নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অপিষ ডিউটি আওয়ারটা বেশী, সকাল ছয়টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা, মাঝে নামাজ বিরতি এবং এক ঘন্টা লাঞ্চ আওয়ার। সন্ধ্যা ছয়টার ঠিক আগ মুহুর্তে মেসেঞ্জারে শব্দ করে উঠল। কন্যা লিখেছে, " আব্বু জাপানের রাজনৈতিক ব্যাবস্থা নিয়ে পাঁচটা লাইন লিখে দাও খুব তাড়াতাড়ি"। বুঝতে কষ্ট হলোনা স্কুলের বাড়ির কাজ। অবাক হলাম আর ভালই লাগল। সপ্তম শ্রেণীতে জাপানের রাজনীতির পাঠ এটা বিশ্বমুখি চিন্তা। আমাদের সময়কাল ছাড়িয়ে এই প্রজন্ম অনেকদূর এগিয়ে যাবে।
ইদানিং জাতীয় পাঠ্যক্রম নিয়ে নানান ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে। শিক্ষা ও পাঠদান প্রকৃতির আমূল পরিবর্তন করা হয়েছে সিলেভাস, পাঠদান পদ্ধতি, পাঠ্য সূচি এবং মান নির্ণয় প্রকৃয়া সর্বত পরিবর্তন করা হয়েছে। তায় ভাবলাম পাঠ্য সূচির বইগুলো কেমন একটু দেখা যাক। বাংলা বইটা নিলাম সপ্তম শ্রেণীর। দেখে ভালই লাগল। আমাদের সময়ে বাংলা প্রথম পত্র এবং দ্বিতিয় পত্র হিসেবে দুইটা সাবজেক্ট ছিল, বর্তমানে দুইটা মিলে একটাতে করে দেয়া হয়েছে, শুধু তায় নয়, সাহিত্য ইতিহাস সব মিলে আধুনিক ও বর্তমানকে ধারণ করে এমন করে সাজানো হয়েছে। আমাদের সময় এবং বর্তমান সময় এর দুইটা পার্থক্য আছে এবং এটা স্বাভাবিক।
আমাদের সময়ে বাংলা পাঠ্যক্রমের অন্যতম মূল আয়োজন ছিল নৈতিকতা। সব পড়া শেষে একটা নৈতিকতা বোধ কাজ করতো মনে, সাথে এটা চরিত্র গঠনেও দারুণ প্রভাব ফেলে। মুখস্থ্য বিদ্যায় জোর দেবার ফলে দেখা যেত বড় হয়েও ছো্ট বেলায় শেখা অনেক বড়বড় কবিতা আবৃতি করা যায় যেগুলো ছোট বেলায় শেখা হয়েছে এবং পরের জীবনে তার প্রতিফল হচ্ছে। মানুষ কী পরিমাণ মনে রাখতে পারে এবং সম্ভব তার একটা মান ঠিক হয়ে যেত ছোট বেলায়। শুনেছি ছোটদের ব্রেইনটাই এমন, ছোট থাকতে যত ঢুকানো যায় সেটা ধারণ হয়ে যায়, এবং পরবর্তীতে সে অনেক কিছু বুঝে কিন্তু হুবুহু মুখস্থ করতে পারেনা, কিন্তু ছোট বেলায় সেটা সম্ভব। বড় হয়ে বুঝা সম্ভব কিন্তু মুখস্থ সম্ভব হয়না।
আমাদের সময়ে সাহিত্য ক্ষেত্রে যেটা সমস্যা ছিল সেটা হল, কবিতা, ছড়া সাহিত্য যেসব পড়ানো হতো তার সাথে বর্তমান সময় এর সাথে কোন সেতু ছিলনা, আমরা বুঝতে পারতামনা যেটা পড়ছি তার সাথে বর্তমান সময় এর তুলনা। সেতু বন্ধন না থাকাতে আমাদের কাছে পড়াটা শুধু বই এর জন্য সীমাবদ্ধ ছিল, বর্তমান সময়কে ধারণ করে এমন লেখা ও সাহিত্যিক আমরা জানতামনা। তায় বর্তমান সময় এর কোন পাঠ পড়ে আমরা বুঝতামনা এবং মেলাতে পারতামনা। নতুন শিক্ষাক্রমে এই দূরবস্থা দূর হবে।
শুধু বাংলা সাবজেক্ট এর পাঠ্যক্রম দেখেই বুঝা যায় অন্যন্য সাবজেক্ট এর বেলায় একই ব্যাবস্থা হবার সম্ভবনা আছে, যেখানে প্রতিটা পাঠ হাতে কলমে শেখার একটা ব্যাবস্থা রাখা হয়েছে। একটা সুবিধা হল স্বচ্ছল পরিবারের জন্য, তারা যদি মনে করে স্কুলে সঠিক পাঠ হচ্ছেনা তাহলে যে বইটা আছে সেটাও যদি ঘরে পরে কিংবা প্রাইভেট দিয়ে পড়ায় তাহলে এই শিক্ষার্থী পিছিয়ে থাকবেনা রবঞ্চ অনেক এগিয়ে থাকবে। শংকাটা গ্রাম এবং অসচ্ছল পরিবারদের জন্য। সেখানে না আছে পর্যাপ্ত স্কুল ও মান সম্মত শিক্ষক। সুতরাং যাদের অর্থিক সামর্থ নেই তারা টিকে থাকতে অনেক কষ্ট হবে। আগে এমনটা বৈষম্য কম ছিল, গ্রামে খেতে না পারা একজন ভাল ছাত্র শিক্ষকের আদর স্নেহে জীবনে সাফল্য হয়েছে এমন ভুরিভুরি উদাহরণ দেয়া গেলেও বর্তমানে সেই সম্ভবনা কমে এসেছে।
