নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন

০৯ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮

বড়ু চণ্ডীদাস

মধ্যযুগের প্রথম কবি বড়ু চণ্ডীদাস এবং তাঁর রচিত কাব্যের নাম “শ্রীকৃষ্ণকীর্তন” । মোট তেরো খণ্ডে বিভক্ত এই “শ্রীকৃষ্ণকীর্তন” কাব্য । সেগুলো হলো যথাক্রমেঃ জন্মখন্ড, তাম্বুলখন্ড, দানখণ্ড, নৌকাখন্ড, ভারখন্ড, ছত্রখন্ড, বৃন্দাবনখন্ড, কালীয়দমনখন্ড, যমুনাখন্ড, হারখন্ড, বাণখন্ড, বংশীখন্ড, ও বিরহখন্ড । রাধাকৃষ্ণ কেন্দ্রিক এক একটি অবস্থাকে তুলে ধরার জন্যই এই বিভাজন । সবচে আকর্ষক হলো বংশীখণ্ডঃ

বংশীখন্ড

পাহাড়ীআরাগ ।। একতালী ।। দন্ডক

সখিরা বললো, ‘বঁধু চলো যাই স্নানে;’
বড়াইকে নিয়ে রাধা যায় সেই স্থানে ।
ষোলোশত গোপী গেলো যমুনার ঘাটে,
তাই দেখে কৃষ্ণও চলে গেলো নাটে ।
কখনো মাদল বাজে, বাজে করতাল;
তাই দেখে রাধিকার সখিরা মাতাল ।
আর যতো যন্ত্রীরা ছিলোরে কানুর,
প্রতিদিন নানা তালে তোলে শুধু সুর ।
তা দেখেও ভুলেনা অভিমন্যু-দাসী,
কৃষ্ণ বাজায় তবু মোহনীয় বাঁশি ।
সাত ছিদ্র রেখে তাতে কী অনুপম!
স্বর্ণ-হীরক দিয়ে বাঁধিলো পরম ।
আনন্দে কৃষ্ণের উঠলো ওঁকার,
বাঁশির সুরেতে দিলো মোহনীয় ধার ।
যমুনার ঘাটে রাধা শুনে বাঁশিধ্বনি,
জল নিয়ে ঘরে এলো, আইহন–রানি ।
বৃন্দাবনে বাঁশি বাজে নন্দ-নন্দন,
গাইল যে বড়ুচণ্ডী বাসলীগণ ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:১৮

যাযাবর জিয়া বলেছেন: আপনার ওয়ালে একটু আগেই পড়েছি । আবারো পড়লাম।

০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:০৮

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আজকে ব্লগে গল্প দিতে চেয়েছিলাম । হঠাৎ কী মনে করে জানি ঐ লেখাটা এখানেও দিলাম । যাহোক, আপনাকে ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.