![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন তুমি এসেছিলে ভবে,কেঁদেছিলে তুমি হেসেছিলো সবে... এমন জীবন করিবে গঠন,মরনে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভূবন......
বুক রিভিউ।
আহমদ ছফার এ পর্যন্ত তিনটি উপন্যাস ও একটি আত্ব জীবনীমূলক লেখা পড়লাম।তিনটি উপন্যাস পড়ার সময় আমার একই বিভ্রম হয়েছে।উপন্যাসত্রয়ীর অনেকটা পড়ার পরও আমার মনে হতো এটা ছফা স্যারের জীবন কাহিনী। লেখায় হয়ত লেখকের জীবনের ছাপ থাকে।
#ওঙ্কার ছফা স্যারের অনবদ্য একটি লেখা।আকারে ছোট (আট অনুচ্ছেদ, পঁয়ত্রিশ পেজ) হলেও এটাকে আমি উপন্যাসই বলব।যথারীতি এই বই পড়তে গিয়েও আমি বিভ্রমের শিকার হলাম।ভাবলাম এটা ছফা স্যারের জীবন কাহিনী!
এখানে মূল চরিত্রের পিতা একজন তালুকদার ছিলেন।ইংরেজ বিদেয় হবার সাথে সাথে তালুকদারদের শানশওকত ও বিদেয় হয়।জমিদারি প্রথার বিলুপ্তির কারনে সাধারন মানুষ নিজেদের অধিকার আদায়ে সচেষ্ট হয়ে উঠেন এবং তালুকদারদের অভিজাত্য এবং কর্তৃত্ব অস্বীকার করেন।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে হয়ে মূল চরিত্রের পিতা জমি জমা বিক্রয় করে বিশ্বত মোক্তারকে সঙ্গে নিয়ে গ্রামের প্রায় সকলের বিরুদ্ধে মামলায় জরিয়ে পড়ে, শেষে সেই বিশ্বস্ত মোক্তারের কূটচালে সব কিছু হারিয়ে প্রায় পথে বসে যান।
এ অবস্হায়, সেই বিশ্বস্ত মোক্তার নিজের বোবা মেয়েকে তালুকদার সাহেবের একমাত্র ছেলের সহিত বিয়ের মাধ্যমে সবকিছু ফিরিয়ে দেবার অঙ্গীকার করেন।"
বাকীটুকু জানতে হলে আজই পড়ে ফেলুন আহমদ ছফার "ওঙ্কার"।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সবাই।শুভরাত্রি।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০১
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: এখানেই আহমদ ছফা স্যারের সার্থকতা।জ্বীভাই,বিয়েটা হয়।ধন্যবাদ।
২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৫
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: অনলাই পড়া যাবে কি? পড়তে চাই।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: জ্বী ভাই যাবে।গুগলে সার্চ করুন "ওঙ্কার pdf" লিখে।আশা করি পেয়ে যাবেন।না পেলে আবারো কমেন্ট করেন।ধন্যবাদ।
৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৬
প্রামানিক বলেছেন: আহমেদ ছফা তুলনাবিহীন লেখক।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সহমত প্রামানিক ভাই।শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
উনার জীবনীটা ছোটখাট আকারে লিখে একটা পোষ্ট দেন।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: শভেচ্ছা নিবেন গাজী ভাই।আমি চেষ্টা করব।
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৫
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: অনলাইনে পড়নের ব্যবস্থা আছেনি?
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৮
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আছে ভাই, "ওঙ্কার pdf" লিখে সার্চদিন পেয়ে যাবেন আশা করি।ধন্যবাদ।
৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: বুক রিভিউ ভালো লাগলো +
আহমেদ ছফার যে তিনটি উপন্যাস পড়েছেন নাম দিন প্লিজ, আমি সংগ্রহ করবো।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১০
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আলো ভাই আপনাকে শুভেচ্ছা। উপন্যাস: ১.গাভী বিত্তান্ত। ২.ওঙ্কার। ৩.অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী। আত্বজীবনী মূলক গ্রন্হ: যদ্যপি আমার গুরু।
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
আল ইফরান বলেছেন: ভালো লিখেছেন, এই প্রজন্মের অধিকাংশই সফা সাহেবের নাম জানেন না।
আপনার লেখা পড়ে যদি কেউ অনুপ্রাণিত হন তাহলে সেইটা খুবই চমৎকার হবে।
তার লেখা আরেকটা প্রবন্ধ আছে (বাংগালী মুসলমানের মন), সময় হলে পড়ে নিবেন।
সফা সাহেবের একটা মাস্টার পিস এই লেখাটা।
ভালো থাকবেন।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩১
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আল ইরফান ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।অবস্যই বইটি পড়ার চেষ্টা করব।
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
সুমন কর বলেছেন: ছোট হলেও রিভিউ ভালো লাগল।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ সুমন কর ভাই।পরবর্তীতে বড় রিভিউ লেখার চেষ্টা করব।
৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০০
কালীদাস বলেছেন: কিছু মনে করবেন না এটা আদৌ কোন রিভিউই হয়নি। রিভিউ মিন করে আপনি বইয়ের ক্রিটিক লিখবেন, চরিত্র এবং ঘটনার ইনডেপথ মিনিং টাচ করবেন তৃতীয় চোখে যেটা পাঠক বা লেখকের কাছে কেউ আশা করেনি। আপনি যেটা লিখেছেন এটাকে সর্বোচ্চ কাহিনী সংক্ষেপ বলা যায়; তাও কোন আইডিয়া পাওয়া যাবে না বইটা কি সম্পর্কে।
ওয়েল, আমি ছফার যে কয়টা বই পড়েছি; এটার ভাষ্য সম্ভবত সবচেয়ে শক্তিশালী। বইয়ের ফিনিশিং না পড়ে কেউ বুঝবে না আসলে কোন সময়কার ইতিহাসকে বলা হয়েছে এবং সেটাই বইটার সবচেয়ে শক্তিশালী দিক। শেষের লাইন কয়টা এখনও মনে দাগ কেটে আছে: কোন হুংকারটা (ওংকারটা) শক্তিশালী; বোবা স্ত্রীর বাংলায় কথা বলার চেষ্টার হাহাকার নাকি আন্দোলনকারীদের রক্তে আলোড়ন তোলা হুকার।
ওয়েল, ট্রাই! বেটার লাক ফর নেক্সট টাইম
০১ লা মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:২৭
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ কালিদাস দাদা,ভালো থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৭
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: পরে আর বিয়ে দেয়া না, তাই না?