নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সর্বস্বত্ত সংরক্ষিত

আদর্শটাকে আপাতত তালাবদ্ধ করে রেখেছি...

রন্টি চৌধুরী

..

রন্টি চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের অডিও বাজারঃ হাবিব বালামের চমক।

২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:১১

বাংলাদেশের মিউজিক মার্কেটে বোধহয় একটা বিপ্লব টাইপ কিছু হয়ে গেছে। শোনা যাচ্ছে হাবিব, বালাম এরা বিশাল অংকের টাকা পাচ্ছেন তাদের করা এ্যলবামের জন্য। বালাম তার বালাম শিরোনামের এ্যলবামের বিশাল সফলতার পর তার পরবর্তী এ্যলবামের প্রযোযকদের কাছে বিশাল টাকা অংকের টাকা দাবী করেছেন এবং তা পেয়েও গেছেন। বাজারে বালামের নাম এখন তিরিশ লাখী। হাবিবও তার এ্যলবাম উচুমূল্য হাকিয়ে বিশাল টাকা নিচ্ছেন। ইদানিং শোনা গেল আসিফও নাকি তার নতুন এ্যালবামের জন্য রেকর্ড পরিমান টাকা দাবী করে পেয়েছেন।



কথা হচ্ছে এ প্রথা দেশের মিউজিক ইন্ড্রাষ্ট্রির জন্য ভাল না খারাপ? এ বিষয়ে প্রায় সবাই বলছেন খারাপ। টাকা নাকি শিল্পের মান কমাবে। আজকের পত্রিকায় দেখা গেল বেবী নাজনীনকে প্রশ্ন করা হল তিনি তার নতুন এ্যলবামের জন্য কোন মূল্য হাকছেন কিনা। জবাবে তিনি এ রকম মূল্য হাকার বিরোদ্ধে কথা বললেন। তার কথা, সঙ্গীত চর্চা করা কোন ব্যবসা নয় যে কোরবানীর গরুর মত দাম হাকা হবে।



কেন জানি মনে হচ্ছে বাংলাদেশের মিউজিক জগৎ প্রফেশনালিজমের দিকে এগুচ্ছে। এদেশের মিউজিকের বাজারটি কিন্তু ছোট নয়। কিন্তু কোন কালেই প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে এমন শোনা যায় না যে তারা লাভ করছেন। তারা শিল্পীদের নামমাত্র রয়ালিটি দেন। শিল্পীদের আয়ের মূল খাত এখনও কনসার্ট। বালাম হাবিব, আসিফদের সৌজন্যে মনে হচ্ছে এ দেশের মিউজিক ইন্ড্রাষ্টি পেশাদারিত্বের পথে আগাচ্ছে। কিন্তু কেন যে শিণ্পীদের কেউ কেউ একে ভাল চোখে দেখছেন না কে জানে। গান গাবে শিল্পীরা, তাদের সিডি বিক্রি হবে, তারা টাকা পাবে না তো কে পাবে? তারা যদি উচ্চমূল্য হাকিয়ে প্রতি এ্যলবামের জন্য মোটা টাকা পায়, তাতে কিভাবে শিল্পের ক্ষতি হয় তা বুঝতে পারছি না। বরং মোটা টাকা পেলে শিল্পীরা এত বেশী এ্যলবাম করবে না। বছরে একটা দুটা করে ক্ষান্ত দিবে।



কবছর আগে মিক্সড এ্যলবামের জোয়ার আমাদের দেশের ব্যান্ড ক্রেজের প্রায় ১২ টা বাজিয়ে দিয়ে গেছে, তার মুলেও ছিল টাকা। ব্যান্ডরা যদি গ্রুপ এ্যলবাম থেকে মোটা অর্থ পেত তবে তাদের মিক্সড এ খুচরা গান গেয়ে সারাক্ষন বাজারে থেকে আবেদন নষ্ট করতে হত না। একসময় জেমস, বাচ্ছুর এ্যলবামের জন্য সবাই কি আগ্রহে অপেক্ষা করত। এরপর তারা অবিরত মিক্সডএ গান গেয়ে আবেদন হারালেন। তাই আজ জেমসের রেকর্ড ওই ১৪ লাখেই রইল আর বালাম ৩০। হয়ত এখন জেমসও বেশী পাবেন। গানও হবে মুডী, তাতে স্যকরিফাইস থাকবে না।



আমাদের দেশে এখনও এ্যলবাম প্রতি রয়ালিটির ব্যবস্খা চালু হলনা। এটা হলে শিল্পীদের আয় আরও বাড়ত। আর অডিও প্রযোজকদের মারোয়ারী ব্যবসা বন্ধ হয়ে একটি সুস্থ ব্যবসায় পরিনত হতে পারত।



