নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখি....

মো: হাসানূর রহমান রিজভী

একদিন তুমি এসেছিলে ভবে,কেঁদেছিলে তুমি হেসেছিলো সবে... এমন জীবন করিবে গঠন,মরনে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভূবন......

মো: হাসানূর রহমান রিজভী › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রবাসীদের জন্য বারো দাবি

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:০০

বাংলাদেশে প্রবাসী আয় কমেছে।এ নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক তথা বাংলাদেশ সরকার যথেষ্ট উদ্বিগ্ন। উদ্বিগ্ন হওয়ার মতই খবর বটে।মেঘ না চাইতেই বানের জলের মত বিপুল পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা বাংলাদেশকে যে পরিমান সমৃদ্ধ করেছে তা অনেক উন্নয়নশীল দেশের কাছেই ঈর্ষার কারন।

কিন্তু জিরো ইনভেস্টমেন্ট(জিরো ইনভেস্টমেন্ট বলা ভূল হবে,কেননা সরকার জনগনের জন্য নূন্যতম হলেও খরচ করে) এর এই হাই প্রফিটেবল খাত ধরে রাখার জন্য সরকার কি পদক্ষেপ গ্রহন করেছে??

হ্যা,সরকার একটি পদক্ষেপ গ্রহন করেছে।বিপুল পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা প্রেরন কারিকে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান করেছে! অবস্যই ভাল উদ্যোগ। কিন্তু কতটুকু কাজের সেটাই ভাববার বিষয়।

আমি একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা।সেই হিসেবে আমার রেমিটেন্স নিয়ে বাস্তব অভীঙ্গতা আছে,যা মোটেও সুখকর নয়।অনান্য রেমিটেন্স যোদ্ধা ভাইদের দুঃখ দূর্দশা নিজের চোখে দেখার সুযোগ হয়েছে।

বাংলাদেশের সরকার রেমিটেন্স প্রবাহ কমে যাবার কারন হিসেবে হুন্ডি ব্যাবসা কে দায়ী করেছে।সরকারের এই অভিযোগ একদম সঠিক।আরো দায়ী করেছে মোবাইল ব্যাংকিং খাতকে।সেটা নিয়ে মাথা না ঘামলেও চলবে কারন পদ্ধতি একই"হুন্ডি"।

আসুন হুন্ডি নিয়ে কিছু আলোচনা পর্যালোচনা এবং হুন্ডি প্রতিরোধে সরকারের কর্ম পদ্ধতি এবং আমার নিজের বাস্তব অভীঙ্গতা থেকে কিছু প্রস্তাব পেশ করি....

আপনাদের কি প্রাথমিকে পড়া সেই খরগোশ আর কচ্ছপের দৌড়ের কথা মনে আছে?? অবস্যই মনে আছে,আমি গল্পে যাব না।গল্পটি মাথায় রাখবেন পরে কাজে লাগবে।

একজন শ্রমিক কর্মকর্তা প্রবাসে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেন।যদি দেশে থাকতেন তাহলেও তাকে মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হত,কিন্তু বিনিময়ে সে প্রিয় মানুষদের সংস্পর্শ পেত,প্রিয় দেশের সান্নিধ্য পেত।এক জন মানুষ যখন প্রবাসে পা বাড়ায়,প্রথমত একটি নতুন পরিবেশ একটি নতুন আবহাওয়া, ভাষা গত সমস্যা,সাংস্কৃতিক সমস্যা,বাংলাদেশীদের অবঙ্গার চোখে দেখা এবং প্রিয় মানুষ এবং প্রিয় দেশ সান্নিধ্য বঞ্চিত এক কঠিন পৃথিবীর সম্মুখিন হয়।

এই অবস্হায় একজন মানুষের টিকে থাকতে সর্বোচ্চ চেষ্টাটুকু করতে হয়।সর্বোচ্চো পরিশ্রম প্রয়োজন।এবং বাংলাদেশের রেমিটেন্স যোদ্ধারা খুব দক্ষতার সহিত এই ধাপ সম্পন্ন করে।এটা আমাদের সৌভাগ্যই বলা যেতে পারে।

