নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Our sweetest songs are those that tell of saddest thought (Shelly).

রূপক বিধৌত সাধু

মন রে, কৃষিকাজ জানো না; এমন মানবজমিন রইলো পতিত আবাদ করলে ফলত সোনা! রামপ্রসাদ সেন ([email protected])

রূপক বিধৌত সাধু › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাহু

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:২৪


ঢাকা-ময়মনসিংহ রোড থেকে নেমে পশ্চিম দিকে বারবৈকার দিকে একটা সড়ক এগিয়েছে। গাজীপুরের ওদিকেই থাকতাম আমি। নতুন বাসা। মোড়ে একটা বিউটি পার্লার পড়ে। তার একপাশে কসমেটিক্সের দোকান। দিনের বেশিরভাগ সময় বন্ধ থাকে। খোলা হয় সন্ধ্যের দিকে।

সেদিন ওই পথ দিয়ে বাসায় ফিরছিলাম। দেখি সুন্দর একটা মেয়ে মুখ ভারি করে বসে আছে। এত সুন্দর একটা মেয়ে মুখ ভার করে বসে থাকবে; এটা কেমন কথা।

জিগ্যেস করলাম, "মন খারাপ?"

সে একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেল। অচেনা একজন লোক তাকে এমন কিছু জিগ্যেস করবে; সে হয়তো ভাবতে পারে নি। আমার দিকে নিষ্পলক তাকিয়ে রইল।

আমার বাসাটা চার তলায়। এক সাবেক সহকর্মী আমার রুমমেট। পাশের রুমে আরও কয়েকজন থাকেন। বাসাটা আমার নতুন কর্মস্থলের কাছেই। হেঁটে যেতে সর্বোচ্চ পাঁচ মিনিট লাগে।

আগের বাসাটা রাস্তার ওপাশে ছিল। ছয় মাসের মতো ছিলাম সেখানে। প্রাণসংশয়ের কারণে ছাড়তে বাধ্য হই। অবশ্য সেখানে থেকে বিশেষ লাভও হতো না। কারণ, আমার চাকরিটা ছিল না।

চাকরি চলে যাওয়ার প্রেক্ষাপটটা বলি। সময়টা ২০১৮ সালের শেষাশেষি। গাজীপুরের নগপাড়া এলাকায় একটা স্কুলে ইংলিশ পড়াতাম। শিক্ষার্থীরা নানান প্রশ্ন করত। এদের বেশিরভাগ বিজ্ঞান সংশ্লিষ্ট। তবে বিব্রতকর ব্যাপার হলো, বিজ্ঞানের মধ্যে ধর্ম টেনে নিয়ে আসত সর্বাবস্থায়। ধর্মগুরুরা বড় বিজ্ঞানী ছিলেন; এইসেই।

ইংলিশ পড়াতাম যেহেতু, বিজ্ঞান নিয়ে আলোকপাত করার অবকাশ থাকত না। গ্রামার আর লিটারেচার নিয়েই সময় যেত। একদিন ধর্ম-বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা হলো। বিজ্ঞানী এবং ধর্মগুরুদের নিয়েও কথা হলো। বুঝলাম, আমার নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গি কয়েকজনের পছন্দ হয়নি। প্রধান শিক্ষক বরাবর অভিযোগ করা হলো।

প্রধান শিক্ষক আমাকে ডেকে পাঠালেন। বললেন, "আপনাকে কি বিজ্ঞান পড়াতে রাখা হয়েছে?"

আমার বোঝা উচিত ছিল, যে দেশে যে ভাও গুণ বুঝে নৌকা বাও।

চাকরি ছেড়ে দিলাম। অবশ্য যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, ক্ষমা না চাইলে রাখতও না। কিন্তু আমি তো ক্ষমা চাব না।

চাকরি ছেড়ে চলে এলেও স্বস্তি মিলছিল না। পুরো এলাকা আমার বিরুদ্ধে ক্ষেপে গেছে। কয়েকজন সহকর্মী আমার বিরুদ্ধে এমন সব অপবাদ দিচ্ছিলেন, আমি যারপরনাই অবাক হচ্ছিলাম। এদের সঙ্গে সখ্য ছিল আমার। অথচ এরা যে আমাকে প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবতেন, কখনো মনেই হয়নি। আমাকে যেসব শিক্ষার্থী অত্যাধিক পছন্দ করত, এদের প্ররোচনায় দেখা গেল তারাও আমার বিপক্ষে চলে গেল।

