![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাঙালী,বাংলাদেশী,বাঙলাভাষী .......। কিন্তু আমি আসলে কি তা আমি জানি না তঁবে আমি একটা ছোট্ট শক্ত বুলডোজার হতে চাই, যাকে কোন দেয়াল থামাতে পারবে নাহ.......বাচতে চাই মানুষের মত .......জনিনা পারবো কিনা তবুও মনেপ্রাণে চাই © লেখকের অনুমতি ব্যতীত এই ব্লগের কোন লেখা সম্পূর্ণ বা আংশিকরূপে কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
Sukhoi Su-27 সোভিয়েতদের তৈরি চতুর্থ জেনারেশনের একটা ২ ইন্জিনের সুপার ম্যনুভারেবল ফাইটার এয়ারক্রাফট। যদিও সুখোই ২৭ কে বেশির ভাগ সময়েই এয়ার সুপিউরিটির কাজে দেখা যায় কিন্তু এই বিমান যে কোন ভুমিকায় আক্রমনে সক্ষম। Sukhoi Su-27 এর হেভি আর্মামেন্ট , শক্তিশালী এভিওনিকস যেমন : নেভিগেশন , কমিউনিকেশন , হাই ম্যানুভারিটি এবং অবিশ্বাস্য রকমের ক্ষিপ্ততা একে দুনিয়ার কাছে "দি সোভিয়েত বিষ্ট" হিসাবে পরিচিত করে তোলে।
ভিয়েতনামে ফাইটার এয়ারক্রাফট নিয়ে ভালো ধাক্কা খাবার পরে আমেরিকা ১৯৬৯ সালে নতুন ফাইটার তৈরির জন্য কঠোর গোপনীয়তার "এফএক্স" নামে একটা প্রোগ্রাম হাতে নেয়। এখান থেকেই হেভিয়েট ফাইটার হিসাবে এফ ১৫ এবং লাইট ওয়েট ফাইটার হিসাবে এফ ১৬ এর ডিজাইন হয়। ১৯৭২ এর জুন নাগাদ ইউএস এয়ার ফোর্স 71-0280 নামে সিন্গেল সিটের একটা প্রোটোটাইপ কমপ্লিট করে ।এই প্রটোটাইপ কে পরে ইউএস এয়ার ফোর্স তাদের পরবর্তি এয়ার সুপিয়রটি ফাইটার এফ ১৫ হিসাবে ঘোষনা করে। ১৯৭৬ সাল নাগাদ এই বিমান সার্ভিসে আসে।
এফ ১৫
সার্ভিসে আসার আগেই সোভিয়েতরা জানতে পারে যে আমেরিকানরা তাদের এয়ার সুপিয়রটি ফাইটার রিপ্লেস করতে যাচ্ছে । সোভিয়েতরা পাল্টা ব্যবস্তা হিসাবে PFI এবং LPFI নামে ২টা প্রোগ্রাম শুরু করে। এই ২ প্রাগ্রামের মধ্যে PFI (Prospective Front-line Fighter) এর দায়িত্ব দেয়া হয় Sukhoi OKB কে। যার মেইন টার্গেট ছিলো আমেরিকান এফ ১৫ কে কাউন্টার করতে একটা লং রেন্জ মাল্টিরোল এনাবেল ফাইটার তৈরি করা।
কেজিবি কে এফ ১৫ ব্যাপারে ইনফো কালেক্ট করতে বলা হয়। কেজিবি এর দেয়া ইনফো আর PFI গাইড লাইন অনুসারে তৈরি করা হয় T 10 .