যে যাই বলুন না কেন, ভেতরে ভেতরে সবাই চান ভাল রয়ালিটি আর তা পেলে যে গান করার প্রতি আগ্রহও বাড়ে সেটাও জানেন। এখন শুধু হাবিব বালামরা পাচ্ছে বলেই হয়ত এই সাময়িক বিরোধীতা। ভবিষ্যৎে তারাও চাইবেন আর প্রযোজকরা ন্যায্য রয়ালিটি না দিয়ে পার পাবেন না, যেমনটা ইতিমধ্যেই আসিফ করে ফেলেছেন, যদিও ইনিও বেশী অর্থ নেবার বিপক্ষে ছিলেন সেদিনও।







সবমিলিয়ে আশার লক্ষন দেখা যাচ্ছে। হয়ত খুব শীঘ্রই আরও বড় হয়ে যাবে আমাদের অডিও শিল্প হবে আরও আধুনিক।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:১২

রাশেদ বলেছেন: পরে পড়তেছি।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:২৬

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: হুমম......কোন শিল্পীরই জনপ্রিয়তা সবসময় এক থাকে না, আবার শ্রোতাদেরও রুচি বদলাচ্ছে অথবা বলতে পারেন এখন মিউজিকের ক্ষেত্রে আমাদের চয়েস করার অপশন বাড়ছে। আগের মত সীমাবদ্ধ আর্টিষ্ট, ক্যাটাগরী এখন আর নেই।
তাই যারা এখন বড় পরিমাণের দাম হাকাচ্ছে তারা হয়ত ভবিষ্যতে এমনটা পাবে না। আগে যারা পেয়েছেন তাদের অনেকেই এখন পাচ্ছেন না। এখন হাবিব, বালাম, ফোয়াদ এদের একটা ক্রেজ সৃষ্টি হয়েছে তাই প্রযোজকরা মোটা অংকের টাকা গুনতে চিন্তা করছেন না। এটাতে খারাপের কিছু দেখছি না। তবে, যে শিল্পীরা প্রতিবাদ করছে তারা হয়ত মানের কথা ভেবেই করছে। এটাও কিন্তু ফেলার মত কথা না। হাবিবের প্রথম এ্যলবাম আর এখনকার এ্যলবামের গানের মান কিন্তু এক না। এখন তার খ্যাতি আছে তাই অনেক টাকা পাচ্ছে। এই কারণেই কিন্তু তার নতুন গানগুলো মনগড়া, কমার্শিয়াল টাইপ হচ্ছে।

২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:৩১

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: টাকা বেশী পেলে মান কমে বলে অন্তত আমার কাছে মনে হয় না। বরং বাড়ারই সম্ভাবনা। যারা প্রতিবাদ করছেন তাদের তা করার পেছনে যে ইর্ষা কাজ করছে তা স্পষ্ট।
হাবিবের গানগুলো যদি আর ভাল না হয় তবে তিনি ভবিষ্যৎে আর ভাল টাকাও পাবেন না। সহজ পেশাদারী সমীকরন। একসময় বাপ্পা ছিলেন একনম্বর, তিনি কত টাকা পেয়েছিলেন? তিনি যদি পেতেন তবে কি ক্ষতি হত?
যোগ্যতা অনুযায়ী রয়ালিটি পেলে সুবীর নন্দীর মত শিল্পীকে চিকিৎসার জন্য অন্যের ভরসায় থাকতে হত না মিলুকে মানুষের করুনা পাবার জন্য ধুকতে হত না।

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:৩৫

বন্ধনহীন বলেছেন: রন্টি চৌধুরী, প্রেয়ার হল সম্পর্কে নতুন কোন খবর জানেন? আমি জানতে চাইছি, ওরা কি নতুন কোন অ্যালবাম বাজারে আনছে? অথবা পুনমের একক কোনো অ্যালবাম?

২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:৫৩

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: জানি না

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:৪২

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ভাগ্যিস গান শোনা অনেক কমিয়ে দিয়েছি। অনেক কষ্টে।

তবে পুরোনো দিনের গানের কলি সারাক্ষনই ভাজি।

২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:১৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: গান শোনা কমিয়ে দেয়া কোন কাজের কথা না

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:৪৬

বন্ধনহীন বলেছেন: পুরোনো কোন গানগুলো শুনেন আপনি? আমি নতুন পুরাতন সবগুলোতেই আনন্দ পাই।

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:০৫

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: মোটা অংকের টাকা পেলে শিল্পীদের চিকিৎসার জন্য অন্যের কাছে হাত পাততে হবে না সত্য কথা।
আমি কিন্তু খারাপের কিছু বলি নি। তবে, মানের দিকে চিন্তা করে দেখলে পরবর্তী এ্যলবামগুলো কিন্তু অনেকটা কমার্শিয়াল হয়ে যায়। তবে এটাও ডিপেন্ড করে শিল্পীর উপরে।

