১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



ট্রাকগুলো ভারত থেকে কি আনে?

২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৭

পুলহ বলেছেন: খুবই সুন্দর জায়গাটা এবং ছবিগুলো...
ব্লগে আবুহেনা ভাই আর আপনার খুনসুটি খুব উপভোগ করি; বোঝা যায় আপনাদের মধ্যে বোঝাপড়া এবং আন্তরিকতা খুব সৌহার্দপূর্ণ।
আপনাদের দু'জনের জন্যই শুভকামনা থাকবে।

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (২০) চাঁপাইনবাবগঞ্জ ভ্রমণের মাঝপথে এই ভদ্রলোকের কথা আলাদাভাবে না বললেই নয়, তিনি আমাদের সবার প্রিয় গল্পকারআবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই। উনার আতিথেয়তার কথা মনে হলে আবারও ছুটে যেতে ইচ্ছে করে রাজশাহীতে।

সবার মধ্যে লজ্জা দিলেন ভাই। আমিও আপনার বাড়ি গিয়া ফটু তুইলা আপনারে ইরাম লজ্জা দিমু।

৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৬) অদূরে একটা তালগাছেই তালের রস সংগ্রহের জন্য এমনভাবে গাছে কলসি বেধে রেখেছিল।


ওই এলাকায় তালের তাড়ি খুব বিখ্যাত। কাঁচা রস সারাদিন রোদে রাখলে বিকেলে সাদা রঙের তাড়ি হয়ে যায়। খাইলে নিজের বিবিরে আর ভালো লাগে না, পরের বিবি দেখলে ভালো লাগে।

৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০০

চাঁদগাজী বলেছেন:


আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন, সবার মধ্যে লজ্জা দিলেন ভাই। আমিও আপনার বাড়ি গিয়া ফটু তুইলা আপনারে ইরাম লজ্জা দিমু। "

-আমরা আপনাকে দেখে খুশী হয়েছি!

৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৩) মসজিদের পুর্ব পাশে এটাই খঞ্জন দিঘী বা খনিয়া দিঘী।


বহু প্রাচীন দিঘী। ধারনা করা হয় মসজিদটির নির্মাণকালে এই দিঘীটিও খনন করা হয়েছিল।

৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আগে কইলেন্না ক্যান, টাহলে তো তাড়ি কাইয়া আইতাম।


আমি কী বুকা? আমার একটা বিবি আছে না?

৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: (১৪) আমের পাতার ফাঁকে একটা ফটিকজল পাখি খাবার খুজে বেড়াচ্ছিল।


এরকম ছবি দেখতে আমার খুব ভালো লাগে। পাখি ও ফুল এমনিতেই আমার খুব প্রিয়। তার ওপর এত ক্লোজ আপে ঝকঝকে ছবি। অসাধারণ!

৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। শেষের ছবিটি দেখে খুব ভালো লাগল।

১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৬

অরুনি মায়া অনু বলেছেন: মসজিদের নামটা অদ্ভুত।ছবিগুলো সুন্দর।

১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪

রাতুল_শাহ বলেছেন: আমার এলাকা থেকে ঘুরে আসলেন, ব্যাপারটা খুব ভালো লাগছে।

আদি চমচম, কালাই রুটি খেয়ে এসেছেন?

১২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪০

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ভ্রমণ ব্লগে এই একটা লাভ, ইতিহাস, ঐতিহ্য, স্থাপত্য কলা ইত্যাদি একই সাথে জানা যায়। আপনার সাথে আশরাফুল ভাই কে দেখে ভাল লাগছে।

১৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওয়াও!!!

একের মাঝে দুই! ভ্রমনের সাথে আবু হেনা ভাই দারুন দারুন দারুন!

আনলিমিটেড ধইন্যা সাদা মন ভাই

অনেক ভাল লাগল

১৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৭

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: কেবল বলার জন্য বলছি না!!! আপনার ছবি ব্লগ আমার ভালো লাগে!আর লাগবেই বা কেন? ফ্রিতে ফ্রিতে এতো কিছু দেখতে পারলে ভালোলাগারই কথা!!!


২০ নম্বর ছবিতে আপনাকে এবং হেনা ভাইকে একত্রে দেখে আরো ভালোলাগল!

১৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৩

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
আমি চাপাই নবাবগঞ্জে থাকাকালীন দেখেছি মসজিদটা।
কিন্তু স্মরণশক্তি কম থাকায় সব ভুলে বসে আছি।
কিন্তু দিঘীর কথা মনে আছে।

আবার নতুন করে দেখলাম আপনার ক্যামেরায়। খুব ভাল লাগল।
রাজশাহীরর বাঘা মসজিদ দেখান নাই, হেনা ভাই?
হেনা ভাইকে দেখে ভাল লাগছে, উনাকে আমার সালাম পৌছে দেবেন।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা কামাল ভাই!!

১৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রথমেই কৃতজ্ঞতা আপনার কাছে।
আপনার জন্যই প্রায় পাঁচশ বছর আদের স্থপতি দেখতে ও জানতে পারলাম।

শুভকামনা আপনার জন্য। আর এরকম ঐতিহাসিক স্থপতি ও প্রাকৃতিক রূপ গাঁথা ছবি দেখবো এমনটাই প্রত্যাশা।

১৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৪১

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: অনেক সুন্দর।

বারবাজার অাসার কথা মনে অাছেতো???

১৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৪:৪৩

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগা++

১৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক মুল্যবান তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট । অনেক অজানা ইতিহাস জানা হল । দক্ষিণ পশ্চিম কোন থেকে তোলা মসজিদের ছবিটা সুন্দর হয়েছে, যদিও সবগুলি ছবিই সুন্দর । আম বাগানের গাছগুলি কি সুন্দর ডালা মেলে আছে । ফাগুনে আমের বনে অনেক গাছেই হয়ত এখন মুকুল ফুটবে তবে একটি গাছে আমের দৃশ্য দেখে বুঝা গেল এই গাছটিতে আগাম আম ধরে গেছে । আমাদের দেশের বাড়ীতেও এমন একটি আগাম জাতের আমের গাছ ছিল যেটাতে সিজনের অনেক আগেই আম ধরে যেত , ভাল লাগল আগাম জাতের আমের দৃশ্য দেখে ।
তালগাছের মাথায় রসের ঠিলা দেখে জীবে জল এসে গেল, মনে পড়ে ছোট বেলায় কত যে খেয়েছি আককে ওয়ালা বাঁশ বেয়ে তালগাছের উপরে উঠে ।

২০ নং ছবিতে দেখা শ্রদ্ধেয় আসরাফুল ভাই এর জন্য শুভেচ্ছা রইল সে সাথে আপনার জন্যও শুভ কামনা রইল ।

২০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমাদের শেরপুরে গজনী অবকাশ আর নলচাপড়া ঘুরে দেখার ও দেখানোর আমন্ত্রণ রইল ভাই।
এখানে যেমন পাবেন প্রাকৃতিক রূপ তেমনি সুন্দর মনোমুগ্ধকর স্থপতি।
ঐতিহাসিক শের-আলী গাজী সাহেবের শেরপুর জেলাতেও আপনার ভ্রমণ মুগ্ধতা নিয়ে ফিরতে পারবেন বলে আমার বিশ্বাস।

শুভকামনা জানবেন সবসময়

২১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৫৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভালো লাগা রইলো,

২২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: রাজশাহীতে একদিন যাব আবু হেনা ভাইয়ের বাড়িতে

২৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন ছবিব্লগ

২৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: বরাবরের মতোই সুন্দর পোষ্ট। কোনো একদিন সেখানে যাওয়ার ইচ্ছা রইল।

২৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: আপনার ব্লগে এলে মনে হয় কষ্ট করে টাকা খরচ করে আর ভ্রমণ করতে যাওয়ার দরকার নেই।
পারেন বটে!

২৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: আবু হেনা ভাইয়ের সাথে মাঝে মাঝে ফোনে কথা হয় কিন্তু দেখা হয় নাই, আপনার ফটো দেখে আসল চেহারা বুঝতে পারলাম। আপনি আরো ভ্রমণ করেন এবং ঐতিহাসিক স্থাপনার পাশাপাশি এরকম ব্লগারদের ছবিও তুলে ধরেন এটাই কামনা করি। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১২

তারেক ফাহিম বলেছেন: খনিয়া দিঘীর পাড় দিয়ে মাল বোঝাই একটা গাড়ি যাচ্ছ, গাড়ীটির সাইজ তো বেশ.। ধন্যবাদ, পড়ে ভাল লাগল, যাওয়ার ইচ্ছে হল।

২৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নলচাপড়া আমি স্কুলে থাকা সময় গিয়েছিলাম। তা প্রায় '৯৬ থেকে '৯৭ সালের দিকে। তখন গজনীর চেয়েও নলচাপড়া ভালো লাগতো। গজনীতে তখন কোন বন্য প্রাণি দেখিনি, কিন্তু নলচাপড়া গিয়ে আমরা কিছু পাখি দেখেছিলাম।
আমরা শেরপুর সদরে থাকায় দুই অবকাশই অনেক দূর মনে হতো। এরপর আর যাওয়া হয়নি।
শেরপুর যখন ঘুরেছেন তখন শুধু নলচাপড়া যাওয়ার জন্য কেমনে বলি! সেখানে তো পাহাড়ের চূড়ায় উঠে ভারতে দৃষ্টিসীমা পর্যন্ত পাহার দেখা ছাড়া আমি আর কিছু দেখিনি। এখনের অবস্থা আমি জানিনা।