অতিরিক্ত ডিভাইসমুখি পাঠ এর কিছু অভিযোগ শোনা যাচ্ছে এবং নিজেও দেখতে পাচ্ছি সেটা পরিবর্তন আসা প্রয়োজন। কিছু কিছু ছবি ও ভিডিও ভেসে বেড়াচ্ছে স্কুলেই বাইরে রান্নাবান্না ও নাচগান সম্পর্কিত, এসব একটু কমিয়ে আনতে হবে, এমন টাইপ সব আয়োজন মিলে একটা সাবজেক্ট হতে পারে, বছরে এক দুইবার হতে পারে, এটা যেন সব সাবজেক্ট এবং প্রতিদিন বা সপ্তাহের কার্যক্রম না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
প্রায়োগিক দিক নিয়ে একটা উদাহরণ দিয়ে শেষ করব। সওদি আরবের প্রাইমারী লেভেল এর ইংরেজী বই দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। সেখানে দেখা গেল ব্রিটিশ কারিকুলাম মান এর বই এরাবিক কালচারের সাথে সমম্বয় করে পড়ানো হচ্ছে। দারুণ একটা ব্যাপার। বাইটা ব্রিটিশ কারিকুলাম এর বইটা হুবুহু রেখে শুধু পাত্র-পাত্রী পরিবর্তন করা হয়েছে। যেমন ধরুণ দুই বন্ধুর কথোপকথন হচ্ছে একজনের নাম ডেভিড আরেকজনের নাম এলেক্স। সেখানে নামটা পরিবর্তন করে শাহেদ ও করিম করে দেয়ার মতো ব্যাপার। এভাবে স্থানের নাম আসলে সেটাও এভাবে চেন্জ করে বাকীটা সব ঠিক থাকছে।
এখন কথা হলো এমন দারুণ বইটা কী পড়াচ্ছে? না পড়াচ্ছেনা। আমি অনেক ষ্টুডেন্ট এর পড়া দেখেছি, ওরা এমন দারুণ বইটা রিডিংও পড়তে পারেনা, তবুও পাশ মার্ক পাচ্ছে। পা্ঠ্য বইতেই শুণ্যস্থানের জায়গা আছে, সেটা বাড়ি থেকে করে নিয়ে দেখাতে বলছে এবং ছাত্ররা সেটা করে নিয়ে যাচ্ছে এবং পরীক্ষার সময় বইটাই জমা দিচ্ছে সেই বই থেকে পাশ মার্ক পেয়ে যাচ্ছে। অথচ বি ও ও কে বুক এই শব্দটা উচ্চারণ করতে পারেনা, যেখানে ইংরেজীতে বুক লেখা আছে, সেখানে সে পেনসিল দিয়ে আরবীতে লিখে রাখছে উচ্চারণটা, আরবীতে লিখে না রাখলে সে বি ও ও কে বুক এটাই পড়তে পারছেনা।
তায় বলছি, পাঠ্য সূচি আধুনিক ও মানসম্মত বলে আমার ধারণা এখন প্রায়োগিক দিক দেখতে হবে, মান সম্মত স্কুল ও শিক্ষক এবং তাদের টেইনিং এর ব্যাবস্থা করতে হবে, শিক্ষক পেশাটাকে সম্মান করতে হবে, তাদের সুযোগ সুবিধা বাড়াতে হবে, তাদের ন্যুনতম সুবিধা না দিলে ভাল স্টুডেন্টরা এই পেশায় আসবেনা।
বি.দ্র : ধারণা নিতে হলে পাঠ্য বই এর লিংক দেয়া হল, নিজেরাই দেখে নিন: link
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৩
বাকপ্রবাস বলেছেন: এবং আপনাকেও খুব করে ধন্যবাদ জানিয়ে রাখলাম
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৬
মৌন পাঠক বলেছেন: সুন্দর একটা আলোচনা পেলাম, ধন্যবাদ জানবেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: মৌন পাঠক আমার এই লেখা পাঠ করার জন্য অতীব ধন্যবাদ জানিয়ে রাখলাম
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কি আব্দুল্লাহ উপন্যাসটা পড়েছেন?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: স্কুলে এমন একটা উপন্যাস ছিল পাঠ্য
৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৭
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: চমৎকার লেখেছেন কবি দা ভাল থাকবেন
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: খুব কইরা ধন্যবাদ লইবেন কবিদা
৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:১৬
করুণাধারা বলেছেন: ভাগ্যিস জাপানের রাজনীতি নিয়ে পাঁচ লাইন লিখতে বলেছে। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে লিখতে বললে কী না কী লিখে ফেলতেন!