এটা ছিলো অনেকটা মিগ ২৯ এর বিগ ভার্শন। T 10 ফার্স্ট ফ্লাইট ছিলো ১৯৭৮ সালে। আর কিছু টেষ্ট ফ্লাইট এর পরেই ডেভলপার টিম এটা বুজে যান যে এই বিমানকে ব্লু প্রিন্ট এ যতটা ক্ষিপ্ত ভাবা হয়েছিলো এটা বাস্তবে তার থেকেও বেশি ক্ষিপ্ত।
কিন্তু এর বেশ কিছু ঝামেলাও ধরা পড়ে। যার মধ্যে এর বেশি ওজন, এর ইন্জিনের ফুয়েল কনজিউম রেট, আর এর্যোডাইনামিক স্ট্যাবিলিটির সমস্যা অন্যতম ছিলো। এর সব সমস্যা গুলোর সমাধান করা ১৯৮০ এর দশকে মোটামুটি অসম্ভব ছিলো এক রকম। কারন ওজন বাড়ার কারন ছিলো ভারি ইলেকট্রনিক ইকুইপমেন্ট যার সমাধান তৎকালিন সোভিয়েতদের কাছে ছিলো নাহ। তাও এর্যোডাইনামিক বাদে বাকি সব গুলার একটা মোটামুটি ব্যবস্থা করে টেস্ট করা হয় T 10D কে এবং এটি প্রোডাকশন লেভেলের অনুমতি পায়।
কিন্তু নাটকিয় ভাবে প্রোডাকশন শুরুর ৪ দিন আগে Sukhoi OKB এর ডিরেক্টর আর কেজিবি একসাথে বসে এই প্রযেক্ট কে আবার ডেভলপমেন্ট কোরে এ পাঠিয়ে দেয় এর আরও উন্নতির
জন্য।
এবার এর রিডিজাইন এর দায়িত্ব পালন করে অজানা কেউ। এবং তার দায়িত্বে এর রিডাজাইন এর পরে কোন কিছুই আর আগের ডিজাইনের মতো ছিলো নাহ । এর্যোডাইনামিক্যাল বডি স্ট্যাকচার চেন্জ করা হয়। স্লিম করতে ছেটে ফেলা হয় এর ফুসেলজ কে যার ফলে সুখোই পেয়ে যায় সেমি স্টেলথ কভার ।ইন্জিনের পজিশন কে আর ও পিছিয়ে দেয়া হয়। এর ফলে এই বিমান হয়ে যায় এর্যোডাইনামিক্যাল ইনস্ট্যাবল একটা বিমান কারন এর সামনের দিকের ওজন হালকা হয়ে পড়ে। এর কভার কিভাবে দিয়েছে তা
বাড়ানো হয় উইং এরিয়া, যাতে বেশি উইপন লোড নিতে পারে। এর পরে চেন্জ করা হয় এর ইলেকট্রনিকস সিস্টেম এর। কেজিবি ব্যাবস্থা করে এর ইলেকট্রনিকস এর। যোগ করা হয় Phazotron N001 Myech রাডার সিস্টেম যা ইলেকট্রিক পালস ব্যবহার করে এই বিমান কে ২২০ কিলোমিটার ৩৬০ ডিগ্রি রাডার সাপোর্ট দেয়।এবং একি সময় ১০ টা টার্গেট লক আর ৪টা টার্গেট শুট করার ক্ষমতা রাখে। এ ছাড়াও এতে ৮০ কিলোমিটার রেন্জের এ্যাকটিভ ইনফ্রোরেড রাডার ছিলো।
সু ২৭ জন্য তৈরি করা হয় আলাদা মিসাইল আর রাডার। এয়ারব্রেক,টেইলপ্লেট এড করা হয়। এতে বাড়ে এর ক্ষিপ্ততা । এই বিমান পায় কোবরা নামে এক বিশেষ সুপার ম্যানুভারিটি। সু ২৭ ম্যাক ২ + গতিতে ১১০ ডিগ্রি স্ট্যান্ডআপ ম্যানুভারবল ছিলো যেখানে আলাদা ভাবে মডিফাই করা এফ ১৫ এর ক্ষমতা ছিলো মাত্র ৭০ ডিগ্রি ।