স্কুলের পাশের মাদ্রাসার হুজুররা আমাকে হন্যে হয়ে খুঁজতে লাগল। আমাকে ক্ষমা চাইতে হবে। মাদ্রাসার ছেলেরা পুরো এলাকা চষে বেড়াচ্ছে আমার খোঁজ পেতে। আমি তখন গৃহবন্দী।

আমি যেখানে থাকি, এর পাশে আরেকটা স্কুলের প্রধান শিক্ষক আমার আগের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বন্ধু। উনি ছাত্র পাঠালেন আমাকে ধরে নিতে। ভাগ্যক্রমে তখন আমি ময়মনসিংহে ছিলাম। যার বাসায় থাকতাম, তার মেয়ের জামাই আমাকে চিনতেন। উনি ব্যাপারটা সামলানোর চেষ্টা করেছিলেন।

স্কুলে আমার বন্ধুস্থানীয় এক সহকর্মী ছিলেন। আপডেট দিচ্ছিলেন তিনি। আত্মগোপনে যাওয়ার বুদ্ধিও দিলেন। কিন্তু সেটা যে করব, তার উপায়ও ছিল না। একে তো চাকরি নেই, তার ওপর হাত একেবারে খালি। ধার করার মতো অবস্থাও নেই। একজন ব্লগার ওই সময় হাজার পাঁচেক টাকা পাঠিয়েছিলেন। খুব কাজে দিয়েছিল।

শারীরিক অবস্থা এমনিতেই খারাপ। তার ওপর খাওয়া-ঘুমের নেই ঠিক। দুশ্চিন্তায় ভেঙে পড়ছিলাম। ব্লগে তেমন একটিভ ছিলাম না তখন। একজন ব্লগার এমপিও পোস্টে একটা চাকরির প্রস্তাব রেখেছিলেন। অফিসিয়াল কিছু পাওয়ার অনুরোধ জানিয়ে প্রস্তাবটা তখন নাকচ করেছিলাম। কারণ, ওই চাকরি করার মতো শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ছিল না।


এমন পরিস্থিতি যে এবারই প্রথম, তা না। ২০১৫ সালের শেষ অথবা ১৬ সালের শুরু। তখন ব্লগে বেশ সক্রিয় আমি। ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক বিষয়ে পোস্ট বা মন্তব্য চালাচালি নিয়ে হরহামেশাই অনেকের সঙ্গে বাবানুবাদ হতো। আমি নব উদ্যমে পোস্ট করতাম বা মন্তব্য করতাম। একসময় দেখা গেল আমার বিরোধী একটা শ্রেণি তৈরি হয়ে গেছে। আমার নিরীহ পোস্টেও কেউ কেউ অহেতুক গালমন্দ করে। একজন অস্ট্রেলিয়া থেকে হুমকি দিয়ে বসল।

ওই সময়টায় কয়েকজন ব্লগারকে ইতিমধ্যে হত্যা করা হয়েছে। ব্লগ সম্পর্কে জনমনে নেতিবাচক প্রচারণা। আমি উপলব্ধি করলাম, বড় ধরনের ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছি।

ব্লগে যে হত্যার হুমকি দিয়েছিল, সে ফেসবুকেও হাজির। আমি মেসেজ রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করিনি। আমার পোস্ট তখন পাবলিক করা ছিল। বেছে বেছে আমার বন্ধুদের মেসেজ দিতে লাগল। তারা যেন আমার মোবাইল নাম্বারটা দেয়, সেই অনুরোধও করতে লাগল।

আমার বন্ধুরা জানত আমার লেখালেখি সম্পর্কে। তারা নাম্বার দিতে অস্বীকৃতি জানাল। আমি যখন ঘটনাটা শেয়ার করে আমার নম্বরটা যেন কাউকে না দেওয়া হয় মর্মে অনুরোধ জানালাম, কয়েকজন আইডি ডিএকটটিভ করে রাখার পরামর্শ দিল।



করোনার সময় তখন। একজন বিখ্যাত ধর্মগুরু মৃত্যুবরণ করলেন। জানাজায় বহু লোক সমবেত। দেশবাসী উৎকণ্ঠিত এই বুঝি করোনায় লাখেলাখে মানুষ মরে! আমিও পোস্ট দিলাম আরেকজন ব্যক্তিত্ব মারা গেলে তো অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যাবে।

জানি না মন্তব্যটায় কী এমন ছিল, যা কারও মনোবেদনার কারণ হতে পারে। হাটহাজারি থেকে হুমকি আসতে লাগল। মজার ব্যাপার হলো, হুমকিদাতাদের প্রধান একজন নারী। আমাকে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা হবে। আরও নানা ধরনের হুমকি দিতে লাগল। বুঝতে পারছিলাম না কী এমন বলেছি।

আগে একাধিকবার ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছি, তাই ভয়টা আরও বেশি ছিল। তবুও মনকে সান্ত্বনা দিতাম এটা ভেবে যে আমি তো ভুল কিছু বলিনি। একজন মানুষ কি ভালোমন্দ কিছু বলতে পারে না? মতের বিপক্ষে গেলেই কি তাকে হত্যা করতে হবে?