একজন প্রবাসী কি কি থেকে বঞ্চিত হয় আসুন তার একটি তালিকা তৈরী করিঃ

১.প্রিয়জনের সান্নিধ্য (বাবা,মা,ভাই-বোন,বন্ধু,আত্বীয় স্বজন)
২.জৈবিক চাহিদা বঞ্চিত(মৌলিক চাহিদা)
৩.বাসস্হান সমস্যা,গাদা গাদি করে থাকতে হয়(মৌলিক চাহিদা)
৪.টয়লেট সুবিধা বঞ্চিত(অনেকের জন্য একটি)
৫.ভাষা গত সুবিধা
৬.বিদেশিদের অবঙ্গা সূচক আচরন গত অসুবিধা
৭.অনান্য দেশের কর্মীদের আক্রমনাত্বক মনোভাব
৮.বৈদেশিক কর্মী হিসেবে স্হানীয় সরকারের অসহযোগিতা মূলক মনো ভাব

ইত্যদি ইত্যাদি।
একজন শ্রমিক যখন বিদেশ বিভূয়ে এই সমস্যাগুলো মাথায় নিয়ে কাজ করে,কি পরিমান মানুষিক চাপ নিয়ে কাজ করে একবার ভেবে দেখেন।কাজ শেষে বেশির শ্রমিকই যে মজুরি পায় তা তার কাজের তুলনায় কম।এটা হওয়াটাই স্বাভাবিক কারন কোম্পানি নিজেদের স্বার্থ দেখবে,অনান্য দেশ খুজে সবচে কম মূল্যের শ্রমিকই সে গ্রহন করবে।এবং আমরাও এই বেতনে রাজি হয়েই বাইরে পা বাড়াই।

একজন শ্রমিক কে প্রবাসে আসতে কি পরিমান অর্থ খরচ করতে হয়?? কখনও কখনও তা সর্বোচ্চ আট থেকে দশ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে।আমি সর্বনিম্ন দেখেছি দুই লক্ষ।এভারেজ যদি আমরা চার লক্ষ ধরি, তাহলে একটি নিম্ন বৃত্ত অথবা নিম্ন মধ্য বৃত্ত পরিবারের পুরো টাকাটাই ঋন অথবা জমি বিক্রয় থেকে সংগ্রহ করতে হবে।

এখন একজন শ্রমিক যদি মাসে এভারেজ পঁচিশ হাজার টাকা বেতন পায়,তাহলে তার ধার-দেনা শোধ করতে লাগবে দেড় বছর।এই দেড় বছর তাকে সংসারে টাকা পাঠাতে হবে।তার নিজের ও কিছু খরচ আছে।তাহলে পঁচিশ হাজার থেকে সে যদি নিজের জন্য মাসে পাঁচ হাজার খরচ করে, সংসার খরচের জন্য দশ হাজার এবং ঋন শোধের জন্য দশ হাজার,তাহলে তার চার লাখ টাকা তুলতে লাগবে প্রায় সাড়ে তিন বছর।

তার মানে হল প্রবাসের একটি টাকা সোনার চেয়ে দামি।

এখন লিগ্যাল ওয়েতে টাকা পাঠাতে গেলে ক্ষেত্র বিশেষে সর্বনিম্ন (মালয়শিয়ায়) একশত পঞ্চাশ টাকা থেকে শুরু।টাকার রেটও পাবে ব্যাংকরেট।কিন্তু হুন্ডি ব্যাবসায়ী দালাল বোয়াল মাছের মত হা করে থাকে কখন এই সব সাধারন শ্রমিককে লোভে ফেলা যাবে।যেহেতু হুন্ডিতে টাকা পাঠাতে কোন চার্জ নেই এবং ব্যাংক রেটের চেয়ে কমপক্ষে এক টাকা বেশি পাওয়া যায় সো সাধারন শ্রমিকেরা খুব সহজেই লোভে পড়ে যায়।

একজন মানুষকে যদি মাসে পনেরশ থেকে দুই হাজার টাকা এক্সট্রা দেওয়া হয়, তার বেতন থেকে তাহলে অনেকের ভেতর থেকে দেশপ্রেম হারিয়ে যাবে।

বাংলাদেশের রেমিটেন্স যোদ্ধারা খোদ বাংলাদেশেই হেয় প্রতিপন্নের শিকার হয়।বিভিন্ন নাটক সিনেমায় তাদের অপমান করা হয়।এয়ার্পোটে অসহযোগিতার শিকার হয়।বিদেশস্হ বাংলাদেশি দূতাবাসে সহযোগিতা পায় না।

প্রথমত সরকারের উচিৎ প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে দেশপ্রেম তৈরী করা।আসুন আমার ব্যাক্তিগত একটি মতামত থেকে দেখে নেই কিভাবে সরকার প্রবাসী দের মধ্যে দেশপ্রেম তৈরী করতে পারে

১.বাংলাদেশি এজেন্টদের সবসময় মনিটরিং এ রাখা,

২.প্রবাসীদের সর্ব সময় সর্ব বিষয়ে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করা,