মেক্যানিক্যাল কন্টোল সিস্টেম এর জায়গায় লাগানো হাইড্রোলিক কন্টোল সিষ্টেম বা বেসিক্যালি ইলেকট্রোনিক কন্টোলিং সিস্টেম। এটি পরিচিত fly by wire নামে। যা সেই সময় জাম্বো বা মাঝারি আকৃতির বিমানর জন্য ব্যবহৃত হত। কারন ফাইটার এয়ার ক্রাফট গুলোর উপযোগি fly by wire তৈরি ছিলো ভয়াবহ ক্রিটিকাল ব্যাপার। সু ২৭ প্রথম fly by wire কন্ট্রোলড ফাইটার।
সর্বশেষ বিশাল এই বিমানের জন্য তৈরি করা হয় আলাদা জাতের টার্বোফ্যান। যাতে থ্রাষ্ট ছড়িয়ে দেবার আলাদা থ্রাষ্ট কন্ট্রোল ম্যানেজমেন্ট।সব কিছু শেষে এই বিমান প্রোডাকশন হয়ে সার্ভিসে আসে ১৯৮৪ তে।
এই বিমান সার্ভিসে এসেই প্রমান করে এর ক্যপাবিলটি কে। ১৯৯০ এর দিকে আমেরিকা আর সোভিয়েত একটা ডেমো এয়ার ফাইটের আয়োজন করে ভার্জিনিয়া তে। যেখানে সব গুলো ডেমো ফাইটে সু ২৭ জিতে যায়। এর পরে আমেরিকান রা সু ২৭ কে নাম দেয় "দি সোভিয়েত বিষ্ট"। এই বিমানের প্রায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে ৩২ টার মত বিশ্বরেকর্ড আছে যা এখনো অটুট।
টোটাল স্পেফিকেশন :
পাইলট : ১ জন
লেংথ: ৭২ ফিট
উইং স্প্যান : ৪৮ ফিট ৩ ইন্চি
শক্তির উৎস: 2 × Lyulka AL-31F turbofans সিরিজ টার্বোফ্যান
পারফরমেন্স -
সর্বচ্চো গতি :
হাই অলটিটউড : ম্যাক ২.৩৫ (২৫০০ কি.মি./ ঘন্টা)
রেন্জ :
কমব্যাট রেন্জ :৩৫০০ কি.মি.
*সার্ভিস সিলিং : ৬৩০০০ ফিট
আর্মামেন্ট :
*১৫০ রাউন্ড সহ একটা ৩০ এমএম GSh-30-1 cannon
* ১০ টা হার্ড পয়েন্টে যার মাঝে ফিক্সড ২ টা এয়ার টু এয়ার ( সিরিজ )মিসাইল বাকি ৮ টায় যখন যা লোড করা হয়।
*এর বাইরে এই বিমানের ৮০০০ কেজি বোমা নেবার ক্ষমতা আছে
এই বিমানের একটাই বড় সীমাবদ্ধতা এর মেইটেইন্যান্স কস্ট। এর বাইরে এর তেমন কোন অভিযোগ নাই। ফুয়েল কনজিউম রেট হাই কিন্তু এর পারফরমেন্স এর কাছে তা গৌণ। মেইন কথা এই বিমান ফ্লিটে রাখতে গেলে পকেটের জোর থাকা দরকার।
সু ২৭ এর পরে ৩০ - ৩৫ পর্যন্ত বিভিন্ন সিরিজ এসেছে । বর্তমানে রাশিয়া ,ইন্ডিয়া, চায়না সুখোই এর বড় অপারেটর।
বাংলাদেশের এই বিমান কেনার কথা শোনা যাচ্ছিলো রাশিয়া এর ঐ ডিল এর আগে, যেখানে কেনা হচ্ছে Yak-130 ,
যা বেসিক্যালি ৪.৫ - ৫ জেনারেশন ট্রেইনার + লাইট এট্যাক ফাইটার । এই দিকে আমার মনে হয় এয়ার ফোর্স এর এই ডিসিশন টা বেটার কারণ ট্রেইনার ছাড়া ৪ বা ৪.৫ জেনারেশনের সুখোই কেনাটা ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে ডেবার মতো হত। আর মিগ ২৯ কেনার পরে এ ধরনের বেশ ভালো ঝামেলায় পরেছিলো এয়ার ফোর্স ।তখন সব পাইলটদের রাশিয়া আর ইউক্রেন এ পাঠিয়ে কাজ সেরেছিলো তারা। যেহেতু ট্রেইনার কেনা হচ্চে সো আশা করা যায় আমরাও কোন এক দিন সুখোই দেখবো ।