সক্রেটিসকে না কি বলা হয়েছিল চুপচাপ থাকলে মাফ করে দেওয়া হবে। সক্রেটিস বলেছিলেন, "আমার বয়স হয়ে গেছে। যে ক'দিন বাঁচি, কথা বলেই বাঁচতে চাই। বোবার মতো বাঁচার চেয়ে মৃত্যু শ্রেয়।"

ব্রুনোও তো মৃত্যুকে বেছে নিয়েছিলেন।

মানুষ কথা বলা ছাড়া বাঁচতে পারে না। খাওয়া, পরার মতো কথা বলার স্বাধীনতাও দরকার। তাই বলে কাউকে হত্যা করা সভ্য মানুষের কাজ হতে পারে না। অথচ দুঃখজনক ব্যাপার হলো, কথা বলতে গিয়েও রাজনৈতিক অথবা ধর্মীয় কারণে অনেককেই মরতে হয়।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯

শায়মা বলেছেন: তাইতো কথা এমনভাবে বলা শিখতে হবে সাপও মরবে লাঠিও ভাঙ্গবে না। কথা বলার স্বাধীনতা আছে ঠিকই কিন্তু বুদ্ধিমত্তার সাথে বলাটাই এ যুগের জন্য সমিচীন।

কথায় আছে না সত্য কথার ভাত নেই। তেমনই সব সত্যই ভাত পাবে বা ভাতে মারবে বা প্রানে মারবে না তাহা ভাবা বোকামী।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কথা বলার স্বাধীনতা আছে ঠিকই কিন্তু বুদ্ধিমত্তার সাথে বলাটাই এ যুগের জন্য সমীচীন। ঠিকই। মাথা ঠাণ্ডা রেখে পরিস্থিতি সামাল দেওয়াও দরকার। হুটহাট কিছু বলে বসলে বা করে বসলে পরে সব আয়ত্তের বাইরে চলে যায়।

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ২০১২/১৩/১৪ সালে ফেসবুকে অনেক গালাগাল সমৃদ্ধ হুমকি পেতাম। তখন অনেক সাবধানে চলাফেরা করতাম।
এখন সেই ফেসবুক আইডিও নাই, আর হুমকি ধামকিও নাই।

আপনার প্রথম ঘটনার ক্ষেত্রে প্রফেশনাল জেলাসি মুখ্য ভূমিকা পালন করেছে বলে আমার মনে হয়।

সক্রেটিস আর বুনো'র জমানার হিসেব এখন আর চলে বলে মনে হয় না।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:০২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আগুন লাগার পর অনেকেই আলোপোড়া খেতে চেয়েছিল; এটা বিলক্ষণ বুঝতে পারি।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫১

শায়মা বলেছেন: তুমি বলেছিলে আমি মন্তব্যে তেমন গুরুত্ব দেই না। মানে গুরুত্বপূর্ণ মতামত কম দেই। কথাটা আসলে খুবই ভুল ভাইয়ু!

আমি সহজ কথা যায় না বলা সহজে এই বেদবাক্য মনে রেখেই সহজ কথা সহজ করে বলতে শিখেছি।

তুমি শেখোনি তাই তোমার এই অবস্থা হয়েছে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: মাঝেমধ্যে হ্যাঁ/না এর বাইরে উত্তর থাকে না। কারও মনোমতো না হলে সংবেদনশীল ইস্যুতে তখনই গোল বাঁধে।

৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বেঁচে থাকার জন্য একটু কৌশলী হওয়াও আবশ্যক। দেশ ও সমাজে অবদান রাখতে হলে কিছুদিন বেঁচে থাকতে হবে। সমাজকে কিছু দেয়ার পর স্পষ্টবাদী হলে আপনার পক্ষে আরো অসংখ্য প্রতিবাদী মানুষ পাবেন। তখন লড়াই করাও সহজতর হবে।



২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ঠিক তাই।

৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৯

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বলেন কী আপনার তো ভাই কম ঝামেলা পোহাতে হয় না । অবশ্য কী আর বলব । আমারেও যে কত কথা শুনতে হইছে রে ভাই । সেসব আমি বলি না !! লেখালেখির জগতে সবচেয়ে বড় ভয়ংকর মানুষ বসবাস করে !

