নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখি....

মো: হাসানূর রহমান রিজভী

একদিন তুমি এসেছিলে ভবে,কেঁদেছিলে তুমি হেসেছিলো সবে... এমন জীবন করিবে গঠন,মরনে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভূবন......

মো: হাসানূর রহমান রিজভী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধোঁয়া

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪২



"স্যার গাজা খেলে কেমন লাগে?"
আমার চিন্তায় ছেদ পড়ল।মাত্রই আর্কিমিডিস এর চৌবাচ্চার গল্পটি বলে শেষ করেছি।এখন সুত্রে যাব।এই সময় আমরা সাধারনত স্টুডেন্টদদের কাছে আশা করি,স্যার আর্কিমিডিস কখন কাপড় পড়ে ছিলো? বাট পুরো ডিফরেন্ট একটা সাবজেক্ট খুবই কম পাওয়া যায়।আর আজ এমন একটা প্রশ্নের মুখমুখি হয়েছি,একদম সিলেবাসের বাইরে।ছেলেগুলো গাজা সেবনের ব্যাপারে প্রাথমিক ডিসিশন নিয়েছে এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই।ক্লাশ নাইন টেন এর ছেলে গুলো ভয়াবহ হয়ে থাকে।এদের কেয়ার ফুলি হ্যান্ডেল করতে হয়।

"কখনও তো এ ব্যাপারে ডিটেলস কোথায় কিছু দেখি নাই,তবে বই পত্রে পড়েছি গাজা ব্রেইনের স্নায়ুকোষ দূর্বল করে দেয়"

"স্যার স্নায়ুকোষ কি?"

"এটা ব্রেইন গঠনের কোষ"

"স্যার স্নায়ু কোষ দূর্বল করে দিলে ফিলিংস টা কেমন হতে পারে"

আমি বই বন্ধ করে দিলাম।আমি প্রথাগত শিক্ষক নই।আমি আমার ছাত্রদের প্রথার বাইরে শিক্ষাদান করতে পছন্দ করি।সরকারি স্কুল বলেই হয়ত চাকুরিটা কোনমতে আছে।প্রতি মাসে প্রিন্সিপ্যালেরর কাছে কথা শুনতে হয়।অনান্য স্যার ম্যাডামদের টিটকারি তো নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার।আমি মুটামুটি সফলতার সহিত এগুলো পাশ কাটিয়ে ছাত্রদের সঠিক গুনগত শিক্ষাদানের চেষ্টা করি।তারই ধারাবাহিকতা "স্যার গাজার ফিলিংসটা কি?"

আমি প্রথমে মাথা ঠান্ডা করলাম।বড় বড় কয়েকটি নিশ্বাস নিলাম।ব্রেইনে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌছালাম।পরবর্তী সময়টা খুবই চ্যালেঞ্জ নিয়ে পার করতে হবে।এখন আমার প্রতিটা কথা রেকর্ড হবে।কিছু কিছু ছাত্র তাদের গার্ডিয়ান এবং স্যার দের বলবে।গার্ডিয়ান এবং স্যাররা একযোগে প্রিন্সিপ্যাল স্যারের কছে কমপ্লিন করবে সন্দেহ নেই।এবং আবারো প্রিন্সিপাল স্যারের ঝাড়ি শুনতে হবে।পড়ার মাঝে এইসব উল্টাপাল্টা প্রশ্নকারী অছাত্রদের বেতিয়ে সোজা করলে খুব সহজেই আমি একজন ভাল টিচার হিসেবে স্কুলে সুনাম করতে পারতাম,এবং প্রাইভেটে রুম উপচানো ছাত্রও পেতাম।কিন্তু আমি ঠিক কিসের মায়ায় সুনাম আর কাঁচা টাকার মোহ ত্যাগ করেছি জানিনা,বাট আমার ক্লাশে এই ধরনের প্রশ্ন খুবই কমন।এই ক্লাশের অনেক ছেলে সিগরেট খায়,এটা সবাই জানে গার্ডিয়ান প্রিন্সিপাল এমনকি সব স্যারেরা।কিন্তু ব্যাপারটা এমনই এক ট্যাবু বানিয়ে রাখা,অনেক অনেক ছাত্র প্রতিনিয়ত উৎসাহিত হয় সিগরেটের প্রতি।

