নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখি....

মো: হাসানূর রহমান রিজভী

একদিন তুমি এসেছিলে ভবে,কেঁদেছিলে তুমি হেসেছিলো সবে... এমন জীবন করিবে গঠন,মরনে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভূবন......

মো: হাসানূর রহমান রিজভী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেধাবী ও দূর্নীতিবাজ : ব্লগার চাঁদগাজী\'র ব্লগ বিশ্লেষণ

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:০৬



মেধাবী ও দূর্নীতিবাজ : ব্লগার চাঁদগাজী'র ব্লগ বিশ্লেষণ

ইচ্ছে করলে শ্রদ্ধেয় ব্লগার চাঁদগাজী ভাই এর উত্তর ওনার ব্লগ মন্তব্য ঘরে দিতে পারতাম। কিন্তু পরক্ষনেই মনে হল না,আমি এই বিষয়টা নিয়ে আস্ত একটি লেখাই লিখব।যদিও লিখি লিখি করে অনেক দেরি হল আশা করি চাঁদগাজী ভাই সহ আপনারা বিষয়টি ভূলে যান নাই,অথবা ভূলে গেলেও আমি মনে করিয়ে দিব।লেখায় শ্রদ্ধেয় ব্লগার চাঁদগাজী ভাইয়ের উক্ত ব্লগের লিঙ্ক যোগ করলাম।
http://www.somewhereinblog.net/blog/chandgazi/30236133


উক্ত লেখায় শ্রদ্ধেয় ব্লগার চাঁদগাজী ভাই বিসিএসের মাধ্যমে মেধাবীদের সকারি চাকুরিতে নিতে নিষেধ করেছেন।চাঁদগাজী ভাইয়ের দাবি, মেধাবীরা সরকারি বড় পদে আসীন থাকলে তাদের মেধা খাটিয়ে আরো বেশি বেশি দূর্নীতি করবে।চাঁদগাজী ভাইয়ের চিন্তা-ভাবনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আমি আমার মতামত তুলে ধরব।

প্রথমত উক্ত লেখা বা মন্তব্যের সাথে আমি একমত নয়।যদিও বর্তমান বিসিএস পরিক্ষা পদ্ধতি নিয়ে আমার ব্যাক্তিগত অভিযোগ আছে যে এই পরিক্ষাপদ্ধতিতে কি আসলেই সঠিক মেধাবি মূল্যায়ন করা সম্ভব?? কিন্তু যেহেতু আমার আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু এটা না,এবং এ বিষয় নিয়ে আজ এখানে আলোচনা করব না।অন্য একদিন এই বিষয়ে একটি বিষদ লেখা লেখার ইচ্ছে আছে।

আমরা মূল আলোচনায় ফিরে যাই,মেধাবি মানেই যে দূ্র্নীতিবাজ হবে আমি এ কথার সাথে একমত নই।মেধার সাথে দূর্নীতির কোন সম্পর্ক নেই।দূর্নীতিবাজ যে কেউ হতে পারে,আবার মেধাবী ও যে কেউ হতে পারে।

আমার মতে দূর্নীতির জন্য দায়ি, ১.অসুস্থ সসমাজ এবং আইন প্রয়োগের অভাব ২.দেশপ্রেম।

আসুন আমরা এখন অসুস্থ সমাজ ব্যাবস্থা এবং আইন প্রয়োগের অভাব কিভাবে দূর্নীতির জন্য দায়ী হতে পারে সেটা নিয়ে আলোচনা করি।আমাদের দেশের শিশুরা আশপাশের যে সব ছোট ছোট দূর্নীতি অথবা অসুস্থ সমাজ ব্যাবস্থা দেখে বড় হয় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বিদ্যুত চুরি,অবৈধ জায়গা দখল,রিকশাওয়ালার সাথে ভাড়া নিয়ে বিতন্ডা,ওজনে কারচুপি,সৎলোকের প্রতি সামাজিক অবঙ্গা,গরীব লোকেদের নীচু চোখে দেখা,দূ্র্নীতিবাজ লোকেদের সমাজে সন্মান করা ইত্যাদি। একটি শিশু বেড়ে ওঠার সময় এইসব শিক্ষা নিয়ে বেড়ে ওঠে।