ফাইটার এয়ারক্রাফট এর উপর আগের পোষ্ট গুলো :
এফ - ১৬ ফাইটিং ফ্যালকন
মিগ ৩১ ফক্সহাউন্ড - আইকন ইন্টারসেপ্টর ফাইটার
" মিগ ২৫" "ফক্সব্যাট" - স্নায়ু যুদ্ধের সোভিয়েত কিংবদন্তি
মিগ ২৯ - সোভিয়েত স্টেট ওফ আর্ট ফাইটার
আমেরিকান স্টেলথ ফাইটার : লকহিড মার্টিন এফ ২২ র্যাপটর (Lockheed Martin F-22 Raptor)
কিংবদন্তী জেট ফাইটার - মিগ -২১
ফাইটার সিরিজ - এফ - ১৫ ঈগল
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
সাধারণমানুষ বলেছেন: F16 আর সুখোই ২৭ ২ টা ২ ধরনের বিমান। সু ২৭ লংরেন্জের আর এফ ১৬ শর্ট রেন্জের। সো এইখানে কে বেটার তা অবান্তর।
সামরিক নীতি না রে ভাই বলেন সামরিক ক্রয়ের নীতি। আমেরিকান জিনিসের দাম অনেক এর প্রধান কারণ আমেরিকানদের ডেভলপমেন্ট এর কাজ করে প্রাইভেট কোম্পানি গুলা।
আর তুরস্ক বা অন্য দেশের খুচরা জিনিস গুলাও বেসিক্যালি আমেরিকান কম্পানি গুলাই বানায় অন্যদেশের সরকারি বা বেসরকারি কম্পানি গুলার সাথে জয়েন্ট ভেন্চারে।
রাশিয়ান ইকুইপমেন্ট গুলা বেশিরভাগ সময় সমান বা বেশি ইফেক্টিভ আর দামের দিক থেকে ২য়। আর কিছু ক্ষেত্রে রাশিয়ান গুলো বেশি কার্যকর।
চাইনিজ গুলার মান একে বারে খারাপ নাহ। এরা মাঝারি মানের ইকুইপমেন্ট যার ইফেক্টিভিটি আর দাম আমাদের জন্য রিজেনবল।
বাট এইখানে একটা জিনিস দেখবেন আমরা কিনি চীন থেকে রাশিয়া থেকে এমনকি আমেরিকার থেকেও। আর এক এক জনের থেকে এক এক জিনিস একই কিনা হয় যেমন এপিসি সব সময় কেনা হয় রাশিয়া থেকে আর তাদের এপিসি দুনিয়া সেরা তা সবাই জানে। সো এইখানে ক্লাশ করে নাহ।
২| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
সেতু আশরাফুল হক বলেছেন: দারুন কাহিনী। ++++++
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
সাধারণমানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
নষ্ট ছেলে বলেছেন: Yak-130 কি রাশিয়ার লস প্রজেক্ট নাকি? এখন পর্যন্ত নাকি মাত্র ৪০টা তৈরি হইছে।
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪১
সাধারণমানুষ বলেছেন: মনে তো হয় নাহ এি বিমানের অপারেশনাল সার্ভিসে এন্টার ২০১০ এর ফেব্রুয়ারি তে । ৩ বছরে ৪০ টা তৈরি খারাপ রেকর্ড নাহ । বরং বিভিন্ন দেশের এর উপর আগ্রহ এর ব্যাপারে ভলো সংকেত দেয়।
৪| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৭
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালই তো........