@ বন্ধনহীন: প্রয়ার হল কোন ব্যান্ড না। তারা 'prayer hall' নামটি মূলত রেখেছিল তাদের অন্ধকারের সময়গুলোকে স্মরণ করে, যেখানে তারা সময় কাটিয়েছিল সে জায়গার নামই ছিল prayer hall. এরা এই নামে আর এ্যলবাম বের করবে না। তবে অর্ণব, পুনম, রাসেল সবাই এমনিতে মিক্সড এ্যলবাম বের করছে এবং করবে।

২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:৩২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আপনার কথাও ঠিক। কিন্তু কথা হচ্ছে প্রফেশনালিজমে প্রবেশ করলে যদি টাকা পেয়ে আলতু ফালতু গান বানানো শুরু করে তবে তো তার চাহিদা টাকা দুটোই কমে যাবে, তাই কেউ তা করতে চাইবে না, করলে ঝড়ে যাবে, নতুস কেউ এসে জয় করবে। এটাই তো নিয়ম হওয়া উচিত।

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:১১

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: হুমম বালাম হাবিবরে আমার কোন কালেই ভালো লাগে নাই।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:২৪

বন্ধনহীন বলেছেন: ধন্যবাদ, ইমন।
ব্যপারটা আমি জানতাম না। আমি মনে করেছিলাম, অ্যালবামটার নাম "বুঝছো", ব্যান্ডের নাম প্রেয়ার হল। যাইহোক। পুনমের "বুঝছো"র পরের নতুন কোন গানের লিংক জানা থাকলে, অথবা এ্যালবামের নাম জানালে খুব খুশি হব।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:২৩

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: শান্ত'দা বালামের নতুন এ্যলবামের একটা গাঈ ভাল্লাগছে আর হাবিবের তিন চারটে গান ভাল্লাগে।
এমনিতে আমি এই ধরণের পুতু পুতু গান শুনি না....:)

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:৩০

আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: ইমন ভাই হাবিব,মিলা,আনিলা,বালাম,তাহসান এদের গান আমার কখনই ভালো লাগে নাই।

১১| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:৩১

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: আমারও লাগে না।

১২| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৮:৩৪

বিষাক্ত মানুষ বলেছেন: চমৎকার লিখা ।
এই ব্যাপারে অনেক কিছুই শেয়ার করার ছিলো .... কিছু টেকনিক্যাল কারনে পারছিনা ।

২৬ শে জুলাই, ২০০৮ ভোর ৫:০৬

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বিমার এ বিষয়ক লেখাটি পেলে ভাল লাগত।

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:০১

রাশেদ বলেছেন: ভাল্লাগছে। টাকা একটা বড় ফ্যাক্টর। টাকা বেশি পরিমানে পাইলে একটা সুবিধা যে তারা কোয়ালিটির দিকে নজর দিবে। আগের সেই আউয়ুব বাচ্চু কয়েকবছর ধরে যেইসব গান বাইর করে যাচ্ছে মাসে মাসে, কি আর বলব! কোয়ালিটি শব্দটাই বোধহয় ভুলে গেছে। কোয়ান্টিটি বাড়াইয়া লাভ তার টাকা বাড়তেছে।

২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:০১

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ঠিক বলছেন। এখন আবার সে নাকি সুরে কান্না ধরছে যে কেন ওরা (হা-বা) অত টাকা পাচ্ছে। এখন বাচ্চু আবার লাইনে ফিরে এসেছে, এক্সপেরিমেন্টাল কাজ করছে। আমি বালামের গান আজতক শুনিই নাই, হাবিবও এত ভাল লাগেনা , তবু এদের একটা প্রশংশা করি, এরা এদের পার্সোনালীটি ধরে রাখতে পেরেছে। এদের গান চাইলেই আমরা পাই না। এদের এককের জন্য আমাদের বসে থাকতে হচ্ছে, যেটা বাচ্চু জেমসরা অসেক আগে করত।

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:০৪

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "গান শোনা কমিয়ে দেয়া কোন কাজের কথা না"

রন্টি, মানলাম না। সারাক্ষন গানের কলি মাথায় ভাজে। দায়িত্ব বেড়ে গেলে খুব সমস্যা হয়। কতদিন গান তেমন শুনি না, তাও সেই পুরোনোগুলো মাথায় ঘুরে। ব্যাচেলরদের কথা আলাদা। তাদের সময় অফুরন্ত।

২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:১২

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: গান সময় নেয় না। গান জীবনের কোলস্টেরল।