এবং পড়াশোনার শুরুতেই মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়"পড়াশোনা করে যে, গাড়ি ঘোরা চড়ে সে" ভালোকরে পড়াশোনা করলে অনেক বড়লোক হবা,ভালোকরে পড়াশোনা না করলে চায়ের দোকানদার,মুদি দোকানদার হবে,রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে হবে,ভাল চাকুরি পাবে না,সন্মান পাবে না,টাকা পয়সা বানাতে পারবে না ইত্যাদি ইত্যাদি।

আইনের শাসনের অভাব কিভাবে একটা শিশুকে প্রভাবিত করে,আসুন তা নিয়ে আলোচনা করি।একটা শিশু সাধারন বুদ্ধিঙ্গান হবার পর থেকেই দেখে এ দেশে খুন করে পার পাওয়া যায়,কিছু দিন আগেও যার নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা হটাৎ আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হবার পরেও বুক চেতিয়ে মাথা উচিয়ে সমাজে সন্মানের সহিত বসবাস করতে দেখে,ধর্ষনকারীর সাজা হয় না,মাদক ব্যবসায়ীর দাম্ভিকতা টাকার গরম,পুলিশ প্রশাসনের অসহযোগিতা, ভেজাল দ্রব্য বিক্রয়কারী ওজনে কম দানকারীর সমাজে ইতিবাচক অবস্হান ইত্যাদি।

এই সকল বিষয়ের সাথে যখন একটা শিশু কমপেয়ার করে বেড়ে ওঠে, তখন সেই প্রাপ্তবয়স্ক মানুষটির আর কি অবশিষ্ট থাকে??

এবার আসুন আলোচনা করা যাক দেশপ্রেম নিয়ে।আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন বাংলাদেশের মানুষ কি দেশপ্রেমিক?? হয়ত কাগজে কলমে, কথায়, ফেসবুকে দেশপ্রেমিক হতে পারে, কিন্তু কাজে দেশ প্রেমিক এটা মানতে আমার কষ্ট হয়।একেবারেই যে নেই তা নয়,কারন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক না থাকলে এ দেশের অস্তিত্ব বিলিন হত।

দেশ প্রেমের উদাহরণ টানতে আমি শুরু করব রাজনৈতিক নেতা দের থেকে।বাংলাদেশে কয়জন সৎ রাজনৈতিক নেতা আছে?? রাজনৈতিক নেতাদের আয়ের উৎস কি,তাদের ব্যাংক ব্যালেন্স,ভ্যাট ট্যাক্স কি পরিমান কয়জন দেন এর কোন সঠিক ব্যাখ্যা কি কারো কাছে আছে?? কয় জন নেতার আঙ্গুল ফুলে বট গাছ হয়েছে, এ নিয়ে কখনও কোন তদন্ত কি হয়েছে?? অথচ দেশপ্রেমের শুরুটা হওয়া দরকার তাদের থেকে।তাদেরই হবার কথা ছিলো সবার আইডল।

বুকে হাত দিয়ে বলুন দেশের জন্য কি করেছেন??হয়ত বলার মত অনেকেই অনেক কিছু পাবেন,আবার অনেকে কিছুই পাবেন না।ভাই আমি নিজেও দেশের জন্য এখনও কিছুই করতে পারিনি।

স্কুলে দিনের পর দিন বছরের পর বছর যে শপথ বাক্য পাঠ করে এসেছি এবং জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে এসেছি আমাদের জীবনে এটা প্রভাব কি??

