নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছিলাম বইয়ের পোকা, এখন ইন্টারনেটের ।

সাদা মনের মানুষ

বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'

সাদা মনের মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকা টু চিটাগাং, ( বাড়বকুন্ড, স্টেশন নং- ৫৩)

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৪



রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন । ইতিমধ্যেই আমরা চিটাগাং পৌছে গিয়েছি । ঢাকা থেকে চিচাগাং যেতে অনেকগুলো ছোট স্টেশন আছে যেগুলোর নাম এবং সংখ্যা অনেকেই জানেন না, আমি ও জানি না । আমি এক ষ্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি ষ্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে ।





আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা শুরু করবো এবং আবারো সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে আসব । এভাবেই পর্যায়ক্রমে আমি চিটাগাংএর দিকে অগ্রসর হব এবং যতদিন না আমি চিটাগাং পৌছতে পারি ।



আমরা অলরেডি চিটাগাং পৌছে গেছি, এখন শুধু পোষ্ট দেওয়া বাকী ।



স্টেশনের অবস্থানঃ বাড়বকুন্ড শীতাকুন্ড উপজেলায় অবস্থিত একটা রেল স্টেশন।



(২) বাড়বকুন্ড পার হয়ে আমরা হাটতে থাকলাম চট্টগ্রামের দিকে।





(৩/৪) রেল লাইনের পাশে ভাসমান লোকজন, আমার ইচ্ছে কোন একটি রাত্রি এমন কোথাও থাকার।







(৫) সিগন্যাল গাছ বলছে এই ঝোপের ভেতরেও রেলের একটা লাইন আছে।





(৬) ১ম ট্রেনটি আমাদের অতিক্রম করে গেল স্বশব্দে।





(৭) রেল লাইনের পাশে ফুটে থাকা চমৎকার কলমী ফুল।





(৮) হাটা চলছে, চলবে..........





(৯) পাখিটার নাম সম্ভবত ট্যাকটেকি।





(১০) বুনো ফুল ল্যান্টানা ও তার ফল।





(১১) আরো একটি ট্রেন, হাটার আরো অনুপ্রেরণা।





(১২) সাধের লাউ:)





(১৩) কৃষক তার কৃষি জমিতে কাজ করছে।





(১৪/১৫) বরবটি ফুল ও বরবটি ক্ষেত।







(১৬) হাতটা একটু উঁচু না করলে ট্রেনটা যাবে কিভাবে ?;)





(১৭) বন জুঁই বা ভাট ফুল।





(১৮) ব্রীজের নিচে বহমান একটা সরু নদীতে চলছে গৃহিনীদের ধোয়ামোছার কাজ।





(২০) তৌহিদ-ই-ইসলাম তৌহিদ বাগদায়রা শরীফ নামক এই মাঝারে কিছুক্ষণ জিরিয়ে নিলাম।





(২১) একটি বিলাতি গাব গাছের মগডালে কোটি টাকার গিরগিটি।





(২২) একটা অন্য রকম ট্রেন।





(২১/২২) হাটতে হাটতে চলে এলাম পরবর্তি স্টেশন কুমিরায়।





আগের পর্বঃ ঢাকা টু চিটাগাং, ( শীতাকুন্ড, স্টেশন নং- ৫২)

পরবর্তি পর্ব হবেঃ ঢাকা টু চিটাগাং, ( কুমিরা, স্টেশন নং- ৫৪)

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

খেয়া ঘাট বলেছেন: কী আনন্দদায়ক পথচলা। মনভালো করে দেয়া চমৎকার সব ছবি।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়াঘাট, সব সময় আমাকে আপনি অনুপ্রেরণা দিয়েই চলেছেন।

২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫০

ডরোথী সুমী বলেছেন: কী ধৈর্য্য আপনাদের! ভীষণ ভাল লাগলো ছবিগুলি, একদম স্পষ্ট। ছোটবেলায় গ্রামে গিয়ে এই ফুলগুলি, দৃশ্যগুলি অনেক দেখেছি।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন দৃশ্যগুলো আমিও সব সময়ই পছন্দ করি, ধন্যবাদ ।

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:০২

জাহাঁপনা। বলেছেন: অসাধারন ... ট্রেনের সবকিছুই আমাকে কেমন যেন নস্টাল্জিক করে ফেলে

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: রেল লাইনে হেটে হেটে ট্রেনটাকে আমারও যেন খুব প্রিয় মনে হয়।

৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১২

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: একেবারে চেটেপুটে খেলুম এই পর্বটা :)

বরাবরের চেয়ে এই পর্বটা একটু বেশিই ভাল লাগল।
পরের পর্বের অপেক্ষায়।

++

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল ভাই, আপনি আমাকে বরাবরই উৎসাহিত করে চলেছেন।

৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৬

এই আমি রবীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন সফর শেষ করায়!
আমার বাড়ি চট্টগ্রাম শহরে হলেও কাজ করি কুমিরায়!!!!


"বুনো ফুল ল্যান্টানা ও তার ফল" - আমরা বলতাম "কাঁটা বিচি"। খেয়েছিও ছোট বেলায়।

আবারও ধন্যবাদ আপনাকে।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এই ফল খায় নাকি ? আগে জানলে স্বাদটা টেষ্ট করে ফেলতাম, ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: কাছাকাছি চলে এসেছেন। বাকি গুলো তারাতারি চাই।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আশা করছি খুব তাড়াতাড়িই হবে, ধন্যবাদ।

৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৬

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সুখী পোস্ট :)

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমারো তাই মনে হয়, ধন্যবাদ মাসুম ভাই।

৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২২

জুন বলেছেন: বারটা কুন্ড/ কূপ যার নাম থেকে বাড়বকুন্ড হয়েছে। এই উষ্ন প্রস্রবনের পানিতে পানি গন্ধক মেশানো। হিন্দু ধর্মের অনেকে সেখানে পুন্যের আশায় এবং রোগ নিরাময়ের জন্য ডুব দিয়ে থাকে। এগুলোর চার পাশ ঘিরে মন্দির। আমরা অনেকবার গিয়েছি দেখতে।
সেখানে কাটাযুক্ত ল্যান্টানা গাছ অনেকেই তাদের বাড়ীর বেড়া হিসেবে ব্যাবহার করতো।আর ভাটফুল আহা কত যে পথের পাশে .।.।।।
কুমিরা ষ্টেষনের উলটোদিকে পাহাড়ের উপর বৃটিশ আমলের এক যক্ষা হাসপাতাল ছিল বলে আব্বার মুখে শুনেছিলাম। আমি যখন দেখি তখন সেটা পরিত্যক্ত। তবে জীর্ন পুরাতন বিল্ডিংগুলো মনে হয় এখনো আছে।
খুব ভালোলাগলো এরপর তো ভাটিয়ারী, ফৌজদার হাট, কৈবল্যধাম পাহাড়তলী .......

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ জুন, আপনার সৌজন্যে অনেক তথ্য জানা হলো।

৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাড়বকুন্ড ওখানে গিয়েছিলাম ১৯৯৯ সালে ফিল্ডট্রিপে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে। :)

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আর আমি গেলাম ২০১৩ সালে, আপনি ১ম আমি ২য় B-)

১০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আপনার পোস্টে আসলেই একটা ঘরপালানো ভালোলাগা ঘিরে ধরে! :)

আপনার জন্য রইলো শুভকামনা!

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঘরপালানো ভালোলাগা[/sb.....দারুণ একটা কথা বলেছেন তো। তবে আমি আপনাকে বলে রাখি ঘরপালানো রোগটা আমার খুব ভালোভাবেই আছে, ধন্যবাদ।

১১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:



দারুণ

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ, ভালো থাকুন, সব সময়।

১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৫

জুন বলেছেন: তাড়াহুড়ো করে লেখায় ড় এর জায়গায় র হয়ে একটু ছোট্ট ভুলের সৃষ্টি সাদা মনের মানুষ।
বার নয় কথাটা হবে বাড়ব কুন্ড অর্থাৎ গরম কূপ বা উষ্ন প্রস্রবন। এই কুন্ড হিন্দুধর্মাবল্মবীদের পুন্যস্থান।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার ভুলটা সংশোধনের চেষ্টা না করলে আমার চোখে ধরাই পড়তো না, ধন্যবাদ।

১৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০০

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: ভাই বলেন কি হেটেই চলে যাচ্ছেন চিটাগাং, তাও আবার রেললাইনের মত পাথুড়ে পথে........ভাই আমারও আপনাদের সাথে হাটতে ইচ্ছে করতেছে

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি মোমের মানুষ পাথুরে গরমে গলে যাবার সমুহ সম্ভাবনা রয়েছে যে :D

১৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪১

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


বরাবরের মত ভাললাগা।
ভ্রমণের সাথেই আছি।


++++

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আর আপনার প্রতিও রইলো বরাবরের মতোই অনেক অনেক শ্রদ্ধা।

১৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪

গোর্কি বলেছেন:
ব্যতিক্রমধর্মী চমৎকার ভ্রমণ পরিকল্পনা। সাথে নগদ নয়নজুড়ানো ছবি। ওয়াও!!!

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:০৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সোর্কি, গ্রাম দেখা, ছবি তোলা এই নেশায়ই আমার ছুটে চলা।

১৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: এখানেও ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইসহাক ভাই কেমন আছেন ? ইদানিং তো আপনাকে দেখাই যায় না।

১৭| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২১

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: জি ভাই ভালো আছি। ছিলাম না কিছুদিন। আবার ফিরলাম্ম।

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ওয়েলকামব্যক

১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

বোকামানুষ বলেছেন: আমারও ভাসমান লোকজনের ডেরায় একদিন থাকার অনেক ইচ্ছে :-B

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আহেন, একদিন গলাগলি ধইরা আমরা থাকি :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.