![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শারদীয় অফারের নামে এটা মশকারা না হিন্দুধর্মাবলম্বীদের অপমান?
এর উপযুক্ত বিচার চাই।
একবার ভেবে দেখেন, যদি কেউ মুসলমানদের কোন উৎসবে কাছিম বা শুকুরের মাংসের অফার দিলে কি রক্তারক্তি দাংগা হাংগামা শুরু হয়ে যেত। তাহলে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসবে এ অপমান কেন? অবিলম্বে এই পশুদের গ্রেফতার করে যথাযথ বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করানো হোক।
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০৩
নজসু বলেছেন: কোথাও মনে হয় ভুল হয়েছে।
মনে হয় কোন প্রতিষ্ঠান থেকে এমন বিজ্ঞাপন দেয়া হয়নি।
আজকাল অনেকে ফান করে কিছু মজার ক্লিপ তৈরি করে।
কিন্তু কোন ধর্মের প্রধান উৎসবের নামে এমন করা অন্যায় এবং মূর্খতার কাজ।
এটা নিন্দনীয়।
আমি যতদূর জানি মুসলমানদের কাছিমের মাংস খেতে বাঁধা নেই। শরীয়তে কাঁকড়া, কাছিম খাওয়া হালাল হারাম কোনটাই নয়।
অনেক সময় শুনি (সত্য মিথ্যা জানিনা) কোন কোন দেশে খাবারের সাথে শুকরের মাংস মিশ্রিত থাকে। অনেক মুসলিম না জেনে সেগুলো খেয়ে থাকেন।
কোন কোন সাবানে নাকি শুকুরের চর্বি মেশানো হয়। সেগুলো আমরা ব্যবহার করি।
আমরা জেনে শুনে, অজান্তে হারাম জিনিস ব্যবহার করছি।
হিন্দুদের কেউ কেউ অনুরূপ ভুলের/ইচ্ছায় শিকার হতে পারেন।
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এই ছবিটির উৎস কী আমি জানি না। আপনি উল্লেখও করেননি। তবে আমি সাম্প্রদায়িক বিভেদ ও হানাহানি সৃষ্টির এই প্রচেষ্টার তীব্র নিন্দা জানাই।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩০
এমএইচ রনি১৯৭১ বলেছেন: এই ছবিটির উৎস : prince bazar's website
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:০১
গগণ আলো বলেছেন: ভুল করে করেছে হয়তো। আজ কাল অল্প বয়সের ছেলেমেয়েরা হয়ে উঠেছে মার্কেটিং স্পেসিয়ালিস্ট। তারই ফল এটা হয়তো।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:২২
খাঁজা বাবা বলেছেন: আজকাল সবাই মার্কেটিং বোঝে, সমস্যাটা এখানেই।
মার্কেটিং এর পেছনে যে উপাদান গুলো নিয়ে চিন্তা করা উচিত তা সবজান্তা মার্কেটার রা জানেন না
অনেক সময় সব জান্তা বসদের চাপেও এমন কাজ করা লাগে।
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
করুণাধারা বলেছেন: এই পোস্টার আপনি কোথায় পেলেন? অবশ্যই উত্তর দেবেন। কারণ আমি নিয়মিত প্রিন্স বাজারে যাই, গত 18 তারিখেও গেছি, সেখানে যেসব জিনিস ডিসকাউন্ট দেওয়া হচ্ছে তার তালিকা দেয়া আছে, কিন্তু এমন কোন পোস্টার আমি দেখতে পাইনি!!