৩.সহজ শর্তে বিনা সুদে ঋন প্রদান,

৪.এয়ার পোর্টে সর্বোচ্চ সুযোগ সুবিধা প্রদান করত,প্রবাসীদের সন্মান দেখানোর আদেশ দেওয়া,

৫.বিদেশস্হ বাংলাদেশি মিশনে প্রবাসীদের সমস্যার তাৎক্ষনিক সমাধান করা,প্রয়োজনে লোকবল অফিস সম্প্রসারন করা,

৬.প্রতিমাসে রেমিটেন্স প্রদান কারিকে বিশেষ কার্ড দেওয়া যেতে পারে,যে কার্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশে অবস্হিত তার পরিবার পরিজন যে কোন বিপদে তাৎক্ষনিক সহযোগিতা পাবে সেটা হসপিটাল হোক আর থানা হোক কিংবা অন্য যে কোন জায়গায়,

৭.সরকার প্রবাসী বাংলাদেশির পরিবারের জন্য বিশেষ রেশন কার্ড চালু করতে পারে,

৮.যারা পাঁচ বছরের অধিক সময় বাইরে থাকবেন এবং বৈধ পথে টাকা পাঠাবেন তাদের জীবন বিমা অথবা এক কালিন কিছু অর্থ সহযোগিতা দেওয়া যেতে পারে।

৯.যে সব প্রবাসীরা পনের বছরের অধিক সময় বাইরে থাকবেন তাদের জন্য পেনশন চালু করা যেতে পারে।

১০.দেশের নামকরা স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবাসী সন্তানদের জন্য প্রবাসী কোটা চালু করা যেতে পারে।

১১.প্রবাসে কাজ করতে গিয়ে মারা গেলে স্ত্রী সন্তানের পুরো দায়িত্ব সরকার কে নিতে হবে।

১২.প্রবাসীদের জন্য বাংলাদেশে বিশেষ হটলাইন নাম্বার চালু করা যেতে পারে,কেউ বিপদাপন্ন হলে এই নম্বরে ফোন দিলে সরকার যেন তড়িৎ একশান নিতে পারে।

সরকার মিলিয়ন ডলার পাঠানো একজন খরগোশকে পুরষ্কার দেয় কিন্তু লক্ষাধিক কচ্ছপ বিলিয়ন ডলার নিয়ে বসে তাদেট জন্য কি??

প্রবাসীদের বোঝাতে হবে,এ দেশটা তাদের।প্রবাসীদের বোঝাতে হবে তারা দেশের সম্পদ।প্রবাসীদের বোঝাতে হবে তাদের একটু হেল্পে তাদের প্রানপ্রিয় দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারে।প্রবাসীদের অসন্মান কারিদের আঈনের আওতায় আনতে হবে।

আমি যে দাবি দাওয়া দিয়েছি,কোনটিই কি অসম্ভব? মাননীয় সরকার আপনি যখন দেশের মানুষের কাছ থেকে কোন কিছু আশা করছেন,তার আগে ভাবুন আপনি তাদের জন্য কি করেছেন


ধন্যবাদ


মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৮

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: সুন্দর একটা লেখা ,ধন্যবাদ

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীকে বিদেশে ক্রীতদাস হিসেবে বিক্রয় বন্ধ হোক; দেশে মানুষের জন্য চাকুরীর সংস্হান শুরু হোক। পদ্মাসেতুর মতু প্রজেক্ট বাংগালীদের করা উচিত ছিল। চীনা, ভারতীয় ও অন্যানয় বিদেশীরা মিলে রেমিট্যান্সের কাছাকাছি ডলার নিয়ে যাচ্ছে।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: শুধু বাঙ্গালি না,পৃথিবীর সব দেশের মানুষই কৃতদাস.....সবার ই চাকর হয়ে টাকা ইনকাম করতে হয়।কেউ ব্যাবসা করে।যারা ব্যাবসা করে তারা কৃতদাস নয়।এক সময় অনান্য দেশ আমাদের থেকে লুটপাট করে নিয়ে গেছে,এখন আমাদের আনার পালা।

বিদেশে মানুষ যাক,আমি এটার সাপোর্ট করি,বাট সব কিছু সিস্টেম ওয়াইজ হোক।এটাই আমার চাওয়া।