এই শিক্ষা ব্যবস্থার ফলে অনেকের জন্য শিক্ষা নাগালের বাইরে চলে যাবে। আমি একটা মেয়ের কথা জানি যে মুরগি পালন করে, গ্রামের লোকের বাড়িতে কাজ করে উপার্জন করে, সেটা দিয়ে লেখাপড়া করে। আমার বাসায় যে মহিলা পার্ট টাইম কাজ করে সে তার ছেলেকে খুব স্বপ্ন নিয়ে স্কুলে ভর্তি করেছিল। এরও লেখাপড়া বন্ধ করতে হবে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২০
বাকপ্রবাস বলেছেন: হুম আমি সেটাই বলেছে, গরীবরা আটকে যাবে, মধ্যবিত্তরা প্রাইভেট পড়িয়ে হলেও চেষ্টা করবে পথ ধরে রাখতে,
হা হা হা বাংলাদেশের রাজনীতির কথা বললে আমি ছড়া লিখে দিব সেটা টিচার জানে, তায় জাপন ধরিয়ে দিয়েছে
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪২
বিজন রয় বলেছেন: আমি নতুন শিক্ষা ব্যবস্থার পক্ষে। এটাতে আমার খুব লাভ হয়েছে।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: কেমন লাভ? ছাত্ররা প্রতিদিন আলুভর্তা করে খাওয়াচ্ছে?
৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা যারা ব্লগে পোস্ট লিখি তাদের লেখার একটা বড় অংশ আসে অন্তরজাল থেকে। ইন্টারনেট থেকে আমরা তথ্য নেই এবং তার সাথে নিজের চিন্তা ধারা যুক্ত করি। এগুলিকে কপি পেস্ট বললে ভুল হবে। কপি পেস্ট করারও নিয়ম আছে যদি সূত্র দেয়া থাকে। তাই কোন প্রতিবেদন বা রিপোর্ট বা ফিচার লিখতে গেলে অন্য মানুষের সাহায্যের দরকার হয়। তাতে প্রমাণিত হয় না যে লেখক কিছুই জানে না। বরং একটা বিষয়কে গুছিয়ে লেখার যোগ্যতা আছে। অনেক মানুষ আছে যে ইন্টারনেটের সাহায্য নিয়েও একটা পোস্ট লিখতে পারবে না। আমি বলতে চাচ্ছি জাপানের রাজনৈতিক ব্যবস্থা সম্পর্কে জানতে একজন শিক্ষার্থী যখন ইন্টারনেটের সাহায্য নিবে তখন সে বেশ কিছু সাইটে যাবে। এগুলি সে মুখস্ত করবে না। কিন্তু লেখাগুলি পড়ার কারণে অন্তত চার ভাগের এক ভাগ লেখা তার মনে গেঁথে যাবে। তাই ইন্টারনেটে সার্চ করলে জ্ঞান বাড়ে না এই ধারণায় আমি বিশ্বাসী না। আমরা বড়রা প্রতিনিয়ত ইন্টারনেটের সাহায্য নিচ্ছি। আগের চেয়ে তাই কোন বিষয় সম্পর্কে জানা সহজ হয়ে গেছে।
আগের দিন হলে বইয়ে জাপানের রাজনীতির উপর ৫ টা বাক্য থাকতো। শিক্ষার্থীরা এই ৫ টা বাক্য ঠোটস্থ করতো। তার বাইরে কিছুই জানতো না।
তাই এই পদ্ধতি আমার ভালো লেগেছে। আমরা যখন নাইন, টেন বা ইলেভেন টুয়েলভে পড়েছি আমাদের জন্য শিক্ষকেরা লাইব্রেরী উন্মুক্ত করে দিয়েছিলেন সপ্তাহে ৭ দিনের জন্যই। আমরা টেক্সট বইয়ের পাশাপাশি অনেক রেফারেন্স বই থেকে নোট তৈরি করতাম। নোট তৈরি করাও দক্ষতার ব্যাপার। বই সামনে থাকলেই যে কেউ সুন্দর একটা নোট বানাতে পারবে না। এটার জন্য প্রচুর পড়া এবং চর্চার দরকার হয়।