এটা উস্কানিমূলক পোস্টার আর কেউ তৈরি করেছে সংঘাত সৃষ্টির জন্য। যাই হোক, আমি স্ক্রিনশট নিয়ে রাখছি, পরেরবার প্রিন্স বাজারে গেলে তাদের দেখাবো। আপনি দয়া করে ছবির উৎসটি বলুন।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৫
এমএইচ রনি১৯৭১ বলেছেন: প্রিন্স বাজার তাদের এ কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে অফারটি ওয়েবসাইট থেকে সরিয়েছে।জিগেস করুন,কেন এ কাজ করেছে।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯
কে ত ন বলেছেন: পূজার প্রসাদ খাওয়া যদি মুসলমানদের জন্য হালাল হয়, তবে এই পোস্টারের বক্তব্যও ঠিক আছে। এটা কুরআন হাদীদের কথা না - আমার নিজের কথা
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮
এভো বলেছেন: এটা একটা ফটোশপ করা উস্কানি মূলক পোষ্টার বলে মনে হচ্ছে ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৬
এমএইচ রনি১৯৭১ বলেছেন: প্রিন্স বাজার তাদের এ কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে অফারটি ওয়েবসাইট থেকে সরিয়েছে।জিগেস করুন,কেন এ কাজ করেছে।
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: ব্লগার করুণাধারাকে ধন্যবাদ বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য ।ছবিটা ফেসবুকে ভাইরাল করা হয়েছে। ফটোশপের কারসাজি বলেই এখন মনে হচ্ছে।খুবই ঘৃন্য একটা কাজ নিঃসন্দেহে।
আর পুজার প্রসাদ খাওয়া নিয়ে যারা ত্যানা পেচাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই যে, হিন্দুরা তাদের প্রসাদ অন্য ধর্মাম্বলীদের খেতে দেয় না। নিরামিশ, লুচি বা নাড়ু মোয়া যেটা পুজার জন্য ব্যবহ্রত হয় না সেইটাই দেয়। সকল সচেতন মানুষের এইটুকু জ্ঞান অবস্যই আছে কোনটা আরেকজনকে খেতে বলা যায়। আবার যারা মুসলিম তারাও অন্য ধর্মে যেটা বারন আছে, সেটা কেন খেতে দেবে? পারস্পরিক শ্রদ্ধা কেবল ভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে নয় প্রতিটি মানুষের মধ্যে থাকাও জরুরী। আপনি যদি জানেন যে কারো হাই ডাইবেটিস আছে, তাকে আপনি যদি মিষ্টি খেতে দেন তবে কি সেটা কি ঠিক হবে?
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৯
কে ত ন বলেছেন: ঢাবিয়ানকে ধন্যবাদ বিষয়টি ক্লিয়ার করার জন্য। আপনি যদি নিশ্চিত হন যে আপনাকে দেয়া নিরামিশ, লুচি বা নাড়ু মোয়া যেটা পুজার জন্য ব্যবহ্রত হয় না সেইটাই দেয়, তাহলে সেটা খেতে আমি কোন অসুবিধা দেখছিনা। কারণ সেগুলো প্রসাদই না।
তাহলে এতদিন ধরে প্রসাদ খাওয়া নিয়ে এত ত্যানা পেঁচালেন কেন?
সচেতন মানুষ সম্পর্কে আপনার ধারণাও ঠিক নয়। মানুষের ধারণা, বাঙালি ফ্রি পেলে আলকাতরাও খায়। তাই অনেক মুসলিম আছে যারা ফ্রি পেলে নাড়ু, মোয়া লুচি এমনিতেই খেয়ে নেবে, সেটা প্রসাদ না আপ্যায়নের জন্য তৈরি, তা নিয়ে মোটেও চিন্তিত নয়।
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: তাদের দরকার একটা অনুষঙ্গ । একটা ইভেন্ট। আর এটা মার্কেটিং এর একটা ভ্যালু সৃষ্টির মাধ্যম। আপনি কি মনে করেন? এইটা যে করেছে সে মার্কেটিং বুঝেনা? আরে ভাই এইটা বুঝেন নাই?কেন মদ, হুইস্কি যে অনলাইন মার্কেটে বিক্রি করে তারা কি ঈদের সময় ছাড় দেয়না? আপনার দরকার এমন ক্লু যাতে একটা ফাটাফাটি ব্লগ লিখতে পারেন। তাদের দরকার ইভেন্ট একটা ফাটাফাটি বিজনেস প্লেন। আপনারা একই মাইন্ডের। বুঝলেন।
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
বিষয়টি দুঃজনক। হয়তো অজ্ঞতা থেকে এমনটি হয়েছে। আশা করি, এর পুনরাবৃত্তি হবে না।
১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
নতুন বলেছেন: এটা কি সত্যই এরা অফার করেছিলো না কি বানানো হয়েছে?