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
সাধারণমানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
ইয়ার শরীফ বলেছেন: স্বাগতম।
ভালই লাগে আপনার বিশ্লেষণ, কিছুদিন আগে জর্জিয়া যুদ্ধ নিয়ে এক্তা মুভিতে সুখই এর ভয়াবহতা দেখলাম,
মানুষ মারতে মারতে শেষ করে দিল।
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
সাধারণমানুষ বলেছেন: 5 Days of War দেখছেন সম্ভবত। ঐখানে সু ২৭ এর থেকে তো সু ২৫ আর এমআই২৪ হেলিকপ্টার এর কারিশমা বেশি দেখানো হয়েছে।
৬| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:০২
দি সুফি বলেছেন: সেইরকম পোষ্ট। বিল গেইটসের মত টাকা থাকলে কিছু শুখোয় কিনে বাড়ির উঠনে সাজিয়ে রাখতাম
পোষ্টে ++++
২৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮
সাধারণমানুষ বলেছেন: কঠিন ইচ্ছা
৭| ২৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
ইয়ার শরীফ বলেছেন: মিরেজ নিয়ে একটা পোস্ট করার জন্য আবদার রাখলাম
৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
সাধারণমানুষ বলেছেন: আশা করি সামনে
৮| ২৯ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
শের শায়রী বলেছেন: ব্রো সালাম আপনি অনুসারিত। অসাধারন আপনার ফাইটার সিরিজটা।
৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:০৯
সাধারণমানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ শের শায়রী ..... আপনি ও লেখা শুরু করেন অনেক দিন কিছু লিখেন নাহ
৯| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৮:২৪
সুখোই-২৭ বলেছেন: আমি আছি!
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
সাধারণমানুষ বলেছেন: ওয়েল খ্যাম
১০| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০২
গোসাই বলেছেন: অসাদারন পোষ্ট আমেরিকান B-2 বিমান সর্ম্পকে একা পোষ্ট দেবেন আশা করি ,ধন্যবাদ ।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২০
সাধারণমানুষ বলেছেন: ভাই ট্রাই করছিলাম কিন্তু এত কমপ্লেক্স ঐ বিমান :-& ৫-৬ লাইনের পরে থাইমা গেছি ।
১১| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
ইসপাত কঠিন বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: SU27 কি F16 থেকে বেটার?
আমার অবশ্য F16 পছন্দ
বাংলাদেশের সামরিক নীতি নিয়ে আমার কিছু কথা আছে। বাংলাদেশ কোটার জন্য আমেরিকার পিছে পিছে ঘুরে, এইটা ঐটা বিনা শুল্কে আমেরিকার বেচতে চায় আবার কোটি টাকার অস্ত্র কিনে রাশিকার কাছ থাইকা! এই ধরনের সামরিক নীতি বাংলাদেশের জন্য কি ক্ষতিকর না?
ভারত অস্ত্রের জন্য রাশিয়ার উপর নির্ভর করে। মায়ানমার রাশিয়া+ চীন। সেক্ষেত্রে কি আমাদের সামরিক নীতি আমেরিকার সাথে হওয়া উচিত ছিল না? খুচরা যন্ত্রাংশ ও অন্যান্য জিনিসপত্র কি কম দামে তুর্কিদের কাছ থেকে কেনা যায় না?
যাই হোক এগুলো ব্যক্তিগত মতামত।
সামরিক ক্রয়ের ব্যাপারে মুল্য, প্রাপ্যতা, দুরত্ব এবং কার্যোপযোগিতা গুরুত্ব বহন করে। আর ভারত এবং রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক ভালো থাকলেও এটা আমাদের উপর ততটা প্রভাব ফেলবে না কারন অস্ত্র বানিজ্য রাশিয়ার অন্যতম আয়ের খাত এবং অন্য রাষ্ট্রের জন্য একটা শক্তিধর রাষ্ট্র নিজের আয় নিয়ে খেলবে না বিশেষ করে যখন তার অনেকদিন ধরে অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না।
অনেকে মনে করেন আমাদের মিগ-২৯ এর যন্ত্রাংশের জন্য আমরা ভারতের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু এটা ভুল ধারনা। আমরা ভারত থেকে এ ব্যাপারে কোন সাহায্য নেই না, বরং ইউক্রেন এর কাছ থেকে এই সাহায্য নিয়ে থাকি।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২১
সাধারণমানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: নষ্ট ছেলে বলেছেন: SU27 কি F16 থেকে বেটার?
আমার অবশ্য F16 পছন্দ
বাংলাদেশের সামরিক নীতি নিয়ে আমার কিছু কথা আছে। বাংলাদেশ কোটার জন্য আমেরিকার পিছে পিছে ঘুরে, এইটা ঐটা বিনা শুল্কে আমেরিকার বেচতে চায় আবার কোটি টাকার অস্ত্র কিনে রাশিকার কাছ থাইকা! এই ধরনের সামরিক নীতি বাংলাদেশের জন্য কি ক্ষতিকর না?