"আমাকে তোমারা একটু সময় দাও,আমি কাল ইন্টারনেট সার্চ দিয়ে ডিটেইলস জেনে এসে তোমাদের জানাব।আমার আসলে ডিটেইলস জানা নেই।তবে পার্সোনালি,শুধু যারা জানতে ইচ্ছুক শুধু তাদেরই জানাব।একটু হাত উঠাওতো কে কে জানতে ইচ্ছুক" আমাকে অবাক করে দিয়ে ক্লাশের সবাই হাত উঠিয়ে ফেলল। আমি হাত নামতে বলে ভাবতে বসলাম কিভাবে এই ছাত্র গুলিকে এই বয়সে গাজা সেবন থেকে বিরত রাখা যায়।এটাই আমার কাছে এখন মেইন চ্যালেঞ্জ।

"স্যার আপনি কি কখনও গাজা খেয়েছেন?" প্রশ্নটি শেষ করার সাথে সাথেই ক্লাশে হাসির রোল পড়ে গেল।আমার শরীর ঝাকি দিয়ে উঠল।আমিও ছাত্রদের সাথে হেসে অঙ্কুরিত ক্রোধ কে বিনষ্ট করলাম।ছাত্রদের কোন প্রশ্নই সিরিয়াসলি নিয়ে রেগে যাওয়া যাবে না।ওরা ছাত্র,এটা স্কুল ওরা শিখতে এসেছে।

"ধরো আমি খেয়েছি,কিন্তু তেমাদের বল্লাম খাই নি,তাহলে কি হবে? একজন টিচার হিসেবে তোমাদের মিথ্যে বলা হবে।এক সময় তোমরা বড়ো হবে।আমার সম্বন্ধে অনেক কিছু হয়ত কারো মাধ্যমে জানবে,তখন হয়ত শুনবে আমি কোন এক সময় হয়ত সামান্য হলেও খেয়েছিলাম।তখন কি হবে জান? আমার সম্বন্ধে তোমার একটা খারাপ ধারনা হবে।তুমি তখন বলবে স্যার মিথ্যেবাদি।আবার ধরো আমি কখনই গাজা স্পর্শ করি নাই।তোমরা তখন হয়ত মনে মনে ভাববে তোমরা ছোট বলে হয়ত আমি এভোয়েড করছি।আবার ধরো আমি স্বীকার করেনিলাম হ্যা আমি গাজা খেয়েছি,তখন কি হবে? আমার চাকরি যাবে।তেমরা বলবে আমাদের স্যার গাজাখোর। সবদিকে আমাকে নিয়ে হাসাহাসি হবে।এখন বলো কোন এ্যান্সারটা পেলে তোমরা খুশি হবে?"

পিনপতন নিরবতায় প্রশ্নকর্তা ছেলেটি উঠে দাড়ালো।"স্যার আমি ভূল বুঝতে পেরেছি।আমি স্যরি আপনাকে এই প্রশ্ন করার জন্য"

আমি ছেলেটির কাছে এগিয়ে গেলাম।পিঠে হাত রেখে বল্লাম"তুমি স্যরি বলছ কেন?তোমরা ভূল না করলে কে ভূল করবে?আর তোমাদের সঠিক দিক নির্দেশনা কে দিবে বল?"

সবাই চুপ। আসলে আমি যে কোশ্চেনটা তাদের করেছি তারা বুঝতে পারে নাই।তারা ভাবছে আমি এ্যান্সার দিয়ে দিব।

"কে দিবে বল?"