আমার মতে প্রভাব ঠিকই পড়ত যদি সঠিক সামজিক জীবন ব্যাবস্হা এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা যেত।

এখন আমার দৃষ্টিতে কিভাবে মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম বৃদ্ধি করে, দূর্নীতি মুক্ত সমাজ আমরা পেতে পারি সেটি নিয়ে আলোচনা করি।

প্রথমেই আমাদের যেটা করতে হবে,

**আইনের সঠিক প্রয়োগ। সকল ঘুসখোর, দূর্নীতিবাজ,মাদক ব্যাবসায়ী,ভেজাল কারবারি,অন্যায়কারীকে আইনের আওতায় আনতে হবে।যাতে নতুন জেনারেশন বুঝতে পারে এগুলো খারাপ কাজ,কেউই আইনের বাইরে নয়।অন্যায় করে পার পাওয়া যায় না।

**বাবা-মা এবং বাচ্চাদের বিভিন্ন ওয়ার্কশপের মাধ্যমে এমন ধারনা দিতে হবে যে সকল সৎকাজই সম্মানজনক।

**সমাজের সাধারন মানুষ, সরকারি কর্মকর্তা /কর্মচারী সৎ লোকেদের বিভিন্ন ভাবে পুরষ্কৃত করতে হবে জাতীয় ভাবে।

**স্কুল কলেজে সঠিক শিক্ষার মাধ্যমে বোঝাতে হবে এ দেশ আমার,আমার প্রতি দেশের এবং দেশের প্রতি আমাদের দায়িত্ব আছে।

**সরকারি বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজকর্মে শিশুদের অংশগ্রহণ করাতে হবে।

চোর যেমন ধর্ম মানে না,তেমন দূ্র্নীতিবাজেরও ধর্ম নাই।দেশ থেকে দূ্র্নীতি দূর করতে আরো অনেক বিষয় সরকারকে সরাসরি হস্তক্ষেপ করতে হবে।আজ এ দুটি বিষয় নিয়েই শেষ করব।চেষ্টা করব পরবর্তীতে লেখার,যদি উৎসাহ পাই।সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে লেখা শেষ করছি,আসুন সবাই মিলে একটি দূর্নীতি মুক্ত দেশ গড়ি।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


নববর্ষের শুভেচ্ছা; ভালো থাকুন।

বাংলাদেশে ভয়ংকর ভয়ংকর দুর্নীতি হয়েছে টাকা, সম্প ও সুযোগ নিয়ে; শুরুতে , এর সিংহভাগ নিয়ে গেছে ব্যুরোক্রেটরা; কারণ, প্রথম দিকে রাজনীতিবিদরা ব্যুরোক্রেটদের কাজকর্মের কিছুই বুঝতো না।

গতবারের বাজেট ছিল মোটামুটি ৪৫ বিলিয়ন ডলারের; ২০ বিলিয়নের কাছাকাছি চলে গেছে, বেতন, ভাতা, গাড়ী, তেলে; আর ২৫ বিলিয়ন ডলার জাতির জন্য খরচ করার কথা ছিল; খরচের সবকিছু মিনিষ্ট্রি অব ইমপ্লিমেনটেশান হয়ে যায়; ওখানে মিনিষ্টার হচ্ছে লোটাস কামাল নাকি কে একজন; উনি ২৫ বিলিয়ন সংখ্যায় শুদ্ধ করে লিখতে ২০ ঘন্টা সময় লাগবে।

যাক, ২৫ বিলিয়ন খরচ করার মত জনবল বাংলাদেশ সরকারের নেই; ওরা যদি সর্বাধিক ৬০% খরচ করতে পারে, এটা হবে রেকর্ড। যদি ৬০% খরচ করে ১৫ বিলিয়ন খরচ হওয়ার কথা, আর ১০ বিলিয়ন নেই!