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:২৪

রাগিব বলেছেন: অ্যালবাম প্রতি সম্মানী নেয়ার রীতি শুরুর চেষ্টা হয়েছিলো আশি ও নব্বইএর দশকে। ক্যাসেটের কাভার দিতেন গায়কেরা, যেমন শুভ্র দেব। কিন্তু সেটা পাইরেট করাটা খুব সহজ, তাই সম্ভবত শিল্পীরা বুঝে যান, ঐ পদ্ধতিতে তাঁদের সম্মানীর হিসাব খুব সহজ হবে না। পাইরেসি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত এককালীন সম্মানীই ভরসা।

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৯:২৮

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আমাদের দেশের অডিও প্রযোজকদের সম্পর্কে আমার একটা কথাই মনে হয়, এরা মুদি দোকানদার। তারা আরেকটু বড়চিন্তার অধিকারী হলেই সবক্ষেত্রে ভাল হত।

১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:২১

মোহাম্মদ বলেছেন: ভালো বলেছেন।
ধন্যবাদ।

১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মুয়ীয মাহফুজ বলেছেন: আমি তো জানতাম অখ্যাত ব্যান্ডগুলো মিক্সড এলবামে গান দিলে সিডি বিক্রির জন্য মোটেও টাকা পায়না।যেমন জি-সিরিজের কোনো মিক্সড এলবামে গানের আনুসংগিক খরচের বাইরে ব্যানড বা আর্টিস্টকে ালাদা পেমেন্ট নাকি দেয়া হয়না।অনেক সময় ব্যান্ডগুলো নিজের খরচে গান রেকর্ডিং করে নিয়ে আসে।তবে একথা ঠিক যে বাংলাদেশে আর্টিস্টদের মুল আয় এখনো কনসার্টের উপর নির্ভরশীল।রয়্যালিটিও আলোচনার বিষয় হওয়া উচিত।

আপনার লেখাটি ভালো লাগলো।

১৯| ২৬ শে জুলাই, ২০০৮ ভোর ৫:২১

ফারহান দাউদ বলেছেন: "তারা যদি উচ্চমূল্য হাকিয়ে প্রতি এ্যলবামের জন্য মোটা টাকা পায়, তাতে কিভাবে শিল্পের ক্ষতি হয় তা বুঝতে পারছি না। বরং মোটা টাকা পেলে শিল্পীরা এত বেশী এ্যলবাম করবে না। বছরে একটা দুটা করে ক্ষান্ত দিবে।"
১০০ ভাগ একমত।
ইমন ভাই,বিদেশের সব ব্যান্ডই কিন্তু অ্যালবাম আর রয়্যালটি থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার পাচ্ছে অনেককাল হল,তাদের মান কিন্তু কমছে না বরং বাড়ছে।

২৬ শে জুলাই, ২০০৮ ভোর ৫:৩১

রন্টি চৌধুরী বলেছেন: এদেশেই তো দেখা যায়, বালাম খুব আয়েস করে বলে, এত তাড়াহুড়ো করে এলবাম বের করব না।
হাবিব যখন তখন বলে, আগামী ছমাস শূধু জিঙ্গেল এর জন্য, কোন এলবাম বা কনসার্ট নয়....
কিভাবে বলে? টাকার অভাব নাই বলেই তো। একটা এলবামেই যদি ২০ লাখ পায় তাহলে ৪ টা ৫ লাখি এলবাম করে লাভ কি?

আজকে পত্রিকায দেখলাম সাদি মুহাম্মদ খুব দু্ঃখ করে বলছেন, এবার তার কোন এলবাম বের হচ্ছে না, তিনি বললেন, আগে কোম্পানী ক্যাসেটের ট্র্যাক করার টাকা দিত, এখন শিল্পী নিজের খরচে রেকর্ডিং করে দ্বারে ;দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে।
সাদী মুহাম্মদকে যদি এই করতে হয়, তাহলে কি করে হবে?
দেশের অডিও ব্যবসায়ীরা মুদি দোকানদার ছাড়া কিছই না।

২০| ২৬ শে জুলাই, ২০০৮ ভোর ৫:৩৮

ফারহান দাউদ বলেছেন: দেশের সব ব্যবসায়ীরাই মুদি দোকানদার হয়ে গেছে রন্টি ভাই,নিজের পেশাগত ক্ষেত্রেও দেখতে পাচ্ছি,অফিস সাজাতে ১০ লাখ খরচ করে ফেলবে কিন্তু কর্মীকে ১০ হাজারও দেবে না,ব্যাপার হল,পেয়ে যাচ্ছে,আর শোষন করেও পার পেয়ে যাচ্ছে,কোন নিয়মকানুন নেই,কোন সংঘবদ্ধ চেষ্টা নেই,ব্যবধান তাই বেড়েই যাচ্ছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.