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৫

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কী যে দিন গেছে! ভাবলে শিউরে উঠি।

৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২১

শেরজা তপন বলেছেন: খুব হ্যাঁপা গেছে আপনার।
অপেক্ষা করুন এই কঠিন শিক্ষাগুলো ভবিষ্যতে বেশ কাজে দিবে।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কাজে লাগাচ্ছি।

৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:২৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আধুনিক যুগ
কথাবার্তার ষ্টাইলটা আধুনিক হতে হবে
নইলে
পাথর চাপা, ট্রাকচাপা চাপাতি চাপার
আঘাতে মরতে হবে ।

২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১৬

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এ যুগে কায়দা করে বেঁচে থাকাই আসল।

৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:১৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু,



শুরুর মন খারাপ করা মেয়েটির সাথে পুরো পোস্টটির সংশ্লিষ্টতা কুঁজে পেলুম না। না কি আমারই বুঝতে পারার ভুল ?

আপনার পোস্ট পড়ে নিবর্হণ নির্ঘোষ এর বলা "লেখালেখির জগতে সবচেয়ে বড় ভয়ংকর মানুষ বসবাস করে !" এই কথাটিই বলতে হচ্ছে।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:০৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুরুর মন খারাপ করা মেয়েটির সাথে পুরো পোস্টটির সংশ্লিষ্টতা খুঁজে পেলুম না। না কি আমারই বুঝতে পারার ভুল? লেখা কোন দিক থেকে কোনদিকে মোড় নিল নিজেই বুঝতে পারলাম না :(। শুরুতে ভৌতিক কিছু লেখার ইচ্ছে ছিল। পরে জীবনের খণ্ডিত অংশ জুড়ে দিলাম।

৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: এই ব্লগেই একজন আমাকে ডিজিটাল আইনে মামলা করার হুমকি দিয়েছিলো।অপরাধ,নবী মোহাম্মদ যখন বিবি আয়েশাকে বিবাহ করে তখন তার বয়স ছিলো ছয় বছর।কেনো এটা লিখলাম।সত্যি কথাও লিখা যাবে না।
যারা মুক্ত চিন্তার চর্চা করে তাদের ধর্মের ভাইরাসে আক্রান্ত লোকদের হাত থেকে সাবধান থাকতে হবে।কথাটা বলেছিলো অভিজিত রায়।কিন্তু তিনিই সাবধান থাকতে পারেন নাই।কায়দা করে বেঁচে থাকতে হয়,সুন্দর বলছেন।

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:১১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সংবেদনশীল ইস্যুতে অপ্রিয় সত্য কথা কথাও লোকজন মেনে নিতে অপারগ।

১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬

কিরকুট বলেছেন: এই ব্লগ যে নিরাপদ এমন ভাববেন না ! এখানেও শকুনের নখ তার শিকার খুঁজে বেড়াচ্ছে । এরা আছে ভালো মানুষের মুখশ পরে ! ব্লগের অতি পিরিচিত ব্যাতিত যেমন এডমিন ছাড়া অন্য কেউ যদি মোবাইল নাম্বার, ই-মেইল আইডি চায় ভুলে কেবল না স্বপ্নেও দেবেন না । এরা প্রচন্ড ধুর্ত ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:১৯

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আসলেই। নিরাপত্তা কোথাও নেই।

১১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: কি বলবো বুঝতে পারছি না।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:২০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কেন?

১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ২:৪০

ইসিয়াক বলেছেন:





আমি একটা কথাই বলবো আপনি অতি মাত্রার সহজ সরল। এমন মানুষ এ যুগে অচল। আজকাল আমার প্রায় মনে হয় ছোট বেলায় পাঠ্য বই এ পড়া নীতি কথাগুলোর কোন মূল্য নেই এখন আর। সব ভুল। কারণ এখন ঠগ বাটপারের যুগ। মুখে থাকবে মধু অন্তরে থাকবে বিষ তাহলেই সে টিকে থাকার ইদুর দৌড়ে জিতবে।বাকিরা হারিয়ে যাবে।
সত্যি কথার নীতি কথার কোন ভাত নেই।
সবশেষে এটুকুই বলবো, কথা বার্তায় আপনি একটু কৌশলী হউন।
শুভকামনা।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৮:২২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অবাক করা বিষয় কি জানেন? বোবা হয়ে থাকলেও দেখা যায় শত্রুর অভাব নেই। অথচ একসময় শুনতাম বোবার শত্রু নেই। যে যত গলাবাজি করে, কৌশলে চিটিংবাজি করতে পারে সে তত সুবিধা করতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.