একমাত্র মেধাবীরা ছাড়া এত বিরাট পরিমাণ পড়ে থাকা টাকাকে কেহ হজম করতে পারবে না। আমার মনে হয়, ব্যুরোক্রেসীতে যারা মেধাবী তারা কত বড় ধরণের ডাকাতি করছে একমাত্র ব্যাংকের উপরিভাগের লোকজন ছাড়া অন্যেরা বুঝতে পারার কথা নয়।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা।আপনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

আসলে আমার আলোচনার বিষয়বস্তু আমলা অথবা বাংলাদেশের বাজেট ছিলো না।আমার লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে বর্তমান বাংলাদেশে দূ্র্নীতি পুরোপুরি নিঃশেষ করা সম্ভব।এজন্য দরকার ১.আইনের শাসন ২.সুন্দর সমাজব্যাবস্হা ৩.দেশপ্রেম।এই তিনের যদি সঠিক সমন্বয় ঘটে তবে বাংলাদেশে দূর্নীতি দূর করা সম্ভব।

এখন আসি আপনার মন্তব্যে।আমরা যদি ৪৫ বছর আগে ঘটে যাওয়া গনহত্যার জন্য এবং মহান নেতাকে হত্যার বিচার এখন করতে পারি,তাহলে আমাদের দ্বারা স্বাধীনতার পর থেকে এখন পর্যন্ত সকল দূর্নীতিবাজ আমলাকে শায়েস্তা করা তেমন কোন ব্যাপার বলে আমার মনে হয় না।দেশের আমলা তন্ত্র এখনও বেলাইনে চলছে।পূর্ববতী কিছুর বিচার করলে দেখবেন সব লাইনে চলে আসবে।ধন্যবাদ।

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:২৮

কালীদাস বলেছেন: একদিক থেকে চাঁদগাজী সাহেবের বক্তব্য সঠিক কিন্তু। কারণটা বলি; সেক্রেটারিয়েটে কয়েকবার যাওয়ার দুর্ভাগ্য হয়েছে আমার, প্রতিটি করিডরে করাপশন। এখানে মেধাবি কাউকে পাঠানো মেধার অপচয় ছাড়া কিছু না। পরীক্ষার বোগাস সিসটেমের সাথে দলীয় ইডিয়টগুলোর পুনর্বাসন করে করে কয়েক যুগ ধরে এই অবস্হা বানানো হয়েছে। যদি মেধাবি কেউ যায়ও, বাকিদের সাথে মারামারি করে শেষে ওএসডি খাবে, কাজের কাজ কিছুই করতে পারবে না। প্রশ্ন উঠতে পারে মেধাবি কি? খায় না মাথায় দেয়? বর্তমান নিয়োগ পদ্ধতিতে "সর্ব বিষয়ে" মুটামুটি জানা একজনকে নেয়া হচ্ছে। বুলশিট! তাহলে ব্যাচেলরে ৪ বছর মাস্টার্সে এক বছর পড়ার দরকার কি ছিল স্পেশালাইজড সাবজেক্টে? অনর্থক অপচয়ের? আরেকটা কারণে চাঁদগাজীর উপরের কমেন্টের বক্তব্যটা সঠিক, "ব্যুরোক্রেসি"। এই মা**ফা**রা ব্যুরোক্রেসির অজুহাত দেখিয়া কত মানুষকে হয়রানি করে, কোন সীমা পরিসীমা নেই। এই জায়গাটা আপনার পোস্টে খানিকটা ব্যাখ্যা করেছেন, আমরা অতি আবেগী কিন্তু ক্লুলেস জাতি। কোন কারণে পেপারে খবর চলে গেলে কোন মিনিস্টার বা প্রাইম মিনিস্টার সরাসরি রুট লেভেলে হস্তক্ষেপ করে সমাধান করেন। চেইন অফ কমান্ড, এন্টি করাপশন বজায় থাকলে এটা কোন ভাবেই হত না।

আপনার পোস্টের লাস্ট পার্টের সাথে আমি পরিপূর্ণভাবে সহমত পোষণ করছি। আমাদের দেশপ্রেমের সিরিয়াস অভাব আছে। তবে এটার জন্য এডমিনিস্ট্রেশনের করাপশন এবং ব্যুরোক্রেটিক হয়রানির কথাটা অস্বীকার করা যায় না কিন্তু। বাট ঠিকমত আবেগের পাছায় আগুন লাগালে সারা দেশ গুড়া করতে একঘন্টাও লাগবে না আমজনতার। আমাদের গোড়া পলিটিশিয়ানরা এটা বুঝে এবং জাগ্রত জনতাকে কখনই ঘাটায় না ;)