বাংলার মানুষ পদ্মা ক্যান,তার চেয়ে বড় সেতু বানাবে তার জন্য তো আগে সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রবাসীদের জন্য এক দাবী, দেশে চাকুরী সৃস্টি করা হোক।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: দেশে এত চাকুরি সরকার কিভাবে সৃষ্টি করবে?? আমদানি করতে বৈদেশিক মুদ্রার ও দরকার আছে।আমাদের তো সূঁচ ও বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৪

মিঃ আতিক বলেছেন: যারা দেশে আছে তারা বুঝবেনা বিদেশে ভিসা যে কতো বড় সমস্যা, সারা বছর কতো কামাই রোজগার করেছেন সেটা পরে হিসাব হবে,বছর শেষে ভিসা লাগানর জন্য দেড় দুই লাখ টাকা জোগাড় করা যে কি কষ্টের যারা ভুক্ত ভোগী তারাই জানেন।

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আতিক ভাই,আমার সহমর্মিতা জানবেন।কিছু করার নেই,যে দেশে যে সিস্টেম আর কি।জবে ঢোকার আগে একটু খোজ খবর নিয়ে ঢুকলে এ সমস্যা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব বলে আমার মনে হয়।যদি সম্ভব হয় বিস্তারিত জানাবেন।ধন্যবাদ।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০০

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:১৬

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: শুধু বাঙ্গালি না,পৃথিবীর সব দেশের মানুষই কৃতদাস.....সবার ই চাকর হয়ে টাকা ইনকাম করতে হয়।কেউ ব্যাবসা করে।যারা ব্যাবসা করে তারা কৃতদাস নয়।এক সময় অনান্য দেশ আমাদের থেকে লুটপাট করে নিয়ে গেছে,এখন আমাদের আনার পালা।

বিদেশে মানুষ যাক,আমি এটার সাপোর্ট করি,বাট সব কিছু সিস্টেম ওয়াইজ হোক।এটাই আমার চাওয়া।

বাংলার মানুষ পদ্মা ক্যান,তার চেয়ে বড় সেতু বানাবে তার জন্য তো আগে সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।

৭| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি বুঝলাম না সরকার খালি রেমিটেন্স কম হলেই চিন্তা ভাবনা শুরু করে দেয়। অবশ্যই নিজ দেশে বৈধভাবে টাকা পাঠানো উচিত। অবৈধ পন্থা সবসময় থাকবেই। বাড়তি টাকার লোভ গরীব লোকেরা করবেই! কিন্তু আমার কথা অন্যখানে। সরকার তো আরো অনেক ভাবে টাকা কামাতে পারে। যেমন - ভালো বিমান কিনে প্রবাসীদের সার্ভিস দিয়েই অনেক টাকা কামানো যায়। ঠিক একই ভাবে দক্ষ পাইলট(বিমানে নাকি বিদেশী পাইলট চাকুরি করে!), কেবিন ক্র সহ এই খাতে আয় বাড়ানোর অনেক উপায় আছে। সেগুলোতে নজর দিলেই তো হয়...

০৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০০

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: বিচার মানি ভাই,বাংলাদেশ একটি কোরাপ্টেড কান্ট্রি।এখানে সহজ ভাবে কোন কিছু চিন্তা করে হয় না।এদেশে সিন্ডিকেট বলে একটা কথা আছে।এটা মনে রাখবেন।

বিমান ভাড়ার টাকা বিদেশিদেরই নিয়ে যেতে দিন,দেশের প্রবাসী মানুষগুলকে কিছু সুযোগসুবিধা দিলে সমস্যা হবে না।

৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, "দেশে এত চাকুরি সরকার কিভাবে সৃষ্টি করবে?? আমদানি করতে বৈদেশিক মুদ্রার ও দরকার আছে।আমাদের তো সূঁচ ও বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। "

-১৯৭২ সালে সুঁচ আমদানীর দরকার ছিলো, ১৯৭৩ সালে আমদানী করা ছিল বোকার লক্ষন।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:১৩

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,বেয়াদবী মাফ করবেন।এই বিপুল পরিমান মানব সম্পদ কাজে লাগানোর সবচে ভাল উপায় আমি প্রবাসী কর্মীর মাঝেই দেখতে পাই।

যেমন ফিলিপাইন,তারা প্রায় অর্ধেক মানব সম্পদ দেশের বাইরে পাঠিয়েছে,কিন্তু ফিলিপাইনেরা খরুচে স্বভাবের কারনে তেমন কিছু করতে না পারলেও দেশটাকে চেঞ্জ করে দিয়েছে।

একটু পরামর্শ দেন কিভাবে এই বিশাল জনসংখ্যাকে দেশে কাজে লাগান যায়?

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০০

শেয়াল বলেছেন: একমত

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১১

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.