এটা আগে দেখুন... যদি সত্যি না হয় তবে পোস্ট সরিয়ে নিন।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৮
এমএইচ রনি১৯৭১ বলেছেন: প্রিন্স বাজার তাদের এ কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চেয়ে অফারটি ওয়েবসাইট থেকে সরিয়েছে।জিগেস করুন,কেন এ কাজ করেছে।
১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ফাজলামোর একটা সীমা থাকা উচিত।
ওদের এক কোটি টাকা জরিমানা করা উচিত।
১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২১
নতুন বলেছেন: তাইলে তো ওদের অবশ্যই ক্ষমা চাওয়া উচিত।
১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: প্রথম কথা হল - মুসলমান হিসেবে ক্রেতা আকর্ষণের জন্য শারদীয় অফারই দেয়া উচিত নয়। আবার অমুসলিম ক্রেতাদের জন্য শারদীয় অফার দেয়ার ক্ষেত্রে ঠিক আছে। সে ক্ষেত্রে আবার গরুর গোশতের অফার দেয়া ফাইজলামি বা উসকারি বা রাবিশ...
তবে এটা নিয়ে 'ধর্ম যার যার, উৎসব সবার' বিষয়ক বিতর্ক উপভোগ করছি...
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৩৩
শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: বিজ্ঞাপনটা জঘন্য হয়েছে, এবং এই ধরণের বিজ্ঞাপনের কারণে আমার নিজেরই লজ্জা লাগছে। কিন্তু এই বিজ্ঞাপনটা আমাদের সামনে কিছু প্রশ্ন দাড় করিয়ে গেছে; তার উত্তর কে দিবে জানা নাই।
১। তাহলে কি ধর্ম যার যার উৎসব সবারই? কারণ যদি তাই হয়, তাহলে যে যার মত করে পালন করবে; সেটায় তো আপত্তি থাকবার কথা নয়।
২। হুজুরেরা বার বার বলেন যে অন্যের ধর্মীয় উৎসব পালন মানে তাদের সাথে মিশে যাওয়া। কিন্তু যারা ঐ শ্লোগান "ধর্ম যার যার উৎসব সবার" এর পক্ষে; তারা বলেন বিষয়টা এমন নয়। কিন্তু আমি যদি এই বিজ্ঞাপন দেখিয়ে বলি, হিন্দুধর্মালম্বীদের উৎসবে গরুর ছাড় দেওয়া উচিৎ নয়; তাহলে বিষয়টা দাড়ায়ঃ যেহেতু তাদের ধর্মে এটি মানা, তাই তাদের উৎসবে এটি করা ঠিক নয়, কারণ তাদের ধর্মীয় উৎসবে তাদের সাথে তাদের মত করে করতে হবে।..... তাহলে কি হুজুরেরা ঠিকটাই বলতেছিলেন?
৩। একই ভাবে প্রশ্ন উঠেছে যে পুঁজোর প্রসাদ খাওয়া অন্য ধর্মের লোকের ঠিক হবে কি না। প্রশ্নটাকে পাল্টে বলা যায় আল্লাহর উদ্দেশ্যে কোরবানী করা গোস্ত অন্য ধর্মের লোকের জন্য ঠিক হবে কি না। সেই প্রশ্নেও আপনি প্রিন্স বাজারের বিজ্ঞাপনটার পক্ষে না বিপক্ষে সেটা ভেবে দেখতে পারেন।
আমি মুসলিম হিসাবে অন্য ধর্মের উৎসবে দেওয়া ছাড়ের পণ্য, সেটা যদি আমার জন্য হালাল ও হয়, কিনবো না। তেমনি ভাবে আমি এমনটা আশা করবো না যে কেউ আমার ধর্মীয় উৎসবে আমার জন্য হারাম এমন পণ্যের বিজ্ঞাপন দিবে। আমি যেমন চাইনা আমার ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর কেউ আঘাত হানুক, আমিও কারও ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর আঘাত হানতে চাই না। প্রত্যেকের কিছু বিষয়ে দুরত্ব বজায় রাখাটাই শ্রেয় মনে করি।
প্রিন্স বাজারের বিজ্ঞাপনে ধিক্কার জানাই।