অনেকদিন পর আপনার পোস্ট দেখে ভাল লাগল। আগেও বলেছি, আপনার চিন্তাভাবনাগুলো মাঝে মাঝে ভালই লাগে আমার :) চালিয়ে যান। শুভ নববর্ষ !!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০৫

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সর্ব বিষয়ে মুটামুটি জানা ছাড়া উপায় কি??আপনি তাহলে কাকে পাঠাবেন?? সর্ববিষয়ে অল্প জানা লোক?? নাকি উক্ত বিষয়ে বেশি জানা লোক।যাকেই পাঠান সিস্টেম চেঞ্জ হবে না।সিস্টেম চেঞ্জ করতে হলে লাগবে আইনের সঠিক প্রয়োগ।কিন্তু বাংলাদেশে এটা সম্ভব নয়।দুদক বলেন আর ইনকামট্যাক্স মিনিস্ট্রির দিকে খুব একটা ঘেসেন বলে মনে হয় না।

আমি একবারই মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলাম,কিন্তু ঐ একবার যেতেই আমাকে মিনিমাম পঞ্চাশ জন লোক কে ফোন দিয়ে পাশ ম্যানেজ করতে হয়েছে।আর যেতে চাই না।ভালো এবং স্ট্রং বিরোধীদল থাকলে এাব ক্ষেত্রে কিছু উন্নতি সাধন হয়।তবে বাংলাদেশে বর্তমানে দল দুটি একটি আওয়ামী লাভার আর একটি আওয়ামী হেটার...

ভাই আপনার সুচিন্তিত বৃহৎ মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।কিভাবে ব্লগ কিখব বলেন ভাই,বারো ঘন্টা ডিউটি মাসের ত্রিশ দিন! সরকার সরকারি চাকরিও দেয় না।একটায় রিটেনে টিকলাম, নয়জনে তিনজন নিলো আমার হলো না।হয়ত মেধাবি নয় বলে।আমরা যারা নিজের /বাবার খেয়ে বনের মোষ তাড়াই(ব্লগিং), সবাই আবার আমাদের তাড়ায়।

ভাই আপনার নববর্ষ শুভ হোক, এই শুভ কামনা রইল.... ধন্যবাদ।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৬:৩০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সততা ছাড়া বাকি সব মূল্যহীন। দেশ সততার সাথে দেশ প্রেম যুক্ত হলে জাতি এগিয়ে যেতে পারে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০৮

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সাজ্জাদ হোসেন ভাই,আপনার কথার সাথে পুরোপুরি সহমত।সততা কে মূল্য দিলে এবং দূর্নীতির বিরুদ্ধে আইনগত প্রতিরোধ গড়ে ওঠালে এবং দেশপ্রেম যুক্ত করলে আমার ধারনা দূর্নীতি পিরোপুরি প্রতিরোধ করা সম্ভব।

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: সবার আগে প্রয়োজন আইনের শাসন এবং আইনের কঠোর, নিরপেক্ষ প্রয়োগ। আইন যেন মুখ চিনে প্রয়োগ করা না হয়, আইনের যেন কোন প্রকার অপপ্রয়োগ না হয়।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: ধন্যবাদ খাইরুল ভাই মন্তব্যের জন্য।আমিও আপনার সাথে সহ,আইনের সঠিক শাসন প্রতিষ্ঠা হলে দূর্নীতি নির্মূল হবে।

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমাদের মধ্যে দেশপ্রেমের অভাব রয়েছে এবং ত্যাগের মানসিকতা নেই। এই প্রজন্মকে উদার মানসিকতার শিক্ষা না দিলে আমাদের সকল অগ্রগতিই ব্যার্থ হয়ে যাবে।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাই,আপনার সাথে পুরো পুরি সহমত পোষণ করছি,কিন্তু কোমলমতি শিশুদের জন্য দেশপ্রেমিক হিসেবে তৈরি করতে সরকারের কোন উদ্যোগ নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.