ভারত অস্ত্রের জন্য রাশিয়ার উপর নির্ভর করে। মায়ানমার রাশিয়া+ চীন। সেক্ষেত্রে কি আমাদের সামরিক নীতি আমেরিকার সাথে হওয়া উচিত ছিল না? খুচরা যন্ত্রাংশ ও অন্যান্য জিনিসপত্র কি কম দামে তুর্কিদের কাছ থেকে কেনা যায় না?
যাই হোক এগুলো ব্যক্তিগত মতামত।
বাংলাদেশ যেখান থেকে সুবিধা পাবে সেখান থেকে কিনবে। কোন বিশেষ দেশের সাথে সম্পর্ক রেখে ফায়দা হলে ঐ দেশ থেকেই কিনবে। আপনি সুখোই ২৭ আর এফ ১৬ এর পার্থক্যই জানেন না আর সামরিক নীতি নিয়ে বলে গেলেন। বাংলাদেশ যে সাবমেরিনটা কিনছে, সেটা কি চীন থেকে কিনছে না ভারত থেকে কিনছে? ভারতের দালাল হাসিনা ভারত/রাশিয়া থেকে সাবমেরিন না কিনে চীন থেকে কেন কিনতেছে? কারণ সুবিধা ঐখানে।
আমেরিকার সাথে কি নীতি করবেন? তারা বইসা আছে বঙ্গোপসাগরে মার্কিন সৈন্য বসাইয়া বাংলাদেশে একটা স্থায়ী ঘাটি তৈরীর জন্য। জাপানের মত অবস্থা হবে পরে। একবার বিদেশী সৈন্য বসলে পরে বাইড়াইয়াও খেদানি যায় না। আর আমেরিকার জিনিসের দামের কথা বাদই দিলাম।
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
সাধারণমানুষ বলেছেন: সুবিধা , প্রাপ্যতা টা বড় ফ্যক্টর ...
১৩| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
অক্রুর মাঝি বলেছেন: কি পোস্ট! পড়তে পড়তে মনেই থাকে না যে আসলে আমি একটা ছাপোষা কেরানি !
০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
সাধারণমানুষ বলেছেন: হুমমম .. তা কি মনে হয় >
১৪| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
শ।মসীর বলেছেন: সুখোই দেখবো ভাল কথা কিন্তু সুখ কবে পাবো
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২১
সাধারণমানুষ বলেছেন: আপনি বউ বাচ্চা নিয়া তো সুখেই আছেন ইনশাল্লাহ
১৫| ৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
নষ্ট ছেলে বলেছেন: @ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি,
হ্যাঁ, কথা সত্য যেখান থেকে সুবিধা পাবে সেখান থেকেই কিনবে। কিন্তু শুধু কম দামে পাওয়াটাই কি সুবিধা? আমি বানিজ্য সুবিধার কথাও বলেছি। শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর জন্য অবশ্যই শক্তিশালী অর্থনীতি থাকা দরকার। সিঙ্গাপুরের আয়তন আমাদের কাপ্তাই লেক থেকেও ছোট! জনসংখ্যা ৩০ ভাগেরই এক ভাগ!! কিন্তু তাদের সামরিক বাজেট আমাদের প্রায় ৬ গুন, সেটা সম্ভব হয়েছে শুধু মাত্র শক্তিশালী অর্থনীতির কারণে। বাংলাদেশ বেশির ভাগ পণ্য যখন ইউরোপ আমেরিকায় রফতানি(সর্বোচ্চ আমেরিকা ১৯.৪%, জার্মানী ১৬.৫%) করে তাই সম্পর্কটা তাদের সাথেই ভাল রাখা জরুরি না? মধ্যপ্রাচ্যে যে আমাদের লাখ লাখ শ্রমিক সেগুলোও আমেরিকান পন্থী দেশ। আমাদের পুরা অর্থনীতিই এখন পশ্চিমাদের উপর নির্ভরশীল।
আমি কোন সামরিক বিশেষজ্ঞ কিংবা সামরিক কর্মকর্তা নই। এফ১৬ এর সুখোই২৭ এর পার্থক্য না বুঝা স্বাভাবিক কিছু না। সুখোই২৭ এর প্রতিদ্বন্ধী সম্ভবত এফ১৫, নাকি এবারও ভুল বললাম দামও প্রায় কাছাকাছি।
বঙ্গোপসাগরে ঘাঁটির কথা বলছেন? আমাদের মাশাল্লাহ যেই দুই রাজনৈতিক দল আছে, আমেরিকা যখন ভাল ভাবে চাইবে তখন গদির বিনিময়ে দুই দলই এক পায়ে খাড়া হয়ে যাবে। জাপানের সাথে তুলনা দেওয়াটা মনে হয় অমূলক। জাপানে সম্ভবত আমেরিকার ঘাঁটি ২য় বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পর থেকে। জার্মানীতেও তাই।
@ইসপাত কঠিন,
আমি যতদূর জানি ১৯৯৯ সালে যখন বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা তৈরি হয়েছিল তখন চীন বাংলাদেশকে সামরিক সরঞ্জাম দিতে অস্বীকার করেছিল। পরে বাধ্য হয়ে পাকিস্থান থেকে এনেছিল!!
