর শত্রুতা দু'জনে পাশাপাশি রয়
এই কি জীবন যাতে শান্তির কিছু নাই?
১১। কালো রাত
এসেছিল কালো রাত দুঃস্বপ্ন নিয়ে
চলে গেল সেই রাত বিভীষিকা দিয়ে
মা কে হাঁরায় শিশু 'মা' 'মা' করে
পেলনা কোন সাড়া গভীর আঁধারে।
কেন তুমি এসেছিলে বিভীষিকা নিয়ে
চলে গেলে আমাদের হাহাকার দিয়ে।
তুমি সাইক্লোন, তুমি ঝড়
তুমি ভাঙ্গলে সুখের ঘর
তোমারই কারনে আজ প্রতি ঘরে
লাখো বাঙ্গালী ক্রন্দন করে।
রাতের আঁধারে সে ঝড় এল ঘরে
মানুষ আর পশু রয় পাশাপাশি মরে।
প্রভু তুমি দেখেও দেখলেনা
রাক্ষসী ঝড় এসে কি করে গেল
একি অভিশাপ না ভাঙা গড়া খেলা
কালো রাত এসে ওদের সব নিয়ে গেল
নিয়ে গেল.............
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৭
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪১
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: ভাই মাথা নষ্ট পোস্ট দিছেন.... এই ব্যান্ডটা বেশি বেশি বেশি জোস। বড়ই হইলাম ওদের গান শুইনা.....
অনেক ধন্যবাদ এই পোস্টের জন্য.....।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৬
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। warfaze অসংখ্য বার সরাসরি দেখেছি। কিন্তু In dhaka আর RockStrata দেখার সৌভাগ্য হয়নাই। অনেকদিন ধরেই RockStrata'র একটা Re-union কনসার্টের কথা চলছে। যদি আয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই যাব।
আর এ বছর শেষের দিকে Artcell, Crypric Fate, Powersurge, Mechanix- এর Tribute to RockStrata নামে একটি Mixed Album বের হবার কথা আছে।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪১
নস্টালজিক বলেছেন: আপনেরে ক্যামনে ধন্যবাদ দিবো বুঝতেসি না!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৪
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন:
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫২
মনুমনু বলেছেন: রকস্ট্রাটা এক অসাধারণ ব্যান্ডের নাম যাদের গান ছিল সময়ের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে।
আপনার কথা আমি অকপটে বিশ্বাস করি। এও বিশ্বাস করি , এই এলাবামের গানের কথার মত আজকের গানের গভীরতা পাওয়া যায় না।
ওয়ার ফেজ ও রকস্ট্রাটা রক ও ইমোশনাল উভয় দিকেই কাভার দিয়েছে। আমি অনুরিধ করব বর্তমান যুব সমাজকে ,এদের গান বুঝার জন্য। প্রিয়তে অবশ্যই নিলাম। অনেক কষ্ট করে এই পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৬
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। warfaze অসংখ্য বার সরাসরি দেখেছি। কিন্তু In dhaka আর RockStrata দেখার সৌভাগ্য হয়নাই। অনেকদিন ধরেই RockStrata'র একটা Re-union কনসার্টের কথা চলছে। যদি আয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই যাব।
আর এ বছর শেষের দিকে Artcell, Crypric Fate, Powersurge, Mechanix- এর Tribute to RockStrata নামে একটি Mixed Album বের হবার কথা আছে।
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৩
এম আই এইচ রাজন বলেছেন:
আজ বিকাল ৫:১১ মিনিটে করিম উদ্দিনের রং চায়ের দোকানে ১ কাপ চা খাওয়ার দাওয়াত রইল।
আশা করি আমার দাওয়াত গ্রহন করবেন।
ধন্যবাদ
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৩
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার দাওয়াত গ্রহন করলাম
৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০২
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: অসাধারন লিরিকস অসাধারন এবং অসাধারন
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১২
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
দেশী পোলা বলেছেন: এইসকল গান ও গাতকদের অনেকদিন ধইরাই চিনি, তয় গত ২৫ বছরে যখন বাংলা মেটাল ভালো লাগে নাই, ভবিষ্যতেও ভাল লাগার সম্ভাবনা নাই
যার যা টেস্ট।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১১
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: জ্বি ভাই যার যা টেস্ট।
৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২০
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ভালো লাগছে ++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৬
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৪
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: চরম পোস্ট!
ওয়ারফেইজ আর ওরা কিন্তু একই সময়ের।কলেজে পড়াকালীন সময়েই এ্যালবাম রিলিজ করেছিল। আমি জানতাম মুক্তি দাও আর পাগলটা গান ২টা ওয়ারফেইজের সন্জয় ভোকাল ছিল। ওরাই পাইওনিয়ার!!!
পোস্টের জন্য + অবশ্যই!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০২
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: Warfaze, RockStrata, In dhaka অনেকটা ভাই ভাই ধরনের ব্যান্ড ছিল। এই তিন ব্যান্ড সেই সময় মানে আশির দশকের শেষের দিকে একসাথেই কনসার্ট করত। কিন্তু সেই সব দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নাই কারণ এসবই আমার জন্মের আগের কথা। মুশফিক এবং আরশাদ ভাই Artcell - এর ১০ বছর পূর্তি কনসার্টে আর্তনাদ গানটা পারর্ফম করেছিলেন। সেইটা দেখার সৌভাগ্য অবশ্য আমার হয়েছিল।
মুক্তি দাও আর কালো রাত গানটার ভোকাল সন্জয় ছিল। বাকি গুলো মুশফিকের গাওয়া।
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬
শ্যাম সুব্রত বলেছেন: ++++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০২
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:১৫
রাইসুল জুহালা বলেছেন: ভয়ংকর সুন্দর পোস্ট। আফসোস যে বাংলা ব্যান্ড ইতিহাসের এই কিংবদন্তি ব্যান্ডটা ধুমকেতুর মত এসে হারিয়ে গেল।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩০
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: বলার অপেক্ষা রাখেনা RockStrata কনটিনিউ করলে হয়তো আজকে Warfaze এর মতই জনপ্রিয় হত আর বাংলা হেভি মেটাল আরও শক্তিশালি হত।
১২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওরে ভাই এইডা কর্সেন কী! হলুদ তারকা দাগাইলাম m/
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৮
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ম/
১৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩২
কবি ও কাব্য বলেছেন: অতি চমৎকার একটি পোস্ট। রকস্টারটা আমাদের সময়ে এক ঝড় তূলে হারিয়ে যাবে টা আমরা তখন ভাবতে পারিনি। 'মেহেদী ' কে আমার জটিল লাগে। ৯৬ এর দিকে রকস্টারটার মেহেদী অন্যরা মিলে 'কাকতাড়ুয়া' নামের একটি ব্যান্ড এর অ্যালবাম বের করে। সেটাও বেশ ভালো করেছিলো। সেই অ্যালবাম টা আমি আমার রেডিও তে আপলোড করবো। তবে যেদিন রেডিও তে আমি রকস্টারটা র গান দেই সেদিন খুব কম সাড়া পেয়ে খুব খারাপ লেগেছিল। ৯৪র দিকে 'ইকারাস' নামের আরেকটা ব্যান্ড এসেছিলো । তারাও দারুন গাইত। খুব মিস করি তাদের,
নতুন প্রজন্ম এর আজকের যারা বাংলা রক গান শুনে 'আর্টসেল" কে নিয়ে ১০০ তে ১০০ দিতে চায় তাদের বলবো আসলে তারা বাংলা হার্ড রক এর কিছুই শুনে নাই। রকস্টারটা, ওয়ারফেইজ, ইকারাস, আজ থেকে ২০ বছর আগে যা গেয়েছিল সেগুলো ছিল অসাধারণ। যা শুনলে এই যুগের এদের মাথা নষ্ট হয়ে যাবে। তাদের গানের কথা, সুর ও কম্পোজ ৩ টা সংমিশ্রণ ছিল অসাধারন।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৪
টর্মেণ্টর্ বিষু বলেছেন: রকস্ট্রাটায় মেহেদি নামে কোনো মেম্বার ছিলো আবার কবে?
১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠেলা।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৭
মনুমনু বলেছেন: যদি ১০০ বার প্লাস দেয়া যেত তাই দিতাম।