সমস্যা হল আমাদের দেশের কম আয়ের লোকেদের বাচ্চাদের কি হবে। আসলে গরীবের কষ্ট আগেও ছিল। সামনেও হয়তো থেকে যাবে যদি সরকার স্কুলগুলিতে ইন্টারনেট এবং মোবাইল ডিভাইস দিতে না পারে। পড়াশুনার বেশীর ভাগ অংশ যেন বিদ্যালয়েই হয়ে যায় এটা নিশ্চিত করতে হবে। এটা বেশ কঠিন কাজ। কিন্তু সরকার আন্তরিক হলে এটা সম্ভব। সরকার অনেক বছর ধরে বিনা মূল্যে প্রত্যেকটা ছাত্রকে বই দিচ্ছে। মেয়েদের দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সরকারী স্কুলে পড়াশুনা ফ্রি করেছে। মোবাইল ডিভাইসের মাধ্যমে বৃত্তির টাকা অভিভাবক পাচ্ছে। আর নতুন পদ্ধতিতে যদি কোচিং এবং গাইড বইয়ের খরচ কমে যায় সেই টাকা দিয়ে ডিভাইস জোগাড় করা সম্ভব। আগের পদ্ধতিতেও গরীবের কষ্ট ছিল। একটা শ্রেণীতে অন্তত ১০ রকমের গাইড লাগে। মধ্যবিত্ত বা উচ্চবিত্তের বাচ্চার জন্য মাসে কমপক্ষে ৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা লাগে কোচিং বাবদ। এই খরচ কমাতে পারলে ডিভাইস এবং ইন্টারনেট নিতে পারবে কম আয়ের লোকেরা। বর্তমানে গ্রামের মানুষ প্রচুর পরিমান মোবাইল ডেটা ব্যবহার করে। হোয়াটস এপে ভিডিও কল করে। আমার নিজের গ্রামেই দেখছি। অনেক জায়গাতেই ব্রড ব্যান্ড ইন্টারনেট লাইন আছে। মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা নাকি ১৯ কোটি হয়ে গেছে। ফকিরও মোবাইল এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ইন্টারনেট এখন অপরিহার্য একটা সেবা। ১০ বছর পরে প্রত্যেকটা মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করবে। ইন্টারনেট ব্যয় আগের চেয়ে কম এখন।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
বাকপ্রবাস বলেছেন: বই আমার কাছে ভালই লেগেছে, ঠিক মতো পড়ালে চলবে, গরীবদের জন্য বেশী সমস্যা হবে, ছোটরা ইন্টারনেট ঘেটে বের করে পড়ার সামর্থ সবার থাকবেনা, আমার মেয়েকে আমি ঘেটে বের করে দিচ্ছি, আমি প্রবাসে থাকি নেট ফেসিলিটি আছে, এটা সবার ক্ষেত্রে হবেনা, আর নেট ঘাটছি আমি, স্টুডেন্ট না।
বড় সমস্যা হল পরীক্ষ নিচ্ছেনা, মার্ক দিচ্ছেনা ত্রিভুজ চতুর্ভূজ দিচ্ছে এটাতে আপত্তি
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ফেবুর বাতাস ভাড়ী হয়ে আসছে শুধু বর্তমান কারিকুলাম নিয়ে। আপনার কল্যানে সংক্ষিপ্ত পরিষরে হলেও রিভিউটা দেখতে পেলাম। যেহেতু একবার একটা গুঞ্জন উঠেছে, তো কমিটি গঠন করে নিরপেক্ষ তদন্ত করার উচিত। যেখানে- যেখানে সমস্যা রয়েছে সেখানে দ্রুত সমাধানের উদ্যোগ নেয়া জরুরী।
আন্তরিক ধন্যবাদ সময় উপযোগী একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য ।