মিগ২৯ নিয়ে এই ধরনের কথা আমিও শুনেছিলাম।
উভয়কে ধন্যবাদ।
১৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩৪
সেতু আশরাফুল হক বলেছেন: শুনেছি আমাদের দেশে একটা অস্ত কারখানা আছে । সেখানে কি কি বানায়, জানাবেন?
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৮
সাধারণমানুষ বলেছেন: http://www.bof.gov.bd/
১৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
গেস্টাপো বলেছেন: ভাল পোস্ট,আমার খুব আগ্রহের বিষয় নিয়ে লিখছেন।সরাসরি প্রিয়তে নিলাম।আর বাংলাদেশ সাবমেরিন কেনার প্লান করলো কবে?খবরটা কি কান এড়িয়ে গেছে নাকি আমার
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২০
সাধারণমানুষ বলেছেন: কে জানে কার থেকে কিনবে তবে চায়না ,জার্মানি বা রাশিয়া এর কোন একটা হবার সম্ভবনাই বেশি
১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২
কালীদাস বলেছেন: পুলাটা দুইণ্যার ফাউল, সিনিয়রগর পুস্টে ঢুইকা পদধুলি না রাইখাই চইলা আসে। ইয়াহুতে ভাব মারে....
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২০
সাধারণমানুষ বলেছেন:
১৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
কালীদাস বলেছেন: দুইচাইর লাইন লেখা যায়না??
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১১
সাধারণমানুষ বলেছেন: জি হা
২০| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
সাধারণমানুষ বলেছেন: কত ডিন লিখি নাহ
২১| ০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শের শায়রী বলেছেন: আবার লিখুন না ভাই। বড় মিস করছি আপনাকে।
২২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৮
কালীদাস বলেছেন: দরকার হয় শুধু বাংলা স্বরবর্ণগুলা লেইখা একটা পোস্ট মারন যায় না??
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
সাধারণমানুষ বলেছেন: কি খবর স্যার .. আছেন কেমন ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৫
নষ্ট ছেলে বলেছেন: SU27 কি F16 থেকে বেটার?
আমার অবশ্য F16 পছন্দ
বাংলাদেশের সামরিক নীতি নিয়ে আমার কিছু কথা আছে। বাংলাদেশ কোটার জন্য আমেরিকার পিছে পিছে ঘুরে, এইটা ঐটা বিনা শুল্কে আমেরিকার বেচতে চায় আবার কোটি টাকার অস্ত্র কিনে রাশিকার কাছ থাইকা! এই ধরনের সামরিক নীতি বাংলাদেশের জন্য কি ক্ষতিকর না?
ভারত অস্ত্রের জন্য রাশিয়ার উপর নির্ভর করে। মায়ানমার রাশিয়া+ চীন। সেক্ষেত্রে কি আমাদের সামরিক নীতি আমেরিকার সাথে হওয়া উচিত ছিল না? খুচরা যন্ত্রাংশ ও অন্যান্য জিনিসপত্র কি কম দামে তুর্কিদের কাছ থেকে কেনা যায় না?
যাই হোক এগুলো ব্যক্তিগত মতামত।