নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র --নানা ভাবে নতুন জিনিস শিখছি দিবা রাত্র 'মুর্খরা সব শোন, মানুষ এনেছে গ্রন্থ, গ্রন্থ আনেনি মানুষ কোন'
এ্যডভেঞ্চারের ষোলকলা যদি কেউ পুরণ করতে চান, তাহলে ছুটে যান বান্দরবানের পর্বতমালার গহীণে সাতভাইখুম আর আমিয়াখুমে। মনে হবে পৃথিবী এমন সুন্দর হতেই পারেনা, এ কোন কল্প লোকের স্বর্গরাজ্য। আসুন আমার ক্যামেরায় ঘুরে আসি সেই স্বর্গরাজ্য।
(২) পাহাড়ি গ্রাম সাজাই ভ্যালি থেকে মেঘের ভেতর দিয়া আমরা রওয়ানা হলাম আমিয়াখুমের উদ্দেশ্যে।
(৩/৪) পাহাড়িরা জুম চাষের সাথে প্রচুর ফুলেরও চাষ করে, কিন্তু সেই ফুল দিয়া ওরা কি করে জানা হলো না।
৫/৬) অসাধারণ সাতভাই খুমের পাশ দিয়া আমরা আমিয়াখুমের দিকে গেলাম।
(৭/৮) নাক্ষিয়ংমুখে এসে আমরা আটকে গেলাম, দুই পাশেই আকাশ ছোয়া খারা পাথুরে পাচিল, আর মাঝখানে ছুটে চলা হীম শীতল জলের রাজ্য, সামনে যাওয়ার পথ একটাই, বাঁশের ভেলা।
(৯/১০) ভর দুপরের আলো আধাঁরিতে অদ্ভুত রহস্যঘেরা সৌন্দর্য্যে যে কারো চোখ ধাঁধিয়ে যাবে। আমার মনে হয় আমার দেখা সেরা জায়গার একটি।
( ১১) দুইজন দুইজন করে বাঁশের ভেলা দিয়ে সেই অসাধারণ পাহাড়ি খাল পার হলাম।
(১২) ভেলায় পার হওয়ার সময় কিছুটা ভিজে যাওয়ায় আগুন জ্বালিয়ে কিছুটা গরম হওয়ার চেষ্টা।
(১৩) সুন্দর একটা যায়গা আমাদের টিমের সম্মিলিত পোজ।
(১৪) মাছ।
(১৫) সামনে আরো কিছুটা পাথুরে পথ।
(১৬) অবশেষে আমরা সফল হয়েছি সেই স্বপ্নরাজ্যের জলধারার স্পর্শ পেতে।
(১৭) আমিয়াখুমের জলধারার দুইপাশের গঠনশৈলী একেবারে অন্য রকম। প্রকৃতির তৈরী সিড়িঁর পর সিঁড়ি, যেন কোন শিল্পীর অনেক দিনের সাধনায় তৈরী কোন আরাধ্য প্রতিমা।
(১৮) সব শেষে আমি।
তবে এই আকাশ ছোয়া পাহাড়, পিচ্ছিল পাথর আর ঘন জঙ্গলের স্বর্গরাজ্যে আবার আসবো সেটা আমি প্রতিজ্ঞা করেছিলাম। জানিনা আবার আমি কখনো সাহস আর সময় বের করতে পারবো কিনা আমিয়াখুমের রূপসুধা পান করার। তবে মনের গহীনে যদি আমার কোন সুপ্ত ভালোবাসা লুকিয়ে থাকে সে অবশ্যই আমিয়াখুমের জন্য।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বান্দরবানের রুমা কিংবা থানচি থেকে রওয়ানা হয়ে সাজাই ভ্যালি পর্যন্ত যেতে হবে ওখান থেকে আরো একদিন লাগবে আমিয়াখুম দেখে সাজাই ভ্যালিতে ফিরতে। আপনি যদি খুব ভালো ট্র্যাকারও হন তবু পাঁচদিনের কমে ওটা দেখে ফিরে আসা কোনভাবেই সম্ভব নয়। থানচি কিংবা রুমা যেকোন দিক দিয়াই যান না কেনো ? তবে মোট কথা হলো গাইট ব্যতীত বান্দরবানের এই গহীন পাহাড়গুলো আপনি কোনভাবেই পারি দিতে পারবেন না।
ট্র্যাকার ফ্যামেলি হলে যাওয়া সম্ভব, অন্যথায় কোনভাবেই নয়। থাকতে হবে যে কোন উপজাতি পাড়ায়, মানে একটা টার্গেট নিয়া হাটতে হবে যে, আজ অমুক পাড়া পর্যন্ত গিয়ে রাতে থাকবো। আর খাওয়াটা মোটামুটি নিজেকে সব সময়ই বহন করে নিতে হজবে। তবে রাতে উপজাতিদের পাড়ায় গিয়ে ওদের কাছ থেকে চাউল মুরগী এসব নিয়ে রান্না করে খেতে পারবেন, সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে রান্নার মসলাদি কিংবা খিচুরি রান্না করলে ডাল নিয়ে যেতে হবে, ধন্যবাদ।
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: অদ্ভুত সুন্দর।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সত্যিই তাই।
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সজলমেহেদি বলেছেন: নাফাখুম পর্যন্ত গিয়েছিলাম। অমিয়খুম ও জাদিপাই যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: থানচি দিয়ে গেলে নাফাখুম আর রুমা দিয়ে গেলা কেওকারাডাং পার হয়ে জাদিপাই খুব কঠিন কিছু নয়, তবে জাদিপাই তুলনামূলকভাবে কঠিন, ধন্যবাদ।
৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
প্রান্তিক জন বলেছেন: শেষ ছবিটাই ভিজে একাকার হয়ে গেছেন। এই সব জায়গাকে আমি বড্ড ভয় পাই। মনটা বেশি নরম তো, গেলে আর আসতে ইচ্ছা হয় না। যদিও ফিরে আসি; মরণের ক্ষুদ্র একটা টুকরা সঙ্গে নিয়ে। কেননা প্রত্যেকটা বিদায়ই একেকটা খন্ড মৃত্যূ।
যাই হোক, আপনার চোখ দিয়ে যেন আমিও দেখলাম। দোয়া করি আপনি আবার যেন যেতে পারেন। আমার মনটা কোনো কালে শক্ত হলে আমিও চেষ্টা করব।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:০১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ প্রান্তিক জন, এইসব জায়গায় যাওয়াটা ক্ষেত্রবিশেষে মৃত্যু ঝুঁকি থেকেই যায়, এখানে সব সময় ১০০% সতর্ক থাকার কোন বিকল্প নেই।
৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৪
সুমন কর বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:০৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন দাদা, ভালো থাকুন, সব সময়।
৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৮
মুদ্দাকির বলেছেন: অসাধারন সুন্দর
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, ধন্যবাদ।
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: সত্যিই অসাধারণ! ৯/১০ দেখার জন্য হলেও একবার যাওয়া দরকার ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সত্যি বলছেন রশিদ ভাই, আমি আবার যাওয়ার প্রতিজ্ঞায় আছি, ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১৯
খেয়া ঘাট বলেছেন: সকালে একবার মোবাইল থেকে দেখেছিলাম। অপূর্ব সুন্দর।
তবে এসব জায়গায় বেশী বেশী না যাওয়াই মনে হয় ভালো। প্রকৃতির এই নৈসর্গিক নির্জনতা যেন ক্ষুণ্ন না হয়।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তা ঠিকই বলেছেন ভাই, তবে সাধারণ মানুষদের ওখানে যাওয়ার দুঃসাধ্যতাই ওখানকার পরিবেশকে অক্ষুন্ন ড়াখতে সাহায্য করবে।
৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৮
উদাস কিশোর বলেছেন: চমত্কার !
আপনার ব্লগ থেকেই দেখে নিলাম আপাতত । কখনো সময় সুযোগ পেলে যাব হয়তো
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হুমম, আমিও আবার যাওয়ার জন্য অধীরর আগ্রহে আছি, ধন্যবাদ।
১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন:
অসাধারন সুন্দর!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ বাঙালী
১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
আমি ইহতিব বলেছেন: কত ভাগ্যবান আপনি। এতো সুন্দর সুন্দর জায়গা সরাসরি দেখার সৌভাগ্য হয়েছে আপনার।
আমাদের দেশে এতো দারুণ দারুণ জায়গা আছে যা বাইরের দেশের অনেক কৃত্রিম সৌন্দর্য্যকে হার মানায়। তবে শুধুমাত্র দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনার অভাবে আমরা পর্যটন শিল্পে ভালো কিছু করতে পারছিনা যা খুবই দুঃখজনক।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন আপু, আমাদের দেশ পর্যটন শিল্পের প্রতি নজর দেয় না, ধন্যবাদ।
১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: অসাধারন এডভেঞ্চার। যাওয়ার ইচ্ছা জাগাইলেন। দেখি যাব সামনে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ইচ্ছে থাকলে উপায় হয়েই যাবে, ধন্যবাদ।
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
অদৃশ্য বলেছেন:
অপুর্ব সুন্দর... খুব ইচ্ছে আছে সেখানে যাবার...
আপনি সৌভাগ্যবান
শুভকামনা...
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ অদৃশ্য, ভালো থাকুন।
১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৪
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: থানচি, তিন্দু রেমাক্রি হয়ে নাফাকুম পর্যন্ত গিয়েছিলাম, তারপর জ্বালানী ফুরিয়ে গিয়েছিল আর সামান্য গেলেই নাকি আমিয়াখুমের দেখা পেতাম !! আপনার পোস্ট দেখে আরও আফসোস বাড়ল।
পোস্টে প্লাস রইল।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেকদুর এগিয়ে গিয়েছিলেন, নাফাখুম থেকে আমিয়াখুম যাওয়া আশায় আর তিন দিন লাগতো, ধন্যবাদ।
১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯
আদম_ বলেছেন: সবশেষের ছবিটা সর্বশ্রেষ্ঠ ছবি ।
প্রিয়তে থাকলো।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার ছবি তো শ্রেষ্ট হতেই হবে
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমার ছবি তো শ্রেষ্ট হতেই হবে
১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৫
ডিজিটাল অপু বলছি বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর ছবি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৫২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ অপু, শ্রদ্ধা জানবেন।
১৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ++++
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
১৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার++++++++
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আনোয়ার ভাই।
১৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
২০| ০৬ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৪৬
সুফিয়া বলেছেন: খুবই সুন্দর। ছবির পাশাপাশি বর্ণনা। ++++++
০৭ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:৫৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকুন, সব সময়।
২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
ভ্রমণ বাংলাদেশ বলেছেন: ভাই রেস্ট হাউজ গুলো কেমন ?
ভাড়া বা কেমন ?
হোটেলের খাবার কেমন ?
২২ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মনা ভাই, কি বলছেন ?
২২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
মাদিহা মৌ বলেছেন: ডিটেইলে লিখলেন না কেন ভ্রমণ কাহিনিটা? তাহলে একটা আইডিয়া করে নিতে পারতাম …
রুমা থেকে বগালেক হয়ে কেওক্রাডং এর অর্ধেকটা পর্যন্ত গিয়ে ফিরে আসতে হয়েছিল। পাহাড় বাওয়ার অভিজ্ঞতা বলতে এটুকুই। এটুকু সম্বল করে যাওয়া যাবে?
আপনি কোন মাসে গিয়েছিলেন?
৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনি সম্ভবত কেউকারাডাং এর আগে দার্জিলিং পাড়া পর্যন্ত গিয়েছিলেন, কেওকারাডাং পর্যন্ত যাওয়াটাকে আমরা স্বাধারণত পানি ভাত মনে করি, তার মধ্যে তিনটা পয়েন্টই একটু কষ্টকর, (বগালেকে উঠা, দার্জিলিং পাড়ায় উঠ এবং দার্জিলিং পাড়া থেকে কেউকারাডাং উঠা)। আমিয়াখুমে যেতে হলে অবশ্যই খুব ভালো ফিটনেস দরকার আপু।
যেহেতু আপনি কেওক্রাডং এর অর্ধেকটা পর্যন্ত গিয়ে ফিরে এসেছেন ফিটনেসের অভাবে, তাই আমি বলবো ফিটনেস না বাড়ালে আপনার দ্বারা কখনো আমিয়াখুম যাওয়া সম্ভব নয়। তবে আমি সব সময় মনে করি শারীরীক ফিটনেসের চাইতে মনের ফিটনেসটাই এখানে বেশী কার্যকরী।
৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমরা সম্ভবত জানুয়ারীর দিকে গিয়েছিলাম, শীত ছিল তখন।
২৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,
নাহ্........... এর চেয়ে নয়নকাড়া স্নিগ্ধতা আর কিছু নেই.................................
৩১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমিও তাই বলি ভাই, ধন্যবাদ
২৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:১৬
মাদিহা মৌ বলেছেন: আমাদের মধ্যে ফিটনেস আর উৎসাহ, কোনটারই কমতি ছিল না। শুধুমাত্র একটা ফ্রেন্ডের জন্য সবাইকে ফিরে আসতে হইছিল। সে বগালেক উঠতে উঠতেই অসুস্থ হয়ে পড়েছিল।
আল্লাহর রহমতে যথেষ্ট ফিটনেস আছে। কিন্তু যুৎসই দল দরকার …
০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বলেন কি! আপনি ভ্রমণ বাংলাদেশ বা ভ্রমণ বাংলাদেশ থেকে ভাগ হয়ে আরো কয়েকটা টিম আছে যারা এই ধরণের এডভেঞ্চ্যার ট্যুর দিয়ে থাকে আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ রাখুন, আপনি পারবেন আমি নিশ্চিৎ । আমিয়াখুমে যখন আমরা গিয়েছিলাম তখন আমাদের সাথে একজন দূর্বল ধরণের আপু ছিলো যিনাকে দেখে আমি কখনো ভাবতে পারিনি ওনি আমাদের সাথে সাত দিন পাহাড় ট্রাক করতে পারবে। অথচ আমাদের সাথের কয়েক জন ভাই একদিন রেষ্ট নিল পাহাড়ি একটা পাড়ায়, ঐ আপু আমাদের সঙ্গেই ছিলো এই দূর্গমতায়। আমরা রুমা দিয়ে ঢুকে থানচি দিয়ে বের হয়েছিলাম সাত দিন পাহাড় ট্রাক করে।
যাদের ফিটনেস কম তারা টিমে থাকলে পুরো টিমের ভ্রমণ মাটি হতে বেশী সময় নেয় না, যেমন আপনাদেরটা হয়েছে, ধন্যবাদ আপু।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৬
সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
অদ্ভুত সুন্দর। যাবার পদ্ধতি, থাকা খাওয়ার উপায়, বউ বাচ্চা নিয়ে যাওয়া সম্ভব কিনা, নাকি কেবল তারুণ্যেরই উচিত অভিযানে বেড়োনো, ইত্যাদি তথ্যগুলো যোগ করে দেবার অনুরোধ করছি।