এবার সমস্বরে জবাব এলো" স্যার আপনি"

"ভেরি গুড।সব কিছুরই একটা বয়স আছে।যেমন ধরো তোমাদের যদি এখন মেডিকেলে ভর্তি করে দেই তোমরা কি এমবিবিএস পড়তে পারবে? বল পারবে??"

সবাই মিলে জবাব দিলো "না"
"কেন পারবে না?"
সবাই চুপ।
"বল কেন পারবে না?"
আবারো সবাই চুপ।আমাকে প্রশ্ন করা ছাত্রটিকে জিজ্ঞেস করলাম "লিটন তুমি বল কেন পারবে না"
লিটন দাড়িয়ে ভয়ে ভয়ে বলল "জানি না স্যার"
ক্লাশের ঘন্টা পড়ল।আমার কথা শেষ হয় নাই।এই মুহুর্তে কথা শেষ না করে বের হওয়া যাবে না।
"তোমরা পারবে না,কারন এমবিবিএস এর জন্য তোমরা এখনও পরিনত নও।তোমরা মাত্র ক্লাশ নাইনে।তোমাদের এসএসসি পাশ করতে হবে,এরপর আরো দুবছর পড়ে আরো অনেককিছু জানবে,আরো বড় হবে,তোমাদের মস্তিকের ধারন ক্ষমতা বাড়বে,ডিসিশন নেওয়ার ক্ষমতা বাড়বে।তখন তোমরা এমবিবিএস পড়ার যোগত্যা অর্জন করবে।তোমাদের নিজের কাছে মনে হচ্ছে তোমরা অনেক বড় হয়ে গিয়েছ।বাট তোমরা এখনও অনেক ছোট।জানতে বাধা নেই।বাট প্রাকটিস থেকে তোমাদের দূরে থাকার পরামর্শ দিব।আর অল্প কিছুদিন অপেক্ষা কর,আঠারো বছর হলে তখন তোমরা বুঝতে পারবে কোনটা ভালো কোনটা খারাপ।এখন যদি তোমরা ঝোকের মাথায় কিছু কর,কেই হয়ত দেখবে,বাবা মা খুব কষ্ট পাবেন।তোমাদের চোখে।চোখে রাখবে।এখন তোমরা যে স্বাধিনতা ভোগ করছ সেটা হারাবে।আরো অনেক খারাপ কাজও করে ফেলতে পারো কারন সব নেশাই খারাপ।কোন নেশা করলেই মাথা ঠিক থাকে না।সো এখন যেমন আছ সেটাই ভালো।এই জীবনটা কত সুন্দর। কিছুদিন পড় স্কুল ছাড়বে,তারপর স্কুল জীবনে ফিরে আসার জন্য সারাজীবন মন কাদবে।এই জীবনটা অনেক সুন্দর এটাকে উপভোগ কর।আমার কথা সবাই বুঝেছ??

"জ্বী বুঝেছি স্যার"

আমি বিদায় নিয়ে ক্লাশ থেকে একটা আত্বতৃপ্তি নিয়ে বের হলাম।আমার অতুল স্যারের কথা মনে পড়ল।অতুলস্যারের কাছ থেকেই আমার এই শিক্ষা পাওয়া।স্যার যেখানেই থাকবেন আল্লাহ যেন আপনাকে ভালো রাখে।আর আপনার ছাত্র জীবন দিয়ে চেষ্টা করে যাবে,কিছু মানুষ তৈরীর......


মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

মফস্বলের মেয়েটি বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটি পড়ে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২১

সানহিমেল বলেছেন: সুন্দর এবং শিক্ষামুলক, ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই সানহিমেল,লেখা পড়ে মন্তব্য করার জন্য।

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১১

রাজীব নুর বলেছেন: কোনো কোনো দিন এমনও হয়।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ভাই আপনার অভিঙ্গতা জানার জন্য মন অস্হির হয়ে আছে।প্লিজ শেয়ার করুন।পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: মো: হাসানূর রহমান রিজভী ,




ভালো লাগলো আপনার বিশ্লেষণ । আরও ভালো লাগলো ছাত্রদের প্রথার বাইরে শিক্ষাদান করতে পছন্দ করেন বলে ।
ছাত্ররা শুধু পড়তেই আসেনা , সে পড়া থেকে জীবনের সত্য সব কিছু বুঝতেও আসে । এই বোঝাতে পারটা একজন শিক্ষকের "শিক্ষক" হয়ে ওঠার সোপান ।
তবে অধিকাংশ শিক্ষকই গতানুগতিক ধারায় শুধু পড়িয়ে যান , ছাত্রদের সাথে মিশে যেতে পারেন না ।

শুভেচ্ছান্তে ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আহমেদ ভাই,আমার বিরাট একটা ভূল হয়েছে।আশা করি নিজ গুনে ক্ষমা করবেন।আমি কোন শিক্ষক নই,এটা একটা অনুগল্প।আমি কখনও শিক্ষাদানের কোন সুযোগ পাই নাই।চেষ্টা করেছিলাম বাট হয় নি।আমার লেখায় অনুগল্প না লেখায় অনুতপ্ত।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

blackant বলেছেন: বাংলাদেশের সব শিক্ষক যেন আপনার মত হয়!

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১০

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ব্লাকএন্ট,আমাকে ক্ষমা করবেন।আমি কোন শিক্ষক নই।এটা একটা অনুগল্প।আমি খুবই দূঃখিত অনুগল্প না লিখে পোস্ট করায়।তবে আমিও চাই দেশের সব শিক্ষক এমন হোক।আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

জুন বলেছেন: আপনার মত শিক্ষক থাকলে বাচ্চা বাচ্চা ছেলে মেয়েদের প্রকাশ্যে সিগারেট খেতে দেখতাম না। ভীষন কষ্ট হয় দেখলে আর নিজের আত্ম পরিজনের জন্য আতংক সৃষ্টি হয়।
আর সিগারেটি তো হলো সব নেশার সুতিকাগার ।
+

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: জুন,আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আমাকে ক্ষমা করবেন আমি কোন শিক্ষক নই,তবে এমন শিক্ষক আছেন।আমি গল্পের শেষে "অতুল নামের যে চরিত্রটির কথা বলেছি,সেটা বাস্তব।অতুল স্যারের কাছ থেকেই আমি লেখার অনুপ্রেরনা পেয়েছি।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০

জগতারন বলেছেন:
প্রিয় ব্লগার মো: হাসানূর রহমান রিজভী আজ সকালে আপনার এই পোষ্টটি পড়ে খুব ভালো লাগল। যদিও এটি একটি অনুগল্প কিন্তু তার পরেও ভালো লাগল। আশা করি একজন শিক্ষকও এ লিখাটি পড়বে। বাংলাদেশে শিক্ষকদের যে দায়ীত্বহীনতা তা শুধু দুঃখজনক বললে ভুল হবে তা নির্মম ও আশাহীন। ১৯৭৪ সালে আমি ঢাকা 'লালমাটিয়া হাউজিং সোসাইটি বয়েজ হাই স্কুল'-এ ক্লাশ নাইনে পড়তাম তার এক বৎসর আগে ১৯৭৩ প্রথম গ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছি। নানু'র কাছে থেকে ও স্নেহ, ভালোবাসা ও আদরের পরশে পড়াশুনা করার জন্য। তখন দেখেছি ক্লাশ নাইনের ছলেরা চিন্তা, ভাবনা ও যৌবনের প্রারম্ভে কেমন টকবগ করে ! আর দেখেছি ঐ সময়ে কত তরুন অন্ধকার পথে পা বারিয়ে ভ্রষ্ট হয়েছে। এ সঅময়ে বাবা মা শিক্ষক/ শিক্ষিকাদের একান্তভাবে যত্নশীল হয়ে তাদের সুপথে (বিশেষ করে ছেলেদের) ধরে রাখা একান্ত দরকার।

অনু গল্প বা সংগ্র হলেও আপনার এ রকম আরো লিখা আশা করি।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৩

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: জগতারন ভাই,আপনার সুন্দর গোছালো মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ না দিয়ে পারছি না।আমার নিজেকে দিয়ে বিচার বিশ্লেষণ এবং সেই সময়ের একজন টিচার "অতুল" স্যারের কথা মনে করেই লেখাটি লেখা।আমিও চাই টিন এজে একজন ছেলে আদোর ভালোবাসা সহযোগিতায় বেড়ে একজন সুন্দর মনের সঠিক মানুষ হয়ে উঠুক।ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


এনালাইটিক্যাল ভাবনাকে কেন্দ্র করে প্লট গঠিত হয়েছে, ভালো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: গাজী ভাই সালাম নিবেন।কোন অনুগল্প লিখে প্রথমবার আপনার বাহবা পেলাম।ভাল লাগল,ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩১

আহা রুবন বলেছেন: খুব কাজের, সচেতনতা মূকলক একটি গল্প। শুভেচ্ছা রইল।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ভাই রুবন,গল্প পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ৯:১৪

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা। আমাদের দেশে এমন শিক্ষক দরকার।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ভাই মোস্তফা সোহেল,গল্প পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: এইরকম প্রত্যেকটা খারাপ বা কঠিন পরিস্থিতিতে সুন্দর উত্তর দেয়াটা আসলেই চমৎকার। ভাল লাগল ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জামান ভাই।

১২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: Title Name ধোঁয়া..... হবে কি?

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: স্বীকার করতে লজ্জা নেই,টাইটেল নেম যথপোযুক্ত হয়নি।আপনার কাছে ভাল কোন নাম থাকলে বলতে পারেন আমি পরিবর্তন করব।ধন্যবাদ।

১৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২৫

মোঃ নুরুজ্জামান (জামান) বলেছেন: ভাই আমি বানানটার কথা বলেছিলাম। আপনারা এতো ভাল লেখেন। Title name ঠিক আছে। Pre Stage of Addiction কেমন হয়। আবার বলি, ভাই আমি বানানটার কথা বলেছিলাম। ভাল থাকবেন আরও Answers using instant senses and intelectualities related post দিবেন।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০১

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: জামান ভাই শুভেচ্ছা জানবেন,আপনার মন্তব্যের পাঠোদ্ধার আমার পক্ষে করা সম্ভব হয় নাই।আমার ইংরেজি ঙ্গান সীমিত।মাতৃভাষা ছাড়া আর কোন ভাষায় সুবিধা করতে পারি না।গুগল ট্রান্সেলটরের সাহায্য নিয়েছি।আপনার দেওয়া নামটা আমার খুব পছন্দ হয়েছে।আচ্ছা নামটা "প্রাথমিক" রাখলে কেমন হয়??

১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮

গারোপাহাড় বলেছেন: আপনার লেখায় কোথায় যেন হুমায়ূন আহমেদের আবহ আছে। কোথায় যেন! অথবা.....মাসুদ রানা সিরিজের কোন লিখা....ঠিক মনে করতে পারছি না।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: গারোপাহার শুভেচ্ছা জানবেন।আমি একজন হুমায়ুন ভক্ত।মাসুদ রানার বই স্কুল লাইফে দু-ুএকটা পড়েছিলাম।তবে গত দু-বছর হুমায়ুন স্যারের মাত্র একটি বই পড়েছি শুধুমাত্র নিজের লেখা থেকে হুমায়ুন স্যারের ছায়া সরাতে।এর পরও যদি এসে পরে দূর্ভাগ্য.... ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.