![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আদতে নাস্তিকতা নিয়ে চিন্তা করতে গেলে মাথায় কিছু কথা চলে আসে, নাস্তিক হবার প্রথম কথা হচ্ছে ঈশ্বরে বিশ্বাস না করা।
ঈশ্বরে বিশ্বাস আনতে পারলে যে কোন একটা ধর্মে যে কেউ বিশ্বাস করবে। ঈশ্বর কিংবা সৃষ্টিকর্তা আমরা যাই বলিনা কেন! তাহলে আসুন এবার।
ধরুন আপনার সামনে একটা ফার্নিচার পড়ে আছে, সেটা বানালো কে? কাঠের মিস্ত্রী। তাকে বানালো কে? বায়োলজি বলে তাকে বানিয়েছে তাদের বাবা, তার বাবা মা কোথা থেকে আসল? তার বাবা মা থেকে। এমনি করতে করতে বাবা মা, বাবা মা করতে করতে আপনি একটা জায়গায় গিয়ে ঠেকবেন, তার মানে সৃষ্টির সূচনাতে। সেটা নিশ্চই একজন।
কিন্তু আপনি বলতে চাচ্ছেন বিবর্তনবাদ তো বলে মানুষ আগে বাদর ছিল, সে বাদরটা কোথা থেকে আসল? বাদরের বাবা-মা, এভাবে করতে করতে সেখানেও একটা সৃষ্টিকর্তায় গিয়ে ঠেকবে।
আপনি বলতে চাচ্ছেন পৃথিবী শুরু হয় বিগ ব্যাঙ্গের মাধ্যমে, সেই কণাটা তাহলে কোথা থেকে আসল? সেটা নিশ্চই কেউ সৃষ্টি করেছে? হ্যাঁ করেছে, করেছে আমাদের ঈশ্বর।
তাই বলছি, ঈশ্বর আছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩০
চলন বিল বলেছেন: কোয়ান্টাম মেকানিক্স পড়েন
কোয়ান্টাম মেকানিক্স অনুযায়ী, ভার্চুয়াল কণার ফ্লাকচুয়েসনের ফলে মহাবিশ্বের উদ্ভব। এখানে কোন সৃষ্টিকর্তা নেই। চাইলে বিস্তারিত আর্টিকেল দেব।