ভালো লাগলো, আপনি আমার জেলা ঘুরেছেন জেনে। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৫

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: চামচিকা মসজিদের কারুকাজে মুগ্ধ হলাম।

হেনা ভাইয়ের সাথে তাহলে দেখা হয়েই গেল কামাল ভাইয়ের।

৩০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাদা মনের মানুষ ,



আশেপাশের তালগাছে কলসির বদলে খানকয়েক চামচিকা দেখা গেলে মসজিদটির নামকরণের একটা ব্যাখ্যা পাওয়া যেত । একখান চামচিকাও কি ছিলোনা ?

সুন্দর একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ।

৩১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৭

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: আমগুলো খাইতে মন চাইতেছে।

৩২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আছি আল্লাহর রহমতে ভালো। অনেকদিন ব্লগ থেকে দূরে ছিলাম, ভাবছি আবার নিয়মিত হব।

৩৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪০

আমির ইশতিয়াক বলেছেন: (২০) চাঁপাইনবাবগঞ্জ ভ্রমণের মাঝপথে এই ভদ্রলোকের কথা আলাদাভাবে না বললেই নয়, তিনি আমাদের সবার প্রিয় গল্পকার আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাই। উনার আতিথেয়তার কথা মনে হলে আবারও ছুটে যেতে ইচ্ছে করে রাজশাহীতে।[/sb
চলেন আমের মৌসুমে আবার যাই আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাইয়ের বাড়িতে।

৩৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৯

জীবন সাগর বলেছেন: মুগ্ধতা রইল ভাই+++++++++

৩৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: চামচিকা মসজিদ নামটা বিদঘুটে লাগছে!

৩৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ সেইটা না হয় বিশ্বাস করলাম। পিলারের উপরে বইছেন ক্যান!! এটা তো বিএসএফ পাইলে খবর হই যাইতো!!!!!!!!

৩৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আবুহেনা ভাইয়ের শরীরের কি অবস্থা এখন!

৩৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বাহঃ দারুণ খবর!!!!!!

এই খুশির খবরে আপনার জন্য এইটা-

৩৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: রাস্পবেরি!

৪০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ওহঃ সবুজ পাতা ওটা পুদিনা!

৪১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: রাস্পবেরি! এইডা একা একা খাইলে বউ বাপের বাড়ি চইলা যায়। ভাবীরে সাথে নিয়া খাইয়েন কামাল ভাই। আর ভাবী যদি আগেই বাপের বাড়ি বেড়াইতে গিয়া থাকে তো আমারে দাওয়াত দেন। একসাথে দুইজনে খাইলে রাস্পবেরির দফা রফা করতে সময় লাগবো না।

৪২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হেনাভাই,
আপনার আগের ছবির চেয়ে বর্তমান ছবি ভাল। বদলালে দারুণ হবে!

৪৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৩৮

জুন বলেছেন: রাজশাহী থেকে চাঁপাই নবাবগন্জ যাবার সড়ক পথের দুপাশে সবুজ গাছের সারি এখোনো মনে গেথে আছে। বেগুন ভর্তা সহ বিখ্যাত কালাই এর রুটি খেয়ে আমবাগান মহানন্দা নদী সবইতো দেখলাম পাচদিন থেকে । কিন্ত চামচিকা মসজিদের কথাতো কেউ বল্লো না সাদা মনের মানুষ !
ভালোলাগলো আবু হেনা ভাইকে দেখে তার সাথে ফটিকজলকেও অনেক সুন্দর ছবিগুলো ।
+

৪৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লুকটা জোয়ান থাকতে চায়


জোয়ান থাকতে চায় মানে কী? আমি তো জোয়ানই।

৪৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হুম, জোয়ানই আমাদের গুরু ভাই।

মনের জোড় দেখে আমি মুগ্ধ হেনা ভাই, মুগ্ধ হয় তো সাদা মন ভাইও।

ভাই, নতুন পোষ্ট কখন পাবো ?

৪৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কাল কখন?

৪৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চা কাইতে মুন্চায়তাছে নি আপনার?


হে হে হে। আপনি আমার মনের কথা টের পান ক্যামনে? চায়ের সাথে দু'এক পিস টা' দেওয়া যায় কী না দেইখেন।

৪৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ফেবু আর ব্লগ নিয়াই তো সারাদিন আছেন। ঘরের মানুষ